আমার নুনুভূতিতে মা - অধ্যায় ১৮

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-60705-post-5515436.html#pid5515436

🕰️ Posted on February 21, 2024 by ✍️ Sotyobadi Polash (Profile)

🏷️ Tags:
📖 519 words / 2 min read

Parent
পর্ব ২: টিটুর জন্মের পর ***আপনার কি এরকম অনুভূতি হতো? টিটুর জন্মের পর অনেক কিছু বদলে গেছিলো। মা টিটুকে অনেকটা বেশি সময় দিতে লাগলেন। তাঁর দৈনিক কাজ কর্মের সময়গুলিও পাল্টে গেছিলো। আস্তে আস্তে আমি নিজেই স্নান করা শুরু করলাম। স্নানের সময়ে মায়ের হাতের ছোঁয়া পেতে ইচ্ছে করতো। কিন্তু মা হয়তো টিটুকে তখন দুধ খাওয়াতে ব্যস্ত। মা কখন কিভাবে দুধ খাওয়াবেন তা নির্ভর করতো দিনের বিভিন্ন সময়ের ওপর। সাধারণত দিনের বেলায় কাজকর্মের চাপ বেশি থাকতো মায়ের। আত্মীয়রাও আসতেন টিটু আর মাকে দেখতে। মা দিনের বেলায় তাই টিটু কেঁদে উঠলে দ্রুতহাতে ওকে কোলে তুলে নিয়ে ব্লাউজের কখনো ওপর দিক থেকে, কখনোও বা নিচের দিক থেকে কয়েকটা হুক খুলে ব্লাউজ গুটিয়ে যেকোনো একটা দুদু বের করে আনতেন। সেটার বোঁটাটা গুঁজে দিতেন টিটুর মুখে। টিটু চুকচুক করে মায়ের দুধ খেতে শুরু করতো। কখনো দুধ খেতে খেতে ও মায়ের দুদটাকে আঁকড়ে ধরতো। কখনো মায়ের ব্লাউজের ভিতর হাত ঢুকিয়ে অন্য দুদুতে হাত ঢুকিয়ে কি যেন খুঁজে বেড়াতো। মা ওকে দুধ খাওয়ানোর সময় সাধারণত রান্নাঘর বা শোয়ার ঘরেই বসতেন। শোয়ার ঘরে আমি হয়তো তখন পড়াশোনা করছি। কিংবা মায়ের পিছনে খেলতে খেলতে শোয়ার ঘরে ঢুকে পড়েছি। তখন আমাকে ওই দৃশ্য দেখতে হতো। মা কিন্তু আমার সামনে আড়াল করার কোনো চেষ্টাই করতেন না। আসলে তিনি তো আমার মনের অব্যক্ত ইচ্ছের কথা জানতেন না। আমার মনে টিটুর ওপর খুব হিংসে হতো। মায়ের ওপরও অভিমান হতো। টিটুকে মা দুদু খেতে দেয়, দুদু নিয়ে খেলতে দেয়। আমাকে একটুও দেয় না কেন? কোনোদিন মা তো জানতেও চাননি আমার ইচ্ছে হয় কি না? ওই সময় আমি পড়ায় হয়তো ব্যস্ত আছি,বা মা আমার সঙ্গে গল্প করছেন। আমার বুকের ভিতর হিংসে আর অভিমান জমে উঠলেও আমি ওখান থেকে যেতে পারতাম না। একটা কারণ ছিল আমি দুম করে চলে গেলে মায়ের হয়তো কষ্ট হবে। তাছাড়া খেতে না পাই, মায়ের দুদু দেখার এই সুযোগ থেকে বঞ্চিত করি কেন নিজেকে? আর তাছাড়া মা যদি জিগেশ করতেন তাহলেও কি আমি আর সাহস করে বলতে পারতাম? আমার মনে আছে সেই রাতে যেদিন পিসি এসেছিলেন তারপর কি হয়েছিল। আমি এটাও জানি রাতে মায়ের পেট নিয়ে খেলার সময় দুদুতে হাত লাগলে মা সরিয়ে দেন। তাই আমি যদি নিজে থেকে সাহস করে মায়ের কাছে বায়না করি তাহলেও বা আমি যে পাবো তার কি নিশ্চয়তা আছে। হয়তো বকাঝকা বা চড় চাপড় জুটতে পারে। কি দরকার বাবা। আমি তাই শুধু বসে বসে টিটুর দুধ খাওয়া দেখতামআর নিজের ভিতরের আকাঙ্খা আর অভিমানে জ্বলতাম। মায়ের দুদুগুলো আগের থেকে আরো বড়ো আর ভারী হয়ে গেছিলো। তাই আমার আরো ভীষণ ইচ্ছে করতো মায়ের দুদু নিয়ে খেলার, চটকাবার আর চুষবার। আমি মায়ের সাথে কথা বলতে বলতে একমনে দেখতাম মায়ের দুদুর কেন্দ্রে ঘন কালো বলয়। বোঁটাটা টিটুর মুখে থাকতো। বোঁটা দেখা যেত যখন মা টিটুর মুখ থেকে ওই দুদুটা বের করতেন। তারপর সেটা হারিয়ে যেত ব্লাউজের অন্তরালে। মা অন্য দুদুটাকে বের করে আনতেন। টিটুর মুখে গোজার আগে অবধি কিছুক্ষন সেটাকে দেখা যেত। তারপর ওর দুধ খাওয়া শেষ হলে মা ব্লাউজ ঠিকঠাক ভাবে পরে নিয়ে ওকে ঘুম পাড়িয়ে আবার ঘর ছেড়ে বেরিয়ে কাজে মন দিতেন। মা নাহয় আমাকে তাঁর দুদু থেকে দুধ খাওয়াবেন না। কিন্তু একটু খেলতেওতো দিতে পারেন দুদুগুলো নিয়ে।  কিংম্বা যদি ওই বলয় গুলোই একটু চাটতে দেন। মা উঠে গেলে আমি একবুক হিংসে নিয়ে টিটুর দিকে তাকিয়ে থাকতাম। ও তো অকাতরে ঘুমাচ্ছে তখন। মা কি আমার মনের কথা একটুও বোঝেননা?
Parent