শুধু তোর ই জন্যে - অধ্যায় ৪

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-2294-post-82135.html#pid82135

🕰️ Posted on January 11, 2019 by ✍️ Nilpori (Profile)

🏷️ Tags:
📖 518 words / 2 min read

Parent
দ্বিতীয় পর্ব – স্বত্বা [b]যত বয়স বাড়ছে, ততই যেন তোর কাছে আহ্লাদী হয়ে যাচ্ছি। এই শীতে ৪২এ পড়লাম। শরীর, স্বাস্থ্য এখনও অটুট (তোর ভাষায় ভীষন সেক্সি), অথচ মনের বয়স যেন কমছে। নিজের যেন কোনো সত্তাই নেই, সব সময় তোর কাছে থাকতে, তোর কথা শুনতে ইচ্ছে ক’রে। তোকে খুশী করতে, তোর সেবা করতে মন আর শরীর উতলা হ’য়ে থাকে।  অবশ্য আমি চিরকালই যাকে ব’লে খুব বাধ্য মেয়ে । ছোটো বেলায় মা বাবার কথা শুনে চলতাম, বড়দের মুখে মুখে তর্ক করা, অবাধ্য হওয়া আমার স্বভাবে ছিল না। কেউ বকলে দুঃখ হ’ত, কাঁদতামও, কিন্তু প্রতিবাদ করতাম না। মনে আছে, ২১ বছর বয়সে যখন বিয়ে হয়েছিল, মা তোর বাবাকে বলেছিল, “খুব লক্ষ্মী মেয়ে, সাত চড়েও রা কাটে না, দেখো তোমার সব কথা শুনবে”। তোর বাবাকে আমি কোনোদিন কোনো অভিযোগের সুযোগ দিই নি। আমার ভীষন ভালো লাগত তার প্রতিটি কথা শুনতে, প্রতিটি দাবী মেটাতে। তোর বাবাও খুব ভালোবাসতো আমাকে, খুব সোহাগ ক’রত আবার শাসনও ক’রত।  বিয়ের এক বছরের মধ্যেই তুই এলি, আমাদের একমাত্র ছেলে অনির্বাণ। তোর বাবা বলল, “আর ছেলেপুলের দরকার নেই, এই এক ছেলেকেই ভালভাবে মানুষ করতে হ’বে”। ছেলেপুলের দরকার নেই বলে তোর বাবার সোহাগ কিছু কমল না। বরং উল্টোটাই, সোহাগের মাত্রা ক্রমশ: বেড়েই চলল। আমাকে উদোম ক’রে আদর করতে করতে বলত, “বেশী বাচ্চাকাচ্চা বিয়োলে, মেয়েদের ফিগার ঠিক থাকে না। আর ফিগার ঠিক না থাকলে, তোকে আদর করব কেন?” আদর করার সময় তোর বাবাও তুই তোকারি ক’রত।  তোর যখন স্কুলে যাওয়ার বয়স হ’ল, তোর বাবা তোকে হস্টেলে পাঠিয়ে দিল। বলল, “হস্টেলে থাকলে ছেলেটা স্বাবলম্বী হ’বে, আর পারসোনালিটি ডেভেলপ করবে। বাড়ীতে থাকলে মায়ের আদর পেয়ে বাঁদর হ’বে।” আমার একটুও ইচ্ছে ছিলো না তোকে কোলছাড়া ক’রার, কিন্তু তোর বাবার মতের বিরুদ্ধে যাওয়ার সাহসও ছিলো না। আসলে, আমার মনে হয় তোর বাবা তোকে হস্টেলে পাঠিয়েছিল, কেননা আমাকে বেশী বেশী সময় কাছে পেতে চাইত। আর এ কথাও ঠিক যে, হস্টেলে থেকে তুই সত্যি সত্যি স্বাবলম্বী হয়েছিস, আর পাঁচটা ছেলের মত না, যে সব ব্যাপারে বাবা মায়ের মুখ চেয়ে বসে আছিস।  স্কুলের পড়া শেষ হ’লে তুই বাড়ি চলে এলি, এখানে থেকেই কলেজের পড়াশোনা করবি। আমি তো এতদিন পরে তোকে ফেরত পেয়ে আহ্লাদে আটখানা, তোর জন্য কি রাঁধব, কি করব তাই ঠিক করে উঠতে পারি না, সব সময় তোর পেছন পেছন ঘুরি। কিন্তু তুই তো আর সেই কচি শিশুটি নেই, শক্ত সমর্থ জোয়ান ছেলে, সব ব্যাপারেই তোর স্বাধীন মতামত। “মা, তুমি এটা করবে না, মা তুমি ওটা করবে না, আমার একদম পছন্দ না”, তুই আমাকে বকিস। আর তোর বাবাও তোর কথায় সায় দেয়, আমাকে বলে, “ছেলে বড় হয়েছে, এখন ছেলের কথা শুনতে হবে”। আমার কিন্তু খারাপ লাগে না, “সত্যি তো, জোয়ান ছেলের কথা শুনব না তো কার কথা শুনব?”  শুধু একটা ব্যাপারেই মনে একটু দ্বিধা থাকত। তুই আমাকে ঠিক মায়ের মত দেখিস না। যখন তখন আমাকে জরিয়ে ধরিস, আমার গালে চুমু খাস। আমার দিকে এমন ভাবে তাকাস, এমন সব কথা বলিস, এমন সব কান্ড করিস, যে আমি দিশেহারা হয়ে যাই। একদিন তোর বাবা বাড়ীতে নেই, আমি লিভিং রুমে সোফায় বসে আর তুই আমার কোলে মাথা রেখে শুয়ে আছিস। টিভি দেখছি আমরা, আমি তোর চুলে বিলি কাটছি। হটাৎ তুই আমার দিকে ফিরে, শাড়ীর আঁচলটা সরিয়ে, আমার পেটে চুমু খেতে শুরু করলি। চুমু খাচ্ছিস, জিভের ডগা আমার নাভিতে বোলাচ্ছিস।  “কি করছিস কি অনি, এরকম করিস না, আমার সুড়সুড়ি লাগছে”। [/b]
Parent