মায়ের সাথে মাছ ধরা - অধ্যায় ১০

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-57020-post-5321174.html#pid5321174

🕰️ Posted on August 11, 2023 by ✍️ mabonerswami312 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 712 words / 3 min read

Parent
আমি- কোনদিন না আমার মাকে আমি কষ্ট দেব না। মা- চোখের জল মুছে ঠিক আছে বাবা এবার যাবি নাকি তোর বাবা এলনা এখনো। আমি- দাড়াও তোমার তো নেল পালিশ হলনা, আর ঠোঁটে লিপস্টিক দেবেনা। মা- এখন নেল পালিশ দিলে শুখাবে, সে তো আগে দিতে হত। আমি- মা আধুনিক জিনিস দেওয়ার সাথে সাথে শুকিয়ে যাবো দেখি আস বলে মায়ের হাতে পায়ের নখে নেল পালিশ আমি দিয়ে দিলাম। নাও দ্যাখ শুকিয়ে গেছে। নাও এবার লিপস্টিক লাগাও ঠোটে। মা- আয়নার সামনে গিয়ে লিপস্টিক দিতে গেল। আমি- মা দাড়াও বলে লাইনার দিয়ে মায়ের ঠোঁট একে দিলাম এবং আমি লিপস্টিক দিয়ে দিলাম, এবার দ্যাখ কেমন দিলাম। মা- ঠোঁট বড় বড় লাগছে। আমি- ঠোঁট বড় না হলে সেক্সি লাগে নাকি, এবার তোমাকে আরো সেক্সি লাগছে। যৌবনবতী যুবতী নারীর মতন। এক কথায় অপ্সরা দেবী। দেখি এদিকে আস বলে হাতে লোশন নিয়ে ভালো করে লাগিয়ে দিলাম। এবার নিজেকে আয়নায় দ্যাখ তো। মা- আর কিছু বাকী আছে তোর। আমি- হ্যা এই নাও বলে কোমরে কোমর বিছা পরিয়ে দিলাম। মা- এটা আবার কখন আনলি, আমার এইটা খুব পছন্দ তুই জানলি কি করে। আমি- জানি আমার মা কি চায় সেটা আমি বুঝব না। মা-আমার  ছেলে কত কিছু বোঝে, কিন্তু দ্যাখ তোর বাবা এখনো এল না কি করে যাবো আমরা। আমি- অত উতলা হচ্ছ কেন বাবা আসবে ৭ টা এখনো বাজে নি তো, তবে তোমাকে আরেকটা জিনিস দেওয়ার খুব ইচ্ছে ছিল। মা- কি বাবা। আমি- তোমার পায়ের নূপুর পড়লে দারুন লাগবে তুমি হাটবে আর ঝন ঝন করে শব্দ হবে উঃ কি মিস্টি লাগত মা। মা- আর বলিস না একদিনে আমার সব আশা মিটিয়ে দিবি থাক আনতে পারিস নাই ভালো হয়েছে। তবে তোর একটা ঘড়ি হলে ভাল হত। আমি- না এখন কেউ ঘড়ি পরে নাকি মোবাইল আছে না। মা- এই আঁচল টা আরেকটু নামিয়ে দে কেমন লাগছে। আমি- কেন ভালই লাগছে এরকম থাক। মা- না আমার লজ্জা করে সবাই দেখবি তাকিয়ে থাকবে। আমি- দেখবে আর জল্বে আর লুচির মতন ফুলবে। ইতি মধ্যে বাবার ডাক কইগো তোমাদের হল আমি এসে গেছি।    মা- আমি এসে গেছে সেই কখন থেকে আমরা মা ছেলে বসে আছি আস ঘরে আস। বাবা- হা বল বলতে বলতে ঘরে ঢুকে গেল। মা- ইস এখনই খেয়ে এসেছে কি গন্ধ আসছে দেখলি তোর বাপের অবস্থা, বাবা তুই একটা চাকরি পেলে আমাকে নিয়ে যাবি অর সাথে আমি আর থাকবো না এইরকম করে যাচ্ছে আজ ৬/৭ বছর আমার আর ভালো লাগেনা। এই তুমি আজ বাইরে ঘুমাবে, তোমার সাথে আমি ঘুমাবো না ভালো মন্দ খেয়ে এসে তোমার এই গন্ধে আমার বমি হয়ে যাবে, বাবু আর আমি এগরে ঘুমাবো তুমি বাইরে বাবুর ঘরে ঘুমাও। বাবা- রাগ করনা কামিনী তোমাকে না আজকে খুব সুন্দর লাগছে। মা- গদ গদ কন্ঠে বলল আর ভুলাতে হবেনা তুমি বাইরে ঘুমাবে। বাবা- না গো সত্যি বলছি তোমাকে না দারুন লাগছে অনেকদিন পর তোমাকে এমন দেখলাম। মা- তুমি তো কিছু কিনে দাওনি সব ছেলে এনে দিয়েছে, ছেলটা বাড়ি আসার পর কত কষ্ট করছে আমার সাথে আর উনি ঠেকে গিয়ে শুধু গিলবে। এখন ছেলে কামাই করে তবুও বসে থাকেনা বাড়ি এসে এই যা দেখছ সব ছেলে কিনে দিয়েছে। তুমি তো দেখনা ছিরে গেলেও ছেলে দেখেই কাল এবং আজ সব এনেছে। বাবা- ছেলেটা কার দেখতে হবে তো। মা- তোমার না আমার তুমি কি করেছ ছেলের জন্য ওর পড়াশুনা আমি করিয়েছি মাছ ধরে ভুলে গেছ, গত পাঁচ সাত বছরে তুমি এক টাকাও কামাই করেছ আমার আর মুখ খোলাবে না বলছি ওনার ছেলে। বাবা- রাগ করেনা সোনা তুমি কর বলেইতো আমার করা লাগেনা। মা- কালকে থেকে বাড়ি থাকবে আমাদের সাথে খালে যাবে মাছ ধরতে। বাবা- আচ্ছা তাই হবে আর রাগ করনা এবার যাও আমি না হয় বাইরে ঘুমাবো। মা- এইত লাইনে আস বাছাধন। বাবা- তবুও বলছি সোনা তোমাকে না আজ পরীর মতন লাগছে। মা- তোমার সাথে বিয়ে না হয়ে ভালো ঘরে বিয়ে হলে রাজরানীর মতন থাকতাম, আর এখানে মাছরানী হয়ে আছি, ভাগ্যিস ছেলেটা বুঝদ্বার হয়েছে তাই না হলে আজ কে আমার যাওয়া হত না। আমি- মা ছাড় তো চল তবে বাবা ঠিক বলেছে আজকে তোমাকে পরীর মতন লাগছে। মা- তুই বললে মানা যায়, কিন্তু ওঃ কি দিয়েছে আমাকে তুই বল। আমি- মা বাবা যা দেয়নি আমি তোমাকে দেব, কামাই তো কিছু করি চাকরি পেলে আর ভালো হবে, ঘাবড়াচ্ছ কেন  মা- তোর বাবার কোন ক্ষমতা নেই এখন থেকে সব তুই দিবি ওঃ কিছুই পারেনা, ওই ছাইপাশ খাওয়া ছাড়া। আমি- আচ্ছা চল এবার সময় চলে যাচ্ছে, তুমি যা চাও তাই দেব ভেবনা মা, আমি তোমার জন্য আছি বাবাকে বকনা তো আর। মা- ছেলেরা সব এক অমনি বাবার পক্ষ নিয়ে নিলি তাই না।
Parent