নৌকায় ঝরের রাতে মায়ের সাথে। - অধ্যায় ১৪

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-63547-post-5663231.html#pid5663231

🕰️ Posted on July 13, 2024 by ✍️ momloverson (Profile)

🏷️ Tags:
📖 604 words / 3 min read

Parent
মা না তুমি নৌকা ভালো করে ধুয়ে এস কারন রাতের সব তো ভেতরে পরেছিল তাই না। আমি হ্যা তাই করি তুমি যাও রান্না কর তবে স্নান করে করবে তো। মা হ্যা আমি ঘাটে যাচ্ছি স্নান করে এসে রান্না চাপাবো চল তুমি নৌকা পরিস্কার করবে। আমরা দুজনে ঘাটে গেলাম আমি নৌকা পরিস্কার করলাম আর মা স্নান করে চলে গেল তবে এখন একদম ভদ্র বউয়ের মতন। মা চলে গেলেও আমার কাজ শেষ হয় নাই আমি শেষ করে বাড়ির ভেতর গেলাম। মা রান্না চাপিয়েছে। মায়ের পাশে পাশের বাড়ির এক ঠাকুমা বসে আছেন আমি কাছে আসতেই আরে ভাই কেমন আছিস। আমি ভালো আছি তুমি কেমন আছ ঠাকুমা। তোমার নাতি সুবল আজকাল কোথায় কি করে। ঠাস্কুমা- ওর কথা আর বলিস না কাজে গেছে বাইরে। তা ও বউমা ছেলের এবার বিয়ে দাও বয়স তো কম হলনা। মা বলল দেব কাকিমা দেব মেয়ে দেখেন ভালো একটা টুকটুকে বউ লাগবে আমার। ঠাকুমা- মেয়ে তো একটা আছে তোমরা দেখতে পারো, ওই পাড়ায় মল্লিকের মেয়ে দেখতে শুনতে ভালো লেকা পরাও করে। এই শালার সাথে মানবে বুঝলে। মা বলল আমাদের দেবে কি। ঠাকুমা- আরে তোমার ঘরে মেয়ে দেবে না কে এত বড় কার সাহস তারা দেবে তোমরা আনবে কিনা তাই বল। মা বলল ওর বাবাকে বলি দেখি কি বলে। তবে কাকিমা একদম কাছের মেয়ে আনবো না বুঝলেন। ঠাকুমা আরে না ভালো মেয়ে তবে কাছে থাকলে ঘন ঘন বাপের বাড়ি যাবে তাইত। মা হ্যা একদম ঠিক। এই দেখেন আমার ননদ মনে পরলেই চলে আসে তাই কাছে বিয়ে না দেওয়াই ভালো। ঠাকুমা- আরে তবুও ওরা খালের ওপারে আস্তে নৌকা লাগে বর্ষা বলে আসতে পারেনা আমি দেখ মা আপদ বাড়ি আনতে হবেনা। আমরা এই ভালো আছি। ঠাকুমা- শালা মায়ের কষ্ট বোঝ আর কতদিন তোমাদের হাড়ি ঠেল্বে একা একা। সে আসা থেকেই তো রান্না আর গোয়াল ঘরে মাকে কি একটুও সুখ দিয়েছ তুমি বা তোমার বাপ, শুধু কাজ করিয়ে যাও। মেয়ে গুলোও কাজ করত খেত আর এ পারা ও পারা ঘুরে বেড়াতো। যাক বাবা বিয়ে দিয়েছ বেচে গেছ। আর হ্যা বউমা অরা কেমন আছে এখন। মা বলল ছোট মেয়ে এসেছিল ভালই আছে কাকিমা বড় মেয়েও ভালো আছে জামাই চাষ বাস করে। বড় দু একদিনের মধ্যে আসবে ওর বাবার সাথে হাটে জামাইয়ের দেখা হয়েছিল আসবে বলেছে। ঠাকুমা ওর বাবা কই গেছে আজকে হাটে যাবে। মা হ্যা যাবে তারজন্য রান্না করেছি বসেন খেয়ে যাবেন। ঠাকুমা নাগো মা এই একটু দোকানে গেছিলাম তোমাকে দেখে বসলাম না এখন যাই পড়ে আসবো একদিন এখন যাই বউমা। তবে শালা তোমাকে বলি মায়ের দিকে একটু খেয়াল দাও তোমার বাবা একখান ভালো বউ পেয়েছে আমার ঘরে সব কয়টা নচ্ছার বুঝলে মায়ের দিকে খেয়াল রেখ কেমন। মা বলল না কাকিমা আপনার নাতি ভালো মায়ের খেয়াল রাখে জানেন কালকে আমাকে নিয়ে নৌকায় বাপের বাড়ি নিয়ে গেছিল মায়ের শরীর খারাপ তো।  ঠাকুমা- বল কি ও গেছিল তারমানে তোমার ছেলের এলেম আছে পেরেছিল ভালো মতন। মা বলল আর বলবেন না কাকিমা কি বিপদে পড়েছিলাম আমার ছেলে সাহসী তাই কোন অসবিধা হয় নি বিপদের মধ্যে আমাকে যেভাবে আগলে রেখেছে কি বলব। ঠাকুমা তোমার আর চিন্তা কিসের তারমানে ছেলে কাজের হয়েছে তোমার। মা আমার দিকে তাকিয়ে মুস্কি হেসে বলল সত্যি কাকিমা খুব ভালো কাজ করে, ওর বাবার মতন না ভালো কাজ করে। সকাল থেকে আমার সব কাজ করে দিচ্ছে আরো করতে চেয়েছিল আমি না করেছি বলে না হলে কাজ এতখনে হয়ে যেত। আমি বললাম আমি কাজ করলে তুমি মায়ের দেখা পেতে না বুঝলে শালার বুড়ি। ঠাকুমা কি কাজ করতি ভাই। এত সকালে। আমি গেছিলাম মায়ের খোলা কোপাতে কিন্তু মা বারন করল পড়ে করতে বলেছে তাই করি নাই। চাষ করব তাই। ঠাকুমা বলল হ্যা কাজ করে দিবি ফসল হলে তোদেরই লাভ। ভালো বীজ দিবি দেখবি ফসল ভালো হবে। মা বলল না কাকিমা বীজ ভালো কিন্তু মাটি তেমন ভালনা এখন আর হবে কিনা বলতে পারি না। চেষ্টা তো করছি আমরা মা ছেলে কি হয় দেখি।
Parent