মায়ের প্রেম - অধ্যায় ৭

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-30140-post-2354661.html#pid2354661

🕰️ Posted on August 29, 2020 by ✍️ soirini (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 1577 words / 7 min read

Parent
সাত পিকুদা আমাকে পড়ানো শুরু করার ঠিক তিন  মাস পর  একটা উল্লেখযোগ্য ঘটনা ঘটলো । একদিন আমাকে পড়ানো শেষ করে বেরুবার  আগে পিকুদা মাকে  ডাকলো । মা আসতে পিকুদা মায়ের হাতে দুটো কার্ড দিয়ে বললো -বৌদি আগামী রবিবার সুরুচি সংঘ ক্লাবের একটা কালচারাল নাইট আছে , সোমিত্র , নচিকেতা ,ইত্যাদি আরো অনেকে আসবে , আপনারা যাবেন । আমার কাকা ওই ক্লাবের এক্সেকিউটিভ মেম্বার , অনেক গুলো গেস্ট কার্ড পেয়েছে,  তাই আপনার আর টুবুলুর জন্য নিয়ে এলাম । মা বললো -বাবা সোমিত্র আসবেন , উনি কি কবিতা আবৃত্তি করবেন নাকি ? পিকুদা বলে হ্যাঁ । মা বলে  -অনুষ্ঠানটা কোথায় হচ্ছে ? পিকুদা  একটা অডিটোরিয়ামের নাম করে , বলে -গেস্ট কার্ডে এড্রেস দেওয়া আছে বৌদি । মা বলে -দেখ পিকু আমার তো যাওয়ার খুব ইচ্ছে  ছিল, কিন্তু তুমি তো জান আমার মেয়েটা ছোট, ওকে নিয়ে কোথাও যাওয়াটা খুব মুশকিল । অডিটোরিয়ামের মধ্যে অন্ধকার হলে যদি কান্নাকাটি শুরু করে তাহলে খুব সমস্যায় পরবো । আমি ফট করে বলি -মা তুমি যাবে তো যাওনা, আমি না হয় বোনকে দেখবো । পিকুদা বলে -টুবলু তুই যাবিনা ? আমি বলি -পিকুদা ওই দিন ইন্ডিয়া পাকিস্তানের ক্রিকেট ম্যাচ আছে, আমি তো ওই দিন টিভির সামনে থেকে নড়বোই না । মা আমার কথা শুনে অপ্রস্তুতে পরে যায় , কাটানোর চেষ্টা করে , বলে -দেখ কার্ডে দেখছি টাইমিং লেখা আছে বিকেল চারটে থেকে রাত দশটা , বিকেল চারটের মধ্যে  পৌঁছতে  হলে আমাকে দুপুর তিনটেতে বাড়ি থেকে বেরতে হবে । ওই সময় তো আমাদের খাওয়া দাওয়াই কমপ্লিট হয় না । পিকুদা বলে -না না বৌদি , বিকেল চারটেতে অনুষ্ঠান শুরু হবে , প্রথমে ক্লাবের মেম্বারদের ছেলে মেয়েরা নাচ গান কবিতা আবৃতি ইত্যাদি করবে, আসল অনুষ্ঠানতো শুরু হবে  সন্ধে সাতটা থেকে , প্রথমে সৌমিত্রর কবিতা পাঠ তারপর নচিকেতার গান । মা বলে -ও আচ্ছা, কিন্তু দেখ যে অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠানটা হচ্ছে সেটা এখান  থেকে অনেক দূর , যাবার সময় না হয় আটো পেয়ে যাব কিন্তু রাত  দশটার পরে ফেরার আটো পাওয়া খুব মুশকিল । পিকুদা বলে -বৌদি ও নিয়ে আপনি চিন্তা করবেন না । আমি তো গাড়ি নিয়ে যাব, আমি আপনাকে যাবার সময় তুলে নেব, আবার ফেরার সময়ও  ড্রপ করে দেব । আমার মা, কাকা, কাকিমাও সঙ্গে যাচ্ছেন, ওরাও তো ফিরবেন,  আপনার কোন অসুবিধে হবেনা । আর ওদের সঙ্গে আপনার পরিচয়ও করিয়ে দেব এই সুযোগে । আপনি তো আর আমার বাড়ি গেলেন না । মা আর কি করবে নিম  রাজি হলো ।  পরের রবিবার মা সেজে গুজে বিকেল ছটা  নাগাদ অপেক্ষা করে রইলো । অনেকদিন পর মার ঠোঁটে হালকা লিপস্টিকের ছোঁয়া দেখলাম । শরীরেও বডিস্প্রের মিষ্টি গন্ধ পেলাম | আমি বোনকে কোলে নিয়ে ক্রিকেট ম্যাচ দেখছিলাম । মা বললো -বোনকে একদম একলা ছাড়বিনা , আর যদি খুব কান্নাকটি করে তাহলে আমায় ফোন করে দিবি । তুই সেদিন ফট করে এমনভাবে বলে দিলি না  বোনকে আমি দেখবো যে আমি কাটাতে পারলামনা । না হলে আমার যাওয়ার ইচ্ছে ছিলনা । পিকু নিজের পরিবার নিয়ে যাচ্ছে, আমি ওদের কাউকে চিনিনা , মধ্যে থেকে আমার লজ্জা করবে । আমি বলি -মা পিকুদার মা, কাকা, কাকিমা খুব ভালমানুষ, দেখবে কিরকম তোমার সাথে গল্প  শুরু করে দেয় , তোমার লজ্জা পাবার কোন ব্যাপারই নেই । আর তাছাড়া তোমার তো বোনের জন্যে বাড়ি থেকে বেড়ানোই হয়না ,  যাওনা আজকে একটু ঘুরে এস । মাঝে মাঝে এসব  দেখলে মন ভাল  থাকে । সব মানুষেরই একটু রিক্রিয়েশানের দরকার হয় । যাই হোক ঠিক ছটার সময় পিকুদা এসে গেল । পিকুদা দেখলাম আমার মোবাইলে ফোন না করে একবারে মায়ের মোবাইলে ফোন করলো । মা ফোন তুলে বললো -হ্যাঁ  হ্যাঁ  আমি রেডি, এখুনি নামছি নিচে । মার বেরিয়ে যাবার প্রায় এক ঘন্টা পর মায়ের মোবাইল থেকে ফোন এল । মা বলে -কিরে বোন কি করছে ? আমি বলি  -ঘুমোচ্ছে । মা বলে  - সাবধানে রাখিস ওকে । আমি বলি -হ্যাঁ  হ্যাঁ ,  ও নিয়ে তুমি চিন্তা কোরনা । তুমি পৌঁছেছো ? মা বলে -হ্যাঁ, এইমাত্র পৌঁছলাম । ব্যাপারে কি ভিড় হয়েছে আজ |  আমরা এখন অডিটোরিয়ামে ঢুকছি , তোকে পরে ফোন করবো । আমি বলি -ঠিক আছে । সন্ধে সাড়ে দশটা নাগাদ আবার মায়ের ফোন পেলাম । বলে -কি রে ভাত  হয়ে গেছে ? আমি বলি -হ্যাঁ হয়ে গেছে, বেগুনভাজা আর ডাল ও রেডি । ঠাকুমাকে খাইয়ে দিয়েছি , আর বোন ঘুমোচ্ছে , তুমি এলে তারপর আমিও খাব । মা বলে -ঠিক আছে | মা ঠিক রাত এগারোটা নাগাদ  বাড়ি ঢোকে । আমি আর মা বেশি দেরি না  করেই খেতে বসে যাই  । আমি খেতে খেতে মাকে জিজ্ঞেস করি -পিকুদার মায়ের সাথে পরিচয় হলো ? মা বলে -হ্যাঁ অল্প কয়েক মিনিট কথা হলো । আমি বলি -কেন ? মা বলে -আরে ওরা  তো আগেই চলে গেছিলো পিকুর কাকার গাড়িতে । ওর কাকার মেয়ের নাচের অনুষ্ঠান ছিল বিকেল সাড়ে চারটেয় । আমি বলি -ও, তাহলে পিকুদা আর তুমি পিকুদার গাড়িতে করে গেলে । মা বলে -হ্যাঁ দেখনা । শুধু আমাকে নিয়ে যাবে বলে ও ওর গাড়ি নিয়ে এলো , নাহলে ও তো ওর কাকার গাড়িতেই চলে যেতে পারতো । শুধু শুধু ওর অসুবিধে করলাম । আর অডিটোরিয়ামে পৌঁছে তো দেখি সামনের দিকটা প্রায় পুরোটাই ভরা । ওর কাকা কাকিমা আর মা একবার সামনের রোয়ে বসেছে । কারণ ওরা  তো আগে চলে গিয়েছিল । শেষে আমি আর পিকু পেছন দিকের একটা রোয়ে জায়গা পেলাম । তবে খুব ভাল লাগলো সোমিত্রর কবিতা পাঠ আর ওই নচিকেতা না কি যেন গায়কটা , বেশ ভাল গান গায় । আমি বলি -বাহ  তাহলে তো ভালোই । মা বলে -তা ঠিক, খুবই ভাল লেগেছে,  কিন্তু পিকুকে শুধু শুধু আমার জন্য তেল পুড়িয়ে গাড়ি নিয়ে যেতে হলো । আমি বলি -ছেড়ে দাও মা, ওরা  খুব বড়লোক, ওরা অতো  হিসেবে করে চলেনা । মা বলে -ওরা  খুব বড়লোক নারে ? আমি বলি -হ্যা মা ওদের প্রচুর পয়সা । ওদের পারিবারিক বিজনেস ওষুধের  ডিস্ট্রিবিউটারশিপের । পিকুদার বাবা আর পিকুদার কাকা ওটা চালাতেন। এখন অবশ্য  পিকুদার কাকাই দেখেন । পিকুদার বাবা অনেকদিন হলো মারা গেছেন । পিকুদার এম-এস-সি করা হয়ে গেলে মনে হয় নিজেদের পারিবারিক ব্যাবসাই  দেখবে । যাই হোক পরের দিন সকালে আমি পিকুদাকে ফোন  করলাম । বললাম -কি গো? মা, কাকা, কাকিমাকে আগে পাঠিয়ে দিলে মাকে  নিজের গাড়িতে একলা  পাওয়ার জন্য । পিকুদা বলে -ওই সব বুদ্ধি একটু  না লাগালে তোর মাকে তুলবো কি করে বল ?  যেমন করেই হোক তোর মাকে মাঝে মাঝে একটু একলা তো পেতে হবে  আমাকে, নাহলে আমার জাদু চলবে কিভাবে ?  অবশ্য  কাল  আমার কোন অসুবিধে হয় নি । তোর মাকে  গাড়ির সামনের সিটে আমার পাশে বসিয়ে ড্রাইভ করে নিয়ে গেলাম । কার অডিওসিস্টেমে লো ভলিউমে  উত্তম সুচিত্রার ওই গানটা  চালালাম, ///"এই পথ যদি না শেষ হয়,  তবে কেমন হতো তুমি বলতো /// যদি পৃথিবীটা স্বপ্নের দেশ হয়, তবে  কেমন হতো তুমি বলতো ///   আমি বললাম -উফ একবারে ফাটাফাটি |       পিকুদা বলে -হ্যাঁ রে, খুব হাসি ঠাট্টা করতে করতে গেলাম আমরা, তোর মাকে মজার মজার কথা বলে খুব হাসিয়েছি কাল  । তোর মাও  খুব এনজয় করেছে মনে হলো । আর ওখানে পৌঁছে  তোর মাকে  নিয়ে বসেও ছিলাম অডিটোরিয়ামের একদম পেছনের দিকের একটা রোয়ে । পেছনের দিকে তিনটে রো পুরো ফাঁকা ছিল । অনুষ্ঠান দেখতে দেখতে খুব গুজুর গুজুর ফুসুর ফুসুর  হলো । তোর মা যখন মুক্তোর মতো সাজানো দাঁত বের  করে  খিল খিল করে হাসছিলো , যেন মনে হচ্ছিলো জলতরঙ্গের সুর,  আমার তখন বুকের ভেতরটা কেমন যেন উরু উরু করেছিল | তারপর ব্রেকের সময় তোর মাকে  নিয়ে বাইরে বেরিয়ে জোর করে ফুচকা খাওয়ালাম । আমি বললাম -উফফফফফ....  পিকুদা তুমি তো একবারে কাঁপিয়ে দিয়েছো দেখছি । পিকুদা বলে -আরে  আসল জিনিসটা তো তোকে বলাই হয়নি । আমি বলি -কি জিনিস ? পিকুদা বলে -অনুষ্ঠান শেষ হবার পর  অডিটোরিয়ামের গেট দিয়ে বেড়বার  সময় খুব ঠেলা ঠেলি হচ্ছিলো, রাত হয়ে গেছে বলে  সবাই আগে আগে বাড়ি ফিরতে চায় । আসলে এতো ভিড় হবে সেচ্ছাসেবক গুলো ঠিক বুঝতে পারেনি । আর মিসম্যানেজমেন্টও ছিল । সব চেয়ে বড় কথা অডিটোরিয়ামটা এতো বড়, কিন্তু বেড়বার গেটটা খুব ছোট , আর ওই একটাই মাত্র গেট । আমি যদি আগে  জানতাম এতো  ঠেলা ঠেলি হবে তাহলে অপেক্ষা করে সবার শেষে বেড়াতাম । কিন্তু যেই গেটের কাছে পৌঁছেছি  অমনি ঠেলাঠেলিটা শুরু হলো । সে লোকে যেন মনে হচ্ছে গায়ে ফায়ে উঠে পরবে । দু একজন তো হোঁচট খেয়ে পরেও গেল । লোকে তার গা মাড়িয়ে চলে গেল।  আমি তখন তোর মাকে  দু হাত দিয়ে বুকে  জড়িয়ে ধরে কোন রকমে দেয়াল ধারে  নিয়ে গিয়ে দাঁড়ালম  । তোর মা অত  ভিড় আর ঠেলাঠেলি দেখে খুব  ভয় পেয়ে গেছিলো। একবারে চুপটি করে আমার বুকে মুখ গুঁজে ছিল । আমার তখন অবস্থা খারাপ, বুকে তোর মার নরম  শরীরের মিষ্টি ছোয়া, আর নাকে তোর মার বডি  স্প্রের মিষ্টি গন্ধ ।  আমার তখন মনে হচ্ছিলো এই ঠেলাঠেলি যেন অনন্তকাল ধরে চলে । আমি নিশ্চিত আমার বুকে মুখ গুঁজে থাকায় তোর মাও আমার শরীরের গন্ধ পেয়েছে । যাই হোক মিনিট তিনেক পরেই ঠেলাঠেলিটা একটু  কমে গেল । আমি তখন আমার হাতে  তোর মার হাত চেপে ধরে   ভিড়ের মধ্যে থেকে তোর  মাকে বার করে নিয়ে এলাম । তারপর কার পার্কিং পর্যন্ত তোর মার হাতটা  আর ছাড়িনি। তোর মাও  দেখলাম হাত ছাড়ানোর  চেষ্টা করলোনা ।  একবারে গাড়ির কাছে পৌঁছে, গাড়িরই দরজা খুলে, তোর  মাকে হাত ধরে ড্রাইভারে পাশের সিটে  বসিয়ে,  তারপর হাত ছাড়লাম ? কাল কিন্তু একটা জিনিস বুঝলাম । আমি বলি -কি ? পিকুদা বলে -অডিটোরিয়াম থেকে বেরনোর পরেও তোর মা আমার হাতটা নিজের হাত থেকে ছাড়ানোর চেষ্টা করলোনা । তার মানে কি বুঝলি? -কি গো পিকুদা ? -তার মানে হলো তোর মা মাগিটা  আমার সাথে খেলতে রাজি । পিকুদার সাথে কথা  বলার পর একটা জিনিস মনে হল যে আজ মা আমার কাছ থেকে কিন্তু  দুটো জিনিস পুরোপুরি  চেপে গেল । এক মা পিকুদার সঙ্গে ফুচকা খেয়েছে । দুই অডিটোরিয়ামে বেড়বার সময়  খুব ঠেলা ঠেলি হচ্ছিলো আর পিকুদা সেখান থেকে মাকে জড়িয়ে ধরে  বের করে নিয়ে এসেছে । পিকুদার কাছে থেকে এও শুনলাম যে মা আর পিকুদার মধ্যে আজ নাকি খুব হাঁসি ঠাট্টা, গুজুর গুজুর, ফুসুর ফুসুর হয়েছে । তাহলে কি সত্যি মা পিকুদার  সাথে দুস্টু খেলা  খেলতে রাজি ? (চলবে)
Parent