মায়ের ডবকা শরীর - অধ্যায় ৮
পার্ট ৮ :-
মা রুমে ঢুকে টেবিলে একটা ছোটো বাটি রাখল । এখানে গরম তেল রেখে গেলাম লাগিয়ে নিস ।
আমি - লাগাবো না । যাও এখান থেকে ।
মা এসে আবার মারতে লাগল ।
আমি - আহ আ আ আ ।
মা - তাড়াতাড়ি লাগা ।
দুপুর 2টা বাজে । বাইরে প্রখর রোদের তাপ । ঘরে থাকলে ঠান্ডা লাগে । টেবিলে রাখা তেল যেইভাবে মা রেখে গেছে সেই ভাবেই রয়েছে । এখন আমার বিচিতে চিলিক মেরে মেরে ব্যথা করছে । উফ , একটু নড়লেই ব্যথা করছে । ব্যথা পাওয়ার পর থেকে এইভাবে আছি । ভাবলাম গিয়ে হিসু করে দেখি । কোনো মতোন বিছানা থেকে উঠে ।দাড়ালাম । পেন্ট পড়ার শক্তি টাও নেই আমার । টাওয়েল নিয়ে কোনো মতন জড়িয়ে দেওয়াল ধরে ধরে টয়লেট এ গেলাম। হিসু করার জন্য যে একটা প্রেশার দিতে হয় সেটা দেওয়ার ও শক্তি পাচ্ছিনা । আস্তে আস্তে হিসু হচ্ছে । টয়লেট থেকে আবার দেওয়াল ধরে ধরে নিজের রুমে যাচ্ছি । মা রান্না ঘরে কাজ করছিল । আমাকে দেখে তার খারাপ লাগছিল। যতই হোক নিজের ছেলে । আমি কোনো মতোন দরজা লাগিয়ে আবার সুয়ে পড়লাম । এবার সেন্ডো গেঞ্জি খুলে ফেললাম। শরীরে কোনো কাপড় রাখতে ইচ্ছে করছে না । তাই আমি সব খুলে সুয়ে পড়লাম । শরীর বেশি না নড়ালে ব্যথা করে না । তাই আমি চুপচাপ শুয়ে রইলাম ।
আধঘন্টা পর । দরজার সামনে দাঁড়িয়ে ।
মা - তেল টা লাগিয়েছিস ?
আমার চোখ লেগে গিয়েছিল।
মা - বাবু ?
দুই তিনবার ডেকে যখন সারা পেলো না তখন মা রুমে ঢুকল । এসে দেখলো আমি একেবারে লেংটা হয়ে বিছানায় সুয়ে ঘুমাচ্ছি । মা এই অবস্থায় দেখে চোখ ফিরিয়ে নিলো । টেবিলে বাটিতে রাখা তেল ঠিক আগের মতোই রয়েছে । আমাকে ঘুমন্ত দেখে এগোলো । আমার বাড়া নেতিয়ে রয়েছে । কিন্ত যখন দাড়া হয় একটা দস্যুর মত হয়ে দাঁড়ায় । এখন মরা সাপের মত পড়ে আছে । মা তেল নিয়ে চলে গেলো । একটু পরে আবার ফিরে এলো তেল গরম করে । মা এসে আমার কাছে বসেছে , মায়ের লজ্জা লাগছে । আর নিজেকে দোষ দিচ্ছে যে এটা সে কি করলো । বেশি বাড়াবাড়ি হয়েগেলে ছেলেটার ভবিষ্যৎ নষ্ট হয়ে যাবে আর নিজেকে সারাজীবন এই দোষের ভাগী হয়ে থাকতে হবে। মা নিজেকে সামলিয়ে হাতে তেল নিলো । মায়ের হাত কাপছে , কাপা কাপা হাতে আমার বাড়ার দিকে অগ্রসর করতে লাগল । মা আমার বাড়াটা বিচির থেকে সরালো কিন্তু বাড়াটা আবার এসে পড়ল । মা বাটি নিচে রেখে বাম হাতে বাড়াটা সরিয়ে বিচিতে তেল লাগালো । মায়ের শরীরে কাটা দিয়ে উঠল । নিজের স্বামী ছাড়া প্রথম অন্য কারো পুরুষাঙ্গে হাত দিয়েছে মা । আমি ঘুমের মধ্যেই -
আমি - আহ । উম ।
মা হাত সরিয়ে নিলো । তারপর খুব আলতো ভাবে বিচির মধ্যে তেল লাগিয়ে দিল । মা নিজের লেংটা ছেলের সামনে ছেলের বাড়ায় স্পর্শ করছে এসব যদি কেউ জানতে পারে তাহলে কল্পনা দেবী কাওকে মুখ দেখাতে পারবে না । এইসময় বাড়িতে কেও থাকে না ভাগ্যিস । মা ভালো করে তেল লাগিয়ে দিল । আমার ঘুম ভেঙ্গে গেল । মা বসা থেকে যখন উঠবে তখন আমাকে জাগনা দেখতে পেল । আমি জাগনা দেখে মা খুব লজ্জা পেল । কিছু না বলে ঘর থেকে বেরিয়ে গেল । আমার সেই সময় মনে কিছু আসছে না । ব্যথা যেনো আরো বেড়েছে তেল লাগানোর পর ।
আমি - উ । আ। উফ । আহ ।
আমার খুব ভয় করছে যদি কিছু হয়ে যায় ? আমার জীবনটাই নষ্ট হয়েযাবে । দেখতে দেখতে বিকেল হয়ে গেল। আমি এইভাবেই পরে রইলাম । মা আসল ।
মা - আয় খেয়ে যা ।
আমি - খিদে নেই ।
মা - তাড়াতাড়ি আয় ।
আমি - বললাম তো খিদে নেই ।
মা - শিগগির আয় বলছি ।
আমি - আমি উঠতে পারবো না । নড়লেই ব্যথা করছে ।
মা বারবার বাড়ার দিকে দেখছে আর চোখ সরিয়ে নিচ্ছে ।
আমি - খুব খুশি তাই না । আমাকে এই অবস্থায় দেখে । এটাই তো চেয়েছিলে ।
মা - আমি তোকে শিক্ষা দিতে চেয়েছিলাম । কিন্তু তোকে এইভাবে ব্যথা দেওয়ার আমার কোনো উদ্দেশ্য ছিল না ।
আমি - হয়েছে যাও যাও । সব জানি আমি ।
মা - খেয়ে যা ।
আমি - বললাম তো খিদে নেই ।
মা - জামাকাপড় পর । নেহা এসে পড়বে এখনি।
আমি - কে আসে আসুক । দেখুক আমার কি অবস্থা করেছ ।
সারা গায়ে লাঠির লাল দাগ ।
আমি - এত বড় ছেলেকে এইভাবে কেনো মারলে জিজ্ঞাসা করলে কি জবাব দাও সেটাই দেখবো । বাবা এসে দেখুক । আমার কি অবস্থা করেছো ।
মা দরজার সামনে চুপ করে দাঁড়িয়ে রইলো । একে আমার ফর্সা শরীর যার জন্য লাল দাগ গুলো আরো স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে । মা চলে গেলো রুম থেকে ।
আমি কোনো রকমে উঠে হাফ পেন্ট পড়লাম । হাফপ্যান্ট টা পড়তে আমার অবস্থা খারাপ হয়ে গেল । খুব কষ্ট হলো পরতে । সারাদিন থেকে কিছু খাওয়া নেই । সকালেও না খেয়ে কলেজ গিয়েছিলাম । আধঘন্টা পর মা আমার রুমে খাবার নিয়ে এলো ।
মা - খেয়ে নে ।
আমি - তোমাকে খাবার আনতে আমি বলেছি ?
মা - তোকে বলতে হবে ? চুপ চাপ খা ।
একটা চেয়ার দিলো আমার খাটের সামনে । সেখানে থালা আর জল দিলো ।
মা - ওঠ ! উঠে খা বলছি ? নইলে আবার মার খাবি ।
আমি - মেরে ফেললেই তো পারো ।
এসে আবার একটা চর দিলো সজোরে ।
মা - খুব বেশি বার বেড়ে গেছিস তুই ।
নেহা - মা .... গেট খোলো ।
মা চমকে উঠল ।
মা - তাড়াতাড়ি খা । নেহা এসে গেছে ।
মা - আসছি দাড়া ।
নেহা তার রুমে গেলো । আমার খুব খিদে পেয়েছিল তাই খাবারের উপর রাগ দেখালাম না । মা বাইরে থেকে দেখতে পেলো আমি খাচ্ছি, তাই মা আর আমার সামনে এলো না । জানত যে মা আমার সামনে এলে আমি আর খাবো না । আমি খেয়ে আবার সুয়ে পড়লাম ।
নেহা - মা দাদা কোথায় ?
মা - ওর ঘরে ।
নেহা - খেয়েছে ।
মা - হ্যা ।
মা - তোর দাদা ব্যথা পেয়েছে রে ।
নেহা - কিভাবে ।
মা - বাড়িতে গাড়ি ঢোকানোর সময় গাড়িটা একসাইডে কাত হয়ে যায় তারপর তোর দাদা কোমোরে টান পায় । এখন কোমর ব্যথা ।
নেহা - ওষুধ লাগিয়েছে ?
মা - হ্যা । লাগিয়ে দিয়েছি ।
কিছুক্ষণ পর নেহা আমার ঘরে এলো ।
নেহা - দাদা তুই ব্যথা পেয়েছিস কোমরে ?
আমি - কে বলল ।
নেহা - মা ।
আমি - হ্যা ।
নেহা - কিভাবে ?
আমি - মা বলেনি ?
নেহা - বলেছে বাড়িতে ঢোকার সময় বুলেট নাকি এক সাইডে পরে যায় তার জন্য তুই কোমরে ব্যথা পাস ।
আমি - হ্যা ।
মা যেটা বলেছে সেটাই আমি মেনে নিলাম ।
নেহা - সুয়ে থাক ।
আমি - হুম ।
বিচিতে চিন চিন করছে ।
মা - কি করছে তোর দাদা ?
নেহা - সুয়ে আছে । মুখ দেখে মনে হলো ব্যথা হচ্ছে খুব ।
রাতে বাবা আসলো আমার রুমে ।
বাবা - এর জন্য বলেছিলাম হালকা গাড়ি কিনতে । দেখলি তো ।
বাবা - লাগিয়েছিস কিছু ?
আমি - তেল লাগিয়েছে মা ।
মা দরজার সামনে থেকে শুনছিল সব । আমি মায়ের মুখের দিকে তাকিয়ে মিথ্যে গুলো বলছিলাম ।
রাত 10 টা, মা , বাবা আর নেহা খাচ্ছে ।
বাবা - দেখে এসো ওর কিছু লাগবে নাকি ।
মা - লাগলে ডাক দিতে বলেছি ।
থালাতে হাত ধুয়ে আবার সুয়ে পড়লাম । নেহা এসে আমার বিছানা করে দিয়ে গেলো আর বাসন গুলো নিয়ে গেলো । এখন রাত 11:30 বাজে । বাবা সুয়ে পড়েছে । নেহাও তার রুমে সুয়ে পড়েছে । আমি শুধু হাফ পেন্ট পরে বিছানায় সুয়ে আছি । আজকে দরজা লাগাইনি। একটু পরে মা এলো আমার ঘরে । হাতে ওই ছোট বাটি । আমি সুয়ে দেখছি । ঘরের লাইট জ্বালালো ।
মা - ওঠ । উঠে তেল টা লাগা ।
আমি - যাও তো এখান থেকে ।
মা - একটা থাপ্পর মারবো বুঝলি ?
আমি - সবাইকে মিথ্যে বলে এখানে এসে আমাকে দাপট দেখাচ্ছে ।
মা - বেশি মুখে মুখে কথা বলা শুরু করেছিস আজকাল তুই । মেরে মুখ ভেঙে দেবো ।
আমি - মারো।
মা চোখ গরম করে রাগে আমার দিকে তাকিয়ে আছে ।
মা - তুই যদি ব্যথা না পেতি আমি তোকে মজা বোঝাতাম ।
আমি - মজা তো পাচ্ছি ই । আমার জীবনটাই শেষ করে দিলে ।
মায়ের গলার স্বর নিচু করল ।
মা - তেল টা লাগা ।
আমি শুনেও না শোনার ভান করলাম । মা বাইরে গেলো সবাই ঘুমোচ্ছে । আবার আমার রুমে এসে দরজা চাপালো ।
মা - দেখি ।
আমি সুয়ে রইলাম । মায়ের মুখ লজ্জায় লাল হয়ে আছে ।
মা - পেন্ট খোল ।
আমি - লজ্জা করবে না তোমার দেখতে ?
মা - যা বলছি তাই কর ।
আমি সুয়ে থেকে কোমর থেকে পেন্ট নামিয়ে দিলাম ।
আমি - উহহ ।
তারপর মা আস্তে আস্তে আলতো ভাবে পেন্ট টা হাঁটু পর্যন্ত নামালো । বাড়াটা একটা সাইডে পরে আছে । আমি মায়ের দিকে তাকিয়ে আছি । মায়ের মুখ লজ্জায় ভরা । একবার আমার দিকে দেখল । আমি বাড়ার শুধু ব্যথাই পাচ্ছি আর কোনো প্রতিক্রিয়া আসছে না । হ্যান্ডেল মেরে দেখার দরকার ছিল কিন্তু বাড়ায় ধরাই যায় না আর হ্যান্ডেল । মা আমার বাড়ায় ধরল ।
আমি - আ,, আ।
গরম তেল আমার বিচিতে লাগাতে লাগল । মা অন্যদিকে তাকিয়ে বিচিতে তেল লাগাচ্ছে আড়চোখে একবার দেখে আবার অন্যদিকে দেখে ।
আমি - আহ ।
আমি একটু আরাম পাচ্ছি এখন । বাড়াটা নেতিয়ে আছে তেল লাগায় কালো বাড়া চক চক করছে । মা বিচিতে হালকা ম্যাসাজ করতে লাগল ।
আমি - উফফ ।
মা আবার আলতো করে দিতে লাগল । দুটো বিচিতে মা ভালো করে লাগিয়ে দিল ।
মা - ঘুমা এখন ।
আমি - আরেকটু করো ভালো লাগছিল ।
আমার দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে রইল । তারপর আবার বিচিতে হালকা ম্যাসাজ দিতে লাগল । এবার গিয়ে আমার বাড়ায় একটু সেনসেসন ফীল করলাম । এবার আমার বাড়া আস্তে আস্তে ফুসছে । মা বিচিতে ডান হাত দিয়ে আলতো ভাবে ম্যাসাজ দিচ্ছে । এদিকে আমার বাড়া ফনা ধরতে শুরু করেছে । আমার ভয় একটু কাটল । ভেবেছিলাম আমার ভবিষ্যৎ শেষ, কিন্তু বাড়া খাড়া হচ্ছে । মা অন্যদিকে তাকিয়ে এতক্ষণ ম্যাসাজ করছিল । আমি মায়ের দিকে তাকিয়ে আছি । মায়ের ম্যাসাজ করতে করতে হাত বাড়ায় লাগল । মা তাকাতেই চমকে উঠল । মায়ের হাতের সাথে একেবারে মোটা লম্বা কালো বাড়াটা খাঁড়া হয়ে আছে । মা আমার দিকে তাকালো । আমি মায়ের দিকে তাকিয়ে আছি । মা আবার অন্যদিকে তাকিয়ে ম্যাসাজ করতে লাগল । চাইলে মা চলে যেতে পারে । কিন্তু মা বসে ম্যাসাজ করতে লাগল । মা বারবার আমার দিকে দেখছে ।
আমি - আস্তে ব্যথা করছে তো ।
মা - হয়েছে আর পারবো না ।
আমি - আর একটু করো মা ।
মা আবার চোখ গরম করল । কিন্তু মা গেলো না । আবার ম্যাসাজ করতেই লাগল । আমি আরামে চোখ বন্ধ করে ফেললাম । মা আমার বাড়ার দিকে তাকিয়ে ম্যাসাজ করছে । মায়ের বুকটা ঘন ঘন উঠবস করছে । এত বড় ছেলে তার সামনে লেংটা হয়ে সুয়ে আছে । আর সে তার বাড়ায় ধরছে । মা ম্যাসাজ দিতে দিতে ভুলে হাত লেগে যায় মোটা বাড়ায় । এমন কয়েকবার হলো । আমার চোখ লেগে গেছে আমি ঘুমিয়ে পড়লাম । কিন্তু মা গেলো না মা আমার বাড়াতে ধরল । আমার দিকে তাকিয়ে দেখল , আমি ঘুমাচ্ছি । মা বাড়াটা ধরে রেখেছে । তেল লেগে চিক চিক করছে । একটু মুঠ দিলো আর বাম হাতে বিচিতে ম্যাসাজ করতে লাগল । মায়ের চোখ আমার বাড়াতে । মা আমার বাড়ায় উপর নিচ করল । আমি ঘুমের মধ্যে - ইশ ।
মা বাড়া আস্তে আস্তে উপর নিচ করা শুরু করল । আমার কোমর একটু উপরে উঠে আছে । মা ছেলের বাড়া ধরে বিচিতে হালকা ম্যাসাজ দিচ্ছে । মা দেখতে পেলো বাড়ার মুখ দিয়ে পাতলা তরল বেরিয়ে আসছে (প্রিকাম) । সেটা গড়িয়ে মায়ের হাত লাগল । ফলে বাড়া আরও পিচ্ছিল হয়ে পড়ল । মা বাড়া উপর নিচ করছে । বাড়াটাতে মা গ্রিপ করতে পারছে না । মা জোরে জোরে করছে ।
আমি - আ আহ ।
মা ছেড়ে দিল । মা যেন হুশ ফিরে পেল । মা উঠে দাড়ালো। হাঁটু থেকে পেন্ট টা আস্তে আস্তে উপরে তুলে আবার পরিয়ে দিল । পেন্টের মধ্যে তাম্বু হয়ে আছে । তারপর আমার উপর কম্বল দিয়ে লাইট অফ করে চলে গেল ।
To be continued . . .