মায়ের সাথে মাছ ধরা - অধ্যায় ১

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-57020-post-5321162.html#pid5321162

🕰️ Posted on August 11, 2023 by ✍️ mabonerswami312 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 874 words / 4 min read

Parent
মায়ের সাথে মাছ ধরা।   মা তুমি আমার জন্য আর কত কষ্ট করবে। তোমাকে আর কস্ট করতে দেব না। অনেক করেছ এবার তোমার সুখ ভোগ করার পালা। এখন থেকে যা করা লাগে আমি করব তোমাকে আর কিছু করতে হবেনা। মা শুধু মিসকি একটা হাসি দিল আর কিছুই বলল না। আমি বলতে লাগলাম, বাবা তার কোন দ্বায়িত্ব পালন করল না সব কি তোমার। না তোমাকে আর কষ্ট করতে হবেনা, তুমি সারাদিন কষ্ট করবে আর বাবা বসে বসে খাবে এ আমি হতে দেব না। সব কষ্ট তুমি একা কেন করবে আমরা ভাগ করে নেব। মা- নীরবতা ভেঙ্গে বলল তুমি ভালো মতন মানুষ হও তাহলে আমার কোন কষ্ট আর কষ্ট থাকবেনা আর তোমার বাবার কথা বলনা কি কাজ করবে তার ওই ছাইপাস খাওয়ার জন্য আমাকে টাকা দিতে হয়, ওইসব খেয়ে এসে পরে ঘুমায় কে বাড়িতে আছে কি নেই সে খেয়াল তার থাকেনা। তুমি যা করছ কর ভালো মতন একটা কাজ কর তাতেই আমর কষ্ট দুর হবে। আমি- মা আমার এখন তিন মাস ছুটি তাই ভাবছি তোমার সাথে কাজ করব। মা- না তোমাকে আমার সাথে কাজ করতে হবেনা। আমি- কেন মা আমি কি শুধু বসে বসে খাব। যা পরীক্ষা দিয়েছি ভালই হবে। মা- তাই যেন হয়, ভগবানের কাছে সেই প্রার্থনা করি। এবার একটু পরিচয় দেই আমাদের। আমরা খুব গরীব সে হয় আমার আগের কথায় বুঝতে পারছেন। আমাদের বাড়ি গ্রামে। আমারা সত্যিকারের জেলে। আমার বাবার নাম তাপস মালো। বয়স এই ৫৫ হবে। সঠিক জানিনা। আমার নাম বিজয় মালো, বয়স এই ২১ বছর। চাকরির পরীক্ষা দিয়েছি। আমার মায়ের কামিনী মালো দাস। আমার মামার বাড়ি দাস। মায়ের বয়স ৪৫ বছর। মামা বাড়িও আমাদের মতন গরীব। বাবা মাছের ব্যবসা করত। কিন্তু এখন সারাদিন আড্ডা দিয়ে বেরায়। আমার এক দিদি বিবাহিত। জামাইবাবু চাকরি করে তাই আমাদের বাড়ি আসেনা বাবার ওই মাতাল হওয়ার জন্য তাতে জামাইবাবুর সম্মান থাকেনা। দিদি আর জামাইবাবাউর বয়সের ফারাক অনেক জামাইবাবু ৪০ বছর আর দিদি ২৩। যা হোক ওরা ভালো আছে তাই মা বলে একটু বয়স তো কি হয়েছে জামাই তো ভালো আমার মেয়ের খেয়াল রাখে। আমাদের কাচা বাড়ি বাবা মা ঘরে ঘুমায় আমি বারান্দায় ঘুমাই আর মা বাইরে রান্না করে। এই আমাদের পরিবার। কিছুদিন আগে আমাদের বাড়িতে কারেন্ট আসে এর আগে লম্ফ জ্বালাতাম। বাবার কাজ মা করে মা মাছ ধরে আর সেই মাছ আড়তে দিয়ে আমাদের সংসার চলে। কিছু জমি আছে তাতে চাষ করে বছরের খাবার তাই থেকে আসে।আমার মা বিভিন্ন পন্থায় মাছ ধরে। ছোট বেলায় বাবার সাথে মাছ ধরতে গেলেও এখন আর যাওয়া হয়না, কারন পড়াশুনা। বাবা ইদানিং একদম কাজ করেনা সব মা করেন।বাবা সারাদিন বাইরেই থাকেন, বাড়ি ফেরে অনেক রাতে আমার কিছু লাগ্লে বাবার কাছে চাইলে বাবা বলে তোর মায়ের কাছে যা আমার কাছে নেই। মায়ের এই কষ্ট আমি আর সইতে পারছিনা। তাই ঠিক করলাম এবার মায়ের কাজে হেল্প করব। কিন্তু মা নাছোড় বান্দা আমাকে ওই কাজ করতে হবেনা। মা রান্না বান্না করে আমাকে বাবাকে খেতে দিল মাও খেয়ে নিল তারপর বাবা বের হতে যাবে আমি বললাম তুমি বের হচ্ছ আর মা একা সব কাজ করবে। বাবা- আমি পারবোনা আমার শরীরে একদম বল নেই আমি এখন কিছুই পারিনা। আমি- তুমি না করতে করতে এমন হয়ে গেছ, আর মা সারাদিন কাজ করবে তোমার কি মায়ের প্রতি একটুও দয়া মায়া নেই, মায়ের কি কষ্ট হয়না। বাবা- আমি পারিনা রে বলে জামা গলিয়ে বেড়িয়ে গেল। মা- ওর কথা বাদ দে ও থাকা না থাকা সমান কথা, ওই ছাইপাশ খেয়ে এসে ঘোঁত ঘোঁত ঘুমায় আমি পাশে আছি কি নেই সে খেয়াল থাকেনা। সে জন্য এখন আর কিছু বলিনা বলে লাভ নেই। তুই বাবা দেখ একটা চাকরি বাকরি পাশ নাকি আমি তোর আশায় বসে আছি। আমি- মা চেষ্টা করে যাচ্ছি তো দেখি এবার কি আসে রেজাল্ট। মা- হবে হবে দেখবি ঠিক একটা কিছু হবে। আমি- তাই বলে আমি বসে থাকব আর তুমি কষ্ট করবে আমি আজ থেকে তোমার সাথে যাবো মাছ ধরব। মা- লোকে কি বলবে এত পড়াশুনা করা ছেলে মাছ ধরবে। আমি- লোকে তো আমাদের খাবার দেয় না তাই তাদের বলার অধিকার নেই। তারপরেও যদি বলে বলুক আমি চুরি তো করছিনা। ছোট বেলায় তো যেতাম। মা- আচ্ছা চল দেখি কেমন মাছ ধরতে পারিস দেখব, পারবি তো খ্যাবলা জাল মারতে। আমি- আমি জেলের ছেলে মা কি ভাবছ পারবোনা, সব পারব। মা- হেঁসে চলেন আমার বাপ চলেন তাহলে। আমি মায়ের সাথে জাল ও অন্যন্য জিনিশ নিয়ে গেলাম। আমি জাল মারতে কই, তেলা পিয়া মাছ পেলাম। মা বলল এবার আমাকে দে, আমি মায়ের হাতে জাল দিতে মা জাল মারল, প্রথম বারেই একটা শোল মাছ সাথে টাকি মাছ উঠল। আমি বললাম বাহ আমি এতবার মারলাম আমার জালে তো শোল বা টাকি মাছ উঠল না, তোমার প্রথম বারেই এইসব মাছ উঠল। মা- আমি জানি তো কোথায় কি মাছ থাকে। আমি- মা এগুলর দাম বেশী তাইনা। মা- হ্যা তবে কই মাছের দাম পাওয়া যায়, তারপরে এই শোল মাছ। তবে আজকে মাছ ভালো উঠছে মিস যাচ্ছেনা। আমি- দেখতে হবে তো কে এসেছে। মা- হেঁসে তাই হবে না হলে এত মাছ পাওয়া যায় না। বলে আবার জাল মারল এবার আর অনেক টাকি আর শোল মাছ উঠল। আমি- মা সত্যি তোমার শোল আর টাকি মাছের ভাগ্য ভালো। মারলেই পাও। মা- কষ্টের হাসি হেঁসে আর ভাগ্য, যা পাই তাতেই খুশী, এ নিয়ে ভাবিনা। কি উঠবে না উঠবে খাবে তো অন্য লোকে আমার কপালে কি আছে। আমি- কেন মা আমারা রাখব নিজেদের খাওয়ার জন্য। মা- না আর ভালো লাগেনা না খেতে খেতে। আমি- না মা এখন থেকে খাবে আমি যে কয়দিন ধরব, কেন খাবেনা অবশ্যই খাবে। মা- তোর বাবা যদি ধরত তবে তবে আমরা আর ভালো থাকতাম, ধরেনা একা একা কত পারাজায় বলত।
Parent