চাষির ছেলে মায়ের স্বামী। - অধ্যায় ৬১

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-57851-post-5447377.html#pid5447377

🕰️ Posted on December 18, 2023 by ✍️ familymember321 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 497 words / 2 min read

Parent
আর বলল চল দাদা আস্তে আস্তে চালা খুব কষ্ট পেয়েছি আমার পেট ফুলে উঠেছিল কি যে হচ্ছিল দাদা তোকে কি বলব। এর থেকে মরে গেল ভালো হত এত বার বার বেগ দিচ্ছিল মনে হয় নারী মোচড় দিয়ে বেড়িয়ে আসবে। পেট একদম আগুন হয়ে গেছিল আমার। আমি- এখন কি অবস্থা তোর পেটের ঠিক হয়েছে। বোন- দাদা নাভির গোরা এখনো ব্যাথা করছে। এই বলে কুর্তি তুলে পেটে হাত দিল। এই দাদা কোন দিক দিয়ে যাচ্ছিস আমি তো চিনতে পারছিনা। আমি- কেন যে বড় নতুন রাস্তা হয়েছে সেটা দিয়ে যাচ্ছি সামনে গিয়ে আমাদের পাড়ার দিকের রাস্তায় পড়ব। বোন- এটা দিয়ে আসলি কেন দেরী হয়ে যাবেনা। আমি- তোর অবস্থা দেখেই বুঝেছিলাম যে তোকে রাস্তায় হাগাতে হবে তারজন্য এই রাস্তা দিয়ে এসেছি। বোন- দাদা তুই তো বেশ অভিজ্ঞ তাহলে ভালই হয়েছে ওদের একটা ফোন করে দেখি কি করছে ওরা। বলে সাইকেলে বাজানো ব্যাগ থেকে মোবাইল বের করে ফোন করল। ভগ্নীপতি ধরে আরে বলনা এখনো টোটোতে লোক হয়নি বসে আছি তুমি কোথায়। বোন আর বলনা এই দাদার সাইকেলে চরে যাচ্ছি এখন ঠিক আছে রাস্তায় সেরে নিয়েছি তোমরা আস আমরা যাচ্ছি এখন। ও বলল আচ্ছা তবে যাও আমারা তোটো ছারলেই চলে আসবো, তবে সময় লাগবে। বোন ঠিক আছে আস সাবধানে বাবু ঠিক আছে তো। ভগ্নীপতি হ্যা ঠিক আছে তুমি যাও আমাদের কথা ভাবতে হবেনা। আমি- কিরে ওরা রওয়ানা দিয়েছে কি। বোন- না দাদা এখনো টোটো ছারেনি। আমি- তবে আমরা ওদের আগে পৌঁছে যাবো বুঝলি ফাঁকা রাস্তা তো সময় লাগবেনা। বোন- না আস্তে আস্তে চালা ওদের আস্তে সময় লাগবে আমরাও আস্তে আস্তে যাই। আমি- এবার তবে সস্তি তো তোর। বোন- না দাদা নাভি এখনো গরম দেখবি দ্যাখ কেমন গরম হয়ে বসে আছে দে হাত দিয়ে দ্যাখ বলে আমার হাত ধরে ওর পেটে নিয়ে ঠেকাল। আমি- হাত দিয়ে ওর পেটে দেখলাম সত্যি খুব গরম আর বললাম এত কি খেয়েছিস তোরা। এমনিতেই তোর অনেক বড় পেট হয়ে গেছে। বোন- আর বলিস্না দাদা বাড়ি থেকে মাংস খেয়ে গেছি আবার ওখানে গিয়ে অনেক কিছু খেয়েছি আর কোথায় যাই, আমার পেট ফুলে উঠেছিল। আমি- তুই এমনিতেও অনেক ফুলে গেছিস কম খেতে পারিস না মায়ের মতন মোটা হয়ে গেছিস। কন্ট্রোল কর না হলে ফেটে যাবি। বোন- দাদা চেষ্টা করি কিন্তু উনি যে চায়না আমি রোগা হই কি করব বল। আমাকে জোর করে খাওয়ায়। আমি- কাজ বাজ কিছু করিস না খাস আর ঘুমাস। বোন- আমাকে কাজ করতে দেয় ওরা মায়ে পুতে সব করে আমাকে বসিয়ে রাখে, যেমন শাশুড়ি তেমন তাঁর ছেলে, শাশুড়ি বলে ছেলে জেরকম চায় তেমন থাকবে আমি আর কি করব। আমি- তবে এটা ভালো মেয়ে মানুষ একটু স্বাস্থ্যবতী না হলে অনেকের ভালো লাগেনা তোর বড় সেইরকম। বোন- কি বলে জানিস। আমি- কি বলে না বললে জানবো কি করে।    বোন- বলে মায়ের কতসুন্দর ফিগার একদম মায়ের মতন হবা। আমি- কোন মা তোর শাশুড়ি না আমার মায়ের মতন। বোন- আমার শাশুড়ি তো ভালই কিন্তু বলে আমার মায়ের কথা। মায়ের ফিগার আর শাশুড়ির ফিগার দুজনেরই ভালো কিন্তু আমার শাশুড়ি মায়ের কাছে পাত্তা পায় নাকি। মায়ের যেমন রং তেমন ফিগার। আমি- কিরে তোর বরের তো নজর ভালনা শাশুড়ির ফিগারের প্রতি নজর কেন এত। বোন- যা তা নয় এমনি বলে মায়ের মতন হতে আর কিছুনা।
Parent