মায়ের ছেলে, মায়ের জামাই - অধ্যায় ৩৯
মা হ্যালো বাবা তুমি পৌছে গেছ কোন সমস্যা হয়নি তো। রাস্তায় বাইক চালানর সময় কোন চিন্তা করবেনা, তুমি আমার শেষ সম্বল বাবা।
আমি না মা ভালো মতন পোউছে গেছি কোন সমস্যা হয়নি। কিন্তু মা তোমাদের মন থেকে কি করে ভুলে থাকবো, তোমার কেয়ার ভালোবাসা নিয়েই আমি বাইক চালাই ভ্বেব না তোমার ছেলের কিছু হবেনা কেয়া কই।
কেয়া পাশ থেকে বলল হ্যা মাকেই ফোন করবে আমাকে তো তোমার দরকার নেই। একদম মায়ের ছেলে মায়ের আঞ্চলের নিচে থাকবে তুমি তাইনা।
মা এই নে ওর সাথে কথা বল। পাকা বুড়ি যা কথা বলে এই আমার ছেলে আমার আঁচলের নিচে থাকবে নাতো কোথায় থাকবে।
কেয়া কি কখন পোঁছালে সমস্যা হয়নি তো। তোমার দেওয়া সব মাকে দেখালাম, জানো মা আমাকে বকেছে এত কেন কিনেছি। দাদাকে বোকা বানিয়ে সব কিনে নিয়েছ তাই না, তুমি বল আমি তোমাকে বোকা বানিয়েছি, তুমিও তো জর করে কিনে দিলে আর মা আমাকে বক্ল।
আমি আচ্ছা আমি মাকে বলে দেব তোমাকে যেন না বকে। তুমি পড়াশুনা করছ তো।
কেয়া তুমি ফোন করছ না চিন্তা হয়না এবার পরতে বসবো। তোমার যেতে কোন সমস্যা হল কিনা কত চিন্তা আমার মাথায় ঘুরছিলো।
আমি খেয়েছ মা আর তুমি।
কেয়া না পরে পড়াশুনা করে তারপর। দুটো আইচক্রিম না না দুটো হবে কেন তোমার ভাগ আমার মিলে তিনটে হয়ে গেছে না, পেট ভর্তি পরে খাবো তুমি কি করবে এখন।
আমি আচ্ছা তবে পড়াশুনা কর তোমাকে পরে ফোন করব খাওয়া দাওয়া হলে। তাড়াতাড়ি খেয়ে নাও মায়ের শরীর খারাপ। মাকে কষ্ট দেবেনা মায়ের কথা শুনবে কিন্তু।
কেয়া আরে না মা এখন সুস্থ তাঁর ছেলে এসেছিল না। মায়ের আর সমস্যা নেই। এই নাও মায়ের সাথে কথা বল, আমার দিকে কেমন তাকাচ্ছে দেখ না, বাবা তোমরা মা ছেলে কথা বল আমি বরং ওই ঘরে যাই।
মা আর বলিস না একদম আমার মায়ের মতন হয়েছে আমাকে উল্টো বকে বুঝলি ওই দেখ রেগে ওইঘরে চলে গেল।
আমি যাক একটু পড়াশুনা করুক না হলে হবে তুমি বল। মা তোমাকে ছেড়ে আসতে আমার খুব কষ্ট হয়েছে।
মা সে কি আমার হয়নি, তুমি বোঝনা, তোমার মায়ের কি অবস্থা এখন, না পারি কইতে না পারি সইতে। খুব কষ্ট হচ্ছে সোনা আমার। কাছে এসেছেও কাছে ছিলেনা, বোনের সাথে ঘুরে বেড়িয়েছ তুমি।