চাষির ছেলে মায়ের স্বামী। - অধ্যায় ৬৮

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-57851-post-5449202.html#pid5449202

🕰️ Posted on December 20, 2023 by ✍️ familymember321 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 740 words / 3 min read

Parent
মা- ওরা তো খাবেনা বলছিল তাই আবার জামাইকে জিজ্ঞেস করল কিছু খাবে বাবা। ভগ্নীপতি- না মা আমরা কিছুই খাবোনা ফ্রেস হয়ে ঘুমাবো সারাদিন ধকল গেছে ওর মেয়েকে দুধ দেওয়া হয়ে গেলে আমরা ঘুমিয়ে পড়ব আপ্নারা খেয়ে নিন বাকী কালকে দেখা যাবে। আমি- লক্ষ্য করলাম মায়ের কেমন ছোট হয়ে গেল যখন এই কথা বলল। মা- তবে আস আমরা খেয়ে নেই বলে আমাকে ডাকল এদিকে আয় খাবার নিয়ে আসি তুই তোর বাবা বস। আমি- মায়ের পেছন পেছন রান্না ঘরে গেলাম। মা- খাবার রেডি করতে করতে বলল কাল দেখা যাবে আজ আবার তোর চাদর যদি নষ্ট করে তো দেখিস কালকে মেয়েকে বলব তুই ধুয়ে নে আমি পাড়বো না। আমি- মা রাগ করেনা কয়দিন থাকবে কাল না হলে পরশু চলে যাবে এত রাগ করছ কেন তোমার এত ভালো জামাই। মা- তোদের এত সময় লাগল কেন। আমি- কি আর করব তোমার মেয়ের হাগু পেয়েছিল তাই রাস্তার পাশে হাগু করিয়ে তারপর সাইকেলে নিয়ে এলাম আর তোমার নাতনী আর জামাই এসেছে টোটোতে। মা- ও তাই বল তবে আমার মেয়েরও সাইকেলে চড়তে সখ তাই না। আমি- না না ওনার কষ্ট হয়ে গেছে তোমার মতন না তুমি আর তোমার মেয়ে দেখতে এক হলেও ভিন্ন মনের এখন বর লোকনা তাই সাইকেলে চড়তে কষ্ট হয় ওনার বাইক হলে ভালো হত বরের পেছেনে বাইকে চেপে জরাজরি করে যায় তো। মা- আমাদের দরকার নেই এই সাইকেল আমাদের অনেক কাছে এনেছে আমাদের সাইকেল জিন্দাবাদ। আমি- আমার লক্ষ্মী মা সোনা মা তুমি। তোমার এই মানসিকতার জন্য তোমাকে এত ভাললাগে মা তুমি মানিয়ে নিতে পারো যেটা আমার বোন কোনদিন পারবেনা। মা- আরে ও এ যুগের আমি তো সে যুগের তাইনা। আমি- সত্যি মা তাই আমারও সে যুগের পছন্দ এ যুগের নয়, সত্যি বলতে তোমার মতন কেউ না মা তুমি একদম আলাদা। তোমার প্রতি আমার যে ভরসা সে কেউ করতে পারবেনা। মা- তুমি তো এ যুগের তবুও মায়ের প্রতি এত ভরসা পরে থাকবে তো, না একদিন মোহ কেটে যাবে আর মাকে ভুলে যাবে। আমি- মা আমি কোনদিন ভুল্বো না যাতে তোমার আমার মধ্যে কেউ না আসে তারজন্য তো আমি আমাদের মধ্যে দ্বিতীয় কেউ কোনদিন আসবে না শুধু তুমি আর আমি, তুমি আর আমি খুব সুখে থাকবো। মা- আমিও তাই চাই বাবা কিন্তু হচ্ছে কই একের পর একটা ঝামেলা এসেই যাচ্ছে সমস্যা মিটছে কই। আমি- এইত মা বোনেরা চলে গেলে কে আমাদের আটকাবে, আমারা কাজ করব চুটিয়ে কেউ থাকবেনা তখন। আমি ডাব খাবো তুমি কলা খাবে। মা- এভাবে চললে কি ডাব খেতে পারবে আমি সে লক্ষণ দেখতে পাচ্ছিনা, যারা সমস্যায় ফেলছে তাদের ত সব হয় হয়না আমাদের। আমি- হবে মা হবে তুমি কলা পাবে আমি ডাব পাবো একটু সময়ের হেরফের মাত্র একটু সবুর কর মা আমাদের হবে আমরা মনের আনন্দে সব করতে পাড়বো আমি ডাব তুমি কলা খাবে। মা- হুম সেই আসায় আছি বলে একটা দীর্ঘ নিঃশ্বাস দিল আর বলল মধু ভান্ড মাঝে মাঝে খালি করতে হয় না হলে দুরগন্ধ হয়ে যায়, আমার হয়েছে সেই অবস্থা। তোমারও কষ্ট হচ্ছে বুঝি ঠিক আছে অপেক্ষা একদিন সুফল আনবেই। আমি- মা তুমি এত কষ্ট পাচ্ছ তা তোমার স্বামী কিছু বলল আজকের ব্যাপারে। মা- এই সে কথা তো বলা হয়নি তোমাকে, আসলে কি বলব কত আশাছিল আমার সে পুরন হচ্ছেনা বলে ভালো লাগছেনা, কিন্তু তোমার বাবা আজকে আমাকে একটা জিনিস দিয়েছে আর সুভেচ্চা জানিয়েছ সে তোমাকে বলতে ভুলে গেছি একদম। আমার জন্য এক সেট অন্তর্বাস নিয়ে এসেছে তোমাকে দেখাবো পরে রেখে দিয়েছি। আমাকে বলেছে পড়তে আমি বলছি এ দিয়ে কি হবে এখন এই বয়সে আমিও বুড়ি হয়ে গেছি আর তুমিও। তোমার বাবা আমার অনেক প্রশংসা করেছে। তাড়াতাড়ি রাতে শুতে যেতে বলেছে। আমি- হুম যাও আজকে তোমার স্বামী তোমাকে অনেক ভালবাসবে আদর করবে। আজকে একটা বিশেষ দিন পালন কর দুজনে মিলে। মা- সে তো করতেই হবে কত আশা করে ছিলাম একটু নতুনভাবে করব সে তো হল না তাই যা পাই তাই নিয়ে থাকি, তুমি বন্ধু আবার রাগ করনা যেন। আমি- না তোমার এ বন্ধু কখনো রাগ করবেনা, তোমার বন্ধু এখন যেমন তেমনি পরেও থাকবে। তোমাকে এ নিয়ে ভাবতে হবেনা একদম, আমি তোমার আছি তোমার থাকবো। মা- বাঃ একদম প্রেমিকের মতন কথা বল্লে,ভালোবাসার রাগ থাকতে নেই। আমি- আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি যেমন মা হিসেবে তেমন বান্ধবী হিসেবে।   মা- হুম বুঝেছি শুধু কি বান্ধবী না অন্য কিছু মনে কর আমাকে। আমি- সে তো অবশ্যই ভাবি বলতে পারিনা তাই। মা- বলনা কি ভাব আর আমাকে। আমি- তোমাকে আমি অনেক আগেই আমার মনে মনে প্রেমিকা করে নিয়েছি কিন্তু বলতে পারিনা তুমি কি মনে কর পাওয়ার থেকে হারানোর ভয় অনেক বেশী আমার, গর্ভধারিণী মা তুমি। মা- সত্যি আমি রত্নাগরভা মা আমি এমন রত আমার পেটে হয়েছে ভাবতেই ভালো লাগে আমার। আমি তোমার সব হয়ে থাকতে চাই, তোমার সানিধ্য পেতে চাই আমি, সর্বদা কেন আমাকে ভাল্বাস তুমি বলতে পার।
Parent