মা ও বোনের স্বামী - অধ্যায় ১২০

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-49023-post-5020166.html#pid5020166

🕰️ Posted on November 9, 2022 by ✍️ mabonerswami312 (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 792 words / 4 min read

Parent
খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে বেরিয়ে পড়লাম রাস্তায়, একটু হাঁটাহাঁটি করলাম। মানে হাটতে হটতে কেয়ার বাড়ি পর্যন্ত চলে গেলাম, কিন্তু বাড়ির ভেতরে ঢুকি নাই। অন্য রাস্তা দিয়ে আসতে মাওইমার সাথে দেখা। মাওইমা- আরে বাবা তুমি এত সকালে এদিকে। আমি- এইত একটু হাটতে বের হলাম। মাওইমা- তুমি রোজ বের হও নাকি। আমি- না না আজ বের হলাম দোকানে বসে বসে ওজন বেড়ে যাচ্ছে তাই। আপনি। মাওইমা- আমি প্রায় বের হই, ৫ টায় বের হয়ে পরি। ৬ টার মধ্যে ঘরে ঢুকে যাই। এখন গরম তো। ঠান্ডার সময় দেরি হয়। আমি- এইজন্য এত সুন্দর ফিগার আপনার। মাওইমা- কিযে বল তাতেও মোটা হয়ে যাচ্ছি। আমি- না না এইটুকু না থাকলে ভাল লাগেনা আমার পছন্দের ফিগার। মাওইমা- চল চা খেয়ে যাবে। আমি- না গেলে কেয়া সন্দেহ করবে দাদা এত সকালে কেন এল। মাওইমা- আরে চল ও এখনো ঘুম থেকে ওঠে নি। তুমি মোবাইল নিয়ে আসনি। আমি- না মাওইমা- আমাকে ফোন করতে পারতে, দুজনে এক সাথে বের হতে পাড়তাম। আমি- মাওইমা আর পুত্রা এক সাথে বের হবে মা কেয়া আবার কি বলে। মাওইমা- ঠিক আছে চল বাড়ি চল চা খেয়ে আসবে। আমি- চলেন বলে দুজনে বাড়ির ভেতর গেলাম। এর মধ্যে কেয়া উঠে গেছে আমাকে দেখে বলল দাদা এত সকালে আমি সবে উঠলাম। আয় বস। মাওইমা- তোমরা বস আমি চা করে আনি। কেয়া- আমাকে ভাল জায়গায় বিয়ে দিয়েছিস একা একা সময় কাটেনা। এভাবে ঠাকা যায় বাবা মায়ের কথায় মেনে নিলি আর কি। পরাশুনাও বন্ধ। আর ভাল লাগেনা। কতখন শাশুড়ির সাথে কথা বলে থাকা যায়। আমাকে নিয়ে চল এবারিতে আর থাকতে ইচ্ছে করেনা। আমি- এক রাতে এত পরিবর্তন তোর। কেয়া- কি করব দাদা রাত কাটেনা। খুব কষ্ট হয়। আগে পরাশুনা করতাম সময় কেটে জেট এখন তো রান্না খাওয়া ছাড়া কোন কাজ নেই। আমি- ঠিক আছে আজকে রাতে তোকে নিয়ে যাব মাওইমাকে বলে রাখিস কালকে ভাই ফোঁটা। কেয়া- হ্যা মা বলেছেন আজকে যেতে। তুই এসে নিয়ে যাস। এর মধ্যে মাওইমা চা নিয়ে এলেন। চা খেয়ে আমি আর দারালাম না বাড়ি চলে এলাম। মা- এতখন কোথায় ছিলি। আমি- ওই হাটতে হটতে কেয়ার বাড়ি গেছিলাম, জান মা কেয়া খুব দুঃখ করল ওর আর অ বাড়িতে ভাল লাগেনা, আমরা তারাহুরা করে ওকে বিয়ে দিয়ে দিলাম এখন ওর কত কষ্ট। স্বামী না থাকলে কষ্ট হয় কি বল। মা- হুম বুঝি সব দিক কি ভাল পাওয়া যায় তুই বল। আমি- তবুও তাপস আর কবে আসবে কে জানে ওর সত্যি কষ্ট হচ্ছে খুব দুঃখ করছিল। মা- প্রথম তো কষ্ট একটু হবে পরে ঠিক হয়ে যাবে। আমি- না মা আমাদের এ নিয়ে ভাবা উচিত। না হয় এখানে থাকবে। মা- এখানে থাকলে কি সব সমস্যা মিটে যাবে সে পরে দেখা যাবে এখন দোকানে জাবিনা। আমি- হ্যা বলে রেডি হয়ে দোকানে গেলাম। কিছুখন পরে কেয়া ফোন করল দাদা কি করছিস। আমি- দোকানে সোনা বল তুই কি করছিস। কেয়া- শুয়ে আছি আর শাশুড়ি নিচে বাগানে চাষ করতে গেছে। আমি- বল সোনা তোর মন খারাপ তাই না। কেয়া- দোকানে কেউ নেই তো। আমি- না একা বসে আছি তুই বল। কেয়া- আমাকে বাচা দাদা এভাবে থাকলে আমি মরে যাব। সারারাত একটুও ঘুমাতে পারিনাই। আমি- ফোন করলাম ধরলি না তো। কেয়া- সে পরে বলব কেন ধরি নাই। সমস্যা ছিল তাই। আমি এসে বলব। আমি- ও তো বল সোনা রাতে আসবি তো। আমি দোকান বন্ধ করে তোকে নিয়ে আসব। নাকি বিকেলে আসবি। কেয়া- না দাদা তুই রাতে আসিস। আমি- আচ্ছা রাতে যাব এখন তুই শুয়ে আছিস। কেয়া- হ্যা আমি- কি পরে আছিস এখন। কেয়া- নাইটি আমি- আর কিছু না কেয়া- না শুধু নাইটি আমি- এতে সমস্যা হয় ঝুলে থাকে তো। হাটলে একটার সাথে একটার টাক লাগেনা। কেয়া- লাগ্লে লাগবে কে দেখবে আমরা দুই মহিলা তাই সমস্যা নেই। আমি- বাবা তোর যা সাইজ হয়েছে এই কদিনে অনেক বড় হয়ে গেছে দেখলাম তো কালকে। কেয়া- কি করব সুখেই ছিলাম এখন আর কে দেখবে সে তো নেই, কবে আসবে কে জানে। কিছু ভাল লাগেনা। আমার জীবনটা তোরা ছারখার করে দিলি। আমি- সোনা এক্তু কষ্ট কর আমি তো আছি কেয়া- তুমি থেকে কি হবে। জাকে লাগবে তাকে এনে দাও। তুমি তো দাদা। আমি- দাদা বলে সম্ভব না। কেয়া- না সে হয় নাকি আমি- হয় আমার তো সেরকম ইচ্ছে তোকে আগেও বলেছি। কেয়া- আমি পারবোনা আমি- কেন সোনা, আমার টা কি তোর পছন্দ হয় না। তোর জালা মিটবেনা। আমি যে শুধু তোকে চাই। কেয়া- আর বাড়িয়ে বলতে হবেনা সে যদি চাইতে তবে আমাকে বিয়ে দিতে না। নিজের কাছে রাখতে। আর কদিন আমি থাকলে এমন কি খেতাম। ভাত বাঁচাতে আমাকে তারিয়ে দিলে। আমি- সোনা দেখ এখন যদি তুই চলে আসিস কেউ কিছু বলতে পারবেনা। কত সুবিধা হবে। আর আমি মাকে মানিয়ে নেব চাকরি পেলে তোকে বাবা মাকে নিয়ে অন্য জায়গায় চলে যাব তখন আমার স্বামী স্ত্রি হয়ে থাকলে কেউ জানবেনা। কেয়া- বাবা মা মেনে নেবে। আমি- সে আমার উপর ছেরে দে মানিয়ে নেব আমি। কেয়া- বললেই কি চলে আসা যায়। আমি- তবে কি আর আমরা করি। কেয়া- উহ আমরা করি কি করে করবেন শুনি বললেই হল। আমি- হবে হবে আমি সময় আর জায়গা বের করে নেব সে নিয়ে তোকে ভাবতে হবেনা।   
Parent