'''নিষিদ্ধ দ্বীপ''' - অধ্যায় ১৫

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-18806-post-1125209.html#pid1125209

🕰️ Posted on November 24, 2019 by ✍️ nil akash (Profile)

🏷️ Tags:
📖 1668 words / 8 min read

Parent
ওদের এই বঞ্চনাকে প্রাপ্তিতে পরিবর্তনের ভার প্রকৃতি ও উপরওয়ালা নিজের হাতে নিয়ে নিলো। একদিন সকালে বাকের নতুন খাদ্য ও মাছ আহরনের জন্যে দ্বীপের অন্য প্রান্তে রওনা হয়ে যাওয়ার কিছু পড়েই প্রচণ্ড ঝড়, বৃষ্টি শুরু হলো। বাকের যাওয়ার সময় বলে গিয়েছিলো যে, সে বিকালে ফিরবে, সাথে সামান্য কিছু খাবার সে নিয়ে গিয়েছিলো। বাকের চলে যাওয়ার কিছু পড়েই প্রচণ্ড বৃষ্টি দেখে আহসানের খুব রাগ হলো, কারন বৃষ্টি হলেই ওর মাকে নিয়ে সে ঝর্ণার পাড়ে গিয়ে লেখাপড়ার সাথে সাথে মায়ের শরীর দেখা ও মাস্টারবেট করার রোজকার অভ্যাসটা বিঘ্নিত হয়ে যায়। ওর বাবা না থাকলে ও ওদের এই মাচার বাসস্থানে ছেলের সাথে কোন রকম যৌন খেলার অনুমতি নেই সাবিহার দিক থেকে। আহসান মুখ কালো করে নিজের মাচায় বসে বৃষ্টি দেখছিলো। বাইরে ঝুম ঝড় আর বৃষ্টি হচ্ছে, আকাশ অন্ধকার করে আছে, কখন এই বৃষ্টি থামবে, সেটা কেউ বলতে পারে না। ঝড়ের তাণ্ডবে ওদের মনে হচ্ছে যেন ওদের এই ছোট মাচাটি হয়ত খড় কুটোর মত ভেসে যাবে। সাবিহা ওর পাশে এসে বসলো, ছেলের মন কেন ভারী, সেটা মায়ের চেয়ে বেশি আর কে বুঝে? দুজনে দুজনের হাত ধরে বসে বসে টুকটাক কথা বলছিলো। একটু পড়ে সাবিহার বাথরুম যাওয়ার প্রয়োজন হয়ে পড়লো, বাকের ওর মাকে বললো, যেন কাপড় না ভিজে, সেই জন্যে কাপড় খুলে রেখে নেংটো হয়ে বাথরুমে যেতে, যেহেতু বাকের নেই, আর এই ঝড়ের মধ্যে ফিরে আসার ও কোন সম্ভাবনা নেই, তাই ছেলের সামনে কাপড় খুলে নেংটো হতে সাবিহা দ্বিধা করলো না, কিন্তু কিসের উত্তেজনায় কে জানে, মাচা থেকে নামতে গিয়েই পা পিছলে সাবিহা “ওহঃ মাগোঃ”- বলে চিৎকার দিয়ে মাটিতে গড়িয়ে পড়তে শুরু করলো। বাকের মায়ের চিৎকার শুনে ততক্ষনাত ওর মাকে উদ্ধার করার জন্যে নিচে নামলো, যদি ও এর মধ্যে সাবিহা মাটিতে কয়েকটা গড়াগড়ি দিয়ে কাদা মেখে বেশ দূরে চলে গিয়েছিলো। যখনই পা পিছলে গিয়েছিলো তখনই ওর শরীরের সমস্ত ভার গিয়ে পড়েছিলে নিচে থাকা ওর বাম হাতের উপর। ফলে হঠাত কব্জির রগে প্রচণ্ড চাপ পড়ার কারনে হাতের অবস্থা খারাপ হয়ে গেলো সাবিহার। ছেলে ওকে ধরা সোজা তো করলো কিন্তু বাম হাতের কবজি সহ একটি আঙ্গুলকে ও আর নড়ানো যাচ্ছে না। ভিতরে হাড় ভেঙ্গে গিয়েছে কি না, সেই চিন্তা চলে এলো দুজনের মনেই, এই নির্জন দ্বীপে ছোট একটা দুর্ঘটনা যে ওদের জীবন শেষ করে দিতে পারে, সেটা মনে করে গা শিউরে উঠলো আহসানের। ওদিকে ব্যথার চোটে সাবিহার চোখ ফেটে কান্না বের হচ্ছে। আহসান ধরে পরীক্ষা করছিলো ওখানে কোন হাড় ভেঙ্গে গেছে কি না, কিন্তু হাত ছোঁয়ানো ও যাচ্ছে না এমন তিব্র ছিলো সেই ব্যথা। আহসান ধরে ওর মাকে আগে মাচার নিচে নিয়ে এলো, এর পরে পানি এনে আগে সাড়া শরীর ধুয়ে দিলো। সাবিহা ওর বুকের কাছে বাম হাতকে আঁকড়ে রেখেছে, যেন ওটা মোটামুটি সমান্তরালে থাকে। শরীর থেকে কাদা সরানোর পরে আহসান ওর মা কে ধরে মাচায় উঠিয়ে ফেললো। ওদের সেই পুরনো লাইফ বোটের ভিতরে ছোট্ট একটা ফার্স্টএইড বক্স পেয়েছিলো ওরা, সেটাকে সযত্নে রেখে দিয়েছিলো ওরা, কখন কোন বিপদে পরে, সেটা মনে করে, ওটা খুলে আহসান ওর মায়ের নির্দেশ মত একটা মলম বের করে খুব আলতো করে সাবিহার কব্জি সহ হাতের আঙ্গুল ও তালুতে মাখিয়ে দিলো। কিন্তু বড় সমস্যা হলো হাতকে নিজের দিকে ঝুলিয়ে রাখা যাচ্ছিলো না। হাতের কনুই থেকে কব্জি নিচের দিকে থাকলেই চিনচিনে ব্যথায় মনে হচ্ছিলো যে হাত মনে হয় ফেটে যাবে। তাই আহসান ওই বক্স থেকে ব্যান্ডেজ বের করে মায়ের গলার সাথে হাতকে আড়াআড়িভাবে বেধে দিলো। কিন্তু ওটাতে পুরো হাতের ভার রাখা কষ্ট হচ্ছিলো দেখে, ওর আব্বুর পড়নের একটা পাতলা কাপড় দিয়ে কনুই থেকে পুরো হাতের ভার ওই কাপড়ের ভিতরে হাতকে বসিয়ে গলার সাথে বেঁধে দিলো। বেশ বড় রকমের বিপদ হয়ে গেলো ওদের সবার জন্যে। আহসান বসে ভাবতে লাগলো ওর আম্মুর যেই অবস্থা এখন তাতে ওকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া জরুরী, কিন্তু এই বিশাল মহাসাগরের মাঝে ছোট্ট একটা দ্বীপে বসে সে কথা কল্পনা করে যেন পরিহাস। ওর আম্মুর কিছু হলে এই দ্বীপে সে কিভাবে বেঁচে থাকবে চিন্তা করে ওর চোখ ফেটে পানি আপনা থেকেই বের হতে লাগলো। সাবিহা মাচার দেয়ালে হেলান দিয়ে আধাশুয়া হয়ে চোখ বন্ধ করে ব্যথায় কাতরাচ্ছিলো, এক ফাকে চোখ খুলে সামনে বসে ছেলেকে দুঃখী চোখে ওর দিকে তাকিয়ে চোখে পানি ফেলতে দেখে নিজের শরীরের ব্যাথার সাথে সাথে মনের ভিতরে ও আবেগ উদ্বেল হয়ে উঠলো। “কেন কাঁদছিস সোনা, আমি ঠিক আছি তো, আয় কাছে আয় আমার…”-সাবিহা ওর ভালো ডান হাতটা বাড়িয়ে দিলো ছেলের দিকে। আহসান আরও কাছে এসে বসলো ওর মায়ের পাশে। “তোমার কিছু হলে আমি যে বেঁচে থেকে ও মরে যাবো আম্মু…”-ছেলের ধরা গলার কান্না মাখা শব্দ শুনে সাবিহা বিচলিত হয়ে গেলো। “আরে, কি হয়েছে আমার, একটু ব্যাথা পেয়েছি, এই তো, এতেই কেউ মরে যায় না, তোকে ছেড়ে আমি কোথাও যাচ্ছি না, শুন, আমার বেশ ঠাণ্ডা লাগছে, আমাকে কাপড় পড়িয়ে দিতে পাড়বি? বাম হাতটা তো নড়ানোই যাচ্ছে না, এক হাত দিয়ে কিভাবে কাপড় পড়বো, বুঝতে পারছি না…”-সাবিহার কথা শুনে আহসান আরও বিচলিত হয়ে পড়লো, ওর মনে পড়ে গেলো, ওর আম্মু এক হাত দিয়ে কিভাবে রান্না করবে, কিভাবে ঘরের কাজ করবে? মাকে ধরে নিচে পড়ে থাকা জাঙ্গিয়াটা পড়িয়ে দিতে পারলে ও উপরে গেঞ্জি পড়ানো যাবে না কারন, অন্য হাত নড়ানো যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে একটা শার্ট পড়িয়ে দিলো সে ওর আম্মুকে, এক পাশে হাত না ঢুকিয়ে কাধের উপর দিয়ে টেনে এনে, দু- তিনটি বোতাম লাগিয়ে কোন রকম পড়ানো হলো। এই কাপড় পড়াতে গিয়ে সাবিহার শরীরে বেশ কিছু স্পর্শ লেগেছে আহসানের, কিন্তু সেটা নিয়ে ওরা মা ছেলে কেউ কিছু বললো না, কারণ এই মুহূর্তে এতাই স্বাভাবিক ছিলো। স্থির হয়ে বসার পর লক্ষ্য করলো যে হাতের কব্জিত জায়গাটা এর মধ্যেই ফুলতে শুরু করে দিয়েছে। সাবিহার কাছে এখন ও মনে হচ্ছে যেন ওর কোন হাড় ভেঙ্গে গেছে। সেক্ষেত্রে ভিতরে যদি কোন ইনফেকশান হয়ে যায়, তাহলে বিপদ আছে সাবিহার। এর পরিনাম হিসাবে অকাল মৃত্যু ও হতে পারে। কিন্তু মনে ভয় পেলে ও ছেলের সামনে নিজের চিন্তাযুক্ত মুখ কিছুতেই দেখাবে না সে। ওদিকে বৃষ্টি হয়েই যাচ্ছে, থামছে না। ওর যেই বাথরুমে যাওয়ার দরকার ছিলো, সেটা কিভাবে যাবে, চিন্তা করতে লাগলো। “আম্মু, তুমি না বাথরুমে যাচ্ছিলে, কোনটা করতে, বড়টা? নাকি ছোটটা?”-আহসান নিজে থেকে জানতে চাইলো। “ছোটটা রে…”-একটু লাজুক হেসে সাবিহা বললো। “এক কাজ করো, আম্মু, আমি একটা পাত্র এনে দেই, তুমি সেটাতে পেশাব করে দাও, তাহলে বাইরে যেতে হবে না তোমাকে…আমি সেটা নিয়ে বাইরে ফেলে দিয়ে আসবো…”-আহসান বলেই উপরে ওর বাবা আর মায়ের মাচার দিকে চলে গেলো একটা কোন পাত্র এনে দিতে। কিন্তু ছেলের সামনে কিভাবে পেশাব করবেন সাবিহা, তাই পাত্র এনে দিলে সাবিহা ওকে বললো, “তুই আমাদের মাচায় চলে যা, আমি পেশাব করে তোকে ডাক দিবো…”। “না, আম্মু, তোমাকে নিয়ে আর এক ফোঁটা ও রিস্ক নেয়া যাবে না, কোনভাবে তুমি যদি পড়ে যাও তাহলে তোমার ব্যথা আরও বেড়ে যাবে, আর তাছাড়া পেশাবের পাত্রটা আমি ধরে রাখতে হবে, না হলে গড়িয়ে পড়তে পারে, তুমি ওই সব লজ্জা ছাড়ো তো আম্মু, আমি জানি, তুমি লজ্জা পাচ্ছো আমার সামনে পেশাব করতে, কিন্তু এই মুহূর্তে এটা ছাড়া আর উপায় নেই আমাদের, আর তোমার সাড়া শরীর তো আমি দেখেছি, কেন লজ্জা পাচ্ছো?”-এই বলে আহসান নিজেই আবার সাবিহার পড়নের জাঙ্গিয়া খুলে দিলো, আর পেশাবের পাত্রটা নিয়ে ওর আম্মুর যোনীর কাছে চেপে ধরলো, সাবিহা কিছুটা অনিচ্ছা সহকারে পেশাব করতে বসলো। আহসানের চোখ পুরোটা সময় সাবিহার যোনীর দিকে মগ্ন হয়ে তাকিয়েছিলো। পেশাব শেষে সবিহাকে পানি খরচ করতে হবে, কিন্তু কিভাবে করবে, তখন আহসান ওর আম্মুর হাতে একটু পানি দিলো, উনি সেটা আলতো করে নিজের যোনীর চারপাশে লাগিয়ে কোনরকমে ধুয়ে ফেললেন, পেশাব করা হয়ে গেলে, আহসান সেটা বাইরে নিয়ে ফেলে দিয়ে আসলো, আর ওর আম্মুর কাছে এসে বসলো। সাবিহা এক হাতে ওর পড়নের জাঙ্গিয়াটা পড়ার চেষ্টা করেছে, কিছুটা হাঁটু পর্যন্ত ওটাকে উঠেয়েছে, কিন্তু বাকিটা উঠানোর জন্যে ওকে হয় শরীর একটু ঘুরাতে হবে, নয়ত অন্য হাত ব্যবহার করতে হবে, কোনটিই সে না করতে পেরে ওভাবেই বসে রইলো। আহসান ফিরে এলে ওকে বললো, যেন জাঙ্গিয়াটা পুরোটা উঠিয়ে দেয় সে। কিন্তু আহসান সেটা করার কোন চেষ্টাই করলো না। “আম্মু, থাকো না এভাবে…তোমার যোনিটা আমি একটু একটু দেখতে পাচ্ছি, এখন বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে, আর আমরা মাচার উপরে, আব্বু নিশ্চয় এখন ফিরে আসতে পারবে না, আর ফিরে এলে ও তোমার পড়নের যে জাঙ্গিয়া নেই, সেটা নিচ থেকে বুঝতে পারবে না। এভাবেই থাকো, মনে করো, আজ আমরা আমাদের ঝর্ণার ক্লাসটা এখানেই করছি…”-আহসান অনুরোধের স্বরে বললো ওর আম্মুকে। “এতো দেখে ও তোর আঁশ মিটছে না আমার যোনিটাকে দেখার! আর কত দেখবি?”-সাবিহা বকা দেয়ার স্বরে বললো। “তুমি না বোলো, মেয়েদের যোনীর চেয়ে সুন্দর আর এতো গোপন রহস্যের জায়গা আর পৃথিবীতে নেই। দেখতে দাও না আমাকে! আমি দেখলে কি তোমার কোন ক্ষতি হবে, বলো?”-আহসান যুক্তি দিলো। “ক্ষতি হবে না, কিন্তু, আমি যে তোর মা, সেটা তুই সব সময় ভুলে যাস কেন রে? ছেলেদের যে মায়ের যোনীর দিকে, নিজের জন্মস্থানের দিকে তাকানো নিষেধ, তোকে বলেছি না! আমি কি তোর বান্ধবী, নাকি তোর বিয়ে করা বউ!”-সাবিহা ছেলেকে ভতসনা করলো। “আহঃ যদি হতে!”-খুব অনুচ্চারে কথাটা বের হলো আহসানের মুখ দিয়ে। কিন্তু সাবিহা শুনতে পেলো, আর ওর যোনীর ভিতরে কি যেন একটা শিরশিরানি অনুভুতি তৈরি হলো। “আচ্ছা, আম্মু, তুমি যখন পেশাব করলে, তখন তোমার যোনীর আসল ফুটো, যেটাতে ছেলেরা লিঙ্গ ঢুকায়, সেটা দিয়ে তো পেশাব বের হয় নি, তাই না আম্মু? অন্য ছোট যেই ফুটোটা আছে একটু উপরে, সেটা দিয়ে বের হয়েছে, তাই না?”-আহসান জানতে চাইলো, ছেলের কথায় সাবিহার মুখ রাঙ্গা হয়ে গেলো, বিশেষ করে যখন আহসান বললো “যোনীর আসল ফুটো, যেটাতে ছেলেরা লিঙ্গ ঢুকায়”-এই কথা যেন এক রাশ লজ্জা হয়ে ঘিরে ধরলো সাবিহাকে। যৌনতাকে নিয়ে খোলাখুলি কথা বলতে ওর ও খুব ইচ্ছে করে, কিন্তু কার সাথে সে বলবে এসব কথা, ছেলের সাথে! নিজেকে নিজেকে নিজে একটা “শয়তান সাবিহা” বলে গালি দিয়ে সাবিহা ছেলের কথার উত্তর দিলো, “হুম, উপরের ছোট ওই ফুটো দিয়ে পেশাব বের হয়…নিচের বড় ফুঁটা দিয়ে না…” “আচ্ছা, আম্মু, আমার আরেকটা কথা জিজ্ঞেস করার আছে, বলবো?”-আহসানের মুখে দুষ্ট দুষ্ট হাসি দেখে বুঝতে পারলো সাবিহা যে কি ধরনের প্রশ্ন আসতে যাচ্ছে ছেলের পক্ষ থেকে ওর কাছে। সাবিহা ঘাড় কাত করে হ্যাঁ জানানোর সাথে সাথে আহসান বলে উঠলো, “আম্মু, তুমি বলো যে, নিচের ফুটো বড়, তাহলে সেখানে নিশ্চয় আব্বুর বড় লিঙ্গটা নিজের জায়গা করে নেয়, কিন্তু ওখানে যখন তুমি মাষ্টারবেসনের সময় নিজের ছোট আঙ্গুল ঢুকাও, তখন কি সেটাতে লিঙ্গ ঢুকলে যেই রকম অনুভুতি জাগে, সেটা কি হয়?”-আহসান বেশ চিন্তিতমুখ করে জানতে চাইলো। সাবিহার ঠোঁটের কোনে ও একটা দুষ্ট হাসি চলে এলো, ছেলের কথা শুনে। “তোকে তো একদিনই বলেছি, যে ওই জায়গাটা খুবই স্পর্শকাতর জায়গা, ওখানে ছোট আঙ্গুল ঢুকলো নাকি তোর আব্বুর লিঙ্গ ঢুকলো, দুটোতেই সমান শিহরন তৈরি হয়, আর তাছাড়া তোর আব্বুর লিঙ্গ খুব বেশি বড় না…”-কথাটা বলেই সাবিহা আবার নিজেকে একটা গালি দিলো, শেষ কথাটা বলার কোন দরকার ছিলো না। কেন যে বলে ফেললো? “আব্বুর লিঙ্গ বেশি বড় না, মানে, উনি তো বড় বয়স্ক মানুষ, উনারটা নিশ্চয় আমার লিঙ্গের চেয়ে ও অনেক বড়, তাই না?”-আহসান জানতে চাইলো।
Parent