চাষির ছেলে মায়ের স্বামী। - অধ্যায় ৪৬

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-57851-post-5399305.html#pid5399305

🕰️ Posted on November 1, 2023 by ✍️ familymember321 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 679 words / 3 min read

Parent
মা- কি যে বলিস, জামাই একটা রাঙ্গা মুলা বউর গোলাম, দেখিস না তোর বোনের উপর কথা বলতে পারেনা, সেই বিছানা ও গুটিয়েছে, যেটা আমার মেয়ের কাজ সেটা ও করল। এই আমি ভাতের গর তুলেছি তুই জল ভরে আন আমি থালায় দিচ্ছি যা কলে যা। আমি- জানলা দিয়ে উকি দিয়ে দেখে বললাম এখন যাওয়া যাবেনা দেখ তোমার মেয়ে জামাই কেমন ভাবে স্নান করছে। মা- দেখে ইস বাড়িতে শালা শাশুড়ি শশুর আছে কোন কেয়ার নেই ছিঃ ছিঃ ওইভাবে দাড়িয়ে আছে ওরা। যেমন মেয়ে তেমন জামাই। ঠিক আছে ওরা আসুক তারপর যাস এই নে থালা রেখে আয়। আমি- মায়ের হাত হেকে থালা নিয়ে ঘরে গেলাম বাবা আর পিসি বসা। থালা রেখে চলে এলাম মায়ের কাছে।  দেখি মা সেই জানলা দিয়ে তাকিয়ে আছে। আমি মায়ের পেছনে গিয়ে তাকিয়ে দেখি ইস কি করছে ওরা ভগ্নীপতি বোনের দুধ ধরে টিপছে আর কি যেন বলছে। দেখে মাকে বললাম এদিকে দাও তো ওসব দেখতে হবেনা। মা- আচমকা আমার ডাক শুনে না পারিনা আমার মান সম্মান সব নষ্ট করবে এই জামাই মেয়ে এত হাংলা হয়ে গেছে ও ভাবতেই পারিনা। আমি- মা ওরা স্বামী স্ত্রী বার বার ওদের দোষ দিচ্ছ কেন, তুমি বুঝি তোমার স্বামীর সাথে কিছুই করনি। মা- আমার বাড়িতে শাশুড়ি শশুর ছিল তাছাড়া ননদ, দেওর ছিল আমাদের কথা বলার জো ছিলনা বুঝলি। আস্র বাপের বাড়ি গিয়ে কথা বলত না তোর বাবা আমার সাথে। আমি- কি যে বল মা এমন সুন্দর বউর সাথে বাবা কথাও বলত না। তুমি মিথ্যে বলছ। মা- নারে আমরা এখনকার মতন ছিলাম না। আমি- বাঃ কি কথা তবে এমন দুটো ছেলে মেয়ে হল কি করে। এমনি এমনি হয়ে গেছে তাই না। বাবা তোমাকে অনেক ভালবাসত আমি তো কিছু দেখেছি। মা- সে আমার ভয়ে কথা শুনাতাম না তাই। চল ওদের ডাক দে ট্রেন পাবেনা শেষে। আমি- ডাক দিলাম এই বোন দেরী করিস না ট্রেন পাবিনা সময় নেই। আমার ডাক পেয়ে দুজনে তাড়াতাড়ি জল ঢেলে চলে এল এবং রেডি হল খাবার খেয়ে। তারপর আমি ওদের ষ্টেশনে পউছে দিলাম। বাবা গেলনা ওদের সাথে। বাড়ি ফিরে পিসি আমি বাবা মা সবাই খেয়ে নিলাম তারপর অনেক কথা হল পিসির সাথে। এরপর বাবা চলে গেলে ওনার আসরে। মা আর পিসি গল্প করছিল আমি বেড়িয়ে পুকুর পারে গেলাম ওই জমিতে ডাল আগে বুনেছি। কিছুক্ষণ পরে পিসি আর মা এল। পিসি- বৌদি বাবু না একদম আমার বাবার মতন কাজে সিঞ্চিয়ার বা বাবা ভালো ডাল হয়েছে তো তোদের। এই ডাল আমাকে দিবি কিন্তু বাবা কবে যাবি আমাদের বাড়ি। তোর বোনটা একা একা থাকে যেতে তো পারিস ওর মেশার কেউ নেই তোর পিশে তো অফিস নিয়ে থাকে আমরা মা মেয়ে বাড়িতে। মা- হ্যা সে ঠিক একদিন গিয়ে পিসি বাড়ি বেড়িয়ে আসিস। পিসি- না বৌদি দাদা তো যাবেনা তুমি আর বাবু যাবে আমাদের বাড়ি এখন তো ভালই আছ। এর মধ্যে ধান ওয়ালা আমাদের ডাকল ওরা এসেছে ধান নিতে। আমরা সবাই বাড়ি গেলাম গিয়ে ধান সব মেপে দিলাম, দেখতে দেখতে দুপুর হয়ে গেল। ঘর পরিস্কার করে আমরা সবাই স্নান করব। মা- এই তুমি কি পুকুরে যাবে না কলে স্নান করবে। পিসি- না বৌদি আমি কলে স্নান করি তোমরা পুকুরে যাও দাদা কই। দাদা তো এলনা। মা- তোমার দাদা সে এখন তাসের আসরে ৩ টে বাজুক তবে আসবে। আচ্ছা তবে তুমি কলে স্নান করে নাও চল বাবা আমরা পুকুরে যাই। পিসি- আচ্ছা তবে যাও আমি কলে স্নান করে নিচ্ছি এখন আর পুকুরে যাই না তো, তোমরা যাও আমি এখানে স্নান করে নিচ্ছি। মা- আচ্ছা আমরা যাচ্ছি পুকুরে বলে আমাকে নিয়ে মা পুকুরের দিকে যেতে লাগল। আমি- মা সকাল থেকে একের উপর আরেক ঝামেলা, কিন্তু আমাদের কিছু করার নেই কত কিছু ভেবেছিলাম আজ তোমার এই বিশেষ দিনটা সেলিব্রেট করব সে আর হল কই। মা- আমি বলেছিনা আমার কোন কাজ একবারে হয় না। আর কোনদিন হবেও না মনে হয়। আমি- হাতে পোটলায় কি এনেছ। মা- কি আর আমার মেয়ে আর জামাই নষ্ট করে রেখেছে তাই ধুতে হবে, কি বেহায়া ধুয়ে রেখে যায়নি। আমি- তবে মা তোমার মেয়ে জামাই সত্যি খুব সুখি, মেয়েকে সুখে তো রেখেছে। দেখ কলকাতা ঘুরতে নিয়ে গেল, তোমাকে তো বাবা কোনদিন ঘুরতে নিয়ে যায়নি। মা- সে কপাল কই বলে ঘাটে নেমে চাদর খুলল ইস কি করে রেখেছে কতটা ঢেলে রেখেছে এখন একদম শুকিয়ে গেছে কর করে হয়ে গেছে। আমি- কই দেখি বলতে মা- বলল দেখ কেমন শক্ত হয়ে আছে ভিজিয়ে রাখতে হবে না হলে উঠবে না।  
Parent