তান্ত্রিক মিহির বাবা - অধ্যায় ১

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-63371-post-5649370.html#pid5649370

🕰️ Posted on June 30, 2024 by ✍️ Tarun_cuckson (Profile)

🏷️ Tags:
📖 2453 words / 11 min read

Parent
আমি রিক সেনগুপ্ত। কলকাতার অভিজাত পরিবারের বড় ছেলের একমাত্র ছেলে। আমি ছাড়া আমাদের জেনারেশনের সবাই মেয়ে। আজ যে ঘটনা বলব সেটা আজ থেকে বছর কুড়ি আগের ঘটনা। এখন ভাবলে মনে হয় যেন একটা স্বপ্ন। সেই ঘটনা যা আমাকে একা করে দিয়ে গেছিল। তারপর থেকে একা লড়াই করে করে আমি আজ ক্লান্ত। তখন আমার বয়স বারো তেরো। আমাদের ছিল রাজাবাজারে বিশাল এক খানা বাড়ি। বাড়িতে লোক ও অনেক। ঠাকুমা, ঠাকুরদা, মা বাবা, কাকু কাকিমা, পিসি, পিসির মেয়ে মেঘনা, কাকুর মেয়ে শিল্পী আর অনন্যা। এছাড়াও থাকতো দুজন চাকর। শান্তা আর বাম। ওরা আবার বর বউ। সাথে ওদের মেয়ে লিপি। আমার বাবা ছিল বাড়ির বড় ছেলে। আমাদের ছিল ট্রাক আর মাল বোয়ানো গাড়ির ব্যবসা। সাথে ছিল হোলসেলের ব্যবস্যাও। সবটাই মূলত ঠাকুরদার নামে থাকলেও বাবা কাকা আর পিসি মিলেই ব্যবসা দেখতো। পিসির বিয়ে হলেও ঝগড়া করে চলে এসে আর যায় না। পিসেমশাই বিদেশে থাকতো। শুনেছিলাম সেখানে বিয়ে করেছে আবার। যদিও আমি এই ভদ্রলোকটিকে চোখে দেখি নি। যাক এসব কথা। আসল কথাই আসি। আমার সুখের ঘরটা ভেঙে গেছিলো। তার সূত্রপাত হলো হঠাৎই একদিন বাবার আত্মহত্যাই। হঠাৎ কি কারণে যে বাবা আত্মহত্যা করল কেউ জানতে বুঝতে পারলো না। এমন একটা শোকের সময় পুলিশের সঙ্গে সামান্য ঝামেলাও হয়ে গেল। সব মিলিয়ে আমাদের পরিবারের উপর দিয়ে যেন একটা ঝড় বয়ে গেল। ঠাকুর দা, ঠাকুমা যেন বোবা হয়ে গেল। মায়ের তখন বয়স সবে ছত্রিশ। তাও যেন কেমন একটা বুড়ো হয়ে গেল মানুষটা। বাবার ব্যাংকে আর ইন্স্যুরেন্স থেকে যা টাকা পাওয়া গেল তাতে আমাদের টাকার চিন্তা করতে যে হবে না সেটা বুঝলাম। কাকু পিসিও বলল ওরা সব ভাবেই আমাদের সাথে আছে। এবং ছিল ও তাই। কিন্তু পঁয়তাল্লিশ দিনে বাবার কাজ হওয়ার পর থেকে হলো এক অদ্ভুত ব্যাপার। প্রতি মাসে অন্তত একবার করে আমার জ্বর আসছিল। জ্বর হয়। অষুধ খাই। সেরে যায়। কিন্তু দিন কিছু পর আবার জ্বর। বাড়ির সবাই এই অবস্থায় খুব মানসিক অশান্তি তে ভুগছিল। এভাবে চলতে থাকলো।কিছুদিন পর থেকে শুরু হলো মাথায় ব্যাথা। মা  আমাকে নিয়ে খুব চিন্তা করছিল। ডাক্তার ওষুধ নানা রকম পরীক্ষা করানো হলো। কোথাও এমন কিছু পাওয়া গেলো না যাতে আমার ঠিক কি হয়েছে সেটা ধরা পড়ে। আমি তখন শহরের সব চেয়ে বড় বেসরকারি কলেজে পড়ি। প্রতি বছর হয় প্রথম নাহলে দ্বিতীয় হয়। কিন্তু এত ভোগার ফলে সেই পড়াশুনার জায়গা টা কেমন একটা দুর্বল হয়ে গেল।  বাবার মারা যাওয়া তখন এক বছর পেরিয়ে গেছে। একদিন আমার আবার জ্বর। আগের ডাক্তার জবাব দিয়েছে। টিভিতে দুপুর বেলা জ্যোতিষীর একটা অনুষ্ঠান হচ্ছিল। মা আর ঠাকুমা দুজনেই বসে বসে আমার দেখা শুনা করছিল। ঠাকুমা বলল অনেক তো ডাক্তার দেখানো হলো। একবার ঠাকুর দেবতা করে দেখি। মা সেই অনুষ্ঠানে ফোন করে অনেকক্ষন কথা বলল।তখন কি কথা হয়েছিল সেটা আমার জানা নেই। আমার জ্বর কমল কয়েকদিন পর তারপরেই মা, ঠাকুমা আমাকে নিয়ে গেলো তারাপীঠ। মনে আছে সন্ধ্যেতে ওদিকের রাস্তা পুরো অন্ধকার। ট্রেনের জালনা দিয়ে দেখছিলাম পুরো অন্ধকার যতদূর অবধি দেখা যায়। রাত প্রায় দশটায় রামপুরহাট স্টেশনে নামলাম। তারপর গাড়িতে করে অনেকক্ষন আবার গেলাম। তারপর গাড়ি থেকে নেমে একটা হোটেলে উঠি। পরের দিন সকালে মন্দিরে পুজো দিলাম আমরা। মনে আছে মা কাঁদছিল ঠাকুরের সামনে। ঠাকুমা আমকে ধরেছিল। পুজোর পর একজন লোক আমাদের সাথে এসে দেখা করে গেল। বিকালে তান্ত্রিক মিহির বাবা দেখা করার সময় দিয়েছে।। লোকটা বলল, বিকালে পূর্বসাগর মোড়ে এসে অপেক্ষা করতে। উনি এসে আমাদের নিয়ে যাবেন। উনি চলে গেলে আমরা মন্দিরের কাছে দোকান গুলোই একটু ঘুরলাম। তারপর চলে গেলাম কাছাকাছি আরো দুটো মন্দিরে পুজো দিতে। সেসব সেরে হোটেলে ফিরলাম। তারপর খেয়ে একটু ঘুমিয়ে নিলাম। বিকালে ঘুম থেকে মা তুলে দিলো। আমাকে রেডি করে দিয়ে মা আর ঠাকুমা রেডি হলো। তারপর একটা রিকশা নিয়ে আমরা গেলাম পূর্বসাগর মোড়ে। এটাও তারাপীঠ মন্দিরে ঢোকার অন্য একটা রাস্তা। সেখানে পৌঁছে রিকশা থেকে নামতে হলো না। সকালের লোকটা সাইকেল নিয়ে দাড়িয়েই ছিল। আমরা যেতেই আমাদের পথ দেখিয়ে নিয়ে যেতে লাগলো। মন্দির ছড়িয়ে আমরা এগোলাম। একটা গ্রামের ভেতরে ঢুকে একটা ছোট দুর্গা মন্দির পেরোলাম। সেখানেই রিকশা থেকে নেমে গেলাম। তারপর হেঁটে যেতে হলো আর কিছু টা। আমি তখনও অবধি গ্রাম কি জিনিস দেখি নি। আমার বড় অদ্ভুত লাগছিল। এর পর লোকটা একটা নিচু পাঁচিল দেওয়া ঘরের সামনে তার সাইকেল রেখে আমাদের ভেতরে আস্তে বলল। ভেতরে ঢুকে অবাক হওয়ার আর ও বাকি। দেখলাম। একটা বড় চালা করা গোয়াল। সেখানে তখন সাতখানা গরু বাঁধা। সামনে পড়ে থাকা কিছু খড় খাচ্ছে। একটা ছোট বাছুর ও রয়েছে। তার ঠিক পাশে একটা কুয়ো। সামনে রয়েছে একটা কুড়ে ঘর। মাটির বাড়ি। ছাদ বলতে খড় দিয়ে তৈরি। সেখানে সব জিনিস বড় অগোছালো। কিন্তু তারপরও দেখতে খারাপ লাগছে না।  ঘরের ভেতরে একটি নয়। বরং দুটো ঘর। সেই লোকটি এবার আমাদের বলল এখানে হাত পা ধুয়ে ঠাকুর মশাইয়ের কাছে যান। আমরা হাত পা ধুলাম। মা আমাকে নিয়ে আগে ঘরে ঢুকলো। পেছনে ঠাকুমা। ভেতরে একজন লোক বসে বসে হ্যারিকেনের আলোয় কি যেন পড়ছে। মা আর ঠাকুমা দেখলাম উনার সামনে মাথা ঠুকে প্রণাম করল। আমিও করলাম। এবার লোকটি বলল, থাক মা। বস। তারপর বাইরের লোকটির উদ্দেশে বলল, সমীর একবার বানুজ্জে বাড়ি যেয়ো, খুড়ি মা বলে গেলেন। জানলাম লোকটার নাম সমীর। যায় হোক।  আগে মিহির বাবার সম্পর্কে একটু বলা যাক। বয়স যে ঠিক কত আন্দাজ করা মুশকিল। চল্লিশ পঁয়তাল্লিশ ও হতে পারে আবার সত্তরও। গোটা মুখে কাঁচা পাকা দাড়ি চুলে ভর্তি। নাদুস নুদুস শরীর। গলায় একটা নোংরা পৈতে ঝুলছে। একটু কুঁজো হয়ে বসে আছে। কোমরে একটা সাদা ধুতি পরে আছে। হাঁটুর নিচে থেকে চুলে ভর্তি পা গুলো বেরিয়ে আছে। লোকটাকে দেখে শ্রদ্ধা আসে। আবার একটু ভয়ও লাগে।  মা বলল, বাবা আমরা কলকাতা থেকে আসছি। আমার ছেলেটার প্রতি মাসে প্রায় দিনই জ্বর আসছে। সাথে মাথায় ব্যাথা। গায়ে ব্যথা বমি। শরীর দূর্বল হয়ে যাচ্ছে। আমরা অনেক গুলো ডাক্তার দেখলাম। সবাই জবাব দিচ্ছে। কিছুই বুঝতে পারছে না। মা আমাকে দেখিয়ে বলল, এই আমার এক মাত্র ছেলে। স্বামীকে হারিয়ে ওই আমার একমাত্র সম্বল।  মিহির বাবা আমাকে কাছে ডাকল। আমার কপালে উনার ডান হাতের বুড়ো আংগুল দিয়ে চিপে ধরে কি সব মন্ত্র পড়তে লাগল। মিনিট খানেক পরে ছেড়ে দিলো। আমি মায়ের পাশে গিয়ে বসল। এর পর আমাদের অবাক করে দিয়ে মিহির বাবা বলল, তোর স্বামী আগের বছর বিশে আষাঢ় আত্মহত্যা করেছিল। তাই তো? ত্রিপাদ দোষ পেয়েছে তোর স্বামী। সেটা কাটানো হয় নি। তার ফল এসব।  মিহিরবাবা এমন ভাবেই বলল আমরা কিছুটা ভয় পেয়ে গেলাম। ঠাকুমা বলল, কি করতে হবে বাবা। আমার নাতিটাকে সুস্থ করে দিন।  মিহির বাবা বলল, বছর্কির আগে এই দোষ কাটানো দরকার ছিল। ত্রিপদ দোষ নিয়ে আত্মা বৈতরণী পার করতে পারে না। প্রথমে দোষ কাটাতে হবে, তার আলাদা উপাচার। তারপর প্রেত তারণ করতে হবে। শেষে গন্ধ শুদ্ধি উপাচার করতে হবে। মাকে উদ্দেশ্য করে বলল, ও তো ছোট ছেলে। যা করবো বসে বসে করবে। যা জোগাড় করার তোকে একা করতে হবে। অন্য কেউ ছুঁতে পারবে না। পারবি করতে? মা কিছু না ভেবেই বলল, পারব ঠাকুর। মিহির বাবা, এবার উঠে একটা পুরোনো ছেড়া বই নিলো তাক থেকে। তারপর বসে একটা পাতা থেকে দেখে দেখে মাকে বলল, দেখ মা ওই পুজোর যা যা লাগবে আমার কাছে সবই আছে। তোকে কটা জিনিস আনতে হবে।  তারপর বই দেখে বলল,  দুটো মার্কিনের সাদা ধুতি।  একটা গামছা একটা পিতলের ঘট, সাথে সশিস ডাব।  আতব চাল আনবি এক কিলো। সবুজ নয় এমন সবজি আনবি চারটে।  সধবা ছিলিস যখন তখনকার একটা শাড়ি নিয়ে আসবি। যদি না থাকে তখনকার গয়না বা অন্য গায়ে দিতিস যা খুশি সেটা আনলেও হবে।  যে শ্মশানে দাহ করেছিল সেখানে মাটি লাগবে এক বস্তা। খবরদার। সবটা নিজে জোগাড় করবি। অন্য কাউকে হাত লাগাতে দিবি না কোনো জিনিসে।  আর একটা জিনিষ লাগবে। সেটা কি আনতে পারবি?  মা একটু ধীর গলায় বলল, কি বাবা?  মিহির বাবা বলল, একটা ডিম না বিয়োনো মুরগি।  থাক। ওটা সমীরকে বলে জোগাড় করিয়ে রাখবো। অমাবস্যার রাতে এসব উপাচার করতে হবে। তোরা অমাবস্যার দিনে বেলা আড়াইটার মধ্যে এখানে চলে আসবি। শুধু মা আর ছেলে আসবি। যা আনবি সেসব আর ফেরত নিয়ে যেতে পারবি না।  হোটেলে যখন ফিরলাম প্রায় রাত আটটার দিকে। তারপর কলকাতা ফেরত যাওয়া । দিন আটেক পর আবার আমি আর মা তারাপীঠ গেলাম। দুপুরে একটু খেয়ে মা আর আমি চলে গেলাম মিহির বাবার কুটিরে।  মিহির বাবা কুটিরে নেই। সমীর আছে। সমীর আমাদের উনার সাথে যেতে বলল, ঘর থেকে বেরিয়ে নদীর দিকে যাচ্ছিলাম । সামান্য কিছু লম্বা লম্বা গাছ। নদীর ধারে একটা গাছের নিচে দেখলাম মিহির বাবা কি সব করছে। আমরা কাছে গেলেই মিহির বাবা বলল। যা নদীতে ডুবে স্নান করে এই। গা মুছবি না। মাকে উদ্দেশ্য করে বললো, যা এনেছিস সব এই গন্ডির ভেতরে রেখে যা। এই বলে একটা গাছের ডাল দিয়ে একটা গণ্ডি কেটে দিলো। আমি আর মা নদীর জলে ডুবে এলাম। স্নান করা হলেই গায়ে একটা ঠান্ডা হওয়ার স্রোত লাগল। মিহির বাবার কাছে গিয়ে দাড়ালাম। মায়ের দিকে তাকাতেই আমার অন্য রকম লাগল। মায়ের সুতির সারি ভিজে লেপ্টে গেছে শরীরে সাথে।  আমাদের দেখে মিহির বাবা বললো, বস তোরা। এতক্ষণে আমার নজর পড়ল পাশের একটা গাছের নিচে ঝুড়ি ঢাকা রয়েছে একটা মুরগি। আর সমীরের কাছে একটা জিওল মাছ।  মাকে উদ্দেশ্য করে মিহির বাবা বলল, ওখানে একটা বালতি আছে। নদীর উল্টো স্রোতে বালতি ডুবিয়ে এক বালতি জল  নিয়ে আয়। মা বালতি নিয়ে জল আনতে চলে গেলে মিহির বাবা মায়ের পেছনের দিকে তাকিয়ে দেখছিল। সমীরও তাই।  মা জল নিয়ে এলে মিহির বাবা সমীরকে চলে যেতে বলল। আগামী কাল সকালে আসতে বলল। তারপর মাকে বলল। ওই যে শ্মশানের মাটি এনেছিস সেটা এখানে ছড়িয়ে দে। আর আমাদের তিন জনের গায়ে একটু করে লাগিয়ে দে। মা মাটি ছড়িয়ে দিলো কিছুটা জায়গা জুড়ে। তারপর সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে প্রথমে মা আমাকে মাটি লাগাতে গেলে মিহির বাবা বলল ওই ভাবে না। তারপর বলতে লাগল। শিরসে, মা আমার মাথায় লাগালো। মিহির বাবা বলল, ললাটে, মা আমার কপালে লাগালো, তারপর বলল, কন্ঠে। মা গলায় লাগালো। হৃদয়ে। মা জামার নিচে হাত ঢুকিয়ে বুকে লাগালো। নাভিতে, মা লাগালো। এরপর বলল, লিঙ্গমূলে। এতে মা একটু অপ্রস্তুত হয়ে তাও হাফ প্যান্ট পড়েছিলাম মা আমার ধনের গোড়ায় লাগালো। এরপর বলল, গুহ্যে। মা আমার পাছায় একটু লাগিয়ে দিল। মা আমাকে কিছু দিন আগে অবধি স্নান করিয়ে দিত। আমার তাই লজ্জা লাগছিল না। কিন্তু মনে হচ্ছিল মা কি ঐ লোকটার এসব জায়গায় লাগবে? শিহরন খেলে গেল সারা শরীরে। লোকটা দৃঢ় কন্ঠে আমার জ্ঞান ফিরল। বলল, দুই বাহু মূলে। মা আমার হাতে লাগালো। তারপর লোকটা বলল। এবার নিজের শরীরে লাগা। মা একই ভাবে নিজের শরীরের সব জায়গায় মাটি লাগালো। যখন মা নাভিতে লাগালো তখন মা উল্টো দিকে ঘুরে গেল। কিন্তু লোকটা বলল, নারীদের যোনিতে এই মাটি লাগবে না। মা লোকটার দিকে তাকিয়ে একবার মাথা নাড়িয়ে সম্মতি দিল। মা এবার লোকটার গায়ে হাত লাগাতে লাগলো। আমার শরীর কাপছে। লোকটা নিজের ধুতি নামিয়ে দিলো অনেকটা। মা সামনে থেকে দেখে কি ভেবেছিল জানি না। আমি একটু দূর থেকে দেখলাম কালো অন্ধকার চুলে ভরা একটা জায়গা। সেখানে মায়ের ফর্সা হাতটা বড় অদ্ভুত লাগল। মা বা মিহির বাবা দুজনেই মুখে কিছু কথা বলল না। তারপর একই ভাবে মা পাছাতেও লাগালো। আমার গা যেন গুলিয়ে উঠলো।  এই পর্ব শেষ হলে আমি বসলাম একটা ছোট আসনে। পাশে মা। অন্য পাশে মিহির বাবা। সামনে একটা তিনকোনা করে যজ্ঞ করার কাঠ সাজানো। মিহির বাবা কি করল জানি না আমার আবার মাথা ব্যথা শুরু হলো। গা টাউ জ্বর জ্বর করতে লাগল। ভাবলাম এই সময়ে স্নান করে গা মুছে ফেলা হয় নি বলে নাকি? একটা পর মাকে বললো, তোর সধবা কালের ব্যবহার করা কিছু দে। মা দেখলাম ব্যাগ থেকে বের করে একটা ব্লাউস দিয়ে দিলো। একদম সাধারণ একটা ব্লাউস। মিহির বাবা বলল,  বেশ বড়। আমি কি জন্য বলল বুঝলাম না। তবে মা মাথা নামিয়ে নিলো। আমি ভাবছিলাম মায়ের কি শাড়ি নেই? নাকি গয়না নেই? যে একটা ব্লাউস আনতে হলো। ছিঃ। মিহির বাবা আমাকে দিয়ে পুজো শুরু করলো। নানা মন্ত্র পাঠ হতে লাগলো। মায়ের ব্লাউসটার উপর একটা লাল জবা ফুল রেখে সেটা আমার হাতে দিয়ে বলল সেটা ধরে মন্ত্র বলতে। বলতে থাকলাম। এতক্ষণ যা যা মন্ত্র বলছিলাম সেটাতে মাঝে মাঝে থামছিল। এবার যে মন্ত্র শুরু করল তাতে অনেক ক্ষণ ধরে মন্ত্র বলেই যাচ্ছিলাম। হঠাৎ আমাকে অবাক করে দিয়ে কাঠের যে যজ্ঞ সাজানো ছিল সেটা জ্বলে উঠল। না তাতে কেউ আগুন ধরালো, না তাতে কাঠ ছাড়া অন্য কিছু ছিল। মিহির বাবা বলল, মায়ের গায়ে একবার পোশাকটা ঠিকিয়ে নিজের গায়ে একবার ঠিকিয়ে সেটা আগুনে দিতে। আমি তাই করলাম। আর চারিদিকে চামড়া পড়ার গন্ধ উঠে গেল। আমার বেশ ভয় করতে শুরু করল। হঠাৎ লক্ষ্য করলাম যে একটা জিওল মাছ ছিল সেটা খুব লাফাতে শুরু করেছে। মিহির বাবা মাছটা ধরে আমাকে ঠিক কি করে ধরতে হবে দেখিয়ে ধরিয়ে দিলো। মাছটা খুব লেজ ঝাপটা দিচ্ছিল। কিন্তু আমি চিপে ধরেছিলাম। মন্ত্র পাঠ আবার শুরু করলো। এবার যেন আরো বেশিক্ষণ। একটু পরে মন্ত্র শেষ হলে মাছটা ছুঁড়ে দিত বলল আগুনে। ছুঁড়ে দিলাম। মুহূর্তে দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকলো মাছটা। এদিকে মিহির বাবা পুজো করিয়ে চলেছে। আমাকে হাতের ইশারায় কি কি করতে হবে বলে যাচ্ছে। আর মুখে মন্ত্র বলছে। এবার আমাকে বলল, আমি যেন আমার জামা কাপড় খুলে গামছাটা পরে নি। আমি তাই করলাম। তারপর চাল সেদ্ধ করতে বলল। সেই যজ্ঞর আগুনেই। তাতেও মন্ত্র। সেটা বানানো হলে একটা বেগুন নিয়ে সেই আগুনে পুড়াতে বলল। একেই শীত পড়তে আর বেশি দেরি নেই। তার উপরে নদীর ধারের হাওয়ায় আমার খুব ঠাণ্ডা লাগছিল। দেখলাম মা ও জুবুথুবু হয়ে বসে আছে। এর পর আরও কি সব মন্ত্র চলতেই থাকলো। আমাকে বললো এবার ওই মাছ, ভাত, আর পোড়া বেগুন একসাথে মাখিয়ে নদীর চরে দিয়ে আসতে । যতক্ষণ না কোনো কুকুর বা কাক এসে সেটা খাওয়া শুরু করছে। আমি নিয়ে গেলাম। ইতিমধ্যে দিনের আলো প্রায় শেষ হয়ে আসছে। অনেকটা সময় পরে একটা কুকুর এলো। আমি নিশ্চিন্ত হয়ে চলে এলাম। এসে যা দেখলাম সেটা খুব একটা আলাদা রকম কিছু না। তবে মা আর মিহির বাবা দুজনেই খুব কাছাকাছি বসে আছে। আগুন জ্বালিয়েছে অন্য এক জায়গায়। মা আমি আসতেই একটু সরে বসল। মিহির বাবা কিন্তু একই রকম ভাবে বসে থাকলো। আমায় বলল, একটা কাজ হলো। দোষ কাটানো। এবার করতে হবে প্রেত তারন উপাচার। এবার কিন্তু এমন অনেক কিছু ঘটবে। যা ভয় সৃষ্টি করবে। কেউ কিন্তু ভয়ে পালাতে যাবি না। যদি ভয় খুব লাগে তো আমাকে ধরে নিবি। কিন্তু খবরদার। পালাতে যাবি না। আর এবার মা ছেলে দুজনেই যোগ দিবি। আমি গামছা পরেই ছিলাম। মাকে বলল, শাড়িটা খুলে ছেলেরা যেভাবে ধুতি পরে সেভাবে পড়তে। আর বুকে ওই শাড়ি ছিঁড়েই একটু কিছু বেঁধে নিতে।সায়া ব্লাউজ আর যাতে না পরে।  মা একটা গাছের আড়ালে গিয়ে সেভাবেই তৈরি হচ্ছিল। ততক্ষণে রাত নেমেছে। চারিদিকে অন্ধকার নিস্তব্ধ। মাঝে মাঝে ঝুড়ি ঢাকা দেওয়া মুরগিটার ঝটফটানির আওয়াজ। দূরে কোথাও কুকুর ডাকছে। তারাপীঠ মন্দিরের আরতির আওয়াজ এই মাত্র শেষ হলো। দূরে কোথাও একটা গাড়ির চলার শব্দ ও হচ্ছে।আগুনের আলোয় মা এলো। নীলচে শাড়িটা কোমরের থেকে নিচের দিকে । দুদু গুলো ঢাকা হয়েছে সামনের থেকে। যদিও পেট, পিঠ, পাশ সব খোলা। মায়ের নাভিতে আমার চোখ আটকে গেল। উফফ। মিহির বাবা ও দেখল সব। কিন্তু উনার বড় অদ্ভুত আত্ম সংযম। সে যজ্ঞের একদিকে আমি ঠিক উনার উল্টো দিকে বসেছিলাম। মা বসল নদীর দিকে মুখ করে ঠিক আমাদের দুজনের মাঝে। মা বসাই মায়ের ডানদিকের দুদু আমি পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছি। হয়তো মিহির বাবাও বামদিকের টা দেখতে পাচ্ছে। বোঁটাটা ঢাকা যদিও। মায়ের গায়ের রং আপেলের মতো সাদা। জমিদার বাড়ির মেয়ে। বড়লোক বাড়ির বউ। দামি খাবার খেয়ে, দামি প্রসাধনী সামগ্রী ব্যবহার করে। বগলে একটাও চুল নেই। একদম পরিষ্কার শরীর। শরীরে লোম নেই বললেই চলে। মাথায় আর ভ্রু তে আবার কালো চুল। মায়ের নাভিতে একটু আগে নেওয়া মাটি দাগ দেখে মাকে যেমন লাগছিল সত্যি বলতে অতটা কাউকে কোনোদিন লাগতে পারে না।  আমাকে আর মাকে প্রথমেই কি একটা জলের মত খেতে বলল। নিজেও খেল মিহির বাবা। আমি হাঁ করে জল খেতে পারি না। মা নিজের জায়গায় বসেই আমাকে জল খাইয়ে দিতে গেল। নিচের দিয়ে মায়ের পুরো দুদু বেরিয়ে গেল। সেদিকেই যে মিহির বাবা দেখছে সেটা বলার দরকার পড়ে না। মা ঠিক করে নিতেই মিহির বাবা মন্ত্র পড়া শুরু করল।
Parent