মা ও বোনের স্বামী - অধ্যায় ১১৯

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-49023-post-5018706.html#pid5018706

🕰️ Posted on November 8, 2022 by ✍️ mabonerswami312 (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 424 words / 2 min read

Parent
আমি- শাটার নামিয়ে তালা দিতে দিতে আবার কেয়ার ফোন। কেয়া- দাদা বাড়ি চলে গেছিস নাকি এখনো দোকানে। আমি- না তালা লাগালাম বাড়িরে দিকে যাব। কেয়া- ওহ ভাল লাগছেনা দাদা একদম ভাল লাগছেনা। আমি- কেন সোনা বোন আমার কি হল আবার। কেয়া- জানিনা কিছুই ভাল লাগছেনা, আমাকে কোন যন্ত্রণায় ফেলে দিলি দাদা, নিজের সাথে যুদ্ধ করে পারছিনা। এমন লোকের সাথে বিয়ে দিলি কাল এবং আজ কোন ফোন করেনি আর আমি করলেও পাইনা। কি করে কেমন আছে, কিছু হল নাকি সেও জানতে পারছিনা। খুব উৎকণ্ঠার মধ্যে থাকতে হয়, আমার শাশুড়ির অভ্যেস আছে কিন্তু আমি তো নতুন তাই মন উতলা করে। আমাকে যাওয়ার আগে বলেছিল কাশ্মীরে পোস্টিং হবে হয়েছে কিনা জানিনা। আমি- ভাবিস না হয়ত ডিউটিতে আছে তাই ফোন করতে পারছেনা। কেয়া- দুই দিনে একবার সময় হয় না সে আমাকে বুঝতে হবে। শাশুড়ি বলে আমার ছেলে ওইরকম চিন্তা করনা। তুই বল আমি কি করে থাকি, বিয়ের আগে একরকম ছিলাম আর এখন যখন গলায় ঝুলিয়ে দিয়েছিস, ফেলতে তো পারিনা আর ফেলে কোথায় যাব। আমি- আমি আছিনা আমার কাছে থাকবি, বলেছি তো আমার কাছে তোকে রাখব। কেয়া- শুধু ওতে কি পেট ভরে বাকি জিনিসের দরকার আছনা। আমি- তোর বিয়ের আগে না খেয়েছিলি, বাবার কাজ চলে যায় আরো ৫/৬ বছর আগে আমি চেষ্টা করে রাখিনি তোদের, এখন স্বমীর বাড়ি গিয়ে আমাকে বোঝাচ্ছিস তোরা পারিস বটে। ঠিক আছে রাখ তোদের মেয়েদের কাছে অর্থ ই সব। বাকি কিছুর দাম নেই। আমি বাড়ি চলে এসেছি রাখলাম। মা বাইরে দারানো। কেয়া- দাদা ভুল বুঝিস না আমি বলতে যাই এক হয়ে যায় আরেক। আমি- ঠিক আছে এবার খাব বাবা মা বসে আছেন আমার জন্য কালকে কথা বলব। মা- সামনে আস্তেই কে ফোন করেছে রে। আমি- কেয়া ওর স্বামী ফোন করেনা তাই আমার কাছে অভিযোগ করছে, দেখেছ আমরা পর হয়ে গেছি আর তাপস আপন হয়ে গেছে। মা- ঠিক আছে বলেছে কি হয়েছে তোর বোন না, তুই বুঝবিনা মেয়েদের কাছে স্বামী সব। আয় ঘরে আয় তোর বাবা বসে রয়েছে, আমার শরীর ভাল নেই। আমি- আবার কি হল তোমার। মা- ওই যে মেয়েদের সমস্যা যা হয় তাই। আমি- মানে তোমার পিরিয়ড হয়েছে মা- হ্যা রে আমি- দেখলে তো কালকে বললাম আমাকে দিলে না এবার ৪ দিন তো সব শেষ করে দিলে। আর কি দাও খেতে দাও গিয়ে ঘুমিয়ে পরি। এইজন্য মানুষের দুজন রাখতে হয় ইচ্ছে হল পাওয়া যাবে কিন্তু আমার তো আর সে কপাল নেই। মা- ঠিক আছে পরে পুষিয়ে দেব আয় ঘরে আয়।   ঘরে গেলাম খাবার খেয়ে আমার ঘরে ঘুমাতে গেলাম। দরজা বন্ধ করে কি করব ভাবছি তাই আবার কেয়াকে ফোন করলাম। ধরল না। বাধ্য হয়ে কেয়ার শাশুড়িকে ফোন করলাম। উনিও ধরলেন না। আমি ভাব্লাম যা শালা কেউ ফোন ধরছে না।  মোবাইল রাগে বন্ধ করে ঘুমিয়ে পড়লাম।
Parent