মা ও বোনের স্বামী - অধ্যায় ১৬১

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-49023-post-5046967.html#pid5046967

🕰️ Posted on December 2, 2022 by ✍️ mabonerswami312 (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 926 words / 4 min read

Parent
মা- হ্যা সে আমি সুস্থ কিন্তু বাকিটা যে কষ্ট আছে সেটা ভাল করবে তোমরা। তোমরা না করলে আমি ভাল থাকতে পারবোনা। অনেকদিন অনেক কষ্ট করে থেকেছি এখন তোমরা করে আমাকে ভাল রাখবে। আমি- বুঝেছি মা বলে উঠে রাস্তার দিকের জানালা বন্ধ করলাম। তাপস মাথা নিচু করে বসে আছে। এসে তপসের হাত ধরে বললাম কি হল এরকম চুপ কেন। তাপস- আজই যেতে হবে সেটা ভাবছি, কি করব সময় কম। আমি- সময় কম বলেই সময় থাকতে কাজ করতে হবে এস বলে ওর হাত ধরে তুললাম এদিকে এস। বলে গিয়ে খাটের উপর বসালাম মায়ের পাশে। কেয়া- কাছে গিয়ে ওরকম করছ কেন খাবে এখন আনবো। আমি- যা নিয়ে আয় সব একবারে নিয়ে আসবি কেয়া- আচ্ছা বলে বেড়িয়ে গেল। কিছুক্ষণের মধ্যে হাতে বোতল, গ্লাস খাবার নিয়ে এল। এই নে দাদা। আমি- তাপস তুমি বানাও, খেলে মুড চলে আসবে। কেয়া তিনটে কেন আরেকটা গ্লাস আন আমরা চারজন তো। কেয়া- না আমি পারবোনা দাদা খেলে মাথা ঝিম ঝিম করে তোমরা খাও। মা- এই মেয়ে নিয়ে এস যাও সবাই মিলে খাব। কেয়া- গ্লাস নিয়ে এল তাপস পেগ বানাল, সবাই চিয়ার্স বলে মুখে নিলাম। চিজ আর চিপস ছিল। তাই খেলাম। পর পর তিন পেগ নিলাম। মিনিট ১০ লাগল খেতে। মা- এই বাবা তাপস এখন কেমন লাগছে বাবা। তাপস- হ্যা এবার ঠিক আছে মুড অফ হয়ে গেছিল। আরেক পেগ নেবে মা। মা- না সোনা এই তিনটে ঠিক আছে, ফ্রেস লাগছে এখন। তুই নিলে নে। তাপস- হ্যা আমি আরেক পেগ নেব, দাদা আপনি নেবেন। আমি- দাও বলতে তাপস আমাকে আর নিজে নিল। আমি বললাম আরে ভাই মুড অফ করলে হবে অন করে নিতে হবে। নে কেয়া এগুল খাট থেকে নামা তো এবার। কেয়া- সব নামিয়ে নিল। আমি- মা আর দেরী করে লাভ নেই কি বল। মা- কি করবে এখন, স্নান তো কারও হয়নি এখনো। আমি- মা তুমি না তাপস অতদুর থেকে এসেছে আর কি বলছ এইসব। মা- ও আমাকে দেখতে এসেছে আমি এখন সুস্থ আছি আর কি। তাপস- হ্যা দাদা আমি স্নান করতে যাবো। কেয়া- কেন এত ব্যস্ত কেন তুমি আমি তো তোমাকে কথা দিয়েছিলাম, মনে নেই তোমার কেন ইচ্ছে নেই। তাপস- ইচ্ছে থাকলে হয় উভয় পক্ষের ইচ্ছে থাকতে হয়। কেয়া- আছে কোন মেয়ে মুখ ফূটে বলে, সেটা তুমি জাননা। মা- কি বলছ তোমরা আমি কিছু বুঝতে পারছিনা, কি করবে এখন তোমরা। কেয়া- মা তুমি এখন এত ন্যাকা সাজছ কেন, আমাকে গল্প শুনিয়ে পাগল করে এখন জেনেও না জানার ভ্যান করছ। মা- তুমি ওদের বলেছ নাকি ওইসব। কেয়া- আমি কি বলব তোমার ছেলে কালকে আমাকে দাদাকে শুনিয়েছে। মা- তারপর কি হল। কেয়া- বলতে পারবোনা আমার লজ্জা করে ওসব বলা যায় তুমি বল। মা- বলা যায়না করা যায় বল। কেয়া- তা করা যায় তুমি করবে এখন। মা- কি করব বল, তুমি মা বল আমার ছেলে দুটো ভ্যারা কিছু বলতে পারেনা শুধু ভো ভো করে। না বললে বোঝা যায় কি। কেয়া- কেন আপনি কালকে ছেলেকে সুখ দেননি, ও বলল আপনি নাকি ফোনে ওকে দিয়েছেন। মা- ও হ্যা সে সব তোমাদের বলেছে কেয়া- আর কি কিছু বাকি আছে আপনার ছেলে তো সেইজন্য গুম মেরে বসে আছে। কি হল দাদা কে ফোন করেছে। আমি-কেটে দিয়েছি হয়ত খোঁজ নিচ্ছে। মা- কি করব আমি কেয়া- আমি কথা দিয়েছি আপনার ছেলে কে সে বন্ধুদের সাথে বদ অভ্যেস ছারলে আপনাকে পাইয়ে দেব। আপনি কি রাজি আছেন। মা- কি ব্যাপারে। কেয়া- মা ওর আর ভাল লাগছেনা, দেখে বুঝতে পারছেনা। মা- আমাকে কি করতে হবে। তুমি বা অরা বলুক ও তো কিছু বলছেনা। কেয়া- মা তো লজ্জা পাচ্ছে তাই। মা- কিসের লজ্জা আমাকে বলুক। তাপস- কি বলব, কালকে তো বললে বাড়ি আয় সব হবে। আর এখন বলতে বলছ। মা- আমি কি কিছুতে না করেছি বল। কেয়া- চল দাদা আমরা চল বাইরে যাই ওরা মা ছেলে থাকুক। মা- না যেতে হবেনা, সবাই থাকবে সমস্যা কি। তোমরা ও আমার ছেলে মেয়ে। তাপস বলুক কি করবে। বুকে সাহস নেই আবার ফৌজি। তাপস- আমি এখন তোমাকে করব, কাল ফোনে করেছি এখন রিয়াল করব। মা- আমি কি বারন করেছি তরুন বাবা তুমি বল। কালকে তো অনেক কিছু ফোনে বলেছ তবে এত সময় নস্ট করলে কেন। বলে নিজে খাট থেকে নেমে ছেলের হাত ধরে আস সোনা যা করার কর। এর মধ্যে আবার মায়ের ফোন দেখেই ধরলাম। হ্যালো মা বল। কি হয়েছে বারবার ফোন করছ। মা- কোথায় তুই তাড়াতাড়ি বাড়ি আয় তোর বাবা কেমন করছে। আমি- কি হয়েছে। মা- বাড়ি এসে খেয়ে ওঠার পর বলছে বুকে ব্যাথা তুই তাড়াতাড়ি ডাক্তার নিয়ে আয়। আমি- কেয়া আমি চললাম বাবার শরীর খারাপ আমি দেখছি আমারদের জন্য তোরা আনন্দ নস্ট করিস না বলে বললাম আয় কেয়া দরজা বন্ধ করে দে। তাপস- আমি আসবো দাদা আমি- না না তোমার সময় কম এই সুজোগ পড়ে পাবেনা কর, আমি দেখছি মিটে গেলে আমি চলে আসব। ভেবনা মানি হয় বাবার গ্যাস হয়েছে আমি যাচ্ছি। কেয়া- আমি আসবো দাদা আমি- না তুই থাক আমি যাচ্ছি বলে নীচে এলাম। কেয়া দরজা বন্ধ করতে করতে বলল দাদা তুই জানাস আমাকে। আমি- আচ্ছা বলে চলে এলাম। বাড়ি এসে বাবাকে গ্যাসের ঔষধ আর নুন গরম জল দিলাম। বাবা খেয়ে কয়েকটা ঢেকুর দিল। তারপর বলল বাবা বাচলাম কেমন লাগছিল যেন মনে হয় দমবন্ধ হয়ে মরে জাচ্ছিলাম। আমি- কি আর কয়বার চা খেয়েছ। বাবা- চারবার আমি- এইজন্যই তোমাকে বারবর বলছি খাবার সাবধানে খাও বয়স হয়েছে তোমার। বাবা- ভুল হয়ে গেছে আর হবেনা। তুই কি আবার যাবি ও বাড়িতে। আমি- হ্যা যেতে হবে কারন তাপস আবার চলে যাবে আজকেই ওর ছুটি বাতিল হয়ে গেছে, ভোর রাতের ফ্লাইট। মা- বলিস কি ছেলেটা এসে ভালমতন একটা রাত থাকতে পারলনা। আর আমাদের বাড়ি আসবে কি। আমি- কখন আসবে বল এখন কটা বাজে ৪ টের বেশী। মা- তোর ও তো বিশ্রাম হয়নি। কেয়াটা কি করছে ওর শাশুড়ি তো এখন সুস্থ। আমি- হ্যা মায়ের ও মন খারাপ ছেলে চলে যাবে তাই। মাওইমা হত কিছু দিনের মধ্যে ছেলের ওখানে যাবে। আমাকে বলছিল সাথে কেয়াও যাবে। এমন সময় কেয়া ফোন করল দাদা কি অবস্থা বাবা কেমন আছে।
Parent