মৌচাক [মা-ছেলে] - সংগৃহীত চটি - অধ্যায় ১৩
মেয়েলি হরমন - শেষ পর্ব
বাবা- কি দাদা? খারাপ কিছু?
ডাক্তার কাকু- ওর মধ্যে মেয়েলী হরমোন
বেশি পরিমানে আছে। আস্তে আস্তে
সেটা বাড়বে। আর একটা পর্যায়ে ও ছেলে
থেকে মেয়ে হয়ে যেতে পারে। আবার
দুইটার মাঝামাঝিও থাকতে পারে। মানে
হিজরা। কথাগুলো শুনে বাবার চোখ লাল
হয়ে গেল। বাবা ঘামতে শুরু করল। মনে হয়
কিছু বলার শক্তি হারিয়ে ফেলেছিল।
ডাক্তার কাকু- যেহেতু ওর শরীরে
মেয়েদের হরমোন বেশি পরিমানে তাই
এখনি সময় ওকে অপারেশন করিয়ে সেক্স
পরিবর্তন করতে হবে।
বাবা- মানে?
ডাক্তার কাকু- মানে ছেলে থেকে মেয়ে
করতে হবে।
বাবা- কি বলছেন এসব। আমার একমাত্র
ছেলে। আমার বংশের প্রদীপ। দাদা দয়া
করে একটা কিছু করুন।
ডাক্তার কাকু- দেখুন দাদা ওর যা বয়স
তাতে আমার ওসুধ কাজে লাগবে না।
আবার সে বয়স পর্যন্ত অপেক্ষা করলেও
তখন কিছুই করার থাকবে না।
বাবা- কি অসুধ দাদা? আপনি শুধু একবার
বলুন। যত টাকা লাগে আমি খরচ করতে
রাজী আছি।
ডাক্তার কাকু- দাদা অনেক সময় টাকা
মানুষের জীবনে কোন কাজে লাগে না।
আপনি একটা কাজ করতে পারেন। আপনি
ওর মধ্যে সেক্সুয়ালিটি গ্রো করার
ব্যবস্থা করেন। মানে কোন নারির প্রতি
আকর্ষণ বা শারিরিক সম্পর্ক। বাবা- এই
বয়সে সেটা কিভাবে সম্ভব?
ডাক্তার কাকু- এজন্যেই তো বললাম আমার
অসুধ ওর কাজে লাগবে না। আর ওর যা
রোগ তাতে এই অসুধ ছাড়া আর কোন অসুধ
আমার জানা নেই ।
বাবা- ঠিক আছে দাদা। আপনি যা বলবেন
আমি সেইভাবেই করব। তবু যেন আল্লাহ
আমার ছেলেকে ভাল করে দেন।
ডাক্তার কাকু- আর একমাস পরে একবার
ওকে নিয়ে আসবেন। শহর থেকে বড় একজন
ডাক্তার আসবেন। দেখি কিছু করা যায়
কিনা। আমি শুধু তাদের কথা শুনেই গেলাম।
কিন্তু কথার আগামাথা কিছুই বুঝলাম না।
ডাক্তারের চেম্বার থেকে বের হয়ে
আবার বাবার সাইকেলের পিছনে উঠে
বসলাম।
বিকেলে বাসায় ফিরলাম। মা কাছে এসে
জানতে চাইল ডাকাতার কি বলেছে?
কিন্তু বাবা কিছুই বলল না। শুধু মন খারাপ
করে বসে থাকল। এদিকে আমি পাছার
ব্যথায় কাঁদছিলাম।
মা- কি হয়েছে? কাঁদছিস কেন?
আমি মাকে বললাম যে, সাইকেলে উঠে
পাছায় ব্যথা পেয়েছি।
বাবা- রুমেলা, তুমি একটু গরম তেল নিয়ে
ওর পাছায় মালিশ করে দাও। খুব কষ্ট
পেয়েছে ছেলেটা।
মা- ডাক্তার কি বলল কিছুই তো বললেন
না। নীলের কি হয়েছে? খারাপ কিছু হয়নি
তো আমার যাদুটার?
বাবা- সেসব কথা রাতে বলব। এখন ভাল
লাগছে না। আর আমি একটু বের হব এখন।
মা আমাকে স্নান করাতে নিয়ে গেল।
আমাকে প্যান্ট খুলতে বলল। আমি সবার
সামনে এতবার প্যান্ট খুলেছি যে, এখন আর
প্যান্ট খুলতে লজ্জা লাগে না। আমি সাথে
সাথেই প্যান্ট খুলে রেডি হয়ে গেলাম। মা
বালতিতে জল ভর্তি করল। তারপর আমার
কাছে এসে আমার নুনুটা ধরে নাড়াচাড়া
করতে লাগল। কিছুক্ষনের মধ্যেই নুনুটা শক্ত
হয়ে গেল। তারপর মা আমার গায়ে জল
ঢালতে লাগল। ভাল করে সাবান দিয়ে
শরীর ঘষে দিল।
আমি- মা খুব লাগছে তো।
মা- লাগুক। একা একা স্নান করিস। শরীরে
এত ময়লা জমেছে। এজন্যেই তো রোগ
বালাই লেগেই থাকে কেন? এখন থেকে
প্রতিদিন আমি তোকে স্নান করিয়ে দেব।
স্নান শেষে মা খেতে ডাকলেন। কিন্তু
আমি ব্যাথায় বসতে পারছিলাম না দেখে
মা আবার আমাকে প্যান্ট খুলে উপুর হয়ে
বিছানায় শুয়ে থাকতে বলল। মা একটা
বাটিতে করে তেল গরম করে নিয়ে আসল।
তারপর কিছু তেল নিয়ে আমার পাছায়
আস্তে আস্তে মালিশ করতে লাগল। আমার
খুব আরাম হচ্ছিল।
মা- কিরে ভাল লাগছে এখন?
আমি- হ্যা।
মা- এবার সামনে ঘুরে শুয়ে পর।
আমি মার কথামত সামনে ঘুরে শুয়ে পরলাম।
মা আমার নুনুটা হাতে নিয়ে বলল, এখানেও
কি ব্যাথা করছে?
আমি- না। এখানে আবার ব্যাথা করবে
কেন?
মা- না করলেও এখানে মালিশ করলে
আরো বেশি আরাম পাবি। পুরুষদের এটাই
হল আসল।
আমি- মা, তোমার নুনুতেও কি তেল মালিশ
কর?
মা হাসল আমার কথা শুনে।
মা- না বাবা। আমাদের নুনু এরকম হয়না।
আমি- তাহলে কি রকম হয়?
মা- বড় হলে সব জানতে পারবে।
এমন সময় দিদি মা মা বলে ডাকতে লাগল।
দিদি স্কুল থেকে ফিরেছে। মা আমাকে
প্যান্ট পড়ে ঘুমাতে বলল। আমি ঘুমিয়ে
পড়লাম।
ঘুম থেকে উঠলাম সন্ধায়। বাবা এসেছে।
বাবার সাথে একজন তান্ত্রিক। তারা কথা
বলছে। বাবা তান্ত্রিককে কি বলেছে তার
কিছুই আমি শুনিনি।
তান্ত্রিক- দেখ বাবা, জীবন বাঁচানো
আসল কাজ। জীবন বাঁচানোর জন্য কারো
জীবন নেয়াও জায়েজ আছে। তবে যা
কিছুই কর না কেন খেয়াল রেখ ওর মনে
যেন কোন বিরূপ প্রতিক্রিয়া না হয়। বয়স
কম তো। এসব ব্যাপার এখনি বুঝে উঠতে
পারবে না। তাই খেলার ছলেই যেন সব হয়।
আমরা যেমন বাচ্চাদের খেলতে খলতে
শেখাই। সেভাবে কর। আর আমি একটা
তাবিজ দিব।। সেটা অর কোমড়ে বেঁধে
দিবে।
বাবা- তান্ত্রিক তাবিজটা কোমড়ে না
দিয়ে গলায় বা হাতে দিলে হয়না?
তান্ত্রিক- না বাবা। তাবিজটা কোমড়ে
শিকই এর সাথে ঝুলিয়ে দিতে হবে। যাতে
ও হাঁটার সময় তাবিজটা ওর নুনুর সাথে
বারি খায়।
বাবা- ঠিক আছে তান্ত্রিক মশায়। আপনি
যেভাবে বলবেন সেভাবেই করব।
তান্ত্রিক চলে যেতেই মা ঘরে এসে ঢুকল।
মা- এতকিছু হয়েছে আপনি আমাকে
জানাননি কেন?
বাবা- এখন তো জানলে। মা হিসেবে
তোমার দায়িত্বটা কি এখন বুঝতে পারছ?
মা- আমার যাদুর জন্য আমি সব করতে পারব।
মা মুখে আঁচল টেনে কাঁদতে লাগল।
বাবা- আহ রুমেলা, এসময় তুমি এমন করে
ভেঙ্গে পরলে হবে? তোমাকেইতো সব
করতে হবে। আমি বাবা। আমি কি করব বল?
মা- আমার মানিকের কপালে কি এই ছিল?
আপনি কোন চিন্তা করবেন না। আমি ঠিকই
ওকে পুরুষ করে তুলব।
বাবা- আমি জানি রুমেলা তুমি পারবে।
তোমার সেই ক্ষমতা আছে। কিন্তু সাবধান,
যেন মেয়ে এর কিছুই না জানে। আর
কাউকে কিছুই বলার দরকার নাই। লোকে
জানলে নানা কথা বলবে। আর শুনলে না
তান্ত্রিক কি বলে গেলেন। জীবন
বাঁচানোর জন্য জীবন নেয়াও জায়েজ।
এতক্ষনে আমার মনে হল আমার কঠিন কোন
অসুখ হয়েছে। খুব খারাপ লাগছিল। আমি
বিছানা থেকে উঠলাম। উঠে কলের পাড়ে
গিয়ে হাত মুখ ধুয়ে আসলাম।
বাবা- বাবা, পাছার ব্যাথাটা কি
কমেছে?
আমি- হ্যা বাবা। মা পাছায় তেল মালিশ
করে দিয়েছিল।
বাবা- তোমাকে নিয়ে বাজারে যাব।
সাইকেলে যাবে নাকি হেঁটে যাবে?
বাবার সাথে বাজারে যাব শুনেই আমি
খুশিতে লাফাতে লাগলাম। কিন্তু সেই
সাথে পাছার ব্যাথার কথাও মনে হল।
আমি- বাবা হেঁটে যাই?
বাবা হাসলেন।
বাবা- আচ্ছা বাবা। আজকে তোমার
পছন্দের সব খাবার নিয়ে আসব।
আমিতো আরো খুশি। এমন সময় মা বাবাকে
ডাকলেন। বাবা মার কাছে যেতেই মা
ফিসফিস করে কথা বলল।
মা- শুনেন, নীলের জন্য বেশি করে ফলমূল
নিয়ে আসবেন।
বাবা- এইটা ফিসফিস করে বলার কি
আছে?
মা- আর একটা কথা বলতে চাইছিলাম।
বাবা- বল তো।
মা- আমাদের মধ্যে তো অনেক দিন কিছু
হয়নি। তাই আমি অসুধ খাওয়া বন্ধ করে
দিয়েছি। তাই বলছিলাম কি নীলের জন্য
কয়েকটা কনডম নিলে ভাল হত না? যদি
কিছু হয়ে যায়?
বাবা- রুমেলা, বোকার মত কথা বল নাতো।
ওর সাইজের কনডম পাওয়া যাবে নাকি?
আর তুমি এখনি এত গভীরে যাওয়ার চিন্তা
করছ কেন? আগে দেখ ওর প্রতিক্রিয়া কি?
ছেলে কিছু চায় কি না তার নাই ঠিক। আর
উনি আসছেন কনডম নিতে। নদী না দেখতে
কাপড় খোলার মত অবস্থা।
বাবার কথায় মা একটা বেশিই লজ্জা
পেল। তারপর বাবা আমাকে নিয়ে
বাজারের উদ্দেশ্যে রওনা হল। আমরা বাপ
ছেলে হেঁটে বাজারে গেলাম।
বাজারে গিয়ে বাবা অনেক ফল কিনল।
আর আমার পছন্দের মিষ্টি কিনলেন। রাত
আটটা নাগাদ আমরা বাড়িতে ফিরলাম।
বাড়িতে ফিরেই মা ভাত বাড়তে লাগল।
আমি, মা, বাবা আর দিদি একসাথে বসে
ভাত খেলাম। খাওয়া শেষে বাবা মাকে
আলাদা করে ডেকে কথা বলতে লাগল।
বাবা- রুমেলা, আজকে থেকেই শুরু করে
দাও। আর খেয়াল রাখবে ও যেন ব্যাপারটা
সেক্সুয়ালি না নেয়। ও যেন সব কিছুই সহজ
ভাবে নেয়।
মা- আমার খুব লজ্জা আর ভয় করছে।
কিভাবে কি করব কিছুই বুঝে উঠতে পারছি
না।
বাবা- নিজের ছেলের কাছে ভয় বা লজ্জা
কিসের? আর শোন আজকে এত গভীরে যেও
না। আস্তে আস্তে ওর মধ্যে পুরুষত্ব
জাগিয়ে তুলবে। বেশি তাড়াহুড়ার কিছু
নেই। আর এখন শুয়ে পড়। আমার খুব ঘুম
পাচ্ছে। আর তাছাড়া আমি দেখলে
তোমাদের কাজ করতে অসুবিধা হবে।
তানিয়া ঘুমালেই তুমি শুরু করে দিও।
মা- আচ্ছা ঠিক আছে।
আমি প্রতিদিনের মতই নিচে বিছানা করে
শুয়ে পড়লাম। একটু পর মা বাবা আসল। বাবা
বিছানায় শুয়ে পড়ল। মা আমার কাছে এসে
শুয়ে পড়ল। কিছুক্ষন পর মা আমাকে প্যান্ট
খুলতে বলল। আমি খুলে ফেললাম। কারন
আমার আর লজা ছিলনা। তারপর পাতলা
একটা কাথা গায়ে দিয়ে মা আমার কাছে
এসে শুলো। মা তার হাতটা আমার নুনুতে
রাখল। আস্তে আস্তে নুনুটা নাড়তে লাগল।
আমার খুব ভাল লাগছিল। কিছুক্ষনের
মধ্যেই নুনুটা দাঁড়িয়ে শক্ত হয়ে গেল।
মা- তোর ভাল লাগছে?
আমি- হ্যা।
মা- তুই যখন ছোট ছিলি তখন আমি সবসময়
তোর নুনুটা ধরে খেলতাম।
আমি- তখন তো আমি ছোট ছিলাম, দুদু
খেতাম। এখন বড় হয়ে গেছি। এখন আমার
লজ্জা করে মা।
মা- ওরে বাবা কত বড় হয়ে গেছে রে।
আমি- কই এখন কি আমি দুদু খাই?
মা- আমি কি তোকে কখনো দুদু খেতে
নিষেধ করেছি? তু নিজে থেকেই না
খেলে সেটা কার দোষ?
আমি- মা আমার না এখনো মাঝে তোমার
দুদু খেতে ইচ্ছে করে। আমি ভয়ে তোমাকে
বলিনি।
মা- নিজের মায়ের কাছে ভয় কিরে? আমি
কি বাঘ না ভাল্লুক?
আমি- তুমি যদি রাগ কর।
মা- খাবি নাকি সেটা বল।
আমি- খাব।
মা- দাড়া। আমি ব্লাউজটা খুলে নেই। আর
শোন এই কথা কাউকে ভুলেও বলবিনা।
এমনকি দিদিকেও না।
আমি- না মা। আমি কাউকেই বলব না।
মা উঠে বসে ব্লাউজটা খুলে ফেলল। আমি
অন্ধকারে কিছুই দেখতে পারলাম না। মা
ব্লাউজ খুলে আমার কাছে এসে শুয়ে বলল,
নে খা। আমি মা দুদুতে হাত দিয়ে আমার
সারা শরীরে আগুন ধরে গেল। এত নরম আর
কোমল কিছু হতে পারে তা মার দুদু না
ধরলে আমার হয়তো জীবনেও জানা হত না।
মার দুদু দুইটা অনেক বড়। একটা দুদু এক
হাতে ধরা যায়না। আমি একটা দুদুতে মুখ
দিতেই মা কেমন যেন করে উঠল। আমি
চুষতে লাগলাম। মা আমার মাথাটা তার
দুদুতে চেপে ধরল।
আমি যেন সপ্তম আসমানে ভাসছিলাম।
আমার শরীর ঠান্ডা হয়ে আসছিল। মার
বিশাল শরীরে আমি হারিয়ে যাচ্ছিলাম।
আমি মার দুই দুদুর মাঝখানে মুখটা রেখে
ঘষছিলাম। দুই হাত দিয়ে মাকে জড়িয়ে
ধরার চেষ্টা করছিলাম। কিন্তু আমার
ছোট্ট হাত দুটো মাকে জড়িয়ে ধরতে ব্যর্থ
হলাম। মা- তোর ভাল লাগছে?
আমি- অনেক।
মা- এভাবে দুদু খেয়ে মজা পাবি না। এক
কাজ কর তুই আমার উপর উঠে দুদু খা। আরো
বেশি মজা পাবি। তোর বাবা এভাবেই দুদু
খায়।
আমার মাথায় কিছুতেই কাজ করছিল না।
বাবা এই বয়ষে মার দুদু খায়।
আমি- মা, বাবা এখনো দুদু খায় কেন?
মা- সবাই দুদু খায়। বড় হলে তুইও তোর বউ এর
দুদু খাবি। আরো অনেক কিছুই করবি?
আমি- তাহলে দিদি তোমার দুদু খায়না
কেন মা?
মা- তোর দিদি তো মেয়ে। মেয়েরা বড়
হলে আর দুদু খায়না। দুদু খাওয়ায়।
আমি- তাহলে দিদি কাকে খাওয়ায়?
মা- এখনো কাউকে খাওয়ায় না। বিয়ে হলে
জামাইকে খাওয়াবে।
আমি- আমাকে খাওয়াবে না?
মা- কেন আমারটা খেয়ে মন ভরছে না? ওসব
পরে হবে। এখন আমার উপরে উঠে দুদু খা
ভাল করে।
আমি মার উপরে উঠে দুদু খাচ্ছি। মা আমার
শরীরটা ধরে দোলাচ্ছিল। আমার নুনুটা মার
নগ্ন পেটের সাথে ঘষা লেগে নুনুটা আবার
শক্ত হয়ে গেল। মা আমার নুনুটা ধরে মার
গভীর নাভীর ফূটায় সেট করল। আমার নুনুটা
অনেক ছোট হওয়ায় মার নাভীতে
সুন্দরভাবেই সেট হয়ে গেল। আমার অনেক
আরাম লাগছিল।
আমি- মা, বাবাও কি তোমার নাভীতে নুনু
ঢুকায়?
মা হাসল।
মা- না বাবা। তোর বাবা নাভীর নিচে
ঢুকায়।
আমি- নাভীর নিচে কোথায় ঢুকায়?
মা- নাভীর নিচে একটা বড় ফুটা আছে।
ওখানে ঢুকালে বেশি আরাম।
আমি- তাহলে আমিও ওখানে ঢুকাব।
মা- তোরটা তো অনেক ছোট। আগে তোর
নুনুটা বড় কর তারপর ঢুকাবি। এখন নাভীতে
নুনুটা আস্তে আস্তে চাপ দে। মনে কর
কোমড় দুলায় নাচছিস।
আমি মার নাভীতে নুনু দিয়ে আস্তে আস্তে
চাপ দিচ্ছি। আস্তে আস্তে চাপের মাত্রা
বাড়িয়ে দিলাম। একটা সময় ক্লান্ত হয়ে
গেলাম। আর এভাবেই মার উপরে ঘুমিয়ে
পড়লাম।
সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে দেখি আমি
বিছানায় একা। সবাই উঠে গেছে। মা
আমার কাছে এসে আমাকে উঠতে বলল।
আমি আলসেমীতে বিছানা ছাড়তেই
পারছিনা। হঠাত করেই কাল রাতের কথা
মনে পড়ে গেল। কিছুতেই বিশ্বাস হচ্ছিল
না। মনে হচ্ছিল স্বপ্ন দেখেছি। যাই হোক
স্বপ্নটা কিন্তু ভালই ছিল। ভাবতে ভাবতেই
আবার চোখ বন্ধ করে বিছানায় শরীরটা
লেলিয়ে দিলাম। এমন সময় মাথায় ঠাস
করে কে যেন বারি মারল। চোখ খুলতেই
দেখি দিদি।
দিদি- কিরে ভাই আজ স্কুলে যাবিনা?
আমি- ভাল লাগছে না দিদি। তুমি যাও।
কাল থেকে নিয়মিত যাব।
দিদি- কি শরীর খারাপ? কালকেও তো
যাসনি?
আমি- বললাম তো কাল থেকে নিয়মিত
যাব। আজ ভাল লাগছে না।
দিদি- আচ্ছা ঠিক আছে তাহলে উঠে
নাস্তা কর। ভাল লাগবে।
বাবা ঘরে ঢুকতেই দিদি বের হয়ে গেল।
সাথে মাও ঢুকল। আমি চোখ বন্ধ করেই শুয়ে
ছিলাম।
বাবা- রুমেলা এক রাতেই তো ছেলেকে
কাহিল বানিয়ে দিয়েছ। এখনো দেখি
ঘুমাচ্ছে।
মা- কি যে বলেন না। আমি আবার কি
করলাম।
বাবা- মানে? কিছুই করোনি?
মা- আহা… এমনিতেই একটু আধটু হয়েছে।
বাবা- ওকে ওর জন্মস্থান দেখিয়েছ?
মা- আরে না? এখনি এতসব বুঝবে নাকি?
এমনিতেই নাভীতে নুনু ঢুকিয়ে ঠাপিয়েছে।
বাবা- কি বুঝলে? কাজ হবে? ওকে পুরুষ
বানানো যাবে তো?
মা- এখনো ঠিক বুঝে উঠতে পারছি না।
তবে ওর মধ্যে এখনো বাচ্চা বাচ্চা ভাবটা
রয়েই গেছে। কিছুই বুঝে না। একটা কাজ
করলে কেমন হয়? ওকে আপনি যদি একটু
শিখিয়ে দেন। তাহলে ও বুঝতে পারবে
কিভাবে কি করতে হয়।
বাবা- আরে কাজতো তোমার। মেয়ে হলে
নাহয় আমি শিখাতাম। ওতো ছেলে। ওকে
আমি কিভাবে শিখাব?
মা- আমি কি সেটা বলেছি নাকি? বলেছি
ওর সামনে বা ওকে দেখিয়ে একদিন
আমাকে কিছু করলেন। তাহলে ও বুঝতে
পারবে। আর সেই সাথে আমাদেরও কিছু
করা হল। এমনিতেই তো অনেক দিন কিছু
করা হয়না। আপনার তো আমার দিকে কোন
খেয়াল নাই।
বাবা- কে বলেছি আমার তোমার দিকে
কোন খেয়াল নেই?
মা- আমি সব বুঝি। আমার এখন বয়স হয়েছে
তো তাই আমার দিকে চোখ পড়ে না।
আপনার চোখ খালি কচি মেয়েদের দিকেই
যায়।
বাবা- কি বল এসব? আমি আবার কবে কোন
কচি মেয়ের দিকে চোখ দিলাম?
মা- থাক আমার মুখ খুলতে বাধ্য করবেন না।
বাবা- কি জান বল।
মা- আপনি প্রতিদিন রাতে মেয়ের বুকে
হাত দেন না? মেয়ের জামার ভিতর হাত
ঢুকিয়ে আপনি প্রতিদিন মেয়ের দুদু
টিপেন।
বাবা- (আমতা আমতা করতে করতে) কি
বলছ তুমি? আমি আবার কবে?
মা- যা কিছু করেন বুঝে শুনে করবেন।
মেয়ে এখনো ছোট। পরে আবার আপনাকেই
খারাপ ভেবে বসে না যেন।
বাবা- কি করব বলো? চোখের সামনে এমন
কিছু দেখলে কি হাত সামলানো যায়?
বাবা হলেও আমি তো পুরুষ। আর তাছাড়া
ছেলে-মেয়েদের জন্যে তোমার সাথে
কিছু করতেও পারি না। আমারও তো ইচ্ছে
করে। কতদিন আর সহ্য করে থাকি বল?
মা- আমি সবই বুঝি। তাইতো বললাম
আমাদের কিছু করা দরকার।
বাবা- কিন্তু কিভাবে? কখন? ছেলে-মেয়ে
দেখে ফেলবে না?
মা- ছেলেকে তো দেখানো দরকারই।
তানাহলে ও শিখবে কিভাবে?
বাবা- কিন্তু মেয়ে?
মা- আমি চিন্তা করেছি ওকে কিছুদিন ওর
নানার বাড়িতে পাঠিয়ে দিব। সপ্তাহ
খানেক ওখানে থেকে আসুক। এর মধ্যে
আমরা যা করার করব। আর নীলও সব কিছু
শিখে যাবে।
বাবা- খুব ভাল আইডিয়া। কবে পাঠাচ্ছ?
মা- কাল আমার ছোট বোন মিনু আসবে।
তিন-চারদিন থেকে চলে যাবে। ভাবছি ওর
সাথেই পাঠিয়ে দিব।
বাবা- মিনু আসবে?
মা- ওরে বাবা, শালিকার নাম নিতেই
দেখি খুশি আর ধরে না।
বাবা- যাহ, কি যে বল না।
মা- যা বলি ঠিকই বলি। আর শোনেন
শালিকার সাথে বেশি ঘনিষ্ঠ হবার চেষ্টা
করবেন না। এখন আর ও ছোট নেই।
বাবা- আমার চরিত্র নিয়ে তোমার এত
সন্দেহ কেন? তোমার কি ধারনা আমার
চরিত্র খারাপ?
মা- যে বাবা নিজের মেয়ের দুধ টিপতে
পারে তার চরিত্র কেমন হতে পারে শুনি?
বাবা- সেটাতো রাতের বেলা মাথা ঠিক
থাকে না। তাই এমনটা হয়ে যায়। সবসময় কি
করি নাকি?
মা- রাতে আমি, মিনু আর নীল নিচে ঘুমাব।
আপনি আর আপনার মেয়ে উপরে থাকবেন।
আর এ কয়দিন একটু দুধ টিপাটিপি বন্ধ
রাখেন।
বাবা- তুমি সব সময় ফাজলামো কর। তুমি
আর মিনু যদি নিচে থাক তাহলে নীলের
চিকিতসার কি হবে শুনি?
মা- সেটা নিয়ে আপনাকে ভাবতে হবে না।
আমি সব ম্যানেজ করে নেব।
আমি আর বিছানায় শুয়ে থাকতে পারলাম
না। খুব বাথরুম চাপ দিচ্ছিল। আমি ওঠা
মাত্রই বাবা মার কথা বন্ধ হয়ে গেল। আমি
বাথরুমে গেলাম। খুব ভাল লাগছিল রাতের
ঘটনা ভেবে। সেটা যে স্বপ্ন ছিলনা তা
এখন আমি একদম শিউর।
প্রতিদিনের মতই সেদিন রাতে আমি আর
মা নিচে বিছানা করে শুলাম। বাবা আর
দিদি উপরে শুয়ে পড়ল। গতকাল রাতের কথা
চিন্তা করে কিছুটা শিহরিত হলাম। আহ
মার দুদু খেতে কি যে মজা! যদিও মার
সাথে সারাদিন এসব নিয়ে কোন কথাই
হয়নি। তবুও কেন যেন মনে হচ্ছিল রাত
হলেই মা দুদু খেতে দেবে। আমি আগেই
প্যান্ট খুলে ফেলেছি। মা ব্লাউজ খুলে
আমার পাশে শুলো। কাঁথার নিচে হাত
দিয়ে মা বলল।
মা- কিরে আজ দেখি আগেই রেডি হয়ে
আছিস।
আমি- (কিছুটা লজ্জা পেলাম) খুলতেই তো
বলবে।
মা- (হাসল) আজ রাতে তোকে একটা নাটক
দেখাব।
আমি- (অবাক হলাম। কারন আমাদের তখন
টিভিই ছিলনা। আর টিভি থাকবেই বা কি
করে। কারেন্টই তো ছিল না।) কিসের
নাটক?
মা- আগে নাটক শুরু হোক তারপর দেখবি।
কিন্তু কোন কথা বলতে পারবি না। একদম
চুপ করে থাকবি।
আমি- আচ্ছা মা।
মা- মার দুদু খাবি না আজকে?
আমি- (খুশি হলাম। মনে মনে এটাই তো
চাচ্ছিলাম।) খাব মা।
মা- আয় আমার কাছে আয়। ভাল করে দুদু
খা।
আমি মার কাছে গেলাম। মার দুদুর বোঁটা
মুখে নিয়ে চুষতে লাগলাম। আর একটা দুদু
হাতে নিয়ে আচ্ছা মত টিপতে লাগলাম।
উফফফ… এত নরম দুদু। টিপ্তে যে কি মজা
তা বলে বোঝানো যাবে না। মা আমার
কপালে চুমু খেল। তারপর আমার নুনুতে হাত
হাত বোলাতে লাগল।
মা- কিরে আজ যে হাত না দিতেই
দাঁড়িয়ে গেছে দেখছি।
আমি মার কথায় কান দিলাম না। দুদু দুইটা
আপন মনে টিপেই গেলাম।
মা- এই চুপ। নাটক শুরু হয়ে গেছে। এখন
তোকে নাটক দেখাব।
আমি- কোথায় মা?
মা- উঠে বস। বিছানার দিকে দেখ। তোর
বাবা কি করে?
আমি আর মা উঠে বসলাম। ঘর জুড়ে ঘুটঘুটে
অন্ধকার। আর অন্ধকারে বেশিক্ষন থাকলে
অন্ধকার সয়ে যায়। বিছানার দিকে
তাকাতেই দেখলাম বাবা দিদির জামাটা
বুকের উপর তুলে দিদির দুদু টিপছে। দিদি
জামার নিচে কিছুই পড়েনি। দিদির দুদু
দুইটা অন্ধকারে যেন আলো ছড়াচ্ছে।
আমি- (মার কানে ফিসফিস করে বললাম)
মা, বাবা কি করছে?
মা- তোর দিদির দুদু টিপছে।
আমি- কিন্তু দিদি তো ঘুমাচ্ছে। দিদিকে
ডেকে টিপলেই তো পারে।
মা- ধুর বোকা ছেলে। তোর দিদি রাগ
করবে না?
আমি- তাহলে দিদি যদি জেগে যায়?
মা- তোর দিদি তো ঘুমালে গরুর মত ঘুমায়।
সহজে জাগে না।
আমি- মা, আমিও দিদির দুদু টিপব।
মা- আচ্ছা বাবা টিপিস। এখন তোর বাপের
টিপাটিপি দেখ।
বাবা এক হাতে দিদির দুদু টিপছে আর এক
হাতে বাবার নুনুটা হাতে নিয়ে নাড়ছে।
এভাবে কিছুক্ষন নাড়ার পর বাবা
তোয়ালে দিয়ে নুনুটা মুছে ফেলল। তারপর
আবার শুয়ে পড়ল।
আমি- মা, বাবা নুনুটা মুছল কেন?
মা- বাবা ওটা হল মাল। বড় হলে নুনু থেকে
যে সাদা সাদা আঠার মত জিনিস বের হয়
সেটাকে মাল বলে।
আমি- আমারও কি বের হবে?
মা- তুই তো এখনও ছোট। বড় হলে তোরও
বের হবে। বড় হলে তোর নুনুটা আরও বড়
হবে। তুই তখন যেকোন মেয়েকে বশে আনতে
পারবি।
আমি- কিন্তু মা, আমার নুনু তো বড়ই হয়না।
অনেক ছোট।
মা- চিন্তা করিস না বাবা। আমি তোর
নুনুটা তোর বাবারটার চেয়েও বড় করে
দিব। কাল তোর মিনু মাসি আসলে তোকে
একটা মজার জিনিস দেখাব। যেটা তুই
কখনই দেখিসনি। এখন ঘুমায় যা। আজ আর
কিছু করতে হবে না। আমি তোর নুনুতে হাত
বোলাচ্ছি। তুই চোখ বন্ধ কর।
আমি চোখ বন্ধ করে ভাবতে লাগলাম। মিনু
মাসি আসলে মা আমাকে কি দেখাবে?
কি হতে পারে? ভাবতে ভাবতেই ঘুমিয়ে
পড়লাম।