মৌচাক [মা-ছেলে] - সংগৃহীত চটি - অধ্যায় ১২
মেয়েলি হরমন_পর্ব - ০১
একটা ধার্মিক এবং সাদাসিধে টাইপের
মধ্যবিত্ত পরিবার আসলে যা, আমাদেরটা
তাই। পরিবারে সবার প্রতি সবার
ভালবাসা আর শ্রদ্ধাবোধ সত্যিই বিরল।
পরিবারে সবার ছোট হওয়ায় তাই কিছু
বাড়তি ভালবাসা আমার প্রাপ্য। বলতে
গেলে সেই ভালবাসার জোড়েই আমার
বেঁচে থাকা।
ছোট বেলার কিছু কিছু কথা আমার আবছা
মনে পড়ে। আমি তখন ক্লাশ ফাইভে পড়ি।
আমরা গ্রামে থাকতাম। দিদি পড়ত ক্লাশ
সেভেনে। বাবা কিসের যেন ব্যবসা করত।
আর মা এখন যা তখনও তাই করত। মানে
গৃহিনী।
আমি আগুন নিয়ে খেলতে খুব ভালবাসতাম।
মা যখন রান্না করত আমি চুলার পাশে বসে
থাকতাম। মা চোখের আড়াল হলেই আমি
চুলা থেকে আগুন বেড় করে মশাল মিছিল
করতাম। কাঠির মধ্যে আগুন নিয়ে উঠান
জুড়ে দাপাদাপি। কী যে ভাল লাগত বলে
বোঝানো যাবে না। গ্রামে একটা কথা
প্রচলিত আছে। ছোট বাচ্চাদের নাকি
আগুন নিয়ে খেলা করা ঠিক না। আগুন
নিয়ে যারা খেলা করে তারা নাকি রাতে
বিছানায় হিসু করে ফেলে। আমার বেলায়
বা এর ব্যাতিক্রম হবে কেন? অবশ্য কারণ
এটা কিনা জানিনা, আমি ক্লাশ টেন
পর্যন্ত বিচ্ছিন্ন ভাবে বিছানায় হিসু
করেছি। মাঝে মাঝে আমার খেলায়
দিদিও সামিল হত। কই সেতো কোনদিন
বিছানা ভিজায়নি?
আমার এহেন কর্মকান্ডে বাবা মার উপর
রাগ করতেন। বাবার ধারনা মার জন্যেই
আমি নষ্ট হয়ে গেছি।
আমাদের বাসায় খাট মাত্র একটাই ছিল।
তবে অনেক বড়। সে খাটে আমরা চারজন
আরামসে থাকতে পারি।
যেহেতু বাবা পরিবারের কর্তা তাই তিনি
থাকবেন খাটে। আর আমি মাটিতে।
প্রথম যেদিন মাটিতে একা ছিলাম হঠাত
রাতে ভয় পেয়ে চিতকার করে উঠলাম।
সাথে সাথে বাবা মা আর দিদি উঠে এসে
আমার পাশে বসল। আমি শুধু মাকে জড়িয়ে
ধরে কাঁদছিলাম। আমি কিছুই বলতে
পারছিলাম না। মা বাবাকে খুব বকা
দিলেন। বললেন একটা বাচ্চা ছেলেকে
এভাবে মাটিতে একা রাখা অন্যায়। বাবা
তার ভুল বুঝতে পারল। বাবা মাকে বলল,
আচ্ছা নীল বিছানায় হিসু করে রাতের
কোন সময়টাতে? মা বলল, আমি কিভাবে
সেটা জানব? তবে আমার মনে হয় ভোরের
আগে আগে। বাবা বলল, ওকে যখন আর
নিচে রাখা যাচ্ছে না তখন এমন কিছু
করতে হবে যাতে সে বিছানায় হিসু করতে
না পারে। মা বলল, আপনি একটু তাবিজ
নিয়ে আসেন না। বাবা বলল, আরে আগে
আমরা কিছু করে দেখি, তারপর। শুনো,
নীলকে আজকে থেকে রাতে জল কম
খাওয়াবে। আর ঘুমানোর সময় তুমি ওর
পাশে থাকবা। তোমার একটা হাত নীলের
প্যান্টের ভিতর দিয়ে নুনু ধরে থাকবে।
আমি জানি ছেলেদের যখন হিসু পায় তখন
নুনু শক্ত হয়ে যায়। যখনই দেখবে নুনু শক্ত
হয়ে যাবে তখনই তাকে উঠায় বাইরে
থেকে হিসু করায় আনবে। মা বলল, দেখেন
আমি মা হয়ে কিভাবে ছেলের নুনুতে হাত
দিয়ে থাকব? এই কাজটা আপনি করলে ভাল
হত না?
বাবা বলল, দেখ রুমেলা, তুমি তো আমার ঘুম
জান। ঘুমালে আমার কোন হুশ থাকে না।
তুমি মা, সন্তানের জন্য তোমার সব কিছু
করা জায়েজ আছে। আর তাছাড়া তো নীল
এখনো বাচ্চা ছেলে। মা বলল, ঠিক আছে,
তাহলে আমিই করব। কিন্তু একটা কথার
জানার ছিল। রাগ করবেন না তো? বাবা
বলল, না। বলো। মা বলল, ছেলেদের নুনুতে
হাত দিলে তো নুনু এমনিতেই শক্ত হয়ে যায়।
তাহলে আমি বুঝব কিভাবে ওর হিসু
পেয়েছে? বাবা বলল, আরে সেটাতো
যৌবনে হয়। আর ওতো বাচ্চা ছেলে। দেখ
আমি এতো কিছু জানি না। ওকে যদি
আমাদের সাথে এক বিছানায় রাখ তাহলে
এটা তোমায় করতেই হবে। মা বলল, তার
চেয়ে আমি ওর সাথে মাটিতে থাকলে
ভাল হত না? তাহলে সে ভয়ও পাবে না।
বাবা বলল, দেখ যা ভাল মনে কর। তবে ওর
এই অভ্যাসটা ছাড়ানোর চেষ্টা কর।
তানাহলে শ্বশুর বাড়িতে গিয়েও বিছানা
ভিজাবে।
পরদিন রাতে খাওয়ার পর আমার বিছানা
আবার মাটিতে হল। কিন্তু আমার সাথে
মাও ছিল। আর সেদিন রাতে মা আমাকে
বেশি জলও খেতে দেয়নি। রাতে ঘুমানোর
সময় মা আমাকে প্যান্ট খুলে শুতে বলল।
আমি খুব লজ্জা পাচ্ছিলাম। আমি না
করলাম। তারপর মা ধমক দিয়ে বলল, তোর
বাবা কি আমাকে তোর চাকর করে
রেখেছে? প্রতিদিন বিছানা-পাটি ধুতে
হয়। আবার তোর প্যান্টও ধুয়ে দিব। প্যান্ট
খুলে ঘুমাবি, তানাহলে সকালে তোর
প্যান্ট তোকেই ধুতে হবে। আমি ফুপিয়ে
ফুপিয়ে কাঁদতে লাগলাম। আমার কান্না
দেখে মা বলল আচ্ছা ঠিক আছে, প্যান্ট
খুলতে হবে না। কিন্তু আমি রাতে তোর
নুনুটা ধরে থাকব। প্রতিদিন বিছানা
ভিজাস, লজ্জা করে না তোর? সারাদিন
তোর বিছানা-পত্র ধুতেই যায়। আমি তোর
নুনু ধরে থাকলে তোর হিসু পেলে বুঝতে
পারব। আমার আর না করার কোন উপায়
ছিলনা। ঠিকই তো এই বয়সেও এসব করি। খুব
রাগ আসছিল নিজের উপরে।
আমরা সাধারনতঃ রাত দশটা বাজলেই শুয়ে
পড়ি। গ্রামে তখনও কারেন্ট আসেনি। তাই
তখন দশটা মানে মনে হত গভির রাত।
সেদিন রাতে আমার ঘুম আসছিলনা। কেমন
যেন অস্থির লাগছিল। খুব লজ্জা লাগছিল।
মা আমার নুনু ধরে থাকবে চিন্তা করতেই
খারাপ লাগছিল। কিন্তু আমার কিছুই
করারা ছিলনা। একটু চোখ লেগে আস্তেই
মনে হল কে যেন আমার প্যান্টের হুক
খুলছে। তারপর প্যান্টের চেইন খুলল। আমি
চোখ খুলতেই দেখি মা। কিন্তু মার চোখ
বন্ধ ছিল। তবে জেগে ছিল সেটা বুঝতে
পারলাম। আমিও চোখ বন্ধ করে থাকলাম।
ইচ্ছা করছিল মার হাতটা সরিয়ে দেই।
কিন্তু পারলাম না। মা আমার প্যান্ট খুলে
হাটু পর্যন্ত নামিয়ে নিল। তারপর আমার
নুনুটা ধরে থাকল। আমার কেমন যেন একটা
অনুভূতি হচ্ছিল। ঠিক কি রকম তা আমি
বুঝতে পারিনি। তবে এমনটা আগে কখনো
হয়নি। মা আমার ছোট্ট নুনুটাতে হাত
বোলেচ্ছে।
মাঝে মাঝে বিচিতেও হাত বোলাচ্ছে।
কিছুক্ষনের মধ্যেই আমার নুনুটা বড় হয়ে
গেল। সাথে সাথে মা আমার গা ঝাকিয়ে
ডাকতে লাগল। আমি চোখ খুলতেই মা বলল,
উঠ বাবা, হিসু করবি চল। আমি বললাম, মা
আমার তো হিসু পায়নি। মা বলল, তাহলে
তোর নুনুটা বড় হল যে? আমি বললাম, আমি
জানিনা, ওটা কেন বড় হয়ে গেছে। মা
বলল, তবুও দেখ একটু করতে পারিস কিনা।
আমি উঠলাম। বাইরে গিয়ে হিসু করার
চেষ্টা করলাম। কিন্তু কিছুই বের হল না।
আবার এসে শুয়ে পড়লাম। মা বলল, কিরে
কিছু হল? আমি বললাম, আমি বললাম না
আমার হিসু পায়নি। মা বলল, আচ্ছা ঠিক
আছে। তুই প্যান্টটা খূলে নে। আমি প্যান্ট
খুলেই শুয়ে পড়লাম। মা আমার নুনুটা আবার
ধরে থাকল। তারপর কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছি
তা মনে নেই। তবে কাজ হয়নি। সে রাতেও
বিছানা ভিজিয়ে দিয়েছিলাম।
পরদিন। বাবা-মা কথে বলছে।
বাবা- আচ্ছা তুমি কি একটুও টের পাওনি?
তোমাকে বলেছিলাম নুনু শক্ত হলেই ওকে
উঠায় হিসু করায় আনবা।
মা- আমি আপনাকে আগেই বলেছি যে,
ছেলেদের নুনুতে হাত দিলেই নুনু শক্ত হয়ে
যায়। এটা দিয়ে বোঝা যায়না।
বাবা- তাহলে কি করা যায় বলতো?
মা- আপনাকে একটা কথা বলার ছিল।
বাবা- বল।
মা- আমাদের নীলের বয়স হিসেবে ওর
নুনুটা অনেক ছোট। আমার ধারনা এটাই
কোন কারন হতে পারে।
বাবা- বল কি?
মা- আপনি বরং ডাক্তারের সাথে কথা
বলে দেখেন। আমার কেন যেন ভয় করছে।
নীল পুরুষ হতে পারবে তো?
বাবা- আরে না। ভয়ের কিছু নেই। তুমি একটু
নীলকে ডাক তো।
এরপর মা আমাকে বাবার কাছে নিয়ে
গেলেন। বাবা আমাকে কাছে টেনে নিয়ে
আমাকে প্যান্ট খুলতে বললেন। আমি লজায়
মাথা নিচু করে থাকলাম। পরে বাবার
ধমকে খুলে ফেললাম। বাবা আমার নুনুটা
নিয়ে নাড়াচাড়া করে দেখলেন।
বাবা- রুমেলা, নীলের নুনু তো শক্তই হচ্ছে
না। তুমি যে বললে হাত দিলেই শক্ত হয়ে
যায়।
মা- এভাবে নাতো। আপনি দুই আঙ্গুল দিয়ে
ধয়ে উপর নিচ করে দেখেন না।
বাবা দুই আঙ্গুল দিয়ে ধরে কিছুক্ষন উপর
নিচ করলেন। কিন্তু কোন লাভ হল না।
বাবা- ধূর, হচ্ছে না। তুমি দেখ তো কিছু
পার কিনা।
মা- আপনি সরেন। আমি দেখছি।
এরপর মা আমার নুনুটা দুই আঙ্গুল দিয়ে ধরে
উপর নিচ করতে লাগল। সাথেই সাথেই
আমার নুনুটা শক্ত হয়ে গেল। তারপর বাবা
নুনুটা ধরে দেখতে লাগল। বাবা আমাকে
চলে যেতে বলল।
বাবা- রুমেলা, তুমি ঠিকই বলছ। নীলের
নুনুটা বয়স হিসেবে অনেক ছোট। আমি ওকে
কালকেই ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাব।
পরদিন ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেল
বাবা। মাকেও সাথে নিতে চাইল। কিন্তু
দিদি বাসায় একা থাকবে তাই যেতে চাইল
না। সকাল সকাল রওনা দিলাম বাবার
সাইকেলের পিছনে বসে। গ্রামের রাস্তা।
আঁকা-বাঁকা পথ। ভালই লাগছিল। তবে
আমাকে কেন ডাক্তারের কাছে নিয়ে
যাওয়া হচ্ছে সে বিষয়ে আমার বিন্দু মাত্র
ধারনা নেই। সাইকেলে প্রচন্ড ঝাকি
হচ্ছিল। আমি পাছায় খুব ব্যাথা
পাচ্ছিলাম। বাবাকে বললাম সে কথা।
বাবা গায়ে লাগালো না। শুধু বলল
বাড়িতে ফিরে তেল মালিশ করলে সব ঠিক
হয়ে যাবে। প্রায় এক ঘন্টা পর পৌছলাম
ডাক্তারের চেম্বারে। ডাক্তারের
চেম্বারে ঢুকতেই দেখলাম কি সব নেংটা
মানুষের ছবি। তখন কিছু না বুঝলেও, এখন
বুঝি উনি ছিলেন চর্ম ও যৌন বিশেষজ্ঞ।
আমাকে বাইরে চেয়ারে বসিয়ে রেখে
বাবা ভিতরে গেলেন কথা বলতে। কিছুক্ষন
পর বাবা এসে আমাকে ভিতরে নিয়ে
গেলেন। ডাক্তার কাকু আমার মাথায় হাত
বুলিয়ে আমাকে প্যান্ট খুলতে বললেন।
আমি বাবার দিকে তাকালাম। বাবা
ইশারায় বুঝিয়ে দিলেন যে, আমাকে
প্যান্ট খুলতেই হবে। আমিও বাধ্য ছেলের
মত প্যান্ট খুলে বেডে শুয়ে পড়লাম।
ডাক্তার কাকু আমার নুনু ধরে নাড়াচাড়া
করতে লাগলেন। কিছুক্ষন নাড়াচাড়া
করার পরও নুনু শক্ত হল না। ডাক্তার কাকু-
জলিল ভাই নুনু তো শক্ত হচ্ছে না! আর শক্ত
না হলে নুনুর আসল সাইজ বোঝা যাবে না।
বাবা- দাদা, আপনার এখানে কোন নার্স
নেই? আমি দেখেছি আমি নাড়াচাড়া
করেও শক্ত করতে পারিনি। ওর মা যখন
ধরে তখন আবার শক্ত হয়ে যায়। তাই
বলছিলাম কি কোন মহিলা যদি থাকে,
তাহলে একটু নেড়ে দিত। ডাক্তার কাকু-
আর বলেবেন না দাদা, কলাবতী নামে
একটা একটা নার্স ছিল। কিন্তু মেয়েটা
তিন মাসের ছুটিতে থাকায় সব কাজ এখন
আমাকেই করতে হচ্ছে।
বাবা- তিন মাসের ছুটি কেউ পায়?
ডাক্তার কাকু- আরে মাতৃত্বকালিন ছুটি
তো। দাদা একটা কাজ করে দেখতে
পারেন। কাজ হবে আমি শিউর।
বাবা- কি কাজ?
ডাক্তার কাকু- আপনি নুনুটা মুখে নিয়ে
একটু চুষে দেন। দেখবেন তর তর করে বড়
হয়ে যাবে।
বাবা- কি বলেন! আমি এটা কিভাবে করি?
ডাক্তার কাকু- তাছাড়া আর তো কোন
উপায় দেখছি না। বাবা আমার কাছে এসে
আমার নুনুটা ধরে মুখে নিয়ে চুষতে লাগল।
আমার শরীরে কেমন যেন একটা শিহরণ
হচ্ছিল। আমার নুনুটা আস্তে আস্তে বড় হতে
লাগল। তারপর বাবা ডাক্তার কাকুকে
দেখালেন। ডাক্তার কাকু ভালভাবে
দেখে হতাশ হলেন মনে হয়।
ডাক্তার কাকু- দাদা, আমি ভেবেছিলাম
ঠিক তাই।