সুন্দরবনে মা ও ছেলের জীবনের গল্প - অধ্যায় ১০

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-69606-post-5995076.html#pid5995076

🕰️ Posted on July 25, 2025 by ✍️ familymember321 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 724 words / 3 min read

Parent
মা- ঠিক আছে সোনা আর হবেনা এবার খেয়ে ওঠ সন্ধ্যে হয়ে গেছে রাতে আর কিছু খাওয়া লাগবে তোমার। আমি- না না এই যা খেলাম আর লাগবেনা। মা- সকালে উঠে আমি রান্না করে নেব তারপর দুজনে একসাথে জমিতে যাবো। অকেন কষ্ট করেছ আজকে তুমি সাথে আমারো হয়েছে রাত করে ঘুমিয়ে লাভ নেই।   আমি- যদি বল তো আজকে কিছু এনে রাখি এখন কি কাজ যাবো নাকি খেয়ে বাজারে যদিও একটু দূরে কালকে সময় পাবো কই। মা- আচ্ছা ওঠ গরু ছাগল ঘরে তুলে না হয় গেলে। নাও এবার উঠে পরো, আমি আবার জল আনতে যাবো সকালে সময় পাবো কই। দাসেদের কলের জল ভালো। আমি- হুম বলে উঠে জল খেয়ে পুকুর ঘাটে গিয়ে মুখ ধুলাম। মা সাথে সাথে বাসন কোসন নিয়ে এল সব ধোয়ার জন্য। মা- সব ধুয়ে দিচ্ছে আমি হাতে নিয়ে দাড়িয়ে রইলাম তারপর দুজনে ঘরে এলাম। সন্ধ্যে হয়ে গেছে। আমি- আম তুমি সন্ধ্যে দাও আমি গরু ছাগল গুলো ঘরে রাখি বলে চলে গেলাম। গরু ছাগল তুলছিলাম মা সন্ধ্যে দিতে এল। মা- যাক ভালই হয়েছে এরমধ্যে খেয়ে ওদের পেট ভরে গেছে কালকে কিছু ঘাস কেটে আনতে হবে ও তোমার লাগবেনা আমি নিয়ে আসবো। আমি- কেন আমার দুজনে মিলে গেলে তাড়াতাড়ি হবে না। মা- চলো তবে বাজারে যাবে তুমি। আমি- হ্যা যাই মা নিয়ে আসি কি কি লাগবে বল। মা- সাবান লাগবে, তেল লাগবে খাওয়ার তেল, আর যদি পারো তো শাম্পু আনবে। আর ওই পেয়াজ রসুন আদা যদি মাংস খেতে চাও লাগবেনা।   আমি- কেন মা তুমি বললে না তোমার ব্লাউজ নেই নিয়ে আসবো আর বাড়িতে তুমি খালি পায়ে থাকো তোমার জন্য একজোরা স্যান্ডেল আনবো। এতসুন্দর পা তোমার খালি পায়ে থাকলে ভালো লাগে।   মা- এত কিছু টাকায় তোমার হবে তো। মায়ের জন্য কত খরচা করবে। আমি- হবে মা তুমি বলনা আর কি লাগবে। মা- না আর কিছু লাগবেনা এই আনলেই হবে বিধবা হয়ে গেছি আর কি লাগবে। ঘরে মুরি ছাড়া আর কিছু নেই। আমি- ঠিক আছে মা বলে গেঞ্জি গলিয়ে ব্যাগ নিয়ে বেড়িয়ে যাচ্ছি মা তুমি ফাকে জল নিয়ে আসো। ওঃ মা তোমার কি মাপের ব্লাউজ লাগবে। মা- আমাকে দাড়াও বলে একটা ছেরা ব্লাউজ দিল আর বলল এই মাপের আনলেই হবে। আমি- মায়ের সামনে বসে নিচে মেপে নিয়ে দেখলাম আমার দুই হাত তাই বললাম আর লাগবেনা আমার দুই হাত আনলেই হবে। মা- না তুমি ৩৬ সাইজ আনবে বড় তা না হলে হবেনা। তবে লাল এন না যেন আমি বিধবা না। আমি- মা তুমি তো আজকেও লাল পরেছিলে। মা- কি করব নেই তাইতো পড়েছি, তুমি সাদা না হয় অন্য রঙের এন। আমি- আচ্ছা এটা বললেই তো হয় তবে যাই মা। বলে হাটা শুরু করলাম। গিয়ে মায়ের সাবান তেল শ্যাম্পু সব আগে নিলাম। তারপর মায়ের ব্লাউজ কিনতে গেলাম কাপড়ের দোকানে। গিয়ে বললাম একটা ব্লাউজ দিন ৩৬ সাইজের। দোকানদার দিল আমার হাতে  আমি মেপে দেখে বললাম ঠিক আছে কত দাম। দাম শুনে বললাম একটা সাদা দিন আরেকটা খয়েরি দিন। দোকানদার- ভেতরের লাগবে না বাবু। আমি- কি ব্রা না লাগবেনা। আচ্ছা একটা দিন দেখি অল্প দামের মধ্যে বলে একটা ব্রা নিলাম। এরপর মায়ের জন্য একজোরা হাওয়াই চপ্পল নিলাম। আগেই মসলা পেয়াজ আদা রসুন নিয়ে নিয়েছি, তারপর সোজা খাবারের দোকানে গিয়ে কিছু বিস্কুট আর নিমকি নিলাম। সব মিলিয়ে ভালই খরচা হয়ে গেল। এরপর চা খেয়ে বাড়ির দিকে রওয়ানা দিলাম। বাড়ি ফিরে দেখি মা বসে আছে দুয়ারে। মা-এসে গেছিস এত তাড়াতাড়ি আমি তো ভেবেছি দেরী করে আসবি। কষ্ট হয়ে গেছে তাইনা বাবা। আমি- মা এই নাও তোমার বাজার। হাতে দিতে মা ঘরের ভেতরে চলে গেল। আমি পুকুর ঘাটে গিয়ে পা ধুয়ে এসে সোজা ঘরে গেলাম। মা- সাথে সাথে এসে এত কিছু এনেছিস কেন। বললাম একটা আনতে দেখ অবস্থা দুইটা নিয়ে এসেছে আবার এটা কেন বলে ব্রা বের করে দেখালো এসব আমি পরি নাকি একটা আছে কোথাও গেলে পরে যাই। আমি- কেন অল্প দামের মা বেশী দাম না চপ্পল পায়ের মাপের আছে তো। জমিতে গেলে পরে যাবে সেই জন্য আনলাম।   মা- হ্যা চপ্পল ঠিক আছে এই দেখ পরে আছি আমি, মাপের আছে একদম। আমি- মা পরে দেখ মাপে হয় কিনা কোনদিন তো কিনিনি। মা- দাঁরা বলে ঘরে গিয়ে সাদা ব্লাউজটা পরে এল আর বলল না ঠিক আছে একদম মাপ্যের হয়েছে ৩৬ সাইজ দিয়েছে তাইনা। আমি- হুম। তারপরেও আমি মেপে দেখে এনেছি। মা- না তুমি তোমার বাবার থেকে ভালো বাজার করতে পারো। এভাবে সব কাজ করবে বাবাকে তুমি ছাপিয়ে যাবে। আমার মনে হয়। কি পারবেনা বাবার থেকেও ভালো করে সব কাজ করতে। আমি- মা সাথে থাকলে সব পারবো, আমার আর কিসের খরচা খাওয়া দাওয়া আর ওই দুটো প্যান্ট গেঞ্জি বাকি যা কামাই করব সব মায়ের জন্য।   মা- আমার ভয় করে বাবা এই ভালবাসা মায়ের প্রতি থাকবে তো।
Parent