মায়ের সাথে মাছ ধরা - অধ্যায় ২৩

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-57020-post-5321863.html#pid5321863

🕰️ Posted on August 12, 2023 by ✍️ mabonerswami312 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 524 words / 2 min read

Parent
ভাগ্নে- বাবা বা বা আসছে বলে ঝাপ দিল। জামাইবাবু- কিরে শালা কখন এসেছিস ভালো আছিস তো সবাই। আমি- হ্যা দাদা, আপনি ভালো আছেন তো। জামাইবাবু- হ্যা এইত আছি, চাকরির খবর কি। আমি- পরীক্ষা দিয়েছি রেজাল্ট দিন পনের পড়ে দেবে দেখা যাক কি হয়। জামাইবাবু- চল ঘরে চল বলে আমারা সবাই ঘরে ঢুকলাম। দিদি- ও তুমি এসেগেছ হাত্মুখ ধুয়ে নাও আমি খেতে দিচ্ছি। জামাইবাবু- এক কাজ কর তোমরা যাও আজ ফিরে আসবে তো। দিদি- হ্যা মেলা দিয়ে ঘুরে ফিরে আসব। জামাইবাবু- তবে তোমরা যাও আমি খেয়ে নেব শালাবাবু আসছে দিদিকে নিতে দেরী করনা। দিদি- বাবা শালারা প্রতি এত দরদ হঠাত। জামাইবাবু- আমার শালাটাই ভালো আমি- দাদা আপনার মাথায় তো ভালো চুল ছিল সব পড়ে গেছে। জামাইবাবু- আরে ভাই বলনা বয়স কম হল আর কত। আমি- খাওয়া দাওয়া কম করবেন ভুরি অনেক বেড়ে গেছে প্রায় এক বছর পর আপনাকে দেখলাম। জামাইবাবু- চাকরি পেলে দেরী করবেনা বিয়ে করতে আমার মতন বুড়ো বয়সে বিয়ে করবেনা কিন্তু। ছেলের কামাই আমি খেতে পারব না বুঝলে ভাই। তোমার দিদি ভালো তাই। আমার সংসার করছে। আমি- কি যে বলেন দাদা আমার দিদি যেমন ভালো তেমন আপনি খুব ভালো দিদিকে কত জত্নে রেখেছে। জামাইবাবু- তোমার দিদি যেতে চায় আমি যেতে দেইনা কারন তোমার বাবা তুমি বল ওইভাবে মাতলামী করলে আমার মান সম্মান থাকে। সেইজন্য যেতে দেই না তুমি এসেছ একবারের জন্য বারন করব না আমি বুঝি ওর বাপের বাড়ি যেতে ইচ্ছে করে। আমি- জামাইবাবু ভাবেননা আমি সব ঠিক করে ফেলেছি বাবা গত দুইদিন ধরে বারিতেই থাকে অনেক শুধরে গেছে। জামাইবাবু- খুব ভালো ভাই তোমার উপর আমার ভরসা আছে নাও তোমরা যাও আমি ক্লান্ত একটু ঘুমাবো। আমি- দাদা আপনিও চলেন না সবাই মিলে যাবো। জামাইবাবু- না ভাই তোমরা যাও। দিদি- চল ভাই ও যাবেনা বলে লাভ নেই। এই তুমি খেয়ে নাও আমরা বের হচ্ছি বলে ভাগ্নেকে জামাকাপর পড়িয়ে আমরা বের হলাম। আমি- রাস্তা দিয়ে যেতে যেতে দিদিকে বললাম এই জামাইবাবু তো একদম বুড়ো হয়ে গেছে । দিদি- বুড়ো হবেনা বয়স কম আমার ডবল বয়স না এখন ৪৬ বছর চলছে। শুধু খাবে আর রোগ বাঁধিয়ে নিয়েছে, প্রতিদিন ওষুধ লাগে। সুগার কত জানিস ৪০০ মতন। কি আর হবে আমার কপাল। আমি- তোকে খুব ভালবাসে দিদি- বাদ দে তো একদম বের হতে দেয়না, ভয়তে মরে বউ কে নিয়ে যায়। তুই আসলি বলে আমাকে বের হতে দিল না হলে কোনদিন দিত না। ৩ বছর সংসার করছি তো। আমি- তবে তুই একটু খাবার দেখে খাস তুইও তো মায়ের মতন হয়ে গেছিস দেখে মনে হয় তোর বয়স ৩০ শের বেশী। দিদি- কি হবে কন্ট্রল করে চল তুই চল আমরা এসে গেছি। আমি ভাগ্নেকে কোলে নিয়ে সোজা বাড়ি ঢুকলাম। এসে দেখি মা বাবা রেডি মেলায় যাওয়ার জন্য। মা ভাগ্নেকে কোলে নিয়ে এসেছ দাদুভাই, বাবা দিদিকে কেমন আছিস মা। দিদি- আছি ভালো আছি তোমার শরীর কেমন ওইসব খাওয়া ছেরেছ তো। বাবা- হ্যা মা এখন আর যাবো না বারিতেই থাকবো। দিদি- খুব ভালো এই রকম থাকবে তোমার জন্য আমার স্বামী আমাকে আসতে দেয় না। এইটুকু রাস্তা না হলে আমি প্রতিদিন আসতে পারি। মা- চল চল মেলায় যাই সন্ধ্যে হয়ে আসছে তো। দিদি- চল বলে আমরা ঘর বন্ধ করে মেলায় রওয়ানা দিলাম।  যেতে ১৫ মিনিট লাগল। মেলায় গিয়ে ভাগ্নেকে গাড়ি কিনে দিলাম, সবাই মিলে টুকটাক কেনাকাটা করলাম। ভাগ্নেকে রাইডে চড়ালাম। দেখতে দেখতে প্রায় রাত ৭ টা বেজে গেল। মা- কিরে তোরা ভাইবোনে কিছুতে চরবিনা।
Parent