মায়ের ফিরে আসা - অধ্যায় ৭

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-70419-post-6037636.html#pid6037636

🕰️ Posted on September 18, 2025 by ✍️ familymember321 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 655 words / 3 min read

Parent
মা- তুই চাস আমি মরে যাই মেয়েটা নিয়ে আমি কোথায় যাবো, একটু থাকার জায়গা হলে না হয় কাজ করে খেতে পারতাম। আমি- তোমার তো থাকার জায়গা ছিল সংসার ছিল, যৌন চাহিদার জন্য সব ছেরে চলে গেছ, আর বুদ্ধি করেই অইকাজ করেছে যাতে আমার দ্বায়ভার বহন করতে না হয় তাই সুযোগ বুঝে পেটে বাচ্চা ভরে নিয়ে চলে গেছ আমাদের কথা ভেবছ নিজের সুখের কথা ভেবছ।  না না আর কোন কথা নয় তুমি সকালেই বিদায় হবে। ব্যাগে কি এনেছ আবার খারাপ কিছু নেই তো তোমাকে আমার বিশ্বাস হয় না। ১০ বছর সংসার করে একটা প্লাস্তীকের ব্যাগ নিয়ে বের হয়েছে। মা- কি করব সব নিয়ে চলে গেছে বাইরে একটা শাড়ি ছিল আর ওর একটা ঘরে পরা ড্রেস তাই তা ছাড়া কিছুই ঘরে রেখে যায়নি। আমি- আমি বলল ওই লোকটা ঠিক কাজ করেছে তোমাকে এমন সাজা দেওয়া উচিৎ, যে মা তার ১৫/ ১২ বছরের সন্তান ফেলে চলে যেতে পারে তার এই পাওয়ানা তাই রেখে গেছে উচিৎ কাজ করেছে। বেড়িয়ে পর আবার নতুন পুরুষ পেয়ে যাবে। খাইয়ে পড়িয়ে তো ভালই রেখেছিল লোকটা তাইনা, দেখে তো তাই মনে হয়, যেমন মা তেমন মেয়ে দুজনে কম কিসে ভালই ছিলে। একবার ভেবেছ চলে গেলে ছেলে মেয়ে কি করে খাবে কি করে বাঁচবে, ভাবনি যদি ভাবতে তবে এই কাজ করতে পারতে না। আমাদের অজানা অন্ধকারে ফেলে দিয়ে চলে গেছ। একজন ভালো লোক কিছু টাকা দিয়েছিল বাজার করার জন্য তাই দিয়ে আমি ব্যাবসা শুরু করি আর তা থেকে যা কামাই হত ৫০ একশো তাই দিয়ে যা পেরেছি বাজার করে খেয়েছি আর কত বলব তোমাকে। মা- আমার মরা ছাড়া উপায় নেই তবে মেয়েটার কি করব তোর তো বোন। আমি না হয় মরে যাবো কিন্তু মেয়েটার কি করব। আমি- না আমার বোন না আমার বাবা একজন ওর বাবা আরেকজন তাই ওর প্রতি আমার দায়নেই ওর বাপ কি আমাদের দ্বায়ভার নিয়েছিল। তোমার কথায় যে কয়দিন নিয়েছিল সে তোমার দেহ ভোগ করার জন্য। আমি কেন ওর দ্বায় নিতে যাবো। মা- সত্যি আমার দেহ হয়েছিল কাল, কি বলব তুই আমার ছেলে সেই সময়ের পরিস্থি যে কি ছিল কি করে তোকে বোঝাবো, আর বোঝালেই তুই বুঝবি সে তো নয়। স্বামী হারা নারীর যে কি হয় সে আমার থেকে ভালো কেউ বোঝেনা, একবার হারালাম নিজের স্বামীকে আর এখন জার ভরসায় গিয়েছিলাম সে ছেরে পালিয়েছে। আমি- এই তুমি এখন যাও খাবার তো খাওয়া হয়েছে যাই গিয়ে ঘুমাও আর রাতে ভেবে দেখ কি করবে কোথায় যাবে। তুমি যা করেছ আমি তোমাকে আর কাছে রাখতে পারবোনা, কোন প্রশ্ন আসেনা তোমার সাথে থাকার। সবাই তো এমনিতেই বলছিল সামনে না বললেও পেছনে সবাই বলত আমার মা খুব খারাপ একদিন তো সুমনের মা বলেছিল ওর মা একটা বেশ্যা না হলে এইরকম পারে। স্বামী মারা যেতে না যেতেই আরেকজনের সাথে পালিয়েছে। এই কথা যদি কানে আসে কার মাথা ঠিক থাকে তবুও আমি তোমাকে ঘরে নিয়েছি আর পারবোনা। কালকেই যাবে তুমি আর কোন কথা হবেনা। মা- আমাকে একটা মাস সময় দে থাকতে দে তারপর আমি ঠিক একটা ব্যাবস্থা করে নেব। থাকবো না তোর কাছে। আমার দ্বারা তোর আর কোন ক্ষতি হবেনা একটা মাস। একটা কাজ জোগার ঠিক করে নেব। আমি- কি কাজ তুমি করবে তবে তো বাবা মারা গেলে ভাবতে তখন তো দেহের জ্বালায় ওই লোকের সাথে ঘুমিয়েছ। এখন কি সত্যি আবার একজন ধরবে ওইরকম, হ্যা তা পারবে কারন এখনও তো ভালই আছ। মা- কি বলব তোর কথার আমার উত্তর নেই কিন্তু যদি তোর ঠাকুমা বেঁচে থাকত তবে সত্যি তুই বুঝতে পারতি। কেন ওমন হয়েছিল। তোদের মুখের দিকে তাকিয়ে আমাকে ওই কাজ করতে হয়েছিল আর তোর ঠাকুমা সায় দিয়েছিল আর কতবার বলব। আমি- তা ঠিক কিন্তু কয়দিন তারপর তো চলে গেলে তখন ভাবো নি তুমি চলে গেলে আমাদের কি করে চলবে, শুনেছি বিয়েও করনি এমনিতে থেকেছ ওই লোকটার সাথে কি বয়ে করেছিলে তুমি। মা- না এমনি ওর সাথে থেকেছি তবে আমাকে বউ হিসেবে মেনে নিয়েছিল। আমি- হ্যা আবার একজঙ্কে পেয়ে তোমাকে ছেরে চলে গেছে তাইনা। আচ্ছা সব বাদ দাও তোমাকে আমি কেন রাখবো এই কথার উত্তর দাও। মা- আমি তোর মা সেইজন্য আমাকে রাখবি। আমি- না ছেলের সাথে থেকে কি পাবে তার থেকে একটা ভাতার আবার জোগার করে নাও, দেহের জালাও মিটবে আর ভালো থাকতে পারবে এখানে তোমার কিছুই হবেনা।
Parent