মায়ের ডবকা শরীর - অধ্যায় ১৪
পার্ট ১৪ : -
মা - তোর লজ্জা করল না নিজের মাকে এসব বলতে । ছি ছি ছি ।
আমি গালে ধরে দাঁড়িয়ে আছি । মা আমার দিকে চোখে আগুন নিয়ে তাকিয়ে আছে ।
আমি - আর কতদিন মারবে মা ? আমিও সেটাই দেখবো ।
মা সারা শরীরে জল থাকায় নাইটি শরীরের সাথে চিপকে আছে ।
মা - যা এখান থেকে আমি স্নান করবো ।
আমি - আমার হয়নি এখনও ।
মা - বাবু যা এখান থেকে বলছি ।
বাড়াটা যেইভাবে ছিল সেইভাবেই রয়েছে । তাক করা মায়ের দিকে ।
আমি - আমার বাড়া দেখে তোমার কিছু ফীল হয় না মা ?
মা - এসব কি বলছিস ?
আমি - রোজ আমার হ্যান্ডেল মেরে দিয়ে সোজা বাথরুমে কি করো তুমি সেটা আমি জানি ।
আমি - তোমার সায়া ভিজে যায় কেনো ? আমি কি কিছু বুঝিনা ?
মা - অসভ্য ছেলে ।
বলে আমাকে আর একটা চর দিলো ।
আমি - আমাকে যতই মারো এতে কিন্তু সত্যি টা ঢাকা যাবে না ।
আমি - ছেলের বাড়ায় ধরলে তোমার ভেতরে কি জোয়ার আসেনা মা ?
মা - বাবু !
ঠাস ঠাস ঠাস ।
মা সমানে আমাকে মারতে লাগল ।
মা - অসভ্য ছেলে । তোকে এত বড়ো করেছি কি এই দিন দেখার জন্য ? লম্পট ।
মা সমানে আমকে মারছে । গালে মুখে সজোরে আমাকে মারতে লাগল মা । কান চাপায় সজোরে চরের আঘাতে আমি বাথরুমে মেঝেতে ঢলে পড়লাম । মা আমাকে মারতে লাগল । আমার চোখের সামনে অন্ধকার নেমে এলো । মা হঠাৎ আমার অবস্থা দেখে থামল । আমি কথা বলছি না দেখে -
মা - বাবু ? এই বাবু ! বাবু রে ? ওঠ বাবা ওঠ ।
কিছুক্ষণ পর -
আমি চোখ খুলে দেখতে পেলাম । মা আমার পাশে বসে সমানে আমার উপর জল ঢালছে আর কাদছে । আমি বুঝতে পারলাম না কি হচ্ছে । আমি মায়ের কোনো কথা শুনতে পারছি না । কানের ভেতর ভোঁ ভোঁ করছে । আমি চোখ খুলেছি দেখতে পেয়ে -
মা - বাবু ।
আমাকে জড়িয়ে ধরে কাদতে লাগল মা । আমার শরীর খুব খারাপ লাগছে । মাথা সমানে ঘোরাচ্ছে আমার । মা আমাকে কোনো মতোন তুলল তারপর ধরে ধীরে ধীরে আমাকে আমার ঘরে আনল । গামছা দিয়ে সারা শরীর মুছিয়ে দিয়ে মা আমাকে বিছানায় শোয়ালো । ঘরের ফ্যান টা চালিয়ে দিল সজোরে । মা আমার হাতে পায়ে তেল ডলে দিতে লাগল । আমি মায়ের মুখের দিকে তাকিয়ে দেখলাম মায়ের মুখে আতঙ্কের ছাপ । কি করবে না করবে বুঝতে পারছে না । আমি উলংগ অবস্থায় বিছানায় সুয়ে আছি । আমি কি করবো বুঝে উঠতে পারছি না । আমার দুই কান সমানে ব্যথা করছে । দুই কানেই জল ঢুকেছে আমার । শরীরের ভেতর একটা দমকা গরম অনুভব করছি । মা হাতের তলায় পায়ের তলায় তেল ডলে দেওয়াতে আমি আস্তে আস্তে স্বাভাবিক ফিল করতে পারছিলাম ।
মা আমার মাথায় হাত বোলাতে লাগল । আমি সুয়ে থেকে মায়ের অবস্থা দেখছি । কিছুক্ষণ এইভাবে কাটল -
আমি - মেরেই ফেলতে আমার মত কুলাঙ্গার ছেলেকে।
মা - বাবু । কি বলছিস তুই ।
আমি - ঠিক ই বলছি ।
মা - এসব কথা আর কোনোদিন মুখে আনবি না ।
বলে মা আলমারি থেকে একটা পেন্ট বের করে আমাকে পরিয়ে দিলো । আমি শরীরে শক্তি পাচ্ছি না । মা আমার ঘর থেকে বেরিয়ে রান্না ঘরে গেলো । আমি বিছানা থেকে মাকে দেখতে পারছি । একটু পরে মা গ্লাসে ঠান্ডা জল এনে আমাকে দিলো ।
মা - জল টা খা । আমি ভাত বাড়ছি।
আমি বিছানায় কোনো রকমে বসে জলটা নিলাম । মা তাড়াতাড়ি বাথরুমে গিয়ে শরীরে একটু জল ঢেলে ভেজা নাইটি পাল্টে তাড়াতাড়ি রান্না ঘরে এলো । তারপর আমার জন্য খাবার নিয়ে এলো বেড়ে ।
আমি - আমার খিদে নেই ।
মা - বাবা একটু খা।
আমি - না ।
মা - নে বাবা । না খেলে শরীর ভালো লাগবে না ।
আমি - না লাগুক ।
মা - আ কর আমি খাইয়ে দিচ্ছি ।
মা আমাকে জোর করে কিছুটা খাওয়ালো । আমি আবার সুয়ে পড়লাম । সুয়ে থেকে কখন যেনো চোখ লেগে গেলো।
চোখ খুলে দেখি বাবা খাটের পাশে দাঁড়িয়ে আছে । বাবা এসময় বাড়িতে , আমি একটু অবাক হলাম ।
বাবা - কিরে ! এখন শরীর কেমন লাগছে ?
আমি - ভালো ।
বাবা - তোর মা বলল বাথরুমে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিলি ? এরকম হঠাৎ কিভাবে অজ্ঞান হয়ে পরলি ?
আমি একটু অবাক হলাম । তারপর মায়ের দিকে তাকাতেই মা চোখ নিচু করল । বুঝতে পারলাম মা বাবাকে আবার মিথ্যে বলেছে ।
আমি - জানি না ।
বাবা - বেশি খারাপ লাগলে বল । ডাক্তার এর কাছে যেতে হবে ।
আমি - না ডাক্তারের কাছে যেতে হবেনা ।
বাবা - ঠিক আছে তুই সুয়ে থাক । আমি দোকানে যাবো ।
আমি - ঠিক আছে ।
কিছুক্ষণ পর নেহা এলো ।
নেহা - তুই অজ্ঞান হয়ে গেলি কিভাবে ?
আমি - কিভাবে হয় তুই জানিস না ? তুই তো দুইদিন পর পর হতেই থাকিস ।
নেহা - মা ! দাদার তো আগে এত শরীর খারাপ হতো না । এখন দেখছি কদিন পর পর কিছু না কিছু বাঁধিয়ে ফেলছে। এইভাবে তো শরীর দুর্বল হয়ে পড়বে ওর ।
মা চুপ চাপ দরজার কাছে দাঁড়িয়ে রইলো ।
সন্ধ্যা পেরিয়ে অন্ধকার নেমে এলো। এই সময় আবার কারেন্ট টাও চলে গেলো। আমি মোবাইলের ফ্লেশ জ্বালিয়ে রুম থেকে আস্তে আস্তে বের হলাম । তারপর টয়লেট এ গিয়ে হিসু করে ফিরে এলাম । ঘরে এসে দেখতে পেলাম টেবিলে একটা মোমবাতি নেহা রেখে গেছে ।
একটু পরে মা এলো চা নিয়ে । আমি দেখেও না দেখার ভান করলাম ।
মা - বাবু নে চা খা ।
আমি - আমি খাবো না কিছু ।
মা - কেনো খিদে পায়নি ?
আমি - না ।
মা - নে একটু খেয়ে নে বাবা । তোর বাবা ওষুধ নিয়ে এসেছিল । চা-টা খা তারপর আমি ভাত দেবো খেয়ে ওষুধ খাবি ?
আমি - কিসের ওষুধ ?
মা - তোর যে শরীর খারাপ ?
আমি - আমার শরীর কেনো খারাপ হলো ?
মা চুপ হয়ে পড়ল ।
তারপর কিছুক্ষণ চুপ থেকে -
মা - বাবা তুইও তো অনেক নোংরা কথা বলছিলি তখন ।
আমি - সত্যি কথা কবের থেকে নোংরা হয়ে গেলো মা ?
মা - বাবু ! চুপ কর । নেহা বাড়িতে আছে । এই যে চা টা টেবিলে রাখলাম । আমি বিস্কুট নিয়ে আসছি।
মা চলে গেলো । আমার এখন শরীরটা নরমাল লাগছে কিন্তু বেশি চলা ফেরা করলে মাথা ব্যথা করছে। মা আবার ফিরে এলো হাতে বিস্কুট নিয়ে । বিস্কুট দিয়ে চলে গেলো । আমি চা বিস্কুট খেলাম । শরীরটা আবার খারাপ লাগছে আমি আবার সুয়ে পড়লাম। রাত 9টায় মা এসে ডাকতে লাগলো খাওয়ার জন্য। উঠে গিয়ে নাম মাত্র খেয়ে এসে পড়লাম । তারপর নেহা এসে আমার বিছানা করে দিয়ে গেলো । আমি আবার টয়লেট এ গিয়ে হিসু করে এলাম । বাবা এখনো খাবার টেবিলে বসে আছে পাশে মা খাচ্ছে । আমি এসে সুয়ে পড়লাম কিন্তু ঘুম আসছে না কিছুতেই । সুয়ে থেকে এদিক ওদিক করছি আমি । কিছুতেই ঘুম আসছে না । আজকে এখনো কারেন্ট এলো না। খুব গরম লাগছে হাত পাখা ঘোরানোর শক্তি নেই । তারপর মা এলো আমার পাশে বসে পাখা দিয়ে হাওয়া দিতে লাগল। এই গরমে কি আর ঘুম আসে ? পড়ার টেবিল টায় মোমবাতি প্রায় শেষ । মা উঠে গিয়ে আরেকটা মোমবাতি ধরালো। আমার ঘুম আসছে না কিছুতেই।
রাত 10:30 বাজে ।
মা - কিরে ? ঘুম পাচ্ছে না ।
আমি - না ।
মা - ঘুমানোর চেষ্টা কর ।
আজকে কারেন্ট না থাকায় খুব কষ্ট হচ্ছে সবার । আমি সুয়ে আছি । নেহা এলো আমার রুমে -
নেহা - মা খুব গরম লাগছে গো ।
মা - হাত পাখা দিয়ে হাওয়া কর ।
নেহা - করছি তো তবুও গরম লাগছে ।
মা - তোর বাবা কি করে ?
নেহা - বাবা ঘুমিয়ে পড়েছে মোবাইল দেখতে দেখতে । আমি গিয়ে মোবাইল বন্ধ করে এলাম ।
মা - দেখলি তো ? তোর বাবা এত পরিশ্রম করে আসে একবার ঘুমালে সকালের আগে আর টের পাবে না।
নেহা - যাই আমিও সুয়ে পরি সকালে টিউশন আছে।
নেহা - তুমি শোবে না মা ?
মা - তোর দাদা একটু ঘুমালে যাবো ।
নেহা - ঠিক আছে ।
বলে নেহা যেতে লাগল ।
মা - হাত পাখা দিয়ে হাওয়া করিস ।
মা আমার পাশে বসে হাওয়া করছে । আমি সুয়ে থেকে মোমবাতির আলোয় মায়ের নাইটির মধ্যে দুলতে থাকা দুধের দিকে তাকিয়ে আছি । দুধ গুলো যেন আমার দিকে তাকিয়ে আছে । মা হাত পাখা দিয়ে হাওয়া দিচ্ছে , হলুদ নাইটির মধ্যে গোল গোল দুটি চাক্কা দুধ হাতের তালে তালে নড়ছে ।
এই অবস্থাতেও আমার পেন্টের মধ্যে দস্যু টা নড়তে লাগল। আমি মায়ের কপালে ঘাম দেখতে পারছিলাম । মায়েরও মনে হয় খুব গরম লাগছে ।
আমি - তোমার গরম লাগছে না ?
মা - লাগলে কি করবো রে বাবা ।
আমি - তুমি গিয়ে সুয়ে পরো।
মা - আর তুই ?
আমি - আমার ঘুম ধরবে না ।
মা - কেনো ?
আমি - তুমি যানো না কেনো ?
মা একটু আমার দিকে তাকিয়ে থাকলো , তারপর মায়ের চোখ আমার পেন্টের উপর পড়ল তাম্বু হয়ে আছে ।
মা - বাবু ।
আমি - কি মা ?
মা - ঘুমো বাবা ।
আমি - ঘুম আসবে না মা ।
মা - চেষ্টা কর বাবা ।
আমি আমার হাত পেন্টের উপর দিয়ে বাড়ায় ধরলাম । আর আস্তে আস্তে নাড়াতে লাগলাম । মা হাত পাখা ঘোরাতে ঘোরাতে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি পেন্ট নামিয়ে দিলাম। বাড়া লাফ দিয়ে বেরিয়ে পড়ল । মা দরজার দিকে তাকালো । বাড়ার চামড়া উপর নিচ আস্তে আস্তে করতে লাগলাম।
মা - বাবু তোর কিন্তু শরীর ভালো না এসব করিস না ।
আমি - না করলে ঘুম আসবে না আমার ।
আমি হাঁটুর থেকে পেন্ট খুলে সাইডে রাখলাম । মা বিছানায় বসে হাওয়া দিচ্ছে আর আমি মায়ের পাশে সুয়ে লেংটা হয়ে আস্তে আস্তে হ্যান্ডেল মারছি । মা না-পেরে অন্যদিকে মুখ ঘুরিয়ে রাখল ।
আমি - মা তুমি তো রোজ ই দেখো । মুখ ঘুরিয়ে রাখলে কেনো ।
মা - চুপ কর ।
আমি - দেখো না মা ।
মা - না ।
আমি - তুমি দেখলে আমার তারাতারি হয়ে যাবে , তারপর আমি ঘুমোতে পারবো ।
মা এটা শুনে বিছানা থেকে উঠে পড়ল । বিছানা থেকে উঠে দরজা দিয়ে বেরিয়ে গেলো । মা কি চলে গেলো ? কিছুক্ষণ এর মধ্যে আবার ফিরে এলো । এসে দরজা লাগিয়ে দিল । মা বাইরে গিয়ে দেখে এলো নেহা আর বাবাকে। দুজনেই ঘুমিয়ে পড়েছে । নামল মুশুল ধরা বৃষ্টি , এই গরমের মধ্যে এই বৃষ্টি শরীরে একটা ঠান্ডা শিহরণ অনুভব করালো ।
মা আমার সামনে বসে হাওয়া করতে লাগল । মা বসে আমার হ্যান্ডেল মারা দেখতে লাগল । মা বাড়ায় হাতের ওঠানামা দেখছে আর আমার মুখের দিকে দেখছে । একটা সময় মা এক দৃষ্টিতে আমার হ্যান্ডেল মারা দেখতে লাগল । মাঝে মাঝে মা হাওয়া দেওয়া ভুলে যায়। মনে হলে আবার শুরু করে । আমি আর পারছি না শরীরে আর শক্তি নেই আমার । হাত ব্যথা করতে লাগল আমার । আমি বাড়া ছেড়ে দিলাম।
মা - কি হলো ?
আমি - হাত ব্যথা করছে ।
মা বাড়ার ঝটকা খাওয়া দেখে মা বাড়ায় হাত দিলো । মায়ের হাতের স্পর্শ পেয়ে ফুলে উঠল বাড়া।
মা আমাকে হ্যান্ডেল মেরে দিচ্ছে । ইশ কি সুখ আহহহ । মা আমার চোখের দিকে তাকিয়ে লাগাতার হাত মারছে। নাইটিতে দুধের বোঁটা খাড়া হয়ে গিয়ে স্পস্ট বোঝা যাচ্ছে। দেওয়ালে মোমাবাতির আলোয় পড়া প্রতিবিম্ব টা দেখে গায়ে কাটা দিয়ে উঠল । দেওয়ালে আমার আর মায়ের ছায়া। লম্বা হয়ে বাড়া দাড়িয়ে আছে আর মায়ের হাত সেই শক্ত রডের মতো দন্ড টায় হাত মারছে । মা আমার চোখ অনুসরণ করে দেওয়ালের প্রতিবিম্ব এর দিকে দেখল । দেখে লজ্জায় আবার মুখ সরিয়ে নিল । সারা ঘরে মায়ের শাখা আর পলার শব্দ।
মা হ্যান্ডেল মেরে দিচ্ছে প্রায় 10 মিনিট হয়ে এলো । আজকে এখনো আমার মাল বেরোলো না ।
মা - বাবু তাড়াতাড়ি কর। শুতে যাবো আমি ।
আমি - আমার হচ্ছে না তো আমি কি করবো মা ।
মা - কেনো ?
আমি - জানি না ।
আমি - মনে হয় তোমাকে অন্যভাবে দেখলে হয়ে যাবে ।
মা - মানে ?
আমি - তোমার দুধ দেখাও মা ।
মা - বাজে কথা বলবি না বাবু।
আমি - সত্যি বলছি মা ।
মা - না বাবু ।
আমি - কেনো মা ?
মা - আমি নিচে কিছু পরিনি ।
আমি - তাহলে তো আরো বেশি ভালো ।
মা চোখ বড়ো করে তাকালো। আমি চুপ হয়ে গেলাম ।
আমি - প্লিজ মা নইলে বেরোবে না ।
মা একটুক্ষণ বসে রইলো, তারপর -
মা - দাড়া ।
বলে দরজা খুলে বেরিয়ে গেলো। আমি বাড়া হাতে নিয়ে ভাবতে লাগলাম মা কি করবে। 2 মিনিট পর মা এলো । মা আগের রূপেই এসেছে পরণে হলুদ নাইটি ।
আমি - মা খোলো না ।
মা এসে আমার পাশে বসল । তারপর তার নাইটিটা খুলল । নাইটি খুলে বিছানার পাশে রাখল । নাইটি খোলার পর দেখতে পেলাম মায়ের সাদা সায়া বুক পর্যন্ত উঠিয়ে গিট দেওয়া। ও মাই গড - মাকে হিরোইনের মত লাগছে । এত ফর্সা শরীর তার উপর বুক পর্যন্ত সায়া নিয়ে আমার পাশে বসে আছে । সাদা সায়াতে খাড়া বোঁটা স্পষ্ট দেখতে পারছি ।
To be continued . . .