মা ও বোনের স্বামী - অধ্যায় ১৭

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-49023-post-4922759.html#pid4922759

🕰️ Posted on August 21, 2022 by ✍️ mabonerswami312 (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 585 words / 3 min read

Parent
আমি- মা বোন দুজনকে ভেবেই বীর্য পাত করে ঘুমালাম। এভাবে চলছে পরের দিন বোনের ব্রা পালটাতে যাবো বোনকে বললাম চল। বোন যেতে রাজি হল। দুজনে গিয়ে পালটে আনলাম। বাবা আস্তে আস্তে আরও নরম হয়ে পড়ল। এখন আর ওষুধে কাজ করছেনা। তবে এখন আর বকে না। মা- বিকেলে মানে রাতে দোকানে এসে বলল তোর বাবার লক্ষণ ভাল লাগছে না একদম নরম হয়ে গেছে। আমি- বাবাকে বিকেলে নিয়ে আসবে আমার এখানে থাকলে ভাল লাগবে মন ভাল থাকলে বাবা দেখবে ভাল হবে। মা- হ্যা কালকে তোর এখানে নিয়ে আসব। আমি- হ্যা মা তাই করবে, কেয়া কি করছে মা- ওই মোবাইল নিয়ে ঘাটাঘাটি করছে সামনে বই নিয়ে। আমি- তুমি দারাও আমি বকা দিয়ে আসি। বলে বেড়িয়ে ঘরে এলাম। কেয়া- দাদা তুই এই সময় মা কোথায়। আমি- তুই কি করছিস পড়াশুনা হচ্ছে কই, বাবা কোথায়। কেয়া- এইত দাদা একটা জিনিস পারছিলাম না তাই মোবাইল দেখে নিচ্ছি। বাবা শোয়া ও ঘরে। আমি- কিরে এবার ফিট হয়েছেতো। কেয়া- হুম একটা পরে আছি। আমি- পীঠে হাত দিয়ে ফিতা ধরে এটাও তো টাইট লাগছে। কেয়া- আমার হাত সরিয়ে না দাদা একটু টাইট না হলে ঝুলে যায়। আমি- কুর্তি লেজ্ঞিন্স পরে আমাকে দেখালি না তো। কেয়া- কালকে কলেজ যাওয়ার সময় দেখাবো। এর মধ্যে মা এল কিরে কি করছিস খদ্দের এসেছে কি লাগবে আমি বুঝতে পারছিনা তাড়াতাড়ি আয়। আমি- আহহা যাচ্ছি বলে আমি দোকানে গেলাম। খদ্দের বিদায় করলাম। কিছুখনের মধ্যে মা বাবাকে নিয়ে এল। দোকানে বসে বাবাকে কেমন লাগছে বলতে বাবা বলল খুব ইচ্ছে করে। মা- না একদম না তোমাকে বাঁচতে হবে, এই একদম কিনে দিবিনা। আমি- হ্যা বাবা অন্য কি খাবে বল। বাবা- আর কিছু ভাল লাগেনা আমি- এক কাজ কর এই নাও থামস আপ খাও বলে একটা বোতল দিলাম। মা খুলে দিল বাবা অল্প অল্প করে খেতে লাগল। আমি মাকেও দিলাম। মা- আমার লাগবেনা ফালতু খরচা। আমি- খাও তো বলে এক ধমকি দিলাম। মা খাওয়া শুরু করল। আমি ফাকা হলে মা বাবার কছে পেছনের বারান্দায় এলাম। বাবাকে জিজ্ঞেস করলাম বাবা কেমন লাগছে এখন। বাবা- ভাল তবে আমি আর বাঁচব না বাবা তোর মা আর বোনকে দেখিস তুই বাবা ওদের ফেলে দিস না। আমি তোদের জন্য কিছু করে যেতে পারলাম না। আমি- বাবা তোমার কিছু হবেনা আর আমি আছি তো অত কেন ভাবছ। বাবা- না তোর মায়ের কেউ নেই তুই ছাড়া তোর মামারা খোঁজ নেয় না ওকে কোন দুঃখ দিস না বাবা। তোর মাকে সুখে রাখিস তোর মাকে বলে দিয়েছি তোর অবাধ্য হবেনা। তুই যেভাবে রাখবি সেভাবেই থাকবে। ওর যে তুই ছাড়া কেউ নেই বাবা। আমি- মা বাবাকে চুপ করতে বল কি হয়েছে যে এত চিন্তা করে। মা- তুমি থাম আমরা ভাল থাকব। কোন সমস্যা হবেনা। তোমার ছেলে এখন বড় হয়েছে সব সামাল দিতে পারবে মা বোনকে। বাবা- আমি এটাই চাই কেয়ার একটা বিয়ে দিতে পারলে আমার কোন চিন্তা থাকত না। আমি- কেয়া এখন বিয়ে করবেনা আমাকে বলেছে পড়াশুনা শেষ করুক আমি ওর ভাল দেখে বিয়ে দিয়ে দেব। বাবা- তুই ওকে আগলে রাখিস এই বয়স ভুল না করে বসে। তোর মায়ের বাকি জীবন পরে রয়েছে কে দেখবে ওকে। আমি- বাবা কেন ভাবছ আমি আছি মাকে আমি কষ্ট দেব না। বাবা- আমি চাই তোর মাকে তুই সুখি রাখ, দুঃখ দিবিনা শুধু সুখ দিবি। আমি- হ্যা বাবা আমি মাকে বলেছি আমার কাছে কিছু চেপে যাবেনা যা লাগবে বলবে আমি সব দেব। বাবা- তুই ছাড়া কে দেবে ওকে আর কে আছে তুই সব তোর মায়ের, ওর অনেক কষ্ট তুই ছাড়া কেউ সুখি করতে পারবেনা। আমি- বাবা আমি বলেছিনা মায়ের জন্য আমি সব করব, মা করতে বলবে আমি না করব না। বাবা- করবি তো দে আমার হাত রেখে কথা দে মাকে সুখ দিবি। বলে আমার আর মায়ের হাত রেখে আমাকে কথা দে তোর মায়ের চোখে যেন জল না আসে।
Parent