অসুস্থ মাকে ভালবাসা দিয়ে সুস্থ করে তোলা। - অধ্যায় ২৮

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-60742-post-5525928.html#pid5525928

🕰️ Posted on March 2, 2024 by ✍️ momloverson (Profile)

🏷️ Tags:
📖 665 words / 3 min read

Parent
দিদি- মা তবে এখন কথা বলতে পারে ভাই, তোকে কিছু বলেছে মা, আমাদের ব্যাপারে মানে আমার বাবার ব্যাপারে। আমি- না মা কিছুই বলেনি সবে তো কথা বলছে অল্প অল্প করে এখনো পরিস্কার হয়নি, দেখিস নাই কোলে করে বাইরে নিয়ে গেছিলাম। দুবেলা ওষুধ আর মেসেজ করে সামান্য পরিবর্তন হয়েছে মাত্র এখনো সময় লাগবে। দিদি- যাক মা সুস্থ হলেই ভালো হয় বুঝলি সব পরিস্কার হয়ে যাবে। আমি- বাদ দে তো আমি আছিনা কিছুই হবেনা আমি সব ঠিক করে নেব তুই বাবা ভাবিস না। দিদি- হ্যা মা একমাত্র তোর কথা শোনে, যদি পারিস তো তুই পারবি। কি বলব ভাই আমার যে যাওয়ার জায়গা নেই, আমাকে তাড়িয়ে দিস না ভাই। স্বামী হারা আমি আমাকে দেখার কেউ নেই। আমি- দিদি আমাকে বিশ্বাস করে বলতে পারিস কি কারনে এইসব হল। দিদি- কি বলব ভাই আমার বলতে লজ্জা করে তবুও বলব কিনা তোকে ভাবছি। আমি- বলনা দিদি বাবা জানে। দিদি- না কাউকে বলি নাই আমি সব আমার মনের ভেতরে। আমি- আমাকে বলনা দিদি বললে মন হাল্কা হবে। দিদি- আমি বললে তুই আমাকে খারাপ ভাববি আর কি। আমি- আরে না কেন এমন ভাবছিস তুই বলনা তুই আমার দিদি তোকে আমি বিপদে ফেলবো তাই কোনদিন হয়। কি হয়েছিল বলনা দিদি। দিদি- তোর জামাইবাবুর ফেমিলি কি বলব ভাই বলতে মুখে আটকায় ওদের কোন বাছ বিচার ছিল না রে ভাই, নিজেরাই যেমন আমাকে তাই করতে চেয়েছিল আমি বাঁধা দিতেই যত বিপত্তি। আমার সব শেষ হয়ে গেল, নিজে তো চলে গেল আমাকে শেষ করে দিয়ে গেল। আমার যত চিন্তা মেয়েটাকে নিয়ে। ওকে তো মানুষ করতে হবে। আমি- দিদি সব তুই বললেও আসল কথাটা আমাকে বলছিস না কারন কি। দিদি- কি বলব সব নষ্টের গোরা আমার বড় ননদ তারপরে ওর মা, শশুরের কোন ক্ষমতা ছিল না টাকা কামাই করা ছাড়া বউ আর মেয়ের সাথে পেরে উঠত না, মা আর মেয়ে আমার সব নষ্ট করে দিয়েছে। হাই সুগারের রোগী ছিল আমার শশুর। নীরব দর্শকের ভুমিকা ছিল ওনার দেখেও কিছু বলত না। আমিও জানতাম না একদিন আমার চোখে পরে যায় আর তাঁর থেকেই অশান্তি শুরু। এরপর আস্তে আস্তে আরো অনেক কিছু দেখলাম যখন প্রতিবাদ করলাম বস সব শেষ হয়ে গেল ও আমার উপর রেগে গিয়ে এমন কাজ করবে ভাবি নাই কারন আমি বলেছিলাম থানায় যাবো সব বলব পুলিশ কে আর শুনে সোজা গিয়ে রেইলাইনে নিজেকে শেষ করে দিল। এই বলে দিদি কাঁদতে শুরু করল। রাগে আমার মাথা ঠিক ছিল না, শুধু বাবাকে একটু বলেছিলাম ওই ব্যপারে তাই বাবা আমাকে নিয়ে চলে আসে আর এরফলে মা রেগে যায় বাবার উপর আর আমার উপর। বাবা মাকে কি বলেছে জানিনা মা উত্তেজনায় কেমন হয়ে যায় আর মায়ের প্যারালাইসিস হয়ে যায়। আমি- হয়েছে গরম তবে ভাত বেড়ে দে মা একা একা বসে আছে অনেক সময় হয়ে গেল বাবা তো এখনো এলনা। দিদি- আজকে হাটবার বাবার দেরী হবে আসতে। এইত নামাচ্ছি আর দিচ্ছি। আমি- তাই দে মা আবার রেগে যাবে রাত ১০ টা বাজতে গেল। দিদি- এই নে হয়ে গেছে মাকে খাইয়ে দিয়ে আয়। আমি- খাবার নিয়ে মায়ের কাছে গেলাম দুজনে খেতে বসলাম। মা- এত দেরী হল কেন রে। আমি- বাবা দেরী করে আসবে তাই তাই দিদি আগে থেকে রেডি করেনি নাও গরম দিয়েছে খেয়ে নাও। মা- হ্যা দুজনে ভালো করে খেয়ে নিলাম, মা বলল যা এবার রেখে আয় একটু পরে আসিস আমার কাজ আছে তোর বাবা আসার পরে আসবি কেমন। আমি- আচ্ছা বলে থালা নিয়ে বেড়িয়ে এলাম। দরজা টেনে দিয়ে। মা বলেছে দেরী করে আসতে তাই দিদির সাথে ওর শোয়ার ঘরে গেলাম কথা বলতে। একটু চোখ বুলালাম বিছানার দিকে, ভাগ্নী এক পাশে শোয়া তারপর দুটো বালিশ পাতা তারমানে বাবা এখানেই ঘুমায়। দিদি খাটে উঠে বসল আর আমাকে বলল বস এখানে। আমি বসে বললাম দিদি জল আছে ঘরে খেয়ে জল খাইনি। দিদি- না দাড়া আমি নিয়ে আসি বলে উঠে রান্না ঘরে গেল জল আনার জন্য। আমি- ফাঁকে বালিশ দুটো তুলে দেখলাম উরি বাবা এসব কি বলে হাতে নিয়ে দেখি বালিশের নিচে কন্ডম রাখা। দেখে আমি চমকে উঠলাম দিদি কন্ডোম দিয়ে কি করে, দুটো রাখা ছিল হঠাত মাথায় শয়তানী বুদ্ধি এল নিয়ে পকেটে ভরে নিলাম আর বালিশ আবার রেখে দিলাম। দিদি- ফিরে এসে আমাকে গ্লাসে জল দিল। আমি- জল খেয়ে নিলাম আর বললাম বাবা এখনো এলনা রে। দিদি- এইত এসে যাবে ১১ টা বাজবে বাবার আসতে।
Parent