মায়ের সাথে মাছ ধরা - অধ্যায় ৬
আমি- কেন ব্লাউজের ভেতরে পরার জন্য তোমার লাগেনা।
মা- না আমি এখন আর পরি না লাগবেনা।
আমি- আচ্ছা বলে বেড়িয়ে গেলাম। আড়তে গিয়ে মাছ দিয়ে টাকা নিলাম এবং বাজারে গিয়ে মায়ের জন্য শাড়ি ব্লাউজ ছায়া নিলাম এবং আমার জন্য একটা বারমুন্ডা নিলাম। বেড়িয়ে আসবো তখন আবার গিয়ে মায়ের জন্য দুটো ব্রা নিলাম।
বাড়ি ফেরার পথে বাবার সাথে দেখা।
বাবা- কি কিনেছিস।
আমি- মায়ের শাড়ি ছিরে গেছে তাই নিলাম।
বাবা- ভালো এক কাজ করনা আমাকে কিছু দে একদম নেই, চা খেতে পারছিনা।
আমি- বাবাকে ১০০ টাকা দিলাম, আর বললাম তাড়াতাড়ি বাড়ি এস আর ওসব খেও না তবে বেশী দিন বাঁচবে না।
বাবা- একটু হেঁসে টাকা নিয়ে চলে গেল।
আমি ভাবতে লাগলাম কি বাপ আমার ছেলের কাছ থেকে এখনই টাকা নেয় বলে হাড়ি নিয়ে বাড়ির দিকে রওয়ানা দিলাম। বাড়ি ফিরতে ৫ টা বেজে গেল। মা কে দেখতে পাচ্ছিনা তাই ডাক দিলাম মা ওমা কোথায় তুমি।
মা- এইত আমি ক্ষেতে আছি।
আমি- মায়ের কাছে গেলাম, কি করছ।
মা- এইত বেগুন তুলছি বলে দুটো লম্বা বেগুন আমাকে দেখাল।
আমি- আজকেও বেগুন খেলাম আবার, এত বেগুন তোমার ভালো লাগে আস বাড়ি আস।
মা- এইত আসছি বলে হাতে বেগুন নাচাতে নাচাতে আমার সাথে বাড়ি আসল।
আমি- কালকের সব বেগুন রান্না করেছিলে।
মা- না তবুও নিলাম, না হলে পেকে যাবে আর খাওয়া যাবেনা।
আমি- কি বল এগুলো আর বড় আর লম্বা হয়না।
মা- হয় তবেই এই সাইজ ভালো হয়।
আমি- ৮/৯ ইঞ্চি সাইজ বেশ ভালো তাইনা।
মা- হুম, এগুলো বেশ সুন্দর গলে।
আমি- নরম চাপ লাগলে ভেঙ্গে যেতে পারে কিন্তু বতি হলে ভাঙ্গার ভয় থাকেনা।
মা- কেন ভাংবে নিয়ে তো কেটে ফেলব। আচ্ছা চল এনেছিস সব।
আমি- হ্যা চল বলে দুজনে বাড়ি গেলাম। ঘরে ঢুকে মায়ের হাতে দিলাম দ্যাখ তোমার ৩৬ সাইজ এনেছি। পরে দ্যাখ।
মা- তুই বাইরে যা আমি দেখছি।
আমি- ঘর থেকে বেড়িয়ে এলাম।
কিছুখন প্র মা ডাক দিল এদিকে আয়।
আমি- কি হয়েছে ঠিক এনেছি তো টাইট হয়ে যাচ্ছে নাকি।
মা- হ্যারে হুক লাগানো যাচ্ছে না।
আমি- তুমি যা বলেছ তাই তো বললাম লেখা তো তাই দেখলাম ৩৬।
মা- নারে হবে আর বড় আনতে হবে। আগের থেকে আমি মোটা হয়েগেছি রে। বড় আনতে হবে।
আমি- ওঃ দুটো দেখেছ।
মা- হ্যা দেখেছি বড় লাগবে। টাইট লাগছে সব।
আমি- দাও তবে পাল্টে আনি।
মা- এখন যাবি।
আমি- সন্ধ্যের পরে যাই কি বল।
মা- হ্যা আমি রান্না করব তখন গিয়ে পাল্টে আনিস, চল সন্ধ্যে দিয়ে রান্না বসাবো।
আমি- আচ্ছা বলে ঘরে বসলাম মা সন্ধ্যে দিল। আমি মোবাইলে ইউ টিউব দেখছিলাম, হঠাত দেখি বাংলা গল্প আসলো। কানে হেডফোন লাগিয়ে গল্প শুনলাম। মা ছেলের গল্প। খুব মজা লাগল, তবে আমার মতন অনেকেই মাকে নিয়ে ভাবে বা করে। উহ কি উত্তেজনা হচ্ছিল। পর পর দুটো গল্প শুনলাম। দুটোই মা ছেলের গল্প। না আজ রাতে আর অনেক গল্প শুনতে হবে। এমন সময় বাইরে কুকুর ডাকাডাকি মা ডাকল।
মা- এই দেখনা কুকুরে মারামারি করছে গাছপালা নস্ট করে দেব এদিকে আয়।
আমি- বেড়িয়ে লাঠি নিয়ে বাইরের দুটো তাড়ালাম। আমাদের বাড়ির দুটো এসে বসল রান্না গরের পাশে। মা দ্যাখ এখন ভাজা মাছটা উলতে খেতে জানেনা মনে হয় কি ইকাম্রা কাম্রি করল।
মা- ওদের এই সময় এমন হয়, থাক কিছু বলতে হবেনা। এক্টার পেছনে কয়টা লাগে জানিস না।
আমি- হ্যা সে তো দেখলাম সকালে ওনরা দুজন সাথে ওই পাড়ার দুটো এসেছিল। এই তোদের লজ্জা সরম নেই।
মা- হেঁসে কি বলছিস ওরা বোঝে নাকি থাক লাঠি ফেল বলছি।
আমি- লাঠি ফেলে দিয়ে মায়ের জন্য ছাড় পেয়ে গেলি বুঝলি। না হলে পেটাতাম।
মা- এখন যাবি নাকি বাজারে।
আমি- তোমার রান্না কতদূর। সবে তো ৬ টা বাজে যাই আর পরে।
মা- আচ্ছা তরকারি হয়ে গেছে ভাত নাম্লেই হয়।
আমি- তুমি শেষ কর।