রুমেল ও রোমানার গল্প - অধ্যায় ৩

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-43833-post-4099894.html#pid4099894

🕰️ Posted on December 12, 2021 by ✍️ sarker (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 635 words / 3 min read

Parent
চোখ বন্ধ করতেই তার মা রোমানা আক্তারকে তার সামনে দেখতে পেলো, ভেজা শাড়িতে দাড়িয়ে,লম্বা কালো চুল ভিজে  কোমরের নিচ অব্ধি ঝুলে রয়েছে, পিপলুর কথায় সে সজাগ হলো, —তা এমপি আমগোর জন্যে কত হাদিয়া দিলো রুমেল ভাই? —৫০ দিছেরে পিপলু ৷ পিপলুর চোখবড় হয়ে গেলো! —হ ঠিকি ধরেছিস  , আইচ্চা হুন আমারে বাড়িতে যাইতে হবে ৷ ২০ দিয়া গেলাম তোরা ভাগ কইরা নিছ, গাঞ্জাটা ঠিক নেশা জমাতে পারছেনা আজকাল অন্য নেশা ধরতে হবেরে পিপলু ৷ রুমেল তার বাইকনিয়ে বাড়ির দিকে রওনা দিলো ৷ রুমেলের বাইকটাও এমপির দেওয়া ৷রুমেলেই  এমপির জনসভায় অর্ধেক লোক জোগার করেদেয় , যার কারনে এমপি সাহেব খুশী হয়ে তাকে FZ টা গিফট করছে ৷ বাড়ির দরজা পেরিয়ে রুমেল বাড়িতে ডুকে গেলো ৷ বেশিনা  রাত ৮টা বাজে সবে, আজ তাড়াতারিই চলে আসলো বাড়িতে, বাইকের আওয়াজ পেতেই সোমা বুঝতে পারলো তার ভাইজান এসেছে, ছোট্ট সোমা পড়ার টেবিল থেকে উঠে গেটের বাহিরে চলে আসলো, রুমেল ছোট বোনটাকে কোলে তুলে নিলো, তারপর পকেট থেকে দুটো ক্যাটবেরি তাকে দিলো, বলেদিলো একটা যাতে আসমা কে দেয়, আসমা পরার টেবিলেই ছিলো, আম্মা রুমেলকে দেখেই রাগ দেখিয়ে বলতে লাগলেন, দুপুরে কোথায় ছিলিরে তুই? রুমেল ঠান্ডা মাথায় বললো, —কাজ ছিলো,আম্মা ৷ সামনে নির্বাচন বুঝই তো ৷ —আমি বাপু অতোকিছু বুঝিনা ৷ তোদের বাপ বেটাকে এতবারন করেও এসব থেকে সরাতে পারলাম না ৷ রুমেল তার মাকে দেখতে লাগলো রাগ করলে তার মাকে আরো বেশী মিষ্টি লাগে, দুগাল কেমন লাল হয়ে আছে মায়ের মাথায় হিজাব করা, আর সেলোয়ার পরা, তার আম্মাকে দেখতে অলিপুর কলেজ ছাত্রীর মতো লাগছে! রোমানা দেখতে পেলো তার ছেলে উজবুকের মতো হা করে তাকিয়ে আছে, কিরে একভাবে তাকিয়ে আছিস কেনো? কিছু বল! আম্মা আপনারে কতবার বললাম, রাজনীতি হলো মানুষের সেবার করার একটা সুজোগ, আমি সেই সুজোগ টা নিছি এতে খারাপ কি —হইছে আমারে আর বুঝাতে হবে না, হাতমুখ ধুয়ে এসে খেতে বস, —হ ,খিদা লাগছে ভাত বাড়েন ৷ আম্মা চলে যাবার সময় রুমেল তার পিছনের দিকটা দেখতে লাগলো, আহ্ হেব্বী গতর আম্মার, লম্বাতে সাড়ে পাঁচ ফিটের নিচে হবে না ৷ হিজাবের উপর দিয়েও উনার স্তনদুটোর অস্তিত্ব হালকা টের পাওয়া যায় ৷ রুমেলের বারমুডার ভেতরে একটা অজগর সাপ নিজের অস্তিত জানান দিতে লাগলো ৷ রুমেল ফ্রেশ হয়ে এসে খাওয়ার টেবিলে বসলো, সাথে তার বোনেরাও খেতে বসেছে, আজ  মা বিরিয়ানী রান্না করেছে ৷ রুমেল খেতে লাগলো ,আসলেই অনেক ক্ষুধার্ত ছিলো রুমেল, কারন এমপির বাড়ির কোন কিছুই ভালো হয়নি, সালারা কে যে রান্না করেছে! মায়ের হাতের রান্নার তুলনায় হয়না, জননী তার ছেলেকে এমন করে খেতে দেখে রুমেলের সামনাসামনি একটা চেয়ারে বসলো, রোমানার ভালো লাগে যখন নিজহাতে রান্না করা কিছু তার ছেলে বা স্বামী তৃপ্তি সহকারে খায় ৷ টেবিলের নিচ দিয়ে রুমেল তার পা হালকা ছড়িয়ে বসতেই হঠাতই কোমল কিছুতে যেতো তার পা ঠেকলো, রুমেল আরো ভালো করে স্পর্শ করতেই জননী তার পা সরিয়ে ফেললো, রোমানা মনে মনে ভাবতে লাগলো, —এটা কি ছিলো? রুমেল কি ইচ্ছে করেই করলো? না ভুল বসত ? হয়তো ভুলেই হবে ৷ সোমা খেতে বসে লেবুর বায়না ধরলো, সে লেবু ছাড়া বিরিয়ানি খাবেনা, তাই রোমানা চেয়ার থেকে উঠে রান্নাঘরে চলে গেলো ৷ রুমেল বুঝতে চাইছে মায়ের হাবভাব, তার খাওয়া শেষ করে বেসিনে হাত ধুতে চলে গেলো, বেসিনটা ছিলো গলিতে, আম্মাজান আবার আসার সময় রুমেলের সাথে তার একটা ধাক্কা লাগলো, জননীকে নিজের বাহুডোরে সামলে নিলো রুমেল, রুমেল,জননীর খাড়া স্তন তার বুকে এসে ধাক্কা খেলো, এমন কোমলতা আগে কখনো অনুভব করেনি তার লুঙ্গির ভেতর থেকে ঠাটানো সাপটা জননীর তলপেটে ছোবল দিতে লাগলো, রোমানা কিছুক্ষণের জন্যে যেনো কোথায় হারিয়ে গেলেন, এমন শক্তভাবে আকড়ে কেউ কখনো তাকে ধরেনি, তার থেকেও তার ছেলে অনেকটা লম্বা ৷ ছেলের পেশী বহুল হাত দিয়ে তাকে আকড়ে ধরেছে,ছেলে যেনো জননীকে নিজের করে পেতে চাইছে, তলপেটের উপর সাবলের মতো কিছুর অনুভূতি পেতেই রোমানা নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে সামলে দাড়ালো, রুমেল—  আম্মা একটু দেখে শুনে চলবেন না, দুদিন হইলো লাইট আইনা রাখছি কেউবুঝি লাইটটা গলিতে লাগাতে পারেনাই? রুমেল তার আব্বাকে ইঙ্গিত করলো, রুমেল সেই লাইটের খোজে অন্য রুমে চলে গেলো, রোমানাও সরে গেলো, একি হলো! নিজেই বিশ্বাস করতে পারছিলো না রোমানা , সোমার কথায় তার চিন্তা ভঙ্গ হলো, কই আম্মা লেবু আনছেন ?  
Parent