মা ও বোনের স্বামী - অধ্যায় ১৬০

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-49023-post-5046966.html#pid5046966

🕰️ Posted on December 2, 2022 by ✍️ mabonerswami312 (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 827 words / 4 min read

Parent
মা- আমি রান্না করব বেয়ানকে নিয়ে এখানে আসবি খাওয়া দাওয়া করে পরে যাবি। কেয়া- ঠিক আছে মা আমরা চলে গেলাম অফিসিয়াল কাজ সেরে মাওইমাকে নিয়ে আমাদের বাড়ি ফিরলাম ১ টা বাজে। মা সাথে সাথে খেতে দিল সবাই খেলাম তারপর কেয়া বলল চল দাদা পরে বাইক নিয়ে আসবি। তাপস- হ্যা দাদা চলেন, আর মা আমার মাকে বলল দাদা আজকে আমাদের বাড়ি থাকবে। কি বল মা। মাওইমা- হ্যা একদিনও আমাদের বাড়ি থাকেনি আমি বাড়ি থাকা অবস্থায় আজকে থাকবে। মা- ঠিক আছে থাকবে থাকবে বোনের বাড়ি থাকলে অসুবিধা কোথায়। কিন্তু ব্যবসা পত্র তো করতে হবে। মাওইমা- বেইয়ান ও আপনার ভাবতে হবেনা আপনার জুয়েল ছেলে সব সাম্লে নেবে আর আমরা আছি তো। চাকরি পেলে তো দূরে চলে যাবে তখন। মা- ঠিক আছে আসেন আপনারা আমারা দুজনে দোকান চালাবো।  আমরা গাড়ি করে চলে গেলাম। গাড়ি ছেড়ে উপরে উঠলাম। এর মধ্যে তাপসের অফিস থেকে ফোন তাপস হিন্দিতে কথা বলছিল, কথা শুনে উত্তেজিত মনে হল। ফোন রাখতেই মা বললেন কি হয়েছে বাবা। তাপস- আর বলনা মা আমাকে ২৪ ঘন্টার মধ্যে ডিউটি জয়েন করতে হবে। বর্ডারে সমস্যা হয়েছে তাই সবার ছুটি বাতিল। আজকে দিল্লির ফ্লাইট ধরে যেতে হবে। সকালে ওখান থেকে ট্রেন ধরে গেলে হবে। দেখি বলে মোবাইল দেখে টিকিট করল রাত সারে ১১ টার টিকিট। মানে এখান থেকে ৯ টার মধ্যে বেরহতে হবে। একদম সময় নেই, আজকের রাত জাগতে হবে। মা- কি করবি বাবা যেতে হবে যখন যাবি। সময় নস্ট করবিনা ভেবেছিলাম ৫ দিন থাকবি কিন্তু সে আর হল কই। তাপস- মা সবার কপালে সুখ থাকেনা, তবুও কেয়ার দাদা আছে সেটাই আমার শান্তি। তোমরা তো ভাল থাকবে। মা- যেটুকু সময় আছে আনন্দ করে নে। ওসব ভুলে যা। তাপস- তাই করতে হবে মা। আমি- মা আর সময় নস্ট করে লাভ নেই। চলেন ঘরে চলেন। কেয়া- নিচে বন্ধ করা হয়নি কিন্তু সবাই উপরে চলে এসেছি। দাদা তুই নিচে যা বন্ধ করে দে। আমি- আচ্ছা বলে নীচে যেতে পাশের বাড়ির এক মহিলা এসেছে দিদি কেমন আছে বলে উপরে উঠে গেল। আমি সাথে সাথে ওনার সাথে এলাম। সোজা মায়ের ঘরে ঢুকে গেল । মহিলা- দিদি কেমন আছ কি হয়েছিল। মা- না না তেমন কিছু না ভয় পেয়েছিলাম এখন সব ঠিক আছে, ছেলে এসেছে আজকে আবার চলে যাবে একটু কথাও বলতে পারিনি তুমি এখন যাও কালকে কথা বলব। সন্ধ্যেতে বের হবে। মহিলা- আচ্ছা দিদি আসি তাহলে। বলে নীচে গেল। মা- বাবা তরুন যাও দরজা বন্ধ করে দিয়ে এস। আমি- আচ্ছা বলে নীচে গিয়ে দরজা বন্ধ করে দিলাম। উপরে ফিরে আসতে মা- বলল বাবা তরুন কি অবস্থা বল ছেলেটা আজকে চলে যাবে না ভাবতেই পারছিনা, কাল এসেছে সেই রাত ১১ টায় আবার আজ বেড়িয়ে যাবে, না আমার জীবনে কোন সুখ হবেনা সারা জীবন প্রায় স্বামী ছেলে ছাড়া থাকতে হল। আমি- মা ভেবে লাভ নেই যা হবার হবে কিন্তু জেটুকু সময় পাওয়া যায়, সে সময় টুকু উপভগ করাই ভাল। কষ্ট করে দুই বছর তারপর তো সব সময় কাছে থাকবে সে ভেবে এখন দুঃখ দুর করতে হবে। মা- ঠিক তাই বাবা তুমি তো আছ, আর আমরা না হয় ওর ওখানে বেরাতে যাবো কিছু দিনের জন্য। তাপস- হ্যা মা তোমরা আসবে ওখানে আমি সব ব্যবস্থা করব থাকার। মা- ঠিক আছে বাবা তাই যাবো। আয় তোরা সবাই ঘরে আয়, মা কেয়া আস এ ঘরে। আমাকে বাবা নিচের দরজা ভাল করে বন্ধ করেছ তো। আমি- হ্যা মা করেছি আর বেলের সুইচ বন্ধ করে দিয়েছি, কেউ চাপলেও বাজবেনা। মা- বেশ এইত আমার ছেলের কত বুদ্ধি। এই তাপস চুপ করে কেন বসে আছিস কি আর করবি আমরা না হয় দু একদিনের মধ্যে যাবো তোর ওখানে অত ভেঙ্গে পরেনা বাবা। তাপস- এখন বেলা ২ টোর বেশি বাজে বের হতে হবে ৯ টার আগে কি করে কি হবে। মা- হবে হবে সোনা হবে ভেঙ্গে পড়লে হবে। আমি তো সুস্থ ভয় কিসের। আমি- মোবাইল ঘেটে দেখলাম ভোর ৪ টে একটা ফ্লাইট আছে, ৬ টায় নামাবে। তপস কে বললাম এই এক কাজ কর ওটাকে ক্যানসেল করে এইটায় বুক কর। তাপস- কই দেখি বলতে হ্যা দাদা বলে সাথে সাথে এইটা বুক করল আর আগেরটা ক্যানসেল করে দিল। এবার তাপসের বুলি ফুটল যাক আজকের রাত থাকা যাবে। সত্যি মা দাদা মুশকিল আছান লোক আছে বটে। মা- এইজন্যই তো বলি এটা আমার আরেকটা ছেলে। এমন ছেলে পাওয়া ভাগ্যের ব্যপার। মা কেয়া কই তুমি এদিকে আস। কিরে এই মেয়ে মন খারাপ তোর। কেয়া- কি বলব কাল রাতে আসল আজ আবার চলে যাবে আপনি বলেন। এমন যদি হয় কেন ছেলেকে বিয়ে দিলেন। মা- সেইজন্য তো আমার আরেকটা ছেলে আছে তোমার ভয় কি, আমাদের মিলে মিশে থাকতে হবে। আমার বয়স হয়েছে আর কয়দিন তোমরাই তো থাকবে, দুদিন আগে তো গেছিলাম প্রায়। কেয়া- বালাই শাট ওকথা বলবেন না মা, আপনি না থাকলে আমরা বাচতে পারবোনা। আপনি আমাদের গুরুজন আপনার কথা মতই আমরা চলব মা। মা- দেখেছিস তাপস এমন মেয়ে পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। তবে মা আমাকে এবার একটা নাতি পুতি যা হোক দাও। আমি- মা সময় হলেই হবে, সময় হোক। মা- সময় কোথায় তোমরা কেন সময় নস্ট করছ আমি সেটাই বুঝতে পারছিনা। আমি- মা আপনি গুরুজন আপনি আদেশ দিলেই তো সময় নস্ট হবেনা। আমি অতিথি আপনার আদেশের অপেক্ষায় বসে আছি। মা- আমি বলেছিনা তুমি আমার ছেলে তুমি বা তাপস কিছু করলে আমি বাঁধা দেব সেটা ভাবলে কি করে। আমি- মা তুমি এখন পুরোপুরি সুস্থ তো। এইত ফিরলে হাসপাতাল থেকে।
Parent