আমার নুনুভূতিতে মা - অধ্যায় ২২

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-60705-post-5517351.html#pid5517351

🕰️ Posted on February 23, 2024 by ✍️ Sotyobadi Polash (Profile)

🏷️ Tags:
📖 532 words / 2 min read

Parent
পর্ব ২: টিটুর জন্মের পর ***আপনার কি এরকম অনুভূতি হতো? ইতি মধ্যে আমি আমার নুনু নিয়ে খেলতে শিখে গেছি। পল্টুই শিখিয়েছিলো আমাকে আর বাবানকে। বলছিলো এরকম করতে করতে একদিন নাকি নুনু থেকে একটা আঠালো রস বেরোবে। যদিও এই রসের নাম কি তা আমাদের তিনজনেরই তখনও জানা ছিল না। আমি সাধারণত স্নানের সময় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে মাঝে মাঝে আমার নুনু নিয়ে খেলতাম। একসময় রস বেরোনোও শুরু হলো। রস বেরোলে শরীরটা যেন ছেড়ে দিতো। কিন্তু তাও জোর করে স্নান করে বেরোতে হতো। রস বের করার সময় যদি চোখ বুজে ফেলতাম, তাহলে চোখের সামনে কেন জানি ভেসে উঠত মায়ের বিশাল দুদু জোড়া, ঝুলন্ত ভারী বিশাল পেট, হাঁ করে থাকা কুয়োর মতো গভীর নাভি। কখনো মনে হতো গরমকালে যদি হাত দিয়ে ঘষার বদলে মায়ের পেটে আমার নুনু ঘষি তাহলে কিরকম হবে? কিংবা যদি মায়ের নাভিতে নুনু গুঁজে আগু পিছু করে ঘষার মতো করি - তাহলেই বা কিরকম হবে? সে সাথে যদি মা আমাকে তাঁর দুদু থেকে দুধ খাবার সুযোগ দেন!!!আহা!! এসব ভাবলে আমার অনেক তাড়াতাড়ি রস বেরিয়ে যেত।  কখনো চোখে ভাসতো মায়ের দুদু থেকে ফোঁটা ফোঁটা দুধ পড়ছে। কখনো ভেসে উঠতো দুদু খাওয়ানোর সময় মা টিটুর নুনু নিয়ে খেলার দৃশ্য। এই দৃশ্যটা প্রায়শঃই আমি নিজের চোখেও দেখতে পেতাম।  মা টিটুকে দুদু খাওয়ানোর সময় মাঝে মাঝে ওর নুনু নিয়ে খেলতেন। মা কি আমাকেও দুদু খাওয়ানোর সময় আমার নুনু নিয়ে খেলতেন? আগে তো মা স্নানের সময় আমার নুনুতে কত আদর করে দিতেন। এখন স্নান নিজে নিজে করলেও এখনও গরমকালে ল্যাংটা হয়ে ঘুমানোর সময় মা আমার নুনুতে হাত দিয়ে একটু আদর করে দেন। কখনও একটু নামান ওঠান নুনুর চামড়াটা। মুন্ডিতে আঙ্গুল বুলিয়ে দেন। কয়েকদিন মা দু একটা চুমুও দিয়ে দিতেন আমার নুনুতে। মায়ের ঠোঁটের আদর পেয়ে আমার নুনু শক্ত হয়ে কাঁপতে শুরু করতো। মা অবশ্য সেসব পাত্তা দিতেন না। মা কি জানেন না যে আমার নুনু খাড়া হয়ে গেলে আমার আরো ইচ্ছে করে মায়ের দুদু খাওয়ার, দুদু নিয়ে খেলবার? কিংবা ইচ্ছে করে মায়ের পেটে নাভিতে নুনু ঘষে রস বের করবার? আমার মনে হতো, টিটুকে দুদু খাওয়ানোর সময় মা যদি ওর নুনু নিয়ে খেলেন, তাহলে আমার নুনু নিয়ে খেলার সময় মা আমায় দুদু খেতে দেন না কেন? আমি দুইয়ে দুইয়ে চার করতে পারতাম না। মিথ্যে কথা বলবো না। কোনকোনো দিন মায়ের একটা শাড়ি কলঘরে পেলে সেটা হাতে নিয়ে ওটার ওপর নুনু ঘষেও রস বের করেছি। এতে যেন মায়ের সান্নিদ্ধ পেয়ে আমি রস ছাড়তাম। তবে রস বের হওয়ার ঠিক আগেই আমি শাড়িটা সরিয়ে নিতাম, কারণ শাড়িতে রস লেগে গেলে সেটা যদি মা বুঝে যান-তাহলে কি হবে?  সবচেয়ে সাহসী যে কাজ আমি করতাম কোনো কোনোদিন সেটা হলো - মনে করুন কোনো ছুটির দিনের দুপুরে মা টিটুকে দুধ খাওয়াতে খাওয়াতে ঘুমিয়ে পড়েছেন। মা আমার দিকে উল্টোপিঠ করে কাত হয়ে ঘুমিয়ে আছেন। আমি আস্তে আস্তে বিছানা থেকে নামতাম। তারপর দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে মায়ের পিছন দিক থেকে মাকে দেখতাম। তাঁর পিঠ দেখতাম। দুদু আর পেটের কিছুটা দেখতে পেতাম। আর সেই সাথে প্যান্টটা একটু নামিয়ে নুনু বের করে আমি চামড়াটা আগুপিছু করতে শুরু করতাম। খুব তাড়াতাড়িই আমার রস বেরিয়ে যেত সেদিন। মেঝেতে দেখতাম সাদা সাদা আঠালো রস ছিটকে পড়লো আমার নুনু থেকে। একটা কাগজের টুকরো দিয়ে সেটা মুছে উঠোনে গিয়ে ঢিল মেরে পাশের পাশের জঙ্গলে ফেলে দিতাম। আবার ঘরে ফিরে আসতাম। তবে মা আমার দিকে মুখ করে ঘুমালে অনেক বেশি কিছু অনেক স্পষ্ট ভাবে দেখতে পেলেও নুনু নিয়ে খেলার সাহস পেতাম  না। হঠাৎ যদি মায়ের ঘুম ভেঙে যায়?
Parent