চাষির ছেলে মায়ের স্বামী। - অধ্যায় ৩৬

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-57851-post-5374848.html#pid5374848

🕰️ Posted on October 8, 2023 by ✍️ familymember321 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 685 words / 3 min read

Parent
আমি- মা তুমি বাবার উপর এত রেগে আছ কেন ওনার শরীর অসুস্থ তাই এমন করে। মা- তারজন্য আমার কোন দুঃখ নেই কিন্তু সে তারজন্য সংসার ধর্ম ত্যাগ করবে। কতকাজ একটু দেখা শুনা করলেই হয় আমি আর তুমি কাজ করি বাড়ি ফাঁকা থাকে কিছুরই খেয়াল রাখেনা উনি, বাকী নিয়ে আমি ভাবিনা। আমি- মায়ের গালে একটা চুমু দিয়ে আমার সোনা মা রাগ করেনা আমি তো তোমার খেয়াল রাখছি তাই বাবাকে মাপ করে দিও আমার মুখের দিকে তাকিয়ে। মা- এখন আর তোমার মুখের দিকে তাকিয়ে কিছুই বলিনা সারাজীবন সব আমাকে দেখতে হবে ওর কি কোন দ্বায়ীত্ব নেই। আমি- বুঝি মা তোমার কষ্ট কিন্তু সবাই একরকম হয়না তাই মেনে নিতে হবে। বাবা না করলে কি হবে আমি তো করছি, বাবা জেগুলো না করবে আমি সব করব তোমাকে বলেছিনা। মা- এখন তুমি সব করবে তুমি ছাড়া আমাদের বাড়িতে আর কোন পুরুষ নেই, তুমিও একমাত্র পুরুষ তোমাকেই সব করতে হবে তোমাকে সব দ্বায়ীত্ব নিতে হবে সোনা। আমি- মা আমি তো নিয়েছি বা নেওয়ার চেষ্টা করছি তুমি সেটা বোঝ না। বাবা না পারলে আমি আছি আমি সব করব তোমাকে কথা দিলাম, তোমার মুখে আমি সব সময় হাঁসি দেখতে চাই মা। মা- চেষ্টা করি বাবা কিন্তু দেহে মনে শান্তি না থাকলে কি আর হাঁসি আসে, অনেক কিছু বলা যায়না তুমি আমার ছেলে তবুও তোমার সাথে কত ফিরিভাবে মিশি তুমি দেখছ আমার মতন কাউকে মিশতে ছেলের সাথে। আমি- মা আমিও চাই তোমার সাথে ফিরিভাবে মিশতে তাইত তোমাকে নিয়ে আসলাম তোমার মনের মতন করে সব কিনে দিতে চাই, দেখ তুমি লজ্জা পাচ্ছিলে তবুও তোমাকে ব্রা, ব্লাউজ, প্যান্টি সবই তো আমি বললাম তুমি তো লজ্জা পাচ্ছিলে আমার কাছে তোমার কিসের লজ্জা মা আমরা তো দুজনে সব সময় কথা বলি আমাকে মন খুলে বলবে কি লাগবে তোমার, আমি সব দেব তোমাকে। মা- হ্যা বাবা তাই তো এখন আর লজ্জা পাইনা তোমাকে বন্ধু করে নিয়েছি তুমি যেমন আধুনিক যুগের আমি হতে চেষ্টা করছি বাবা, আমি এমন হতে পারতাম না যদি তুমি আমাকে রাতে মোবাইল না দিতে, মোবাইল দেখে অনেক কিছু শিখেছি বা জেনেছি, যদি বল তোমার থেকে তোমার মোবাইল আমাকে অনেকবেশী আধুনিক করে দিয়েছে তাই ভাবি আর সেকেলে থাকলে চল্বেনা, আগের চিন্তা ভাবনা আর এখনকার চিন্তা ভাবনা এখন এক না, তুমি আমার বন্ধু আর আমি তোমার বান্ধবী হয়ে থাকতে চাই, কি দরকার বাইরের জগতের সাথে সম্পর্ক রেখে ঘরে আমরা আছি আমাদের সব সমস্যা আমরা ঠিক করে নেব। অন্য কারোর সহজোগীতার দরকার নেই আমরাই পারব, চাষ বাসের সাথে সুখে থাকতে, তুমি চাষির ছেলে আর আমি চাষির বউ এভাবে থাকতে পারলেই হবে। আমি- মা তোমার কথা শুনে আমার এত ভালো লাগছে যে কি বলব ইচ্ছে করছে তোমাকে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরে বুকটা ঠান্ডা করি। মা- আমারও ইচ্ছে করে বাবা তোমাকে বুকে জড়িয়ে ধরে আদর করি। আমি কখনো আশা করিনি আমার ছেলে আমার এত খেয়াল রাখবে, ভেবেছি বাবার মতন হবে তুমি, কিন্তু সে ধরনা আমার ভুল তুমি সত্যি ভালো ছেলে। আমি- আমার এতভাল মা আমি খারাপ হতে পারি আমার মা আমার জগত আমার পৃথিবী আমার মা ছাড়া আর কিছু লাগবেনা, আমি আমার মায়ের হয়ে থাকতে চাই। আমার মাকে আমি সব রকম ভাবে সুখী করব এটা আমার মনের ইচ্ছে মা। তুমি মা আমাকে বলবে আমাকে কি করতে হবে, আমি তোমার জন্য সব কিছু করব, বাবা যে তোমাকে অবহেলা করে সেটা আমি বুঝি মা তাই আমি চাই তুমি যাতে সুখে থাক, তারজন্য আমাকে সে কাজ করতে হয় আমি করবন মা। মা- আমি জানি বাবা তুমি আমাকে কত ভালবাস, আর আমিও তোমাকে অনেক ভালোবাসি, তুমি যেমন মায়ের জন্য কিছু করতে পারলে খুশী হও আমিও চাই তোমাকে ভালো রাখতে বাবা, চাশবাস করে যদি আমরা রোজগার করতে পারি তাবে আমাদের আর চিন্তা নেই মা ছেলে এক সাথে থাকবোঁ, তোমার বাবা যা করে করুক আমরা আমাদের মতন থাকবো। আমরা আমাদের অভাব পুরন করব। আমি- মা এবার পাড়ার রাস্তায় ঢুকবো এসে গেছি বড় রাস্তা ছেড়ে নামবো এবার, সামনে নিচু আমাকে ধরে থেকো সাইকেল লাফাবে কিন্তু। মা- হ্যা নেমে একজায়গায় দাঁড়াবে আজকেও বেশ হিসি পেয়েছে অনেক জল আর তোমার ওই কি যেন খেলাম তলপেট ফুলে আছে। আমি- আমারও মা টন টন করছে বুঝলে। তবে আজকে জ্যোৎস্না আছে আগের দিনের মতন অন্ধকার না রাস্তা দেখা যাবে। তুমি আমার দু পায়ের মাঝে চেপে থাকো নামছি কিন্তু। মা- আচ্ছা বলে জরো সরো হয়ে চেপে বসল আমি আস্তে আস্তে ব্রেক করে নামতে নামতে একদম মায়ের গলার কাছে মুখ নিয়ে গরম নিঃশ্বাস ফেলে নামলাম।
Parent