মা ও বোনের স্বামী - অধ্যায় ১৫২

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-49023-post-5043586.html#pid5043586

🕰️ Posted on November 29, 2022 by ✍️ mabonerswami312 (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 735 words / 3 min read

Parent
আমি- বোন যা হওয়ার হয়ে গেছে ফিরে তো পাওয়া যাবেনা, আগামীতে যা ভাল হয় তাই করব। কিন্তু বল আমি কি একবারও বলেছি তুই অন্যের হয়েগেছিস বলে তোর সাথে সেই আচরন করেছি। তোকে আমি খুব ভালবাসি বোন। বাবা কেমন হয়েগেছিল বলেই বাবার মুখের দিকে তাকিয়ে সব করেছি, বাবা আর কয়দিন বাঁচবে এখন ভাল কিন্তু কখন কি হয় বলা যায় বাবার ভেতর তো একদম ফাঁকা সে আমি জানি। কেয়া- বুঝি দাদা তোর মন ভাল সবার মন জুগিয়ে চলতে চাস, এর ফলে এতকিছু করতে হচ্ছে। তুই ত্যাগ করতে পারিস  বলেই তোকে এতভাল লাগে। আমি- কেন ত্যাগের পরে কি কম ভোগ করলাম, এখন বাবা মা জানলে কিছু বলতে পারবেনা। আর অন্য জায়গায় চলে যাবো চাকরির কল লেটার পেলে। কেয়া- দাদা খুব মজা হবে। আমি- এই যদি মাওইমা ছাড়া না পায় তো, আজ তো তাপস খুব করে করবে কিছু বলা যাবেনা। কেয়া- না তবে তুইও যাবি আমাদের সাথে, ওকে সুজোগ দেওয়া যাবেনা। আমি তোর বাচ্চার মা হব। আমি- সে তুই হয়ে গেছিস, যা তোকে দিয়েছি আমার বাচ্চা তোর পেটে ঢুকে গেছে। কেয়া- জানিনা তবে তাই যেন হয়। ওদের মা ছেলেকে মিলিয়ে দিতে পারলে আমার সস্থি। তোর আবার আমার শাশুড়ির প্রতি লোভ নেই তো। আমি- কি যে বলিস তুই থাকতে আর কাউকে চাইনা। কেয়া- জানি তবুও যদি চাস তো আমার আপত্তি নেই, একদিন তো বলেছিলি তুই করে দিবি ওনাকে। তাই চাইলে করতে পারিস। আমি না করব না। আমি- তুই যদি এভাবে চলে আসার কথা বলিস ওরা বাঁচবে একবার ভাব তো তোকে ওরা দুজনে কত ভালবাসে। কেয়া- জানি দাদা আমার স্বামী আর শাশুড়ি সত্যি খুব ভাল বাসে, সত্যি ওদের কথা ভলা যায় না। তবুও কিছু পেটে গেলে কিছু খোয়াতে হয় দাদা। আমি- চাকরি না পাওয়া পর্যন্ত যে ভাবে আছে সেইভাবে থাক। কিরে আমি কি খারাপ বলছি, জানিস মাওইমা আমাকে ৫০ হাজার টাকা দিয়েছে, বলেছে তোমাকে এটা শোধ দিতে হবেনা। কেয়া- সত্যি দাদা আমাকে তো বলিসনি। আমি- শুধু তোকে না মা বাবাকেও বলিনি, শুধু আমি আর উনি জানেন। দ্যাখ যদি চাকরি পেতে দেরী হয় তবে কি করে এই টাকা শোধ দেব। আমি তো পারবোনা, কত খরচা হয়ে গেছে তোর বিয়েতে বাবার ওষুধ লাগে। কেয়া- হুম বুঝেছি, কটা বাজে দাদা। আমি- সারে  ৮ টা বাজে। তবে আজ ডাক্তার আসবেনা আর ছুটিও দেবে না। আমরা বেকার বসে আছি। কেয়া- ঠিক তাই এত রাতে ছুটি দেয়। কি হবে দাদা। আমার ভাবতেই কেমন লাগে। এরমধ্যে মায়ের ফোন কি রে কি হল। আমি- না ডাক্তার আসেনি মনে হয় ছুটি দেবেনা। আমরা যাচ্ছি মাওইমার সাথে দেখা করতে। বেড়িয়ে এসে জানাবো। বলে বললাম চল পরে আর ঢুক্তে দেবে না। কেয়া- চল বলে দুজনে ভেতরে গেলাম। মাওইমা বাবা আজকে ছুটি দেবেনা, আজ রাত এখানে থাকতে হবে আমি সম্পূর্ণ সুস্থ তবুও রেখে দিল। তাপস আসবে আজকে। আমি- হ্যা সারে ১০ টায় এখানে আসবে মাওইমা- আমার সাথে দেখা করতে পারবেনা। তখন ঢুক্তে দেবেনা। আমি- কাল সকালে আসবে আমরা তো ও না আসা পর্যন্ত আছি। মাওইমা- আমি তো ভয়তে অজ্ঞান হয়ে গেছিলাম মনে হচ্ছিল আমার উপর গাড়ি চলে যাবে সেই ভয়ে আমি পরে গিয়ে অজ্ঞান আর কিছু না। কিছুই হনি আমার তবুও তোমরা আমাকে এখানে ভর্তি করিয়েছ। আমি- আচ্ছা কিছু হয়নি সে ভাল কিন্তু আপনার যা অবস্থা ছিল আমাদের ভয় লাগছিল তাই এখানে এনেছি। মাওইমা- যাও তোমরা এখন যাও না হলে নার্স গুল শুধু ক্যাট ক্যাট করে। আমি- কিছু লাগবে আপনার।   মাওইমা- না ভালই খেতে দেয়। তবে তাপসকে নিয়ে তুমি আমাদের বাড়ি যেও, ওরা দুজনে কি করবে আমি বাড়ি নেই তুমি থেক। আমি- আচ্ছা আসি আমরা মাওইমা। মাওইমা- কি বলছ তুমি আমার আরেকটা ছেলে, আর কেয়া আমার মেয়ের মতন, আমার এখন তিনছেলে মেয়ে। আমি- আচ্ছা মা আসছি ওই দেখেন নার্স কেমন করে তাকাচ্ছে। মাওইমা- যাও তোমরা দুই ভাই মিলে কেয়ার খেয়াল রেখ। আর বৌমা তুমি ওদের দুই ভাইয়ের খেয়াল রেখ। এটাও আমার ছেলে কিন্তু। কেয়া- আচ্ছা মা রাখব আপনার ছেলেদের খেয়াল। কাল সকালে আপনাকে নিতে আসব। মাওইমা- কেমন কি খরচা হয়েছে টাকা আছে নাকি কালকে আমার ব্যাগে কার্ড আছে নিয়ে এস আমি পিন বলে দেব তুলে নিও। আমি- মা তোমার ও নিয়ে ভাবতে হবেনা। মাওইমা- এই বৌমা আমার ছেলেকে পেয়ে আমার এই নতুন ছেলেকে যেন অযত্ন করনা কেমন। কেয়া- মা কি বলেন আমি আপনার দুই ছেলের যত্ন করব ভাবেননা। বাড়ি গিয়ে রান্না করে খাওয়াব। মাওইমা- সে তো করবেই। তাপস আমাকে ফোন করেছিল ওর সাথে অনেক কথা হয়েছে, আসুক নিয়ে বাড়ি যাও। নার্স- এই আপনারা এখনো বের হনি জান জান ৯ টা বাজে বের হন। আমি- এইত বের হচ্ছি, বলে মা আমরা আসি। আমরা দুজনে বের হলাম। বাইরে এসে দাঁড়ালাম। একজন ডাকল বিল জমা দিতে বলল আমি গিয়ে সব বিল মিটিয়ে দিলাম। বলল সকাল ১০ টায় ছুটি দেবে। আবার বাইরে এলাম। কেয়া- দাদা কি হয়েছে।
Parent