মায়ের ছেলে, মায়ের জামাই - অধ্যায় ৫১
এই তোমরা বল ওকে কোথায় নিয়ে যাওয়া উচিত, বাড়ি যাওয়া উচিত না একটু ঘুরে আসা উচিত।
ওদের মধ্যে একজন বলল গার্ল ফ্রেন্ডকে কাছে পেলে না ঘুরিয়ে কেউ ছারে, যান ঘুরে আসুন আর একটু রোমান্স করে আসুন।
আমি আচ্ছা দেখা যাক কি করা যায় বলে স্টার্ট দিয়ে ভু করে চলতে লাগলাম।
কেয়া এই কোন দিকে যাচ্ছ তুমি। বাড়ির দিকে যাবেনা নাকি।
আমি আর কিছু লাগবে না তো ভেবে দেখ পরে বলতে পারবেনা আমাকে কিনে দিলেনা। সাজু গুজু অন্তর্বাস এসব আর লাগবে না তো।
কেয়া লাগে তো আমার তেমন লেজ্ঞিন্স কুর্তি নেই সব ছোট হয়ে গেছে গায়ে ভালো লাগেনা সব টাইট হয়।
আমি তবে টাইট পরলে তোমাকে দারুন লাগে সোনা বোন আমার।
কেয়া আর বোন বলবে না আমাকে ভাইবোনে প্রেম কেউ শুনলে কেমন লাগেনা কে কি বলে বসবে তার ঠিক আছে।
আমি সোনা তুমি যা বলনা কেন আমাদের প্রেম তো ওই গল্প থেকে তাই না, গল্পে তো ভাইবোন আমার বোনকে ভালো লাগে তোমার লাগেনা দাদাকে।
কেয়া আমার পিঠের সাথে চেপে বলল সত্যি বলেছ দাদা কেমন একটা উত্তেজনা হয় ভাইবোন ভাবলে।
আমি আঃ তুমি ঠেকালে আমার দারুন লাগে, এই ভেতরে টাইট ব্রা পরেছ তাই না।
কেয়া হুম পুরানো পড়েছি নতুন নিয়ে যাবো বলে তাইত টাইট লাগছে। আর কত বড় হবে কে জানে তোমার কাছে থাকলে আমার বান্ধবীরা বলছিল কিরে টাচ করেছে। কিস করেছে।
আমি কি বললে ওদের।
কেয়া না একদম স্বীকার করিনি।
আমি হুম ভালো করেছ তবে কি কি কিনে দেব বল সময় কম মা বলেছে নিয়ে সোজা বাড়ি যেতে তবুও নিয়ে এলাম।
কেয়া তুমি যা দেবে।
আমি আমার যা দিতে ইচ্ছে করছে দিতে পারছি কই ফিরে আসো দেব।
কেয়া উঃ কি শখ দেখ মশাইয়ের রাতে কালকে কি করেছ সত্যি বলবে।
আমি কি আবার হাত দিয়ে ধরে নেড়ে চেরে ভেবে ভেবে ফেলে দিয়েছি। তুমি কিছু করেছ।
কেয়া না মা ছিল না কিছুই করতে পারিনি খুব কষ্ট হয়েছিল। তুমি তো বাড়িতে একা এখানে আমি আর মা।
আমি আচ্ছা বলে মলের সামনে দাঁড়ালাম দূরে যাইনি। কারন দেরী হয়ে যাবে। আর বললাম চল যাই ভেতরে।
কেয়া পেছন থেকে নেমে কি কিনে দেব বলনা কি নেব।
আমি চল দুটো সেক্সি লেজ্ঞিন্স আর শরত কুর্তি কিনে দেব। ভেতরে দুটো ভালো ব্রা আর প্যান্টি নেবে ফিরে আসলে আমি দেখবো কিন্তু। ভেত্রের দুটো পরে আমাকে দেখাতে হবে।
কেয়া সে আমি জানি তুমি কি করবে চল যাই বলে ভেতরে পছন্দ করে কিনে দিলাম। দুটো কুর্তি আর লেজ্ঞিন্স। এরপর ব্রা কিনে দিলাম সাথে প্যান্টি। মাপ ৩৪ সাইজের। কিনে নিয়ে বের হলাম।
কেয়া ব্যাগ ঝুলিয়ে হাত নিয়ে বাইকে উঠতে উঠতে বলল দেখবে মা দেখেই কেমন করবে। বলবে দাদার শুধু টাকা নষ্ট করছিস। মা তো বুঝবেনা আমার সব ছোট হয়ে যাচ্ছে।
আমি হু বুঝতে পারছি আমি মাকে ম্যানেজ করে নেব তুমি ভেব না। তবে এও তোমার অল্প দিনে ছোট হয়ে যাবে।
কেয়া সে আবার হবে না আমার যা দাদা আমাকে ছারবে নাকি কাছে পেলে।
আমি উঃ কি ভালো লাগল শুনতে আমার দাদা ছারবে নাকি।
কেয়া হেসে সে আমি বুঝেছি তুমি কি চাও, নিজের বোনকেই চাও, তবে শোন আমিও দাদকেই চাই। আমরা ভাইবোনে সংসার করব। কি গো এখন বাড়ি যাবে নাকি।
আমি বললাম কালকে তো দূরে চলে যাবে কিছু খাইয়ে দেই নাকি। ফিরে এসে কোথায় যাবে।
কেয়া আবার কোথায় তোমার কাছে গিয়ে থাকবো এক দুদিন।
আমি মা যেতে দেবে একা একা। মায়ের বুঝি ভয় করেনা ছেলে মেয়েকে নিয়ে।
কেয়া তবে মা কিন্তু খুব হিন্সে করে আমাকে তোমার সাথে মিশ্তে দিতে চায়না। সেটা তুমি খেয়াল করেছ।
আমি হুম আসলে একটা কথা বলব আমারও মা আবার তোমারও মা, মা নিজে যেমন আমাদের ভাবেও তেমন তাই না।
কেয়া মানে,
আমি বললাম আমার বাবাকে ছেরে সুখের জন্য তোমার বাবার কাছে চলে এসেছে একবার ভাবো বাবাকে ডিভোর্স পর্যন্ত দেয়নি।
কেয়া সে আমি জানি দাদা। মা লোভী প্রকৃতির, বাবা চলে যেতে তুমি কি আজে বাজে কথা বলেছ তবুও মা তোমার পিছু ছারেনি কারন তুমি ভাল আছ জানে তাই। কিন্তু আমাদের মা তো কি বলব বল।
আমি তবে সোনা মা আমাদের মেনে না নিলে কি হবে। একবার ভাব। আমরা কিন্তু ভাইবোন।
কেয়া মাকে তুমি ম্যানেজ করবে। সে আমি জানিনা তোমাকে ছাড়া আমি বাচতে পারবোনা, তোমাকে অনেক ভালোবেশে ফেলেছি তুমি ছাড়া আমি অন্য কিছু ভাবতে পারিনা। আমরা ভাইবোনে বিয়ে করব দাদা তার জন্য যা করতে হয় তুমি করবে।
আমি কিন্তু মা যদি বেকে বসে তখন কি করব বল। একটা রাস্তা তো বের করতে হবে মাকে তো ফেলে দেওয়া যাবেনা। মাকে সাথে নিয়েই আমাদের সব করতে হবে তাই না। উনি যেমন আমার মা তেমন তোমার মা, কে কাকে ফেল্বো।
কেয়া সে আমি জানিনা তুমি সব ব্যাবস্থা করবে। যে করে হোক। মাকে ফেল্বো কেন আমরা মাকে বুঝিয়ে নিতে হবে তুমি বোঝাবে। তুমি এতসুন্দর মায়ের সাথে কথা বল মা তোমার সব শোনে এটা শুনবে না।
আমি বললাম মা মেনে নেবে আমি তোমাকে বিয়ে করার কথা বললে তুমি কি ভাবো। দারাও এইখানে দারিয়ে কিছু খেয়ে নেই তারপর যাচ্ছি।