চাষির ছেলে মায়ের স্বামী। - অধ্যায় ৩২

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-57851-post-5373432.html#pid5373432

🕰️ Posted on October 7, 2023 by ✍️ familymember321 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 727 words / 3 min read

Parent
মা- সংসারে খাটুনি আছে সে তুমি বুঝবে না। আমি- আর তুমি কত কাজ কর রান্না বান্না আমার সাথে জমিতে কাজ কর দুইবেলা কিন্তু তুমি কত সুন্দরী আছ সে তুলনায় উনি কিছুই না, মহিলাকে ছোট করছিনা কিন্তু আমার মায়ের কাছে কিছুই না। তোমাকে যদি কাজ না করিয়ে ঘরে বসিয়ে রাখতাম তবে আমার মা দেখার মতন একজন। মা- হয়েছে হয়েছে এবার ডানদিকে ঢুকে পর এসে গেছি আবার সোজা চালিয়ে যেওনা। আমি- মা আমি করিনা কেন রাস্তা ভুলিনা বুঝলে। মা- আজকে কিছু খাওয়াবে তো আমাকে। আমি- কি খাবে তুমি বল তাই খাওয়াবো। মা- খেতে তো ইচ্ছে করে অনেক কিছু ব্ললেই কি সব পাওয়া যায় অল্পর মধ্যে খেতে হবে গরীবের ইচ্ছে কাজ করেনা বাবা। আমি- অত ভাব কেন বলত, কি খেতে ইচ্ছে করে বল। তোমার ছেলে গরীব চাষি হলেও সে মায়ের জন্য উদার। মা- আগে কিনে দাও পছন্দ মতন তারপর দেখা যাবে। আমি- এইত এসে গেছি সামনের গলিতে নামবো তারপর হেটে যাবো সামনেই দোকান। কি খাবে বল। মা- খাবো তুমি খাওয়াবে আমি খাবো, তুমি যে জিনিস দেবে আমি তাই খাবো, তুমি দিলে আমার আপত্তিনেই কিছুতেই। আমি- হ্যা মা আমি তোমাকে দেব আমার যে খুব দিতে ইচ্ছে করছে, তোমাকে খাইয়ে খুশী করতে পারলে আমিও খুশী হব মা। মা- আচ্ছা আগে চল দোকানে যাই নামাও আমাকে। আমি- এইত বলে সাইকেল দাড় করিয়ে মাকে নামিয়ে দিলাম। এবং আমিও নামলাম। এর পর হেটে দোকানের সামনে গিয়ে দাঁড়ালাম সাইকেল রেখে দোকানে ঢুকলাম। দোকানদার- আসেন আসেন কি দেব বলেন। আমি- কুর্তি আর লেজ্ঞিস দেখান তো। দোকানদার- এই বৌদিকে ফ্রি সাইজ দেখা তো। কি দেব বৌদি শর্ট না লং। আমি- না লং দিন ভালো কালার দেখে দেখান। দোকানদার- বেশ কয়েকটা বের করতে মা হাতে নিয়ে দেখতে লাগল আর বলল এগুলো ছোট হয়ে যাবেনা। দোকানদার না বৌদি এগুলো ফিট সাইজের হয় এর থেকে আপনার লাগবেনা সাইজ কত ৩৮ হবে আপনার যাদের ৪০ তারাও নেয় এইরিকম। আমি- দেখি বলে হাতে নিয়ে একটা পিংক রঙের নিলাম আরেকটা হাল্কা সবুজ রঙের পছন্দ করলাম আর মাকে বললাম এই দুটো নেবে দেখ। মা- ঠিক আছে তোমার পছন্দ যখন এই দুটোই নাও আর নিচের পার্ট। আমি- এবার লেজ্ঞিন্স দেখান তো। দোকানদার- এই দেখেন রং পছন্দ করেন। আমি- একটা হাল্কা হলুদ আরেকটা গায়ের রঙের নিলাম এই দুটো দিন মাপে হবে তো উনি পরবেন। দোকানদার- ভাবতে হবেনা ভালই মানাবে আপনার পছন্ধ বেশ ভালো আর কিছু লাগবে। মা- না আর কিছু লাগবেনা এই দিলেই হবে দাম কত। আমি- দাম নিয়ে ভাবতে হবেনা তো দিন দাদা প্যাক করে দিন আর বিল বলুন। দোকানদার- বিল দিল আমি- টাকা দিয়ে বললাম চল ও আচ্ছা দাদা দুটো নাইটি দিন তো। মা- আমার মুখের দিকে তাকিয়ে নাইটি নেব। আমি- হ্যা বাড়িতে পরবে কেন অসবিধা কোথায়। আগে দেখে পছন্দ কর। দোকানদার- নাইটি বের করল। আমি- দেখেই কড়া লাল একটা নাইটি পছন্দ করলাম স্লিভলেস আর কয়েকটা মায়ের কাছে দিলাম দেখ কোনটা নেবে। মা- দেখে একটা হাল্কা ছাপা হাল্কা রঙের একটা পছন্দ করল হাতা সহ সেটা। আমি- দিন এই দুটো দিন তো। দোকানদার প্যাক করে দিল আমি- টাকা দিয়ে ব্যাগে নিয়ে বললাম চল অল্প সময়ে হয়ে গেল। মা- চল বলে দুজনে দোকান থেকে বের হলাম। মা নাইটির কি দরকার ছিল। আমি- কেন তুমি বললে না ছেলে যা দেবে তাই নেবে ছেলে দিয়েছে নিয়ে চল। বেড়িয়ে সাইকেল নিয়ে একটা রেস্টুরেন্টে গেলাম আর বললাম এবার বল কি খেতে ইচ্ছে করছে তোমার। মা- আমার কি পছন্দ আমি জানি এখানে কি পাওয়া যায় তুমি যা বলবে বল, বাইরের খাবার পুজোতে ছাড়া আমি কোনদিন খাইনি একটু চপ মুড়ি ছাড়া আর কিছুই। আমি- তবে আজকে বিরিয়ানী খাই মটন বিরিয়ানী। বলে বয়কে ডাকলাম এই আমাদের দুই প্লেট বিরিয়ানী দিতে বললাম। মা- এই দোকানে অনেক বেচাকেনা কত খদ্দের দেখেছ। আমি- হুম সে ৪ টা থেকে শুরু হয় রাত ১০শ টা পর্যন্ত এমন ভির থাকে। মা- বিরিয়ানী আমি আগে খাইনি কেমন হবে কে জানে। আমি- দিলেই দেখতে পাবে বলে দুজনে বসে আছি এর মধ্যে দুই প্লেট বিরিয়ানী আমাদের দিয়ে গেল। মা- চামচ দিয়ে খেতে হয় বুঝি। আমি- না তুমি না পারলে হাত দিয়ে খেতে পারো কোন অসবিধা নেই ওই বেসিনে হাত ধুয়ে আস আমিও যাচ্ছি বলে দুজনে হাত ধুয়ে এসে বিরিয়ানী খেতে লাগলাম। মা মুখে দিতেই মা কেমন লাগছে। মা- গন্ধটা খুব ভালো আর স্বাদও আছে বলে দুজনে আস্তে আস্তে খেতে লাগলাম। আমি- ডিম মটন স্যালাদ সব খাবে কিন্তু। মা- খাচ্ছি বলে দুজনে একে একে সব খেলাম। এরপর হাত ধুয়ে বিল মিটিয়ে দিয়ে বাইরে এলাম। মা বেশ খেলাম আজকে আর খাওয়া লাগবেনা একদম পেট ভরে গেছে। আমি- হ্যা খুব ভালো করেছিল বিরিয়ানী টা খেয়ে তৃপ্তি পেয়েছি। এবার চল দেখি বাজারে গরম বের হই। মা- হ্য চল তাতে এক ঘণ্টা পার হয়ে গেছে চল বাইরে যাই।
Parent