মায়ের সাথে হানিমুন। - অধ্যায় ২৩

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-44037-post-4131493.html#pid4131493

🕰️ Posted on December 20, 2021 by ✍️ momloverson (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 676 words / 3 min read

Parent
আমি- মায়ের হাত ধরে টেনে তুললাম আর দুজনে দাঁড়ালাম। এবং মাকে বুকে জরিয়ে ধরলাম। আর বললাম মা নেবে তুমি। মা- হ্যা সোনা নেব তুমি দিলেই নেব। আমি- যা দেব তাই নেবে তো না করবে না তো। মা- আমাকে জরিয়ে ধরে না সোনা না করব না। তবে সোনা একটা কথা আমার মনের মধ্যে কেমন যেন করছে তুমি এক কাজ কর ঐ বোতল ফেলে দাও বাইরে জানলা দিয়ে। আমি- আচ্ছা মা বলে এখন তো প্লাস্টিকের বোতল তাই আমি ধরে জানলা দিয়ে ফেলে দিলাম।  ও হাত ধুয়ে এলাম ও জল খেলাম। মা- আমিও জল খাব বলে গ্লাস হাতে নিল। এর মধ্যে বাইরে শব্দ পেলাম জুতোর শব্দ। কিছুক্ষণের মধ্যে দরজায় ঠক ঠক শব্দ। আমি- কে কে বাইরে। বাইরে থেকে কথা এল আমরা পুলিশ দরজা খুলুন। শুনে মাকে বললাম বিছানায় যাও শুয়ে পর। মা তাই করল। আমি- দরজা খুললাম, সাথে সাথে দুজন খাকি পোশাক পড়া ঢুঁকে পড়ল। পুলিশ- বাড়ি কোথায়, কবে এসেছে আপনার সাথে কে আছে ওনার সাথে আপনার কি সম্পর্ক আইডি দেখি। আমি- সব বললাম তারপর আমি ব্যাগ থেকে আমার ও মায়ের আইডি দেখালাম।  মা- উঠে কি হয়েছে বাবা এত রাতে এরা কারা। পুলিশ- আমরা লোকাল থানার পুলিশ এটা রুটিন চেক অনেক অবৈধ কাজ হত তো তাই চেক করতে এলাম। এ কে হয় আপনার। মা- আমার ছেলে পুলিশ- চলেন থানায় চলেন। মা- কেন আমরা কি অপরাধ করেছি যে থানায় যেতে হবে। পুলিশ সব থানায় গিয়ে বলবেন। মা- বললেই হল কে আপনাকে এখন আসতে বলেছে শুনি আমাদের কাগজ আছে হোটেলের রেজিস্টার দেখেন কি অবৈধ কাজ আমরা করেছি। যা খুশি তাই বললেই হল। এর মধ্যে অন্য পুলিশ সব ঘেটে ঘুটে দেখল আর বলল স্যার কিছুই নেই। এদের রুমে। মা- কি থাকবে শুনি মাঝ রাতে এসে বিরক্ত করছেন আপনাদের নামে মানহানি কেস করে দেব। আমি- মা থাম দেখি কি বলে। পুলিশ- আপনাদের থানায় যেতে হবে। মা- বলল চল দেখি কোথায় থানা কে বড় বাবু আইডি কার্ড গুলো তোর কাছে রাখ। দেখেছেন আইডি কার্ড আমাদের। আমার নাম দেখেন আমার স্বামীর নাম দেখেন, আর ছেলের নাম দেখেন আর ওর বাবার নাম দেখেন আমরা ভুয়ো নাকি। আমার স্বামী আর ওর বাবা এক ব্যাক্তি আছেন কি। আপনার নাম কি অফিসার কে আপনাদের বলল আমাকে জানতে হবে। পুলিশ- আচ্ছা ঠিক আছে আছে আপনাদের যেতে হবেনা। আমরা ভুল খবর পেয়েছি। দুঃখিত আপনাদের এত রাতে জাগানর জন্য। এই চল চল। মা- এই হোটেলের মালিক কে দেখে নেব। আমি- মা হয় এই হোটেলের ম্যনেজার না হয় বয় এই কাজ করেছে ওদের কালকে দেখে নেব কেস করব ওদের নামে। মা- হ্যা তাই করবি আমাদের হ্যারাস করা। পুলিশ- না না আমরা মাঝে মাঝে আসি এভাবে চেক করতে আপনারা উত্তেজিত হবেন না। বলে বেড়িয়ে গেল। প্রায় এক ঘন্টা ওদের সাথে কথা হল। মা- কাল এ হোটেল ছেড়ে দেব ঝামেলা করে দেখি ওদের কাছে কে আসে। সবাইকে বলব।ঘুম টা মাটি করে দিল। আশে পাশের অনেকেই জেগে গেছে সবাই শুনেছে পুলিশ এসেছে। আমাদের কাছে জিজ্ঞেস করল সবাই। সব বলতে সবাই বলল এ হোটেলে আর থাকা যাবেনা। কাকে ফাসিয়ে দেবে আপনাদের তো কাগজ ছিল বলে রক্ষা। আমি- হ্যা তাই না হলে বিপদের শেষ থাকত না। সবাই বলল ঠিক আছে অনেক রাত হয়ে গেছে ১ টার বেশী বাজে, একজন বলল ১ টা ১৫ বাজে যনা যাই গিয়ে ঘুমাই। বলে সবাই চলে গেল আমরা ও দরজা বন্ধ করলাম। মা- রাগে ফুঁসছে কি হচ্ছে এসব। আমি- মা থাম মিটে গেছে সব। বলে বিছানা ঝেরে নিলাম আমি। তুমি বস। মা- বসল চুপ করে আমি- মায়ের পাশে বসলাম তবে এবার লাইট অফ করে দিলাম শুধু নাইট ল্যাম্প জেলে দিলাম। মা- সব লন্ডভন্ড করে দিল আর কিছু ভালো লাগেনা। আর ঘুম হবেনা না । আমি- মা শান্ত হও যা হয়েছে ভালোই হয়েছে। মা- ভাল হল কি করে শুনি তুই এত শান্ত কি করে থাকিস বলত। আমি- মা বিধাতা না চাইলে আমরা কি করে কি করব। মা- এখানে আবার বিধাতা এল কোথা থেকে শুনি। আমি- মা কটা বাজে সেট দেখেছ কি। মা- কটা বাজে এখন। আমি- এই দেড়টা বাজল সবে মাত্র। মা- কই দেখি বলে আমার হাত থেকে মোবাইল নিয়ে দেখল। হা একটা ৩০ বাজে। আমি- মনে কর তোমার ফুলশয্যার কথা। সেই টাইম। মা- আমার বুকে একটা কিল মারল। আমি- সোনা বুঝেছ কেন এমন হল মা- হুম বলে আমায় জরিয়ে ধরল। আমি- এবার তোমার আর আমার ফুলশয্যা হবে, কি করবে তো আমার সাথে ফুলশয্যা।
Parent