উৎপত্তি - অধ্যায় ৪৮

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-66735-post-5843068.html#pid5843068

🕰️ Posted on January 1, 2025 by ✍️ Artemiss (Profile)

🏷️ Tags: None
📖 748 words / 3 min read

Parent
উৎপত্তি - ৪২ সব কিছু গুছিয়ে নিয়ে আসে। তার পর সবাই খেয়ে নেয়। মোটামুটি রাত্র প্রায় সাড়ে ১১টা। তখনই রাফি সবাইকে বাহিরের রুমে ডাকে আর বসতে বলে। তার পর এক এক করে বাবার জন্য আনা জিনিস গুলা দেয়। আহসান তার জিনিস গুলা হাতে নিয়ে আসলে খুব খুশি হয়। যদিও দাম কম কিন্তু তার ছেলে প্রথম কামাইকরে কিছু কিনে দিয়েছে। আনন্দ তার মুখেই বুঝা যায়। তার পর তানজিনার জন্য আনা জুতা আর উড়না বের করে দেয়। সবার শেষে মায়ের জন্য আনা দামী ফোনটা বের করে। সবাই সারপ্রাইজ হয়ে যায়। আহসান- ভালো করছিস এটা। আমি।দিলে তোর মা নেয়না। বলে এই ফোনের দরকার নাই। সুলতানা- আসলে ই তো এই ফোন হাতে নেওয়ার দরকার নাই। যত ধরনের মন্দ কাজ আছে সব এই ফোনের জন্যই হচ্ছে। আমার লাগবে না বাবা। আনছিস যে এই জন্যই আমি খুশি। রাফি- কি বলো মা? এতো কষ্টের টাকা দিয়ে নিয়ে আসলাম তুমি কি বলো!! সুলতানা রাফির দিকে তাকায়৷ ছেলের প্রথম কামাই তাই আর না করতে পারে না। সুলতানা- চালাবো কি করে আমি? রাফি- আমিই শেখায় দিবো। তানজিনা- আমার ফোনটা তুমি নিয়ে যাও। আমার টা তুমি চালাও মা! রাফি- খবরদার এই সাহস করিস না। তাহলে কিন্তু খবর আছে। এই দুষ্টুমির ভেতরই আহসান আরেকটা খুশি সংবাদ। আহসান- রাফি এই নাও চাবি। আমি এই সপ্তাহেই চলে যাবো। এই সপ্তাহে তোমারে সব বুঝিয়ে দিবো কি ভাবে কি করতে হবে কিন্তু নিজে কিছু করে দেখাতে হবে আমাকে। এই বলে দুটা চাবি দেয় রাফির দিকে। রাফি- এই গুলা কিসের চাবি? আহসান- এইটা হলো তোমার নতুন বাইকের চাবি। তখনই রাফির মনে পড়ে যায় কিছু দিন আগে ওর বাবা অকে বলেছিলো গাড়ির লাইসেন্স করতে। তার মানেই মনে মনে এই ছিলো বাবার। আর এইটা হলো তোমার নতুন দোকানের চাবি।মানে আগামী কালকে থেকে তুমি নিজের ব্যবসায় বসবে৷ রাফি যেনো এই শব্দটা শোনার জন্য বহু বছর ধরে অপেক্ষায় ছিলো। সাথে সাথে উঠে বাবাকে জড়িয়ে ধরে। আহসান- এতো খুশির কিছু নেই। তোমার জন্যই আমার সব কিছু কিন্তু এই সপ্তাহে আমাকে কাষ্টমার দেখাতে হবে। তোমার এই দোকানটা হলো বিভিন্ন ধরনের গাড়ির পার্টসের দোকান। আমি সব ধরনের রাস্তা চিনিয়ে দিবো।চিটাং পোর্ট হয়ে সব গাড়ির সেকেন্ড হ্যান্ড বা মাস্টারকপি চলে আসবে তুমি শুধু সেল করবে। তা পাইকারীও পারবে আর গ্যারেজ করেও চালাতে পারবে। রাফি- আমার কোনো সমস্যা নেই। ধন্যবাদ বাবা। আজকে অফিসে গিয়ে রিজাইন দিতে হবে। কি ভাবে কি করবে তার সমস্ত পরিকল্পনা করেই নিচে নামে সাথে ব্যাগে তার রিজাইন পেপারটা নিয়ে নেয়। মনে মনে কিছুটা আপসেটও রাফি। অরুনামা ঠোঁটের মিষ্টি ভাবটা যেনো এখনো লেগে আছে কিন্তু গোলামীর মুক্তি যেনো যৌনাতার থেকে ও শত গুণ আনন্দের৷ আজ থেকে রাফি স্বাধীন। গেট থেকে জিক্সসার ন্যাকেড বাইকটা বের কর যখনই রাস্তায় উঠে। মনে হলো রাফির সামনে একটা গ্রীক গডডেস দাড়িয়ে আছে। হাতের ইশারায় কিভাবে কোথাই রাখবে তা বলতেছে। দারুন স্লীম ফিগার আর টাইট ফিটিং একটা জিন্স আর গেন্জি পড়ে আছে। রাফি মনোমুগ্ধকর ভাবে তাকিয়ে থাকে তখনই কোনো রকম ভাবনা চিন্তার আড়ালেই মেয়েটা ফিরে তাকায় আর রাফি একটা হার্টবিট মিস করে। এই যে আর কেউ না মিরা। মিরাও রাফিকে দেখে যেনো রত্ন খোঁজে পেয়েছে এমন ভাবে দৌড়ে আসে। মিরা- তুমি এখানে? রাফি- এটা আমাদের বাড়ি। তুমি এখানে কেনো? মিরা- রাজেশের থেকে মুক্তি পাইতে চলে আসছি এখানে। এই যে এই বাড়িটা আমাদের। এখন এটা আমার নামে নিয়ে নিয়েছি। রাফি- Congratulations. মিরা- ধন্যবাদ রাফি- তোমাকে যা হাব্বি লাগছে না। মুখ ফস্কে বলে ফেলে রাফি। মিরা কিছুটা লজ্জা লজ্জা ভাব করে আর সামনেে চুল গুলা সরিয়ে দেয়। মিরা- এখন থেকে তো সবই তোমার। এই বলে রাফির হাত ধরে উপরে উঠতে বলে। রাফি- আজকে রাত্রের জন্য রেডি হও ডার্লিং। চলে যখন এসেছো তখন খাবলে খাবো তোমাকে। এই বলে চোখ মারে আর রাফির কথায় যেনো কি ছিলো। মিরা সেই উত্তাপ উপভোগ করে।রাফির কপাল কি আসলেই এতো ভালো যাচ্ছে ইদানীং?  ব্যবসা চলে আসছে,রিজাইন দিচ্ছে,বাইক হইছে মিরা আর মধুময় এক সাথে। রাফি যেনো আকাশ না চাইতে চলে আসছে তার বাড়ির উঠানে। সব দিকে তাকিয়ে মিরার পাছায় হাত দেয় রাফি আর একটা চাটি মারি। মিরা- আহ.....! রাফি মৃদু চিৎকার করে উঠে এই প্রথম ওর পাছায় কেউ হাত দিতে এতো ভালো লাগছে।রাফিকে আসলে কোনো দিক দিয়ে খারাপও লাগছে না। ব্লু একটা শার্ট আর কালো প্যান্ট একবারে গ্রীক গডদের মতো লাগছে। দারুন ফিগারের জন্য ইন করলে রাফির সুন্দর্য অন্য লেবেলে চলে যায়। রাফি- যাই সোনা। আজকে রিজাইন দিবো। এই যে এখানে একটা গ্যারেজ দিবো আমি আর তোমার মতো সুন্দরীদের গাড়ি ঠিক করবো। গাড়ি ঠিক হবে ভেতরে আমি তোমাদের সময় দিবো। মিরা- সত্যি? রাফি- হ্যাঁ৷ সেই জন্যই রিজাইন দিতে যাচ্ছি। তখন মানিব্যাগ থেকে একটা কার্ড বের করে দেয়। রাফির বাবা এই কার্ড আর বাইক এক সাথেই নিয়ে আসে। রাফির ব্যবসার স্থান লগো সব কিছুই এই কার্ডে। মিরা- ঠিক আছে সোনা৷ আমি তোমার প্রথম কাষ্টমার হবো। কখন গাড়ি পাঠাবো? রাফি- আগে আসি না রিজাইন দিয়ে। মিরা- ঠিক আছে।
Parent