মা ও বোনের স্বামী - অধ্যায় ১০৯

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-49023-post-5016238.html#pid5016238

🕰️ Posted on November 6, 2022 by ✍️ mabonerswami312 (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 514 words / 2 min read

Parent
মা  এলেন কিরে কার সাথে কথা বলছিলি। আমি- এইত মাওইমা জিজ্ঞেস করছিল কেমন কি পরীক্ষা হল। মা- ও তাই বল তা উনি কেমন আছেন, আমার আর তোর বাবার ত খোঁজ নেয় না শুধু তোর সাথে কথা বলে। মেয়ে ত নেই তা তোকে জামাই করবে কি করে। আমি- মা কি যে বল কথা বললেও দোষ। মা- আরে না না বিরক্ত হওয়ার কি আছে এমনি ইয়ার্কি করলাম, ভাল আছেন উনি, কেয়াকে যেতে বলেছে। আমি- হ্যা ওনার এখন একা একা ভাল লাগেনা বউমা খুব ভাল দুজনে গল্প করে সময় কাটান। মা- রান্না করেছি সকালে কিছু খাসনি চল খেয়ে নিবি। আমি- আবার বাড়ি যাব অনেক খরচা হয়ে গেছে বেচাকিনা করতে হবেনা। আচ্ছা মা কেয়া কিছু জিজ্ঞেস করেছিল নাকি। মা- মা না তবে ওর তাকানো আমার ভাল ঠেকছে না। কিছু একটা সন্দেহ করেছে। বাদ চল বাড়ি। আমি আচ্ছা চল বলে দোকান খোলা রেখেই বাড়ির দিকে রওয়ানা দিলাম। মাকে বললাম তমার পায়ে ব্যাথা করছিল আমি মেসেজ করে দিচ্ছিলাম সেই বলবে। কারন ওকে দিতে যাওয়ার সময় আমাকে জিজ্ঞেস করবে আমিও তাই বলব। মা- আচ্ছা ঠিক আছে চল বলে দুজনে বাড়ি গেলাম। আমি খেতে বসব কেয়াকে ডাক দিলাম এই কেয়া আয় খেতে আয়। মা- কেয়া স্নান করতে গেছে কলপারে আসছে তুই বস। আমি- খেতে বসে পরলাম সাথে বাবাও। বাবা- কাল ত অনেক রাতে এসেছিস কেমন পরীক্ষা হল। আমি- ভাল বাবা হলেও হতে পারে বাবা- জাক যদি হয় তোকে আর এত কষ্ট করতে হবেনা। অনেক তো করলি আমাদের জন্য, সবার দ্বায়িত্ব নিয়েছিস বাবা। আমি- আরে ধুর কি যে বল বাবা তোমরা সাথে না থাকলে পাড়তাম। তোমার মতন বাবা কয়জনে পায়। তোমার আশীর্বাদ আছে বলে আমি পেরেছি। এর মধ্যে কেয়া এল ভেজা নাইটিতে, দেখেই আমার চক্ষু চড়ক গাছ, ওরে বাবা কি লাগছে আমার বোনকে দেখতে। দুধ দুটো পুরো বোঝা যাচ্ছে, ভেতরে কিছু পরা নেই থল থল করে লাফাচ্ছে, পাছা দেখলাম উহ কি রকম বড় ভেজা নাইটি পাছার খাঁজে চেপে আছে, দেখেই আমার লিঙ্গ লাফাতে শুরু করল। ঘুরে তাকিয়ে দেখলাম। সেটা বাবা খেয়াল করল। বাবাও দেখছিল মেয়ের রুপ যৌবন। সামনে দিয়ে যেতে বললাম মা কেয়া কি এখনই যাবে নাকি। মা- হ্যা তুই দোকান বন্ধ করে দিয়ে আসবি। বাবা- মেয়েটা এমন কাছ ছাড়া হয়ে যাবে ভাবি নাই দু চারদিন থাকলে কি হত। স্বামী তো নেই কয়দিন থাকলে কি হয়। আমার এত সুন্দর মেয়েটা দূরে থাকবে ভাল লাগে। মা- আমাকে তো নিয়ে এসে আর পাঠিয়ে ছিলে, ওরা কেন রাখবে এখন ওদের বউ। তাও বলেছি সকালে চলে এসেছে। ওরা না করেনি। বাবা- কেয়া বিয়ের পরে এইকদিনে আর সুন্দর হয়েছে। আমি- হু আমারও তাই মনে হয়। বাবা তোমার শরীরের অবস্থা এখন কেমন। বাবা- অনেক ভাল মনে হয় বেচে যাব, আর কয়েকদিন গেলে তোর সাথে দোকানে যেতে পারব। গায়ে অনেক বল পাই এখন। আমি- খাওয়া ছেড়েছ বলে বেচে গেলে। বাবা- একদম ঠিক এখন ভালই হাটা চলা করতে পারি। এখন আর মাথা ঘোরায় না। খেলে হজম হয়। দেখ পেট নরমাল হয়ে গেছে বলে জামা তুলে আমাকে দেখাল। আমি- না দেরি হয়ে যাচ্ছে দোকানে যাই বলে উঠে পড়লাম। এর মধ্যে কেয়া শারি পরে এল, উহ কি দারুন লাগছে কেয়াকে। কেয়া- দাদা তোর খাওয়া হয়ে গেল। আমি- হ্যা দোকান খোলা রেখে এসেছি তুই তো দেরি করলি। কিরে এই শাড়িটা তাপস কিনে দিয়েছে নাকি বিয়েতে পেয়েছিস। কেয়া- না ও কিনে দিয়েছে। কেমন লাগছে দাদা।
Parent