মায়ের ছেলে, মায়ের জামাই - অধ্যায় ৭৫
৪ টায় আমাদের ঘুম ভাঙল। উঠে দুজনে একসাথে স্নান করলাম। তারপর জামাপ্যান্ট পরে বললাম মা চলো একটু ঘুরে আসি আজকে তো দোকান খুল্বোনা। বাইরে খাবো আর যা আছে রাতে ঘরে খাবো।
মা তোমার খিদে পায়নি ৩/৪ ঘণ্টা দুজনে ঘুমালাম আর দেখ কেয়া একবারের জন্য ফোন করল না।
আমি চলো বাইরে যাই। তবে আরেকটু পরে গেলেও হবে এখনও অনেক বেলা।
মা আমাকে যে বাইরে নিয়ে যাবে কেউ জিজ্ঞেস করলে কি বলবে সেটা তো আমাকে আগেও বলনি আর এখনও বললে না।
আমি মা আমিও তাই ভাবছি কি পরিচয় দেবো, মা দিলে সমস্যা আবার বউ বলতে পারবোনা। ভাবার বিষয়। না একটা ঠিক করেই বের হতে হবে তবে কিছু কাই আর এই বিষয় নিয়ে ভাবি কি বল। চলো তবে কিছু খেয়ে নেই।
মা হ্যা তাই চলো সন্ধ্যে হোক তারপর বের হওয়া যাবে কেয়াকে একটা ফোন করত কি করছে।
আমি আচ্ছা বলে কেয়াকে ফোন লাগলাম। কুত কুত করে রিং হল কেয়া ধরে এইটুকু বলল আমরা এখন সাইডে আছি নেটওয়ার্ক ভালো না রুমে গিয়ে ফোন করব। আমিয়া চ্ছা বলে রেখে দিলাম। আর বললাম ওদের এখন পড়াশুনা চলছে জার জন্য গেছে তাই।
মা এস তবে খাই দুজনে বলে দুজনে গেলাম খেতে। তোমাকে হাত দিতে হবেনা আমি খাইয়ে দিচ্ছি, মেয়ে আসলে তো খাইয়ে দিতে পারবোনা তখন কত কিছু বলবে।
আমি হুম বুঝি মা সত্যি আমরা মা ছেলে এত কাছে এসেও কত ভয় তাইনা ঠিক আছে মায়ের হাতে এখন খাই তবে আমাএক কিন্তু এক দুইবার মায়ের মুখ থেকে খেতে হবে।
মা দুষ্ট শুধু মায়ের লালা মাখা ত খাবে আমার নিচে মায়ের ভেতরে লালা দেবে তাইনা।
আমি এইত আমার সোনা মা বুঝেছে মায়ের থেকে না খেলে মাকে দেবো কি করে। কই দাও মেখে বসে রয়েছ কেন দাও আগে নিজে নিয়ে আমাকে দাও তুমি।
মা আমি এখন ছেলের থেকে আগে খাবো তুমি দেবে এই নাও বলে আমাকে খাইয়ে দিল মানে মুখে দিল।
আমি ভালো করে চিবিয়ে আসো সোনা মা বলে মায়ের মুখের কাছে মুখ নিয়ে দিলাম সব মায়ের মুখে।
মা মুখে নিয়ে আমার ঠোঁট চুষে দিয়ে উম কত সুস্বাধু বলে খেয়ে নিল। আবার নিজের মুখে নিয়ে আমাকে চিবিয়ে হা করতে বলে সব দিয়ে দিল। আর বলল হয়েছে তো।
আমি উঃ শুকনো বলে মায়ের ঠোঁট মুখে ধরে চুষে চুষে মায়ের লালা খেতে লাগলাম, পরে বললাম গলায় আটকে যেত তোমার রস না পেলে।
মা পাজি একটা সব সময় অজুহাত খোঁজে এই নাও এবার খাও বলে আমার মুখে দিল।
আমি চিবাতে চিবাতে বললাম তুমি নাও।
মা নিচ্ছি বলে নিজেও মুখে নিল। রান্না কেমন হয়েছিল সোনা।
আমি আমার মায়ের হাতের রান্না খারাপ হবে নাকি অমৃত হয়েছে মা।
মা উম নাও বলে আবার আমাকে দিল আর নিজেও নিল।
এভাবে খেতে খেতে প্রায় শেষ।
আমি ওমা আরেকটু দেবেনা তোমার লালা মাখানো, ফিরে এসে রাতে তোমাকে অনেক লালা দেবো।
মা হ্যা সোনা এখন আর কিন্তু হবেনা বলে দিলাম যা হবার রাতে এত ঘন ঘন পারবোনা আমি বয়স হয়েছে।
আমি কি যে বলো মা কি এমন বয়স তোমার, আমার তো মনে হয় এখনও তোমার বাচ্চা হতে পারে যা বের হয় প্রতিবারে।
মা আমিও তাই ভাবছি বাবা আমরা তো একদম সরাসরি করছি ভাবতেও ভয় লাগে যদি হয়ে যায় তো কেয়াকে বলব কি করে। তবে এখন হবেনা আরো ৬/৭ দিনে হবেনা সবে মাসিক হলনা ৮০/১০ দিন থেকে ২০ দিন খুব ভাইটাল সময় এইসম্য় দিলে হয়েও যেতে পারে।
আমি ওমা হবে তুমি আমার বাচ্চার মা। বলোনা মা হবে।
মা তুমি তো ভরে দিয়ে খালাস যত জ্বালা আমার হবে, দুটো বাচ্চার জন্ম দিয়েছি সে যে কি কষ্ট আবার আর পরিচয় দেবে কি।
আমি দরকার হলে আমি তোমাকে সামাজিক মতে বিয়ে করব, বলনা মা হবে আমার বাচ্চার মা। তোমার দুধ হবে তাইনা মা।
মা উঃ কি বলে সত্যি তুমি চাও আমাকে আবার মা বানাতে।
আমি হ্যা মা এর থেকে আর কি সৌভাগ্য হতে পারে, আপন ছেলে মাকে গর্ভবতী করবে উঃ মা সোনা বলে।
মা তুমি যা দিচ্ছ না হওয়ার কিছু নেই, তবে মনে হয় হবেনা এই বয়সে মা হওয়া যায়না।
আমি না মা হবে মা উঃ ভাবতেই পারিনাই এমন হতে পারে মা। দাও দাও তোমার মুখ থেকে খেয়ে নেই মা।
মা নিজের মুখ থেকে ভাত আমার মুখে উগ্রে দিতে দিতে ঠোট চুষে দিতে লাগল।
আমি মায়ের ঠোঁট চুষে ছেরে দিয়ে মায়ের মাথা ধরে ওমা বলনা হবে তো তুমি আবার মা।
মা পাগল একটা আবেগে ভাস্লে হবে কেয়া এখন অনেক বড় ওর বহুদিন আগেই মাসিক হয়েছে সব জানে বোঝে ওকে কি জবাব দেবো ভাবো একবার।
আমি তুমি ভেবনা আমি ওকে বুঝিয়ে বলব, বাবা নেই মায়ের কষ্ট হয় তাই আমি মাকে মাঝে মাঝে দেই আর তার থেকে এটা হয়েছে।
মা ইস কত সোজা ওকে বললেই মেনে নেবে পরে যদি।
আমি কি পরে মা বলনা।
মা মানে বলছিলাম কি ও যদি আবদার করে, দেখি তো তোমাকে কত ভালোবাসে, তোমাদের ভাইবোনের একটু আধটু তো দেখেছি, পরে যদি ভাগ চায়। ভাইবোন তো না যেন বান্ধবী কি ভেবেছ আমি দেখি নাই। আমি তোমাদের মা আমার চোখ এরায়নি বুঝলে। কেয়া যে তোমার জন্য এত পাগল আমি বুঝিনা।
আমি এইত মা তবে আর কি সম্পর্ক তো একটা পাওয়া গেল আর কোন সমস্যা নেই।
মা কি করতে চাও তুমি।
আমি মায়ের অনুমতি পেলে কেয়াকে বিয়ে করে লোক্কে বলবো আমার বউ আর শাশুড়ি কেমন হয় ভেবে দেখ।
মা কেয়া কি মানবে সেটা ভেবেছ।
আমি তুমি মানলে কেয়া সব মানবে।