মায়ের সুখের অধ্যায় - অধ্যায় ২৬

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-69401-post-6002122.html#pid6002122

🕰️ Posted on August 3, 2025 by ✍️ Crownm (Profile)

🏷️ Tags:
📖 596 words / 3 min read

Parent
তারপর স্নান শেষে মা রান্না করে বাবা আমি মা ও দাদি একসাথে খেলাম, খাবার সময় বাবাকে বললাম বাবা আমার ক্লাসে মাসিক পরীক্ষা আছে, আমি পরীক্ষার কয়েকদিন মাকে নিয়ে জাবো যাতে আমার পরার কোন সমস্যা না হয়, মা আামাকে রান্না করে খাওয়াবে বাহিরের খাবার আমার পছন্দ না। বাবা বললো ঠিক আছে নিয়ে যাস, খুব ভালো করে পরীক্ষা দিবি। দুপুরের খাবার খেয়ে আমি গ্রামে এ ঘুরতে বের হলাম, গ্রামে আমার এক বন্ধু আছে ওর নাম চন্দন ওর বাবা মারা যাবার পর ও আর পড়াশোনা করেনি, এখন গ্রামের বাজারে মুদি দোকান করেই ওদের সংসার চলে, সকালে বাজারে সব দোকান না খুললেও বিকালে সব দোকান খোলে রমরমা ব্যাবসা। ঘুরতে ঘরতে বাজারে গেলাম গিয়ে চন্দন এর দোকানে ওর সাথে বসে গল্প করলাম, দেখলাম কাজ করার জন্য চন্দন কে অনেকটা বড় বড় মনে হয়, তাই ইয়ার্কি মেরে বললাম কিরে শালা কামাই রোজগার করছিস বিয়ে করবি কবে, চন্দন বললো বিয়ে আমি এখন করছি না বন্ধু, আমার উপর এখন অনেক দায়িত্ব, বাপটা মরে যাবার পর মা অনেক কষ্ট করছে আমার জন্য তাই আগে মাকে সুখি করি তারপর বিয়ে সাদি পরে হবে। আমিও ওর কথা শুনে বললাম তুই সত্যি খুব ভালো দোস্ত, কাকি অনেক ভাগ্যকরে তোর মতো ছেলে পেয়েছে, ও হম বলে হাসল আর বললো আমি ছারা আর কে আছে বল যে মাকে সুখি করবে, কাষ্টমার কে সদাই দিয়ে টাকা নেবার সময় দেখলো খুচরা নাই তাই পকেট থেকে মানিব্যাগ বের করলো দেখলাম মানিব্যাগে অনেক টাকা২০,৫০, ১০০,৫০০,১০০০, আর সাথে মানিব্যাগে একটা কন্ডম এর প্যাকেট যা আমার চোখ এরালো না। ওকে কিছু বললাম না শুধু মনেমনে ভাবলাম ও কি আমার মতে ওর মায়ের মাঠে খেলে নাকি য ওর পকেটে কন্ডম। তারপর সন্ধা প্রযন্ত আড্ডা দিয়ে বারি ফিরে কিছুক্ষণ পরলাম মা খেতে ঢাকলো আমি মা আর দাদি একসাথে খেলাম, বাবা তখনো আসেনি বাজার থেকে, আমি মাকে নিয়ে সুয়ে পড়লাম আমার রুমে কাল সকালে আবার বাস ধরে কলেজ যেতে হবে, আমি মায়ের একটা মাই কাপরের উপর দিয়েই চাপছি,আর গল্প করছি জানো মা আজ আমার বন্ধু চন্দন এর সাথে গল্প করার সময় দেখলাম ওর মানিব্যাগে কন্ডম ও হয়তো চুপি চুপি কাউকে গাদন দেয়। মা বললো হম আমি বললাম কি মা বললো হম ও ওর মাকে লাগায় আমি বললাম তুমি কেমনে যানলে, মা বললো শোন তাহলে ওর বাপ মরার ১ বছর এর মাথায় ওর মায়ের পেটে বাচ্চা এসে যায়, বাচ্চাটা ওর মাকে শহরের হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে নষ্ট করে ফেলে। মাকে বললাম তুমি জানলে কি করে মা বললো তোর কাজের মাসির কাছ থেকে, ওর মেয়ের বিয়ে হয়েছে হাসপাতালের এক ওয়াট বয় এর সাথে যে বিয়ের পর তোর কাজের মাডির মেয়েকে আয়া হিসেবে ওই হাসপাতালে চাকরি নিয়েদেয়। চন্দন আর ওর মা জানতো না যে ঐ হাসপাতালে ওদের বাড়ির পাশের মেয়ে আয়ার কাজ করে, পরে ওর কাছে বলেছে হাত পা ধরে কাউকে যেন না বলে, তা না হলে গ্রামে মুখ দেখাতে পারবে না, গলায় দরি দেওয়া ছারা আর কোন উপায় নেই, চন্দন নাকি তোর মাসির মেয়েকে বলে দিদি ভুল করে হয়ে গেছে আর হবে না। তখন ওদের আসস্ত করে বলেছে কাউকে কিছু বলবে না, তারপর ওরা আসার সময় নাকি হাসপাতালের কন্ডম আর পিল দিয়েছে আর বলেছে এর পর থেকে কিছু করলে এগুলো ব্যাবহার করবে। তারপরের মাসে তোর কাজের মাসির মেয়ে বেড়াতে এসে সব বলে তোর মাসির কাছে আর তোর মাসি আমাকে বলে। তারপর নাকি আবার এক বছরের মাথায় চন্দন ওর মাকে নিয়ে আবার হাসপাতালে গিয়ে বাচ্চা নষ্ট করে আসছে, বলতেই দরজায় বাবার ডাক এই সরমা দরজা খোলো মা বললো তুই একটু অপেক্ষা কর তোর বাবাকে খাবার দিয়ে আসি বলে মা আমার পাশ থেকে উঠে চলে গেলো, আমি বললাম তারাতারি এসো, মা বেরিয়ে যেতেই বাবা মাকে বলছে কাল তো তুমি শহরে যাবে চলো আজ তোমায় আদর করবো, মা বললো আস্তে বলো ঘরে বাবু আছে, বাবা চুপ করলো আর মার হাত ধরে নিজের রুমে নিয়ে গেলো।
Parent