মা শুধু আমার - অধ্যায় ৩

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-66198-post-5884741.html#pid5884741

🕰️ Posted on February 20, 2025 by ✍️ kaku50 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 668 words / 3 min read

Parent
আমার বয়স এখন ২৭ বছর। ২০২০ তে আমি বিদেশে যাই। আমারা এক বোন এক ভাই। আমি বড়। আমার ছোট বোন ওর নাম রিম্পা পাল। ওর বয়স এখন ২৫ বছর। কলেজে পড়তে পড়তে ওর বিয়ে দিয়ে দেয় বাবা মা আমি বিদেশেই ছিলাম কারন ছুটি পাইনি তাই আসতে পারিনি। কিছুদিন আগে বাড়ি ফিরেছি আর বাড়ি ফিরেই সব ঘটনা ঘটেছে সে কথা আপনাদের বলব। আমার তপন পাল। বাবার নাম হরিপদ পাল। বাবার বয়স এই ৫৬ বছর। আর মায়ের নাম রেখা পাল। মায়ের বয়স এই ৪৬ বছর। বাড়িতে শুধু বাবা মা থাকতেন। বোনের বিয়ে হয়েছে আমাদের বাড়ি থেকে ৪ কিলোমিটার দূরে। দীর্ঘ ৬ বছর পরে বাড়ি ফিরেছি। বাবা মা মেয়ে জামাই আর নাতি নিয়ে ভালই ছিল। আমি টাকা পাঠিয়েছি তাই দিয়ে বোনের বিয়ে দিয়েছে তারপর বাড়ি করেছে। এখন আমাদের সচ্ছল পরিবার। বাড়ি আসবো বাবা মাকে বলতে সবাই বোন ভগ্নীপতি আর আমার ছোট ভাগ্নি আমাকে নিতে এয়ারপোর্টে এসেছে গারি নিয়ে। যদিও সবার সাথে ভিডিও কলিং হত তবুও সামনে সবাইকে দেখে মন ভরে গেল। ভাগ্নির বয়স এই এক বছর হয়নি, কি ফুটফুটে হয়েছে কোলে নিয়ে অনেক আদর করলাম ওর জন্য বিশেষ করে আলাদা করে কিছু খেলনা নিয়ে এসেছি। ভাগ্নিকে কোলে নিলেও মা দাড়িয়ে ছিল কেমন যেন দূরে। তাই ওকে বোনের কোলে দিয়ে মাকে কাছে নিয়ে বউকে জরিয়ে ধরলাম। মা হাউ হাউ করে কেদে দিল। মাকে জরিয়ে ধরে গালে চুমু দিয়ে বললাম ওমা কাঁদছ কেন আমি তো ফিরে এসেছি। আমার সোনা মা লক্ষ্মী মা কাদেনা আর যাবো না এখন তোমার সাথে থাকবো মা। মা কাঁদতে কাঁদতে বলল কতদিন পরে তোমাকে দেখলাম আমি বলে আমাকে জাপটে ধরে ফুফিয়ে কাঁদতে লাগল। বোন- কাছে এসে ওমা দাদা তো এসেছে চল সবাই দেখছে আমাদের বলে আমাকে বোন জরিয়ে ধরল। আমি মা এবং বোনকে দুই হাতে জরিয়ে ধরলাম একবার মায়ের গালে চুমু দিলাম আবার বোনের গালে চুমু দিলাম আর বললাম মা তোমরা আমার পরিবার আমার তোমাদের ছেরে থাকতে কষ্ট হয়ে মা। বাবা এই এবার চল গারিতে যাই ছেলেটা কত কষ্ট করে এসেছে বাড়ি যাই আমারা। এই বলে বাবা সব লাগেজ গারিতে তুলতে লাগল। আমি মাকে আর বোনকে নিয়ে বললাম চল মা এই বোন চল। এরমধ্যে ভাওগ্নিপতি এসে পায়ে হাতে প্রনাম করে দাদা কেমন আছেন। আমি- ওকে তুলে বললাম ভালো তোমরা ভালো আছ তো। তোমাকে এই প্রথম দেখলাম চল বাড়ি যাই গিয়ে অনেক গল্প করব। বাবা বলল আমি পেছনে বসছি তুমি ছেলেকে নিয়ে মাজখানে যাও জামাই সামনে বসুক দিদিভাইকে নিয়ে। আমি- গেট খুলতেই মা আগে উঠে গেল তারপ আমি উঠলাম পরে বোন উঠল। ভগ্নীপতি ভাগ্নিকে নিয়ে সামনে বসল আর ড্রাইভার গারি চালাতে শুরু করল। বোন ব্যাগ থেকে ফিডার বের করে বলল মেয়েকে দুধ দাও তুমি এই নাও। না হলে কাদবে অনেক্ষন হয়ে গেছে। মা বাবা কখন কি খেছিস তুই। আমি- সে কালকে রাতে খেয়েছি আর সুযোগ হয়নি মা আর কি বাড়ি গিয়ে খাবো তো কোন চিন্তা করনা। মা- বলল কি গো ব্যাগ থেকে বাটীটা বের করে দাও ওকে পায়েস খাইয়ে দেই। বাবা ব্যাগ থেকে পায়েস বের করে দিল মা আমার মুখে পায়েস তুলে দিল। বোন দাদা নে দাদা খেয়ে নে মা রাতে তুই আসবি বলে ঘুমায়নি একটুও। আমি- মায়ের কাঁধে হাত দিয়ে আমার সোনা মা বলে চামচ চেটে চেটে খেতে লাগলাম। এরপর অনেক অনেক কথা বলতে বলতে বাড়ির দিকে চলতে লাগলাম। সত্যি কতদিন পরে মা আর বোনকে দেখলাম মা আর বোন আমার পাশে বসা। বোন দাদা তোকে ওখনানে অনেক পরিশরম করতে হত তাইনা। কেমন সুন্দর শক্ত পোক্ত ফিগার আছে তোর। আর দ্যাখ আমি কেমন মোটা হয়ে গেছি। আর মাও মোটা হয়ে গেছে তাই না। একমাত্র বাবার আর তোঁর ঠিক আছে। আর আমার উনি দিন দিন ফুলে যাচ্ছে, কত ওজন জানিস এখন ৮৪ কেজি দুই বছরের মধ্যে ২২ কেজি বেরে গেছে ওর। আমি আরে না তুই এবং মা ঠিকই আছিস মেয়েদের হাইট একটু কম বলে এমন মনে হয় তোর ওজন কত রে। বোন- মা আমরা যেন কত মাপলাম ও আমার ৭১ কেজি আর মায়ের ৭৩ কেজি তাইনা মা। মা- হুম আর তোর বাবার তো মাত্র ৬০ কেজি বাবু তোর কত রে। আমি- এইত আমার ৬৪ কেজি মাত্র । মা হ্যা এমন থাকা ভালো ঠিক রেখেছিস বাবা আর জামাইর একটু কমাতে হবে না হলে আরো ভারী হয়ে যাবে তুমি বাবা। বোন তোমার ছেলে বাড়ি এসেছে এবার ভালমন্ধ খাইয়ে একটু মোটা করে দিও মা। 
Parent