সুন্দরবনে মা ও ছেলের জীবনের গল্প - অধ্যায় ২৩

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-69606-post-5998150.html#pid5998150

🕰️ Posted on July 29, 2025 by ✍️ familymember321 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 1425 words / 6 min read

Parent
আমি- মা বাবা নেই তো কি হয়েছে আমি তো আছি। আমার সাথে তোমার থাকতে অসবিধা হচ্ছে। আমার সাথে মন খুলে কথা বলতে পারোনা। মা- চেষ্টা তো করি মন খুলে কিন্তু তুমি তো বোঝনা সব কিছু। আমি তোমার মা আগে বাইরে থাকতে আমার একা ভালো লাগত এখন কয়দিন না হয় ঘরে থাকছো, আগে তো থাকতে না। আমি- মা এখন আমি বুঝি বলেই তো তোমার সাথে থাকার চেষ্টা করি তাইনা। যদি একটা ভুল করে বসি তুমি বেশী কষ্ট পাবে তাইত বলতে আমার সাহস হয়না। মা- এমন কি কথা যে আমাকে বলতে পারবেনা আর কিসে আমি কষ্ট পাবো। ছেলের কোথায় মায়ের কষ্ট পায় নাকি। পাগল ছেলে একটা। বাড়িতে আমি আর তুমি আর কেউ নেই ওই কয়টা পশু ছাড়া ওরা ওদের কাজ করে যাচ্ছে তাইনা। ডাকছে ষাঁড় দেখিয়েছ আবার বাচ্চা দেবে। কিন্তু আমাদের তো দুজনকে একাসাথে থাকতে হবে তাইনা। কি বলবে বলে ফেল কোন চিন্তার কারন নেই। আমি- না মানে। মা-আবার কিসের মানে। বলে ফেল। আমি- মানে বলছিলাম কি তুমি তো কাটনা স্নান করানোর সময় হাতে লেগেছে অনেক বড় বড়। মা- এক গাল হেঁসে দিয়ে বলল কেটে কি হবে জার স্বামী নেই তার ওসবের কি দরকার। রয়েছে থাকনা। তুমি কেটে ফেল নাকি। আমি- হ্যা না হলে চুলকায় তোমার চুলকায় না। মা- নাহ কিছুই হয়না। আমি- না যদি চাও তো আমার রেজার দিয়ে কেটে নিতে পারো। ভাল ব্লেড কাটার ভয় থাকবেনা। মা- না না দরকার নেই কেন মায়ের কি আবার বিয়ে দেবে নাকি। আমি- না একদম না আমি আমার মাকে ছাড়া থাকতে পারবোনা একদিনের জন্য। তবে মা তুমি যদি চাও আবার বিয়ে করতে পারো। মা- কে আমাকে বিয়ে করবে এত বড় ছেলের মা আমি। স্বামীর সম্বল নিয়ে বেঁচে থাকতে পারলেই হল। গরুটা আবার হাম্বা হাম্বা করে ডাক দিতে লাগল। আমি – শুনলে কেমন ডাকছে সত্যি ওর মনে হয় হয়নি জানো তো। হলে এত কেন ডাকবে। মা- তুমি ঠিক দেখেছ তো হয়েছিল জায়গায় গেছিল ওটা ষাঁড়ের। আমি- হ্যা ভালই দেখেছি আর এই প্রথম দেখেছি যে আপন মা গরুকে ছেলে গরু দিয়েছে আগে তো দেখিনি। কত বড় একটা বাব্বা কি করে ঢুকল ভাবতেই পারছিনা আমি। মা- তবে ডাকবে কেন। তাইতো যা বলছ হওয়া উচিৎ ওভাবে দিলে হতেই হবে, আগের বারে তো হয়েছে। দেখি সামনের অম্যবশ্যা পর্যন্ত তারপর না হয় আবার নিয়ে যাবে। আমি- মা এতে কোন সমস্যা হয়না তাইনা। নিজের মা গরুকে দিলে। না হলে কি ওটার কাছে নিয়ে যাবো কি বলছ তুমি। মা- হ্যা কেন নেবে না এতে বাচ্চা ভালো হয় দেখেছ না আমার বাচ্চা গরুটা কি সুন্দর আর রিস্ট পুস্ট হয়েছে। আমি- কি বলছ মা এসব আমি না আগে শুনিনাই তাই কেমন যেন লাগছে আমার।   মা- না কেন হবে এটা একটা খেলা সে জাকে দিয়ে করাবে তাতেই হবে। কি হল তোমার গলা কাঁপছে কেন তোমার জ্বর আসবে নাকি। বলে আমার মাথায় কপালে হাত দিল। কি হল, না তো গরম নেই তো। তুমি ভাবছ হবেনা কেন আগে হয়েছে তো। কারন আমাদের ছাগল গুলো তো একটা দিয়েই হয়, বড়টার ছেলে ওটা ও সব করে তাতেই তো ভালো বাচ্চ হয়। আমাদের তিনটে ছাগল আছে বড় টার ঐ দুটো বাচ্চা, এবং বড় বাচ্চা মানে যেটা পাঠা ওটার ওই দুটো হয়েছে আবার প্রথম বাচ্চা তো পাঠার বাচ্চা হয়েছে কোন সমস্যা নেই। অত ভাবছ কেন তুমি এতে কিছু হয়না।   আমি- না মা ভাবছি কত ফিরিভাবে আমার সাথে কথা বলছ যদিও আগে আমরা একসাথে কোনদিন থাকিনি তুমি বাবার কাছে থাকতে আমি এদিকে আর দিদি ওইদিকে থাকতো তাই না মা। মা- হুম এখন আমার কে আছে তুমি ছাড়া তোমার সাথে কথা না বললে তুমি বুঝবে কি করে তাই তো তোমাকে সব খুলে বলছি। তবে বাবা যত সময় যাচ্ছে আমার গা গরম হচ্ছে জ্বর আসবেই আবার। সব তো বললাম বাবা ধান হবে তো না হলে আমরা খাবো কি চাল কিনে খাওয়া সম্ভব না। কত টাকা আমার জন্য খরচা করলে তুমি। আমি- আমার মায়ের জন্য খরচা করবা না তো কার জন্য খরচা করব। কামাই করি তো মায়ের জন্য আর কে আছে আমার। আমার মা আমার সব তোমার শরীর খারাপ আমার ভালো লাগে। তুমি সুস্থ থাকলে আমার আর চিন্তা আছে। তোমার যে এমন জ্বর কেন হল বুঝতে পারছিনা মা। আগে এমন জ্বর হত। মা- ম্নে পড়েনা তবে তোমার বাবা একবার বাইরে কাজে গেছিল সেই সময় আমার জ্বর হয়েছিল তাছাড়া আর হয় নাই। আমি- ও এবার বুঝেছি বাবার জন্য তোমার এমন জ্বর আসছে তাইনা মা। এত গা গরম হয় তোমার। কালকে আবার কত সুন্দর এক নিমিশে জ্বর পরে গেল। মা- ওই দেখ গুরুটা আবার হাম্বা হাম্বা করছে কি যে হল ওর কে যানে। আমার মনে হয় অনেকদিন পরে ছেলের কাছে গেছিল তো তাই মনে হয় কি বল তুমি। এই দেখ আমার কপাল কেমন গরম হচ্ছে কি করব কাথা মুরি দিতেও ইচ্ছে করছে না। আমি- ভাবলাম কই গরুর ডাক তো আমি শুনিনি সত্যি কি ডেকেছে গরুটা। মা আমাকে কি বোঝাতে চাইছে। আমি এবার বললাম মা কালকে তুমি যখন আমার ঠোটে কামড় দিয়েছিলে তারপর তোমার জ্বর পরেছিল মনে আছে। মা- কি বলছ তুমি সত্যি আমি কামড় দিয়েছিলাম তোমার ঠোটে লাগেনিত বাবা। কষ্ট দিয়েছি তোমাকে। আমি- না মা তোমার চুমু আমাকে পাগল করে দিয়েছিলো। খুব ভালো লাগছিল আমার। মা- জানো গরুর হয়নি, হলে অমন করে ডাকত না। কি হল ইকিছু বলছ না যে বুঝতে পারছ আমি কি বলছি ডাক মনে হয় শুনতে পাওনি। আমি- না মানে মা একটা কথা বলি। মা- কি বলো। আমি- মানে ওরা মা ছেলে বলে এমন হয়েছে কি ছেলে দিলে নাও হতে পারে। মা-কি যে বল অতবড় ষাঁড় দিলে আবার হবেনা কিন্তু কি হয়েছে আমি তো যাইনি তুমি জানো। দেখেছ তো নিচের ফুটোয় দিয়েছিল তো যেখান দিয়ে লালা পরছিল। আমি- হ্যা ওখানেই একবারে সবটা ঢুকে গেছিলো। আর জখ বের করেছিল ষাঁড়টার ওটা দিয়ে টপ টপ করে রস পরছিলো। তবে মাদের গরুটা বেকে গিয়ে নিচু হয়েগেছিল আর তারফলে বেড়িয়ে গেছিলো। মা- এবার বল আসল কথা তারমানে ভেতরে পরার আগেই বেড়িয়ে গেছে তাইতো। আমি- হুম তাই মনে হয় মা। মা- ও তাই বল তবে তো আবার নিতে হবেই না হলে বাচ্চা হবেনা। ভেতরে জায়ই নাই তো হবে কি করে। ওটা অনেক বড় হয়ে গেছে তাইনা, দেখেই মনেহয় আমার গাই ভয় পেয়েগেছিল আর ভয়তে বেকে গেছিলো ফলে বেড়িয়ে গেছে ইস হয়নি। তোমার বাবা গেলে ঠিক করিয়ে নিয়ে আসতো তুমি পারলেনা। কি আর করবে কালকে সকালেই আবার নিয়ে যাবে ভালো মতন করিয়ে নিয়ে আসবে। একবারের জায়গায় দুইবার করাবে কেমন। বড় ষাঁড় দেখে ভয় পেয়ে গেছে আর কিছুনা। আমি- মা না আমি আর কথা বলতে পারছিনা এত কিছু জানলাম তোমার কাছ থেকে। মা- কেন বাবা খারাপ কিছু বলেছি যা সত্যি তাই বললাম। যদি আরো কিছু জানতে চাও তো বলতে পারো, তোমার সাথে কথা বলতে আমার খুব ভালো লাগছে। আমি- না কি বলব আর বুঝতে পারছিনা, জানতে ইচ্ছে তো করে। মা- কি জানতে ইচ্ছে করে বলো আমাকে। আমি- না মানে মা এগুলো কি মানুষের মধ্যেও হয় নাকি তাই ভাবছিলাম। মা- একটা দীর্ঘ নিঃশ্বাস ছেরে বলল জানিনা বাবা আমি শুনি নাই কোনদিন। আমি- মা একটা কথা বলব। মা- কি কথা আমি- আমার এক বন্ধু ছিল মেচে একসাথে থাকতাম, ওর তো বড় মোবাইল ছিল আমাকে অনেক কিছু দেখিয়েছে জানো। মা- কি দেখিয়েছে আমাকে বলো। আমি- না মানে অনেক রকম গল্প ও পড়ত আমাকে দেখিয়েছিলো, জানো ওতে না মানুষের মধ্যে হয় লেখা ছিল, যেমন ভাইবোনে, মা ছেলে সব। আরো কত কি, তাই আমি ভাবছিলাম যদি, গরু ছাগলের মধ্যে হতে পারে তো মানুষের মধ্যেও হতে পারে না হলে লেখা থাকবে কেন। মা- একদম চুপ করে আছে কিছু বলছেনা। আমি- ওমা বলনা কি হতে পারে এসব। মা- কেন সে জেনে কি হবে। ও জানার দরকার নেই ভালো জিনিস না। স্বামী মহিলাদের কাছে এসব কথা বলা ঠিক না। বিধবা নারী হয় অসহায়। আমি- মা মোটেও না তুমি কেন অসহায় হবে বাবা নেই তো কি হয়েছে আমি তো তোমার কাছেই আছি তাইনা। তোমাকে অনেক ভালোবাসি মা। এইযে তুমি অসুস্থ আমার কত খারাপ লাগে মা। মা- না আমি সুস্থ হয়ে যাবো ভেবনা তুমি আর আমার ভয় নেই। সুস্থ হয়ে বাড়িতে অনেক জঙ্গল পরিস্কার করতে হবে। কি জঙ্গল পরিস্কার করতে পারবে। আমি- মনে মনে ভাবলাম মা কোন জঙ্গল পরিস্কার করার কথা বলছে। যা বলে বলুক তাই আমি বললাম না ঐ জঙ্গল ভালো, গরু ছাগলে খেতে পারবে। তবে বাইরে নিয়ে যেতে হবেনা। বাড়ির গরুতে খাবে। আর আমাদের ষাঁড় বিক্রি করা ঠিক হয়নি বাড়িতে থাকলে ভালো হত না। যখন ইচ্ছে মা গরুকে পাল দিতে পাড়ত। মা- ঠিক বলেছে ওকে পাল দেওয়া বলে। এরপরে ষাঁড় হলে আর বেচবোনা রেখে দেবো। তবে তোমার জঙ্গল ভালো লাগে। আমি- হ্যা ওই জঙ্গলে খেলাধুলা করতে আমার ভালো লাগে। মা- সত্যি ওই জঙ্গল তোমার ভালো লাগে। বৃষ্টি তো হবেই আর বৃষ্টি হলেই কাঁদা হবে খেলতে পারবে। কাল রাতে দেখনি কেমন কাঁদা হয়েছিল। বৃষ্টির পরে। আমি- হুম মা দেখেছিলাম অনেক কাঁদা, খেলতে ইচ্ছেও করছিল, কিন্তু অনুমতি না পেলে খেলা যায় মাঠ তো আমার না। মা- কেন ও মাঠ তবে কার, এখন তো তোমার, কারন তোমার বাবা নেই যখন বাবার জিনিস ছেলের হয়। বাবা না থাকলে ছেলে সব পায়। আমি- ঝাপ দিয়ে মাকে জরিয়ে ধরে সত্যি মা বাবার সব আমার তো। মা- উম সোনা সব তোমার, তুমি ছাড়া আমার কে আছে বলে ঠোটে চুমু দিতে লাগল।
Parent