মায়ের ছেলে, মায়ের জামাই - অধ্যায় ১৭
আমি মা চিন্তা করনা সকালে যা কামিয়েছি তাঁর চার ভাগের একভাগ খরচা করিনি এই বলে মায়ের কোমর জরিয়ে ধরে চল এবার। এই বলে মাকে ছেড়ে আমি চাবির ব্যাগ নিলাম কাধে। এরপর দুজনে বের হলাম। মা দারালো আমি তালা মেরে বাইকের কাছে গেলাম মা পেছন পেছন এল। সব হুকে বাজিয়ে বললাম বসো মা।
মা পেছনে উঠে আমাকে জরিয়ে ধরল আমি বাইক চালাতে শুরু করলাম। মা বলল আমাকে দিয়ে আসবে স্টেশনে না আমি একা চলে যাবো তুমি দোকান খুলবে।
আমি না তোমাকে পৌছে দিয়ে এসে দোকান খুলবো। তুমি আমাকে ভালো করে ধরে থেকো।
মা আস্তে চালাও আস্তে আস্তে যাই।
আমি ঠিক আছে বলে আস্তে আস্তে মাকে নিয়ে চালাতে লাগলাম। আর বললাম ওমা আর কিছু লাগবে তোমার।
মা না সোনা আজকে আর কিছু লাগবে না যেতে ইচ্ছে করছে না তোমাকে ছেড়ে ইচ্ছে করছে তোমার কাছে থেকে যাই কিন্তু মেয়েটা একা থাকতে পারবে না তাই যেতে হচ্ছে।
আমি ওমা কালকে আবার আসবে তো। আমার কাছে।
মা হুম আসবো সোনা রাতে কথা বলব আমরা ফোনে কেমন। কেয়া তো পরতে চলে যাবে তারপর আমি তোমাকে ফোন করব।
আমি আচ্ছা আমি তবে তাড়াতাড়ি বাড়ি চলে আসবো সারে ৮ টায় দোকান বন্ধ করে।
মা আমি ওকে দিয়ে তারমধ্যে ঘরে চলে আসবো।
আমি মা দিয়েছি তোমার আর বোনের রাতে হয়ে যাবে তোমাকেও রান্না করতে হবেনা আর আমার তো অনেক আছে অত আমি খাই না।
মা যা আমাকে খাওয়ালে রাতে আর খাওয়া লাগবেনা আমার খেলে মোটা হয়ে যাবো আরো।
আমি আরে না হবে না তোমার ছেলে আছেনা বলে বা হাতটা মায়ের থাইয়ের উপর দিলাম আর বললাম এটুকু স্বাস্থ থাকা দরকার।
মা আমার হাতের উপর হাত দিয়ে ঠিক আছে সোনা আমি তোমার মনের মতন হব, কিন্তু তবে তো আমার বড় বড় কিনে দিতে হবে। যা কিনে দিলে ছোট হয়ে যাবে অল্প দিনে।
আমি আরে না দুজনে একটু পরিশ্রম করলে কমে যাবে আবার।
মা হুম একা পরিশ্রম করলে হবে না দুজনে মিলে করতে হবে তবেই ঠিক থাকবে।
আমি বললাম তা তো ঠিক একা হয় দুজনে মিলে করলেই তবে হবে, আমার তো সেরকম ইচ্ছে তোমার কি তাই।
মা হুম আমারও ইচ্ছে তুমি আমি পরিশ্রম করি তবে সব ঠিক থাকবে। আর কেয়াকে করাতে হবে কেমন মোটা হয়ে যাচ্ছে তাই না।
আমি কি বল কেয়াকে নিয়ে করব আমরা তিঞ্জনে মিলে করা যাবে।
মা কেন করা যাবেনা, আমরা যদি পারি তবে কেয়া কেন পারবে না, ওকে কেন আলাদা রাখবো, তবে আরেকটু বড় হোক তারপর এখনই পারবেনা। তাছাড়া আমার বয়স হয়ে যাচ্ছে তুমি আর কেয়া পরে করবে আমি তো পারবো না তাইনা।
আমি উম আমার সোনা মা তোমার মতন মা এতদিন কেন দূরে ছিলে মা কেন আমার কাছে থাকোনী তুমি।
মা এই দেখে চালাও সামনে স্টেশন এসে গেছি তো নামবো না।
আমি বাইক দার করিয়ে মায়ের থাইতে হাত দিয়ে নামবে তুমি এখুনি এই বলে হাত দিয়ে ডলে দিতে লাগলাম মায়ের থাই।
মা না সোনা এখন নামি যাবো না আমি আর তোমার দেরি হয়ে যাচ্ছে তো দোকান খুলবে না।
আমি বাইক দার করিয়ে নামো তাহলে বলে দুজনেই নামলাম। মা টিকিট লাগবে না।
মা না সোনা সকালে কেটে নিয়েছিলাম তুমি যাবে স্টেশনে।
আমি চল তোমাকে গারিতে তুলে দিয়ে তারপর যাবো। এই বলে দুজনে স্টেশনে গেলাম। এবং পাশাপাশি বসলাম, গাড়ির খবর হয়ে গেছে।
মা আমার ঘারে মাথা রেখে আমার যেতে ইচ্ছে করছে না তোমাকে ছেড়ে।
আমি পাগলামো করেনা সোনা কালকে আবার আসবে তো।
মা সে আসবো কিন্তু দু একদিনের মধ্যে শরীর খারাপ হয়ে যাবে। তখন আর চারদিন আসতে পারবো না।
আমি সে কি মা।
মা আমার হাত ধরে চল ওদিকে যাই বলে আমাকে টেনে তুলে নিল আর ফাঁকা জায়গায় গিয়ে বলল তুমি জানো না মেয়েদের মাসে একবার শরীর খারাকপ হয় সেটার কথা বলছি।
আমি ঠিক আছে তখন না হয় আমি যাবো তোমার সাথে দেখা করতে।
মা সত্যি তো যাবে তুমি আমার ওখানে।
আমি হুম কেন যাবো না মাকে দেখতে যাবো এত বছর পর মাকে পেলাম আমি এখন আর মাকে ছাড়া থাকতে পারবো না।