সুন্দরবনে মা ও ছেলের জীবনের গল্প - অধ্যায় ২১

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-69606-post-5998112.html#pid5998112

🕰️ Posted on July 29, 2025 by ✍️ familymember321 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 804 words / 4 min read

Parent
মা- না আর কিসের শখ দিচ্ছ তো এই কে দেয় তোমার বাবা দিত না তুমি তো তাও দিলে আমাকে না বলতে আর লাগবেনা বাবা। সোনা দানা তো চাইনা আমার গরীব পাবো কোথায়। না না আর কিছু লাগবেনা। পারলে তুমি যা বললে ওই নিয়ে এস তাতেই হবে। এইযে এখন পরিনাই ভালো লাগছেনা। আমি- দেখি তবে যাই আমি গরু বেঁধে বলে বেড়িয়ে গেলাম গরু বাঁধতে। গরু বেঁধে রেখে মায়ের কাছে আসতেই মা বলল দেখ তো কেমন রান্না হল। এই বলে বাটি আমার হাতে দিল। আমি একটুকরো নিয়ে আগে মায়ের মুখে দিলাম নাও আগে আমার মা খাবে। মা- ইস কি করে আগে আমাকে দেয় তুমিও নাও বলে চিবাতে লাগল। এই একটু লবন লাগবে মনে হয় তাইনা। আমি- মুখে দিয়ে হ্যা মা একটু লাগবে তোমার স্বাদ আর আমার স্বাদ তো এক রকম তাইনা। মা- হ্যা বলে আরেকটু লবণ দিয়ে বলল ঝাল ঠীক আছে। আমি- হ্যা তোমার জ্বর গেল আর দরকার নেই। এখন মা ভালো লাগছে তো। তবে আমি যাই। মা- হ্যা যাও তাড়াতাড়ি এস কিন্তু একা একা ভালো লাগেনা আমার। এসে খেয়ে আমরা শুয়ে পড়ব। আমি- আচ্ছা মা বলে সোজা বেড়িয়ে গেলাম বাজারে। গিয়ে আগে এক জোরা মায়ের জন্য ব্রা আর এক জোড়া ব্লাউজ কিনলাম। এরপর একটা শাড়ি কিনলাম ঘরে পরার জন্য। তারপর মায়ের জন্য করা লাল কালারের লিপস্টিক কিনলাম। মাকে বড় বড় কথা বললেও টাকা তো বাড়ন্ত তাই আর কিছু ভাবলাম না। তবে একজোরা ইমিতেশনের নুপুর কিনলাম। মায়ের পা ফাঁকা পড়বে। এরপর হন হন করে বাড়ির দিকে ছুটলাম। অন্ধকার হয়ে গেছে যাওয়ার সময়ই। একটু রাত হল গ্রামের বাড়ি তাইতে কারো বাড়ি আলো জলছেনা। সোজা ঘরে সামনে এসে ডাক দিলাম মা ওমা। মা- এইত ঘরে আছি তোমার চকিতে মাটিতে আজকে ঘুমাবোনা যদি আবার ঠান্ডা লাগে। আমি- মায়ের পাশে বসে কপালে হাত দিয়ে দেখি জ্বর আছে নাকি। না নেই মা আর মনে হয় হবেনা। কালকে জ্বর একবারে বেড়িয়ে গেছে মনে হয়। মা- না না তবুও রাতে ওষুধ কাহব আর ভুল করনা। কি এনেছ। বলে ব্যাগে হাত দিল আর বের করে বলল ওরে বাবা আবার শাড়ি এনেছ। আমি- হ্যা মা তুমি খ্যে দেয়ে এই শাড়ি ব্লাউজ ব্রা পড়বে তারপর ঘুমাবে আমার সাথে। মা- হ্যা সে তো দুইদিন ধরেই ঘুমাচ্ছি। চলো- এই এখানে নিয়ে এসেছি খেয়ে নেই দুজনে। যাও হাত পা ধুয়ে আসো। আমি- হুম বলে বেড়িয়ে গেলাম পুকুর ঘাটে গিয়ে ভালো করে ধুয়ে এলাম। এসে মা ছেলে খেতে বসে পড়লাম। দুজনে পেট পুড়ে খেলাম। খাওয়া হতে বললাম তুমি মুখ ধুয়ে বস আমি সব রেখে আসছি তোমাকে বের হতে হবেনা। বলে সব নিয়ে আমি রান্না ঘরে রেখে এলাম। এরপর হাত মুখ ধুয়ে সোজা ঘরে গেলাম আর দরজা বন্ধ করে দিলাম। মাকে দেখতে পাচ্ছিনা, তাই ডাক দিলাম মা কই তুমি। মা- এইত এই ঘরে তোমার দেওয়া শাড়ি পরে আসছি আমি বস একটু। আমি- আচ্ছা বলে বসে রইলাম। প্রায় ৩০ মিনিট পরে মা শাড়ি কুচি দিয়ে পরে আমার সামনে এল আর পায়ে নুপুর পড়েছে উঃ কি সুন্দর শব্দ। আমার মেচ বারিরি কাজের মেয়েটা নুপুর পরে আসতো শুনতে খুব ভালো লাগত আমার এই শব্দটা। মা- বলল দেখ পড়েছি কেমন লাগছে আমাকে। আমি- মা তুমি এখন অনেকটা সুস্থ তাইনা। এখনও দুর্বল লাগছে তোমার। মা- তা একটু আছে তবে আগের থেকে অনেক ভালো লাগছে আমার। রাতে জ্বর না আসলেই হল। আমি- হ্যা মা আজকের রাতটা কেটে গেলেই আর ভয় নেই। মা- হ্যা আমিও তাই ভাবছি, যদি জ্বর আসে কালকের মতন আমাকে ধরবে কিন্তু। তুমি ধরেছিলে বলেই আমার জ্বর পরেছিল। আমি- না আর জ্বর আসতে দেওয়া যাবেনা দরকার হলে আগেই ধরে থাকবো তোমাকে। মা- হেঁসে দিয়ে সত্যি আমাকে ধরে ঘুমাতে পারবে তুমি। আমি- হ্যা পারবো। কেন এই দুইদিন কি তোমাকে ধরে ঘুমাইনি। তবে আজকে জ্বর আসবেনা আমার মনে হয়, তোমার মনে একটা আতঙ্ক হয়েছিল তাইনা। মা- সে তো আছেই তো কি করবে ঘুমাবে এখন। আমি- দাড়াও একটু পাল্টে নেই জ্বরের চাদর না। মা- না কিছু হবেনা থাকনা কালকে ভালো লাগলে সব ধুয়ে দেবো। আমি- না তোমাকে ধুতে হবেনা আমি ধুয়ে দেবো পাকামো করবে না তুমি আমার প্রান বেড়িয়ে যাচ্ছিল তুমি যা করছিলে কালকে। কি গরম হয়েছিল তোমার শরীর। বাবারে আমি ধরতে আমার শরীর পুড়ে যাচ্ছিল। মা- বলল জানো গরুটা কয়েকবার ডেকেছিল ঠিক মতন হয়েছিল তো তুমি সামনে ছিলে তো দেখেছ ঠিক মতন গেছিল ভেতরে। আমি- হ্যা মা আমি একদম সামনে ছিলাম ভালো মতন ঢুকেছিল একবারে, এখন ওটা অনেক বড় হয়েছে তবে মুখটা আগের মতন আছে শরীর বেড়ে গেছে কি মাংস গায়ে, একবারে সব ঢুকে গেছিল এবং বেশ কিছুখন পরে বের করে নিয়ে নেমে যায়। মেজো বলছিল দারুন হয়েছে ভাই একবারে এমন খুব কম হয়। তবে ডাকবে কেন। ওমা ওটা ওর ছেলে বলে কি এমন হতে পারে। মা- না না আগেরটা যে বাছুর টা আছে ওটাও ওঃ ওর থেকে হয়েছে তবে ডাকবে কেন। ওতে কোন সমস্যা নেই। ভালো মতন না হলে এরকম হতে পারে। আরেকবার কালকে দেখিয়ে নিয়ে আসবি নাকি। আমি- না মেজো বলেছিল সামনের অমাবশ্যা পর্যন্ত দেখতে না হলে তখন নিয়ে যেতে বলেছে। মা- বলল তবে ডাকবে কেন নাকি আবার একবারে দুটো বাচ্চা হবে কে যানে বুঝতে পারছিনা। এর থেকে ছাগল ভালো বুঝলি আমাদের যে পাঠা আছে ওতেই সব কটার হয়ে যায়। অন্য জায়গায় নিতে হয় না।
Parent