তৃষিতা - অধ্যায় ৩

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-4943-post-197398.html#pid197398

🕰️ Posted on February 21, 2019 by ✍️ Rajdip123 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 875 words / 4 min read

Parent
ক্যাফের থেকে বেরিয়ে মাকে নিয়ে রণ সোজা চলে এলো একটা মোবাইলের দোকানে। মহুয়ার রণের হাত টা আঁকড়ে ধরে বলে, “এখানে কেন নিয়ে এলিরে রণ”? “আরে দাড়াও তোমার জন্মদিনের উপহার টা তো বাকী আছে। চলো মোবাইল কিনব তোমার জন্য”। বলে মাকে টেনে দোকানের ভিতরে নিয়ে যায় রণ। “আরে না না এইসবের কি দরকার? আমি আবার কাকে ফোন করবো রে? আর দরকার পড়লে তোর ফোনটা তো আছেই, ওটার থেকে করে নেব”। কিন্তু কে কার কথা শোনে। রণের জেদের সামনে মহুয়ার আপত্তি খড়কুটোর মতন উড়ে গেলো। অনেক বাছাবাছির পর একটা শ্যামসাঙ্গের মোবাইল পছন্দ হল দুজনের। ওটা কিনে দুজনেই এবার হাঁটা দিল বাইকের দিকে।“তাড়াতাড়ি চল, খুব মেঘ করেছে, বৃষ্টি আসবে মনে হচ্ছে”। মহুয়া তাড়া দেয় রণজয়কে। মাকে পেছনে বসিয়ে বাইকটাকে ঝড়ের বেগে চালায় রণজয়। মহুয়া রণজয়কে শক্ত করে আঁকড়ে ধরে পেছনে বসে থাকে। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়না। বৃষ্টি শুরু হয়ে যায়। রণ বাইক আস্তে করে মাকে জিজ্ঞেস করে, “মা তুমি ভিজে গেছ, কোথাও একটু দাড়িয়ে নেব”? কিন্তু মহুয়ার দিব্বি লাগছিলো ছেলেকে জড়িয়ে ধরে বাইকের পেছনে বসে ভিজতে। এই ছোট ছোট স্বপ্নগুলোই তো দেখেছিলো সে বিকাশকে নিয়ে। যা বিকাশ কোনদিনও পুরন করার চেষ্টা করেনি। তাই রণকে বলল, “না থামার দরকার নেই। একরকম পুরো ভিজেই গেছি। এখন যদি কোথাও দাড়াই তাহলে ঠাণ্ডা লেগে যেতে পারে। একেবারে বাড়িতে গিয়ে স্নান করে ফ্রেশ হয়ে নেওয়া যাবে”। আবার বাইকের স্পীড বাড়িয়ে দিল রণ। মায়ের ভারী স্তনযুগল পিষ্ট হতে থাকে রণজয়ের পিঠে, মহুয়ার থুতনিটা রণের কাঁধে, মাঝে মাঝে দুজনের গালে গাল ঘষা খেতে থাকে। দারুন লাগে, মহুয়ার রণের হালকা দাড়িতে নিজের নরম গালটায় যখন ঘষা লাগে। শরীরে বিদ্যুৎ খেলে যায় মহুয়ার। আরামে চোখ বন্দ করে ফেলে মহুয়া। যখন চোখটা খোলে দেখে, বাইক টা প্রায় ওদের বাড়ির সামনে এসে গেছে। রণজয় বাইক টা দাড় কড়াতেই, মহুয়া এক লাফে বাইক থেকে নেমে ঘরের তালা খুলতে চলে গেলো। রণ বাইকটা গ্যারেজে রেখে, কোনরকমে বৃষ্টির মধ্যে ঘরে ঢুকেই, মহুয়া কে ডাকতে শুরু করলো। জলের আওয়াজে বুঝতে পারলো যে মা বাথরুমে স্নান করছে। রণজয় ভিজে জামাকাপড়েই দাড়িয়ে রইলো। কিছুক্ষণ পরেই মাকে বেরোতে দেখে বাথরুম থেকে। একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে রণ মায়ের দিকে। একটা ক্রিম রঙের সাটিনের হাঁটু অব্দি স্লিভলেস নাইটি যেটা মায়ের সেক্সি শরীরটাকে আরও সেক্সি করে তুলেছে। স্তনযুগল যেন ফেটে বেরিয়ে আসতে চাইছে। নাইটির ওপর থেকেই বোঝা যাচ্ছে যে ভেতরের প্যানটি টা কোথায় শুরু হয়ে কোথায় শেষ হয়েছে। “কি দেখছিস রে ওমন করে, আগে কখন ও দেখিসনি নাকি মাকে? আর এমন ভিজে অবস্থায় দাড়িয়ে থাকলে, শরীর খারাপ করবে। আয় দেখি আমার কাছে, জামাটা খুলে দি”। রণজয় মন্ত্রমুগ্ধের মতন এগিয়ে গেলো মহুয়ার দিকে। “ইসসস......একেবারে ভিজে গেছিস রে”। বলে জামার বোতাম গুলো পট পট করে খুলতে শুরু করলো মহুয়া। আসতে আসতে জামাটা রণের হাত গলিয়ে বের করে আনল মহুয়া। “কৈ দেখি হাত টা তোল, গেঞ্জিটা খুলি”। রণ মহুয়ার চোখে চোখ রেখেই আসতে আসতে নিজের হাত দুটো অপরে দুলে দিল। মহুয়া ছেলের হাত গলিয়ে গেঞ্জিটা খুলে দিল। তারপর একটা টাওয়েল নিয়ে আসতে আসতে রণের প্রশস্ত পেশীবহুল বুকটা মুছে দিতে শুরু করলো। রণ চোখ বন্ধ করে মাকে সুবিধা করে দিতে শুরু করলো। মুছতে মুছতে মহুয়ার কেমন একটা ভালোলাগাতে পেয়ে বসলো। কি দারুন শরীর রণের। বুকের পেশীগুলো যেন বৃষ্টির জলে ভিজে আরও ফুলে উঠেছে। বুকের নিপ্পল গুলো শক্ত হয়ে আছে। মহুয়া নিজের অজান্তেই বার দুয়েক ওই শক্ত হয়ে থাকা নিপ্পল গুলোতে আসতে আসতে হাত বুলিয়ে দিল। একটু কেঁপে উঠলো মনে হল রণের শরীরটা...... “নে এবারে বাথরুমে গিয়ে ভিজে প্যান্ট টা চেঞ্জ করে আয়”। বলে রণের প্যান্টের ওপর দিয়ে ফুলে ওঠা অংশ টার দিকে একবার আড়চোখে তাকাল মহুয়া। ইসসস...ছেলেটা আমার অনেক বড় হয়ে গেছে। লোকে তো একসাথে দেখলে ভুল ভাবতেই পারে। এতে আর লোকের দোষ কি? রণ ধীরে ধীরে বাথরুমে চলে গেলো। এদিকে মহুয়া বেডরুমে গিয়ে নিজেকে বিছানায় ছুরে দিয়ে চোখ বন্ধ করে ভাবতে লাগলো। ইসসস... বিকাশ ওর দিকে কোনদিনও ভালকরে তাকায়নি। একটুও ভালবাসা পায়নি। রাত্রে চূড়ান্ত মাতাল অবস্থায় এসে কোন রকমে শুয়ে পড়ত। ইচ্ছে হলে কখনও জর করে সেক্স করত। সেটাতে ভালবাসা থাকতো না। থাকত শুদু সেক্স। ভালবাসা ছাড়া কি সেক্স হয়? সেটা তো পুরুষ মানুষরা কোনও পতিতালয় তে গি্যেও পয়সা দিয়ে করে নিতে পারে। তারজন্য বউের দরকার কি? এককথায় বলতে গেলে মহুয়া বিকাশের কাছে বিনে পয়সার পতিতা ছিল। এই কথাটা মনে হতেই মনটা বিকাশের প্রতি আরও বিষিয়ে গেলো মহুয়ার। মদ খেয়ে মাতাল হয়ে নিজের লম্পট বন্ধুদের হাতে তুলে দিতে চেয়েছিল বিকাশ ওকে। সেইদিনটার কথা মনে পড়তেই চোখ জলে ভরে উঠলো মহুয়ার। চারজন লম্পট বন্ধুকে মাতাল অবস্থায় ঘরে নিয়ে এসেছিল বিকাশ। রণের তখন বয়স ছয় মাস হবে। বুকের দুধ যেন উপচে পড়তে চাইছিল মহুয়ার। চারজন লম্পট কে ঘরের মধ্যে এনে ওদের জন্য খাবার আর মদ পরিবেশন করতে বলেছিল বিকাশ ওকে। মহুয়া কোনও রকমে কিছু ভাজা ভুজি প্লেটে করে এনে ওদের দিয়েছিল, সাথে সাথে বিকাশ মহুয়ার এক হাত ধরে টেনে বসিয়ে দেয় সবার মাঝে। ওকে গ্লাসে মদ ধালতে বলে। সেইদিনের ওই চারজন মাতাল লোকের ওর প্রতি চাহনি আজ ও মনে পড়লে শিউরে ওঠে মহুয়া। যেন চারজন মিলে ওর লাবণ্যময়ী শরীরটাকে চেটে চেটে খাচ্ছিল। সেই সময় ওদের ই পাশের বাড়ির অনিমেশদা দরজাতে বেল বাজায়। পাশের বাড়ি থেকে এই বাড়ির হই হট্টগোলের আওয়াজ শুনে দেখতে আসে, কারো কোনও বিপদ ঘটল নাকি। হয়তো ঠাকুর সেই সময় অনিমেষ কে মহুয়ার বাড়িতে পাঠিয়েছিল। কলিং বেলের আওয়াজে সবাই চুপ করে যায় কিছুক্ষণের জন্য। সেই ফাঁকে মহুয়া উঠে পড়ে দরজা খলার জন্য। দরজা খুলতেই অনিমেষ দা ঢুকে পড়ে মহুয়াদের বসার রমে। তখনি রুমের পরিবেশ দেখে বিকাশ কে তিরস্কার করতে শুরু করে সবার সামনেই। অবস্থা বেগতিক দেখে ওই চারজন মাতাল আসতে আসতে সরে পড়ে। মহুয়া দৌড়ে নিজের বেডরুমে চলে গিয়ে সেইযাত্রায় রক্ষা পায়। সবকিছু মনে পড়ে যেতেই হাউ হাউ করে কাঁদতে শুরু করে মহুয়া।
Parent