চাষির ছেলে মায়ের স্বামী। - অধ্যায় ১০০

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-57851-post-5678169.html#pid5678169

🕰️ Posted on July 29, 2024 by ✍️ familymember321 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 811 words / 4 min read

Parent
ওদের ট্রেন ছেড়ে চলে যেতে আমার মনে যে কি আনন্দ হল কি বলব। এক জায়গায় বসে পড়লাম আর ভাবতে লাগলাম কি করে কি করব, ভাবছি আর উত্তেজনায় ভেসে যাচ্ছে। বোনকে যখন খুশি করতে পেরেছে তবে মাকেও পারবো এ সাহস আমার এখন হয়েছে। উঃ কি করব বাড়ি গিয়ে মায়ের যোনী তো আমার জন্য ছট ফট করছে। ভেবেই আমার লিঙ্গ মহারাজ লাফিয়ে উঠল আজ তবে মার আর মায়ের মিলন হবে। তাই ভাবলাম দেরি করে লাভ নেই আজ আমরা ঘরে শুধু মা আর ছেলে না যাই মায়ের জন্য এবার কিছু কেনাকাটা করি। আজ আমাদের ফুলশয্যা আস্তে করে উঠে পড়লাম। ভাগ্যভালো চেনা কার সাথে দেখা হল না। উঠে সোজা ষ্টেশন লাগোয়া মারকেটে গেলাম। একটা কাপরের দোকানে গিয়ে ভালো বেনারসি শাড়ী লাল পছন্দ করলাম। শাড়ী নিলাম এরপর পাশ থেকে ব্লাউজ ও ব্রা কিনলাম। এরপর ছায়া কিনলাম। সাইজ তো আমার জানা। এরপর মায়ের জন্য কিছু ফুল নিলাম। মাকে শুধু শাড়ী ব্লাউজ দেব আর কি নেওয়া যায় ভাবলাম। বেড়িয়ে মায়ের জন্য একটা কোমর বিছা কিনলাম আর একটা মঙ্গল সুত্র নিলাম। আর কি কিনবো ভাবতে ভাবতে গেলাম কস্মেটিকের দোকানে। গিয়ে লাল লিপস্টিক, সিঁদুর, পারফিউম নিয়ে বের হলাম। মনে পড়ল এই যা মায়ের জন্য তো প্যান্টি নেওয়া হয়নি। আবার ফিরে গেলাম এবং একটা সুন্দর আধুনিক প্যান্টি নিলাম কড়া লাল রঙের। কারন মা বেশীর ভাগ লাল পছন্দ করে আর মা এইসব পড়লে মাকে দেখতে দারুন লাগে। আমার মা আমার বোনের থেকে ভালো এমন সুন্দর ফিগার মায়ের যেমন বুক দুটো তেমন থল থলে পাছা, পা দুটো এত সুন্দর মনে পরতে মায়ের জন্য রুপোর নুপুর নিলাম। সকালে মায়ের ঠোঁটে কিস এর কথা মনে পড়ল, কি রসালো ঠোট মায়ের, আজ সারারাত মায়ের রসালো ঠোঠে চুমু দেব আমি আজ আর কোন বাধা থাকবে না। যদি মাকে একটু বিউটি পার্লারে গিয়ে সাজিয়েনিয়ে আসতে পারতাম তবে আরো সুন্দরী লাগত। এইসব ভেবে আবার গেলাম গিয়ে ফেস পাউডার আর ফেস ওয়াস নিলাম। মায়ের সাথে ফুসজ্যা করব মাকে সাজাবো না তাই হয়। ভাবতে লাগলাম আমার জন্মস্থানে বাল আছে কিনা। তারপর মনে পড়ল হ্যা দেখেছি তো বাল আছে এই ভেবে আবার একটা জিলেটের রেজার নিলাম। সাথে ফোম নিলাম।    আমি কিছু না নিলে মা রাগ করবে তাই গিয়ে পাঞ্জাবী আর ধুতি নিলাম। সাথে স্যান্ডো গেঞ্জি। আর একটা আন্ডার প্যান্ট নিলাম। এরপর বেড়িয়ে এক জোরা শাঁখা নিলাম। বেশ বড় ব্যাগ হল কাপড়ের দোকান থেকে যেটা দিয়েছিল সেটায় সব ভরলাম। আরো তো নিতে ইচ্ছে করছে কিন্তু পকেটে আর সায় দিচ্ছে না। বেড়িয়ে একটু মিষ্টি নিলাম মায়ের পছন্দ রসগোল্লা। কিনে নিয়ে বের হলাম। আর কি কিছু লাগবে। মনে করার চেষ্টা করলাম। এইসব কেনা কাটায় অনেক সময় চলে গেল। হাতে ব্যাগ নিয়ে ভাবছি কি করব হেটে যাবো নাকি টোটোতে যাবো। যদি কেউ চেনা বাজে তো কি এতে কত কিছু জিজ্ঞেস করবে। দেখতে দেখতে সারে সাতটা বেজে গেল। এরমধ্যে ফোন বেজে উঠল দেখি বোন ফোন করেছে। আমি- হ্যালো বল ট্রেনে উঠে পরেছিস। বোন- হ্যা দাদা ভালো সিট পেয়েছি এক জায়গায় সবাই এইত আমাদের ট্রেন ছারছে এখুনি। আমি- আচ্ছা তবে সাবধানে যাস আর পৌছে গিয়ে ফোন করিস। বোন- তুই কোথায় বাড়ি জাস্নি এখনো। আমি- না এই একটু বন্ধুদের সাথে দেখা হয়েছে অদের সাথে আড্ডা দিয়ে বাড়ি যাবো বলে রওয়ানা দিচ্ছিলাম। বোন- এই নে বাবার সাথে কথা বল। বাবা- হ্যালো বাড়ি যা বাবা তোর মা একা না, আমি যে কদিন থাকবো ওদের এখানে তুই মাকে সঙ্ঘ দিস,মায়ের কাছে থাকিস আর জমি দেখাশুনা করিস। চাষির ছেলে তুই ভুলে জাসনা যেন। চাষ আমাদের প্রথম জীবিকা। আমি- ঠিক আছে ও নিয়ে তোমাকে ভাবতে হবে না, আমি ভালো মতন চাষ করব, তুমি নিশ্চিন্তে বেড়াও বাবা, আমি সব জমি চাষ করব, শুধু জমি না বারিতেও চাষ করব। বাবা- আচ্ছা বাবা তাই করিস আর মায়ের দিকে খেয়াল রাখিস, তোর মায়ের তো আমার উপর অনেক রাগ তুই সেটা দেখিস বাবা। তুই হাল ধরেছিস বলে তোর মা ভালো আছে। আমি- আচ্ছা বাবা মাকে আমি দেখবো তুমি ভেবনা তো, মায়ের সব কষ্ট আমি দূর করে দেব তোমাকে মাকে নিয়ে ভাবতে হবে না। তুমি বাড়ি এসে দেখবে মায়ের কেমন পরিবরতন হয় তখন বুঝবে মাকে আমি কি করে ফেলেছি দেখ তুমি। বাবা- তাই করিস বাবা একটু যেন রাগ কমে তোর মায়ের। আমি- বললাম মা রাগ করে তো তুমি কিছু করতে পারোনা বলে, তাই মা বলেছে আমাকে সব করতে আর আমি তাই করব। আগে যা করেছি তার থেকে আরো বেশী করলে মার আর রাগ থাকবে না। তুমি ভেবনা বাবা মাকে আমি দেখে রাখবো। বাবা- নে তবে রেখে দে বলতে বোনের গলা পেলাম। বোন- দাদা আমারা ছিলাম ভালই ছিল বাড়ি ভরা ভরা সবাই চলে এলাম তুই আর মা তোদের কষ্ট হবে। আমি- পাগল যা দিয়ে গেলি ভেবে এক্মাস চলে যাবে। বোন- না দাদা ডাল তুলে তুই আসবি কিন্তু আমার এখানে কথা দে আসবী। আমি- আচ্ছা বোনের বাড়ি জাবনা তাই হয় যাবো পাগলী। বোন- এবার রাখ তুই দাদা আর বাড়ি বাড়ি যা মা একা তোর জন্য অপেক্ষা করছে। আমি- হ্যা রাখি মা না হলে চিন্তা করবে কেন জাচ্ছিনা, মাকে গিয়ে শান্ত করি আমি। বোন- হ্যা দেরী করলে সত্যি মা রাগ করবে তুই যা রাখলাম। আমি- আচ্ছা বলে লাইন কেটে দিয়ে ঠিক করলাম না একা একটা টোটো নিয়ে যাবো। কাউকে দেখতে দেওয়া যাবেনা এতে কি আছে এই বলে একটা টোটো দেখে একা উঠে পড়লাম।   
Parent