মায়ের ছেলে, মায়ের জামাই - অধ্যায় ৩৪
কেয়া গিয়ে সোজা আগে ব্রা দেখল তারপর বলল কোনটা নেব আমি। তুমি যেটা পছন্দ করে দেবে আমি তাই নেব।
আমি কোনটা মানে কয়টা নেবে তাই বল এই বলে আমি হাতে নিয়ে দেখে দুটো পছন্দ করে দিলাম। কিগো চলবে এই দুটো। এই বলে কানের কাছে মুখ নিয়ে পিঠে লাগবে তো পড়লে বেশ শক্ত হবে।
কেয়া মাথা নেরে হ্যা করল। আমার কানের কাছে মুখ নিয়ে আসার সময় লাগছিল বুঝি
আমি হুম লাগছিল না।ঘাম কি এমনি বেরিয়েছে, গরমে, আর কি লাগবে প্যান্টি তো।
কেয়া হুম কিন্তু মা দেখলে বলবেই এত কিনলি কেন। কি বলব তখন।
আমি আর কি লাগবে বলোনা তুমি। আর মাকে বলবে দাদা দেয়নি বয় ফ্রেন্ড দিয়েছে।
কেয়া মা মেরে ফেলবে আমাকে প্রেম করতে দেবে না, সে নাকি আমাকে দেখে দেবে বুঝলে।
আমি আচ্ছা তবে এই বয় ফ্রেন্ডের সাথে দিলেই হবে।
কেয়া সে সময় আছে দেখা যাক আমার বয় ফ্রেন্ড আমাকে নেয় কিনা।
আমি হুম নেব বয়স হলেই নেব, তবে বয়সের আগেই যা পেকে গেছে আমি ভাবছি সামলাতে পারবো তো। এবার বল আর কি।
কেয়া তুমি যা দেবে মায়ের আদেশ না বেশী খরচা করা যাবেনা।
আমি বাড়িতে পড়ার জন্য গোল টী শার্ট নেবে বল তাছাড়া কুর্তি ঘুরতে যাবে লাগবেনা।
কেয়া কানের কাছে মুখ নিয়ে এতখন বয় ফ্রেন্ড কিনে দিল এবার কি দাদা দেবে।
আমি না সব বয় ফ্রেন্ড কিনে দেবে। দাদাতো বয়ফ্রেন্ড হয়ে গেল তাই না।
কেয়া সত্যি তবে দাও না। তোমার পছন্দের কিনে দাও।
আমি দেখ পছন্দ কর।
কেয়া না তুমি যেমন দেবে আমি তেমন পরব।আমাকে তুমি তোমার মতন করে নেবে, আমি তোমার অবাধ্য হব না।
আমি আচ্ছা বলে গিয়ে দুটো টিশার্ট পছন্দ করলাম এবং শেষে দুটো কুর্তি কিনলাম সাথে লেজ্ঞিন্স। এই আর কি বলনা।
কেয়া আর কিছু লাগবেনা ওইটা ছাড়া প্যাড বাকি পরে কি কিনে দেবে একদিনে দিলে হবে।
আমি এত কিছু নিলে আর লাগ্লে নাও না তোমাকে দিতে ইচ্ছে করছে আমার।
কেয়া আর কি দেবে শুনি না এখন থেকে হিসেব করে খরচা করতে হবে পরে আমাদের লাগবেনা বুঝে খরচ করতে হবে।
আমি বাব্বা গিন্নি গিন্নি ভাব তো।
কেয়া তবে কি তাই তো হতে চাই, আমি ছোট বলে পাত্তা দিচ্ছ না। তাইত তো কতদিন আমি ছোট থাকবো, এবার মাধ্যমিক দিতাম কিন্তু দেওয়া হয়নি কলেজ পালটানোর জন্য।
আমি চল কিছু খাই দুজনে মিলে।
কেয়া না আর খরচা করতে হবেনা, এখন থেকে টাকা জমাও আমার জন্য খরচা কম করবে আমাদের ভবিষ্যৎ আছে না।
আমি বাব্বা একটু আগেও বোন ছিলে এর মধ্যে এত এই সত্যি বলছ তুমি, আমি কিন্তু ইয়ার্কি করছিলাম নিজের বোন না।
কেয়া বাইকে ওঠ তুমি চল বাড়ির দিকে যাই সময় কত চলে গেছে সে খেয়াল আছে। তুমি ফিরবে না। আর তুমি কিন্তু একবারের জন্য বললে না আমাকে তোমার দেওয়া কুর্তি পরে কেমন লাগছে।
আমি খুব সুন্দর লাগছে।
কেয়া খালি সুন্দর এই বলে জরিয়ে ধরল আমাকে। আর কিছু না। ওই পার্কার ছেলেরা কি কি বলল সেরকম কিছু না।
আমি বাইক চালাতে চালাতে বললাম খুব সেক্সি লাগছে।
কেয়া তুমি যা বল দাদাভাই সত্যি আমি কিন্তু তোমাকে এখন অন্য চোখে দেখছি। সত্যি আমার বয়ফ্রেন্ড হবে তো না আমার মন রাখতে সব বলছ।
আমি কি চোখে দেখছ শুনি।
কেয়া আমার প্রেমিক হবে তুমি। সত্যি আমি তোমাকে প্রথম দিন দেখেই ভালোবেসে ফেলেছি সেই ভিডিও কলে তোমাকে দেখে।
আমি সেদিন তো আমি বাজে কথা বলেছিলাম, তোমার আর মায়ের সমন্ধে।
কেয়া হুম মা খুব হার্ট হয়েছিল, আমাদের সত্যি কি হত তুমি না দেখলে, আমার পড়াশুনা বন্ধ হয়ে যেত মা তো ভেবেছিল কাজে যাবে, তুমি ছিলে শেষ ভরসা। মা বলেছিল ছেলে রেগে আছে তবে সব ঠিক হয়ে যাবে কেয়া তুই ভাবিস না তোর দাদা ভালো, আমার উপর ওর অনেক রাগ দেখবি রাগ ভাংলে সে একটা ভালো ছেলে এই বয়সে কত কিছু করেছে। আমি ওকে ছেড়ে চলে এসেছি বলে এত রাগ।
আমি আর কি বলেছে মা তোমাকে।
কেয়া মা বলেছে আমি দু একদিন গেলে আমাদের ফেলতে পারবে না আমার ছেলে ভালো ছোট বেলা মায়ের কষ্ট দেখতে পারত না, আমার ছেলে ভালো খুব ভালো কোন বাজে নেশা নেই ব্যবসা আর বাড়ি ছাড়া কোথাও যায় না। আমার কষ্ট ও দেখতে পারবেনা দেখিস কেয়া তুই। মায়ের কথা শুনে সত্যি তোমাকে আমার ভালো লেগেছিল।
আমি একটা স্টলের সামনে দাঁড়ালাম আর দুটো আইসক্রিম নিলাম। কেয়াকে একটা দিলাম আর আমি একটা নিলাম। ইচ্ছে করছিলো কফি খেতে কিন্তু আমার সোনা আইস্ক্রিম ভালো খায় তাই নিলাম। দুজনে দাড়িয়ে খাচ্ছিলাম একটু দূরে দাড়িয়ে ফাঁকা জায়গায়।