মা ও বোনের স্বামী - অধ্যায় ১০

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-49023-post-4919220.html#pid4919220

🕰️ Posted on August 18, 2022 by ✍️ mabonerswami312 (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 326 words / 1 min read

Parent
আমি- যাবো কিন্তু আমার মনের মধ্যে একটা কথা ঘোরা ফেরা করছে তার উত্তর দেবে। মা- কি বাবা আমি- না তুমি মনে মনে একটা কষ্ট পাচ্ছ যেটা আমাকে বলছ না। মা- না বাবা তেমন কিছুনা আমি- তবে কি মা আমাকে বলবে না। মা- পরে বলব আজ বাড়ি চল তোর বাবা কেমন জানিস তো এত দেরি হচ্চে, এর জন্য আবার কি বলে। আমি আচ্ছা চল তাহলে। মা ও আমি দুজনে বাড়ির দিকে রওয়ানা দিলাম। ঘরে গিয়ে সবাই মিলে খেয়ে নিলাম। আমি বারান্দায় ঘুমাই একা ঘরে মা বাবা বোন ঘুমায়। আধ পাকা আমাদের বাড়ি। ঘরের ভেতর একটা খাট একটা চকি। বারান্দায় আমার চকি। খাওয়ার পরে আমি বারান্দায় এলাম বোন আমার সাথে এল। কেয়া- দাদা মা কিছু বলেছে তোকে। আমি- কি ব্যাপারে। কেয়া- না মানে আমার একটা মোবাইল লাগত। আমি- ও হ্যা বলেছে দেব কিনে দেব দেখি কাল না হলে পরশু কিনে দেব। কেয়া- দাদা এন্ডরয়েড দিবি তো। আমি- হু কি করবি ছেলে বন্ধুর সাথে চ্যাট করবি নাকি। কেয়া- কি বলিস দাদা আমার কন ছেলে বন্ধু নেই যদি কেউ থাকে সে তুই। আমি- পাগলি আমি তোর দাদা কেয়া- সে জানিনা তবে আমার ছেলেদের ভাললাগেনা। আমি- আমাকেও না। কেয়া- কি যে বলিস দাদা তুই আমার সব। আমি- দাদাকে পটানো হচ্ছে। কেয়া- না তোকে আমি খুব ভালোবাসি দাদা, তুই বাকি ছেলেদের থেকে আলাদা, বাজে নেশা নেই বাজে কথা নেই তুই আমার আদর্শ দাদা। আমি- কেয়ার হাত ধরে তুই আমার ভাল বোন মিস্টিসোনা বোন, বলে পাশে বসালাম। কেয়া- আমার সোনা দাদা বলে আমার কাঁধে মাথা রাখল। আমি- এই সোনা এত আবেগর কথা বলবি না। কেয়া- আমার দাদা তোর কাছে আসলে আমার সবচাইতে সুখি মনে হয়। আমি- এই কলেজে জাস টাকা পয়সা লাগেনা। কেয়া- কেন নেই তো এইত সেদিন ১০০ টাকা নিলাম। আমি- সে তো অনেকদিন হয়ে গেল। এক মাস প্রায় ওতে চলে তোর। কেয়া- একটা বিশেষ কাজে লাগে তাই নেই। আমি- কি এমন বিশেষ কাজ। কেয়া- সব বলা যায় নাকি। আমি- কেন বলা যাবেনা আমি তোর দাদা না দাদাকে বন্ধু ভেবে সব বলা যায়। কেয়া- লজ্জা করে দাদা আমি- দূর কিসের লজ্জা বলনা।
Parent