ডোনার(সংশোধিত ও পরিপূর্ণ) - অধ্যায় ৩

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-38585-post-3425152.html#pid3425152

🕰️ Posted on June 24, 2021 by ✍️ Ahsrair (Profile)

🏷️ Tags:
📖 956 words / 4 min read

Parent
প্রথম দিন কাপড় প্রায় না খুলেই সঙ্গম করেছিলেন তারা।প্রথম দিন আটপৌরে একাটা খয়েরী শাড়ী পড়েছিলো নেহা।সঙ্গে ম্যাচিং ব্লাউজ।স্ত্রির মৃত্যুর দির্ঘদিন নারীবঞ্চিত উপবাস,অন্যরকম একটা যৌনসম্পর্ক স্থাপনের অভিলাষএ উত্তেজিত হয়ে ছিলেন অনিল নেহা ঘরে ঢুকে দরজা লাগাতেই লুঙ্গির ভেতরে লিঙ্গটা পুর্ন উত্থান ঘটেছিলো তার।সোজা বিছানায় এসে চিৎ হয়ে শুয়ে মুখের উপর বাহু চাপা দিয়ে চোখ আড়াল করেছিলো নেহা।আস্তে আস্তে যেয়ে বিছানায় নেহার পায়ের দিকে বসেছিলেন অনিল,কি করবেন কিভাবে অগ্রসর হবেন ভেবে পাচ্ছিলেন না কিছু।এসময় নেহাই সাহায্য করেছিলো তাকে চোখ বন্ধ রেখেই বুকের উপর থেকে আঁচল সরিয়ে ব্লাউজের হুক খুলে দুদিকে ছড়িয়ে দিতেই উন্মুক্ত হয়েছিলো তার ব্রেশিয়ারহীন অনস্র পুর্ন যুবতী স্তন,একটা লজ্জা আর দ্বীধা সংস্কারের তিব্র কশাঘাত অপর দিকে তীব্র কামের সাথে কর্তব্যের প্রবল তাগিদ এখান থেকে ফিরে যাবার কোনো পথ নেই জেনে তাকিয়েছিলেন অনিল,গোলাকার গুম্বুজের মত গোলাকার পেলব মাখনের দলা,রসালো বড় আকৃতির স্তনের খয়েরী রসালো চুড়া ধীর লয়ে নিঃশ্বাসের তালে ওঠানামা করছিলো নেহার উত্তুঙ্গ বুকের উপর।মাখনের মত কোমল পেট উন্মুক্ত নাভী চোখ বুজেই পরনের শাড়ীটা শায়া সমেত আস্তে আস্তে গুটিয়ে তুলেছিলো নেহা।ফর্সা সুগোল পা নখে গাড় মেরুন রঙের নেইল পালিশ গোড়ালীতে রুপার চিকন রুপালী তোড়া ভরাট নির্লোম পায়ের গোছ সুন্দর হাঁটু নিঃশ্বাস বন্ধ করে দেখেছিলেন অনিল নেহার ভারী সুগোল মাদলসা জঘন মসৃন পেলব উরুর ত্বকে মাখনের মত কোমল উজ্জ্বলতা কন্যাসম পুত্রবধূর নগ্ন উরু দর্শন চোখ ফিরিয়ে নেয়া সম্ভভ নয় জেনে বৃথা ও চেষ্টা আর করেননি তিনি।আসলে নেহার মাদলসা ফর্সা উরুর গোলগাল গড়ন দেখে যৌনাকাঙ্ক্ষা তিব্র হয়েছিলো অনিলের।যৌন উত্তেজনায় লোহার মত শক্ত হয়ে উঠেছিলো তার পঞ্চান্ন বছরের প্রচীন পুরুষাঙ্গের ডগা। শাড়ী শায়ার ঝাপ উরুসন্ধির কাছে গোপন অঞ্চলের ঠিক কিনারে এনে থেমে গেছিলো নেহা একটু লজ্জা আর দ্বিধা কি?এর পরেই সেই নিষিদ্ধ ব দ্বীপের ত্রিকোন খাড়ি.. চোখ ফিরিয়ে নেয়া উচিত অথচ চোখ ফেরাতে পারছেন না অনিল।দুটি অসম বয়েষী নারী পুরুষ ঘন ঘন কামার্ত নিঃশ্বাস সময় থমকে ছিল কয়েক মুহূর্ত, পরক্ষনেই সন্তান আকাঙ্খায় দ্বিধা লজ্জা ঝেড়ে ফেলেছিলো নেহা, এক ঝটকায় শাড়ী শায়া তুলে ফেলেছিলো তলপেটের উপর।শাড়ী শায়ার তলে একেবারেই নিরাভরণা আর কোনো অন্তর্বাস ছিলোনা নেহার।শাড়ী শায়া তুলে ফেলতেই নিম্নাঙ্গ যোনীদেশ সম্পুর্ন উলঙ্গ হয়ে পড়েছিলো অনিলের ক্ষুদার্ত কাতর চোখের সামনে ।নেহার দেহের উপর লোভ থাককেও পুত্রবধূর যৌনাঙ্গের দিকে দৃষ্টিপাত করবেন না ঠিক করেছিলেন অনিল, কিন্তু নারী যখন স্ব ইচ্ছায় তার যৌনাঙ্গ পুরুষকে দেখায় তখন কোনো দেবতার পক্ষেও তা উপেক্ষা করা অসম্ভব হয়ে পড়ে। তার উপরে নেহার মত সুন্দরী স্বাস্থ্যবতি উচ্চশিক্ষিতা যুবতী মেয়ে।এক প্রকার ঘোরের মধ্যেই দেখেছিলেন অনিল ফর্সা মাখনের মত স্ফীত তলপেট কোমোরে পেটিতে বেশ একপ্রস্থ চর্বি জমে ঢালু হয়ে নেমেছে নিচের দিকে।ঠিক উরুসন্ধির খাঁজে উর্বর পলি সঞ্চার স্ফিত সুন্দর কড়ির মত ফুটে আছে পুরুষ্ট ত্রিকোনযোনীদেশের মোহনা।বেশ ফোলা ফোলা আদুরে একটু অগোছালো ভাব মনে মনে ভাবেন অনিল। বেশ ভালো যৌনকেশ পাতলা লোমে ছেয়ে আছে যোনীকূন্ড সহ রসালো কোয়া দুটোর গা।দিনের বেলা, রাতে রাহুল বাড়ীতে থাকলে পিতা পুত্রের দেখা হলে উভয়েই বিব্রত হতে পারে তাই দিনেই ব্যাবস্থা হয়েছিলো সব।দিনের বেলা পর্দা টানা থাকলেও আলোর রেশে চোখ সয়ে গেছে।এ বয়সেও চোখ অত্যন্ত ভালো চশমা লাগে না অনিলের অন্তত পুত্রবধূর গোপন অঙ্গের দূর্লভ মোহনীয় সৌন্দর্য উপভোগ করতে কোনো অসুবিধাই হচ্ছিলোনা তার।উশখুশ করে নেহা তারপর আস্তে ধীরে বাম পাটা হাঁটু ভাঁজ করে তুলে দেয় পাশের কোলবালিশের উপর। এত স্পষ্ট আর নির্লজ্জ আহব্বান আর কিছু হতে পারে না এরপর থাকাও যায় না স্থির হয় প্রচন্ড কামার্ত ক্ষিপ্র অনিল দ্রুত লূঙ্গি খুলে স্থান নিয়েছিলো নেহার পেলব উরুর মাঝে।সিল্কের মত মসৃণ পেলব উরুর ত্বক ঘর্ষণ করেছিলো অনিলের কর্কশ লোমশ পেশল উরুর গায়ে মেয়েটার নরম অর্ধ উলঙ্গ দেহে উপগত হয়েছিলেন অনিল।বুক খোলা শাড়ী তলপেটের উপর নিজে সম্পূর্ণ উলঙ্গ দৃড উত্থিত লিঙ্গ লিঙ্গের মাথাটা নেহার উরুর মোহনায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে যেয়ে সরাসরি স্থাপিত হয়েছিল নেহার মেলে থাকা কোরকের ভেতর।অনুভব করেছিলেন অনিল তার বেরিয়ে আসা লিঙ্গের ক্যালাটা পুত্রবধূর যোনী ফাটলে..স্পষ্টতই ভিজে ছিলো নেহা এতটা আশা করেননি অনিল,একটা দম বন্ধ করা মুহূর্ত ছোট শিশু যেমন মায়ের স্তনের বোঁটা খোজে তেমন করে নেহার ভেতরে তার লিঙ্গের মাথাটা নেহার মেলে দেয়া যোনীর গোপন গর্তে গুঁজে দিতে কোমরের অস্থির চাপে ফাটলের মধ্যে খুঁজে ফিরছিলো নেহার যোনীর গোপন ছ্যাদা।দক্ষ মাঝি দৃড় লগি নরম কাদায় গাঁথার জন্য অস্থির নেহার লোমশ কোয়ার ভেতরে গলিত গরম.... হাত দিয়ে চুড়ান্ত গন্তব্যে ওটাকে পরিচালিত করবেন এমন ভাবতে না ভাবতেই তাকে চমৎকৃত করে তলপেটে হাত নামিয়ে তার গন্তব্যে পথে ওটাকে স্থাপন করে দিয়েছিলো নেহা।একটা মোলায়েম কিন্তু দৃড় চাপ ভেজা গরম পথে প্রবিষ্ট হয়েছিলো দৃড় লিঙ্গটা,বুঝতে পারছিলেন অনিল ত্রিশ বছরের ভরা যুবতীর হলেও যোনীর গর্ত আঁটসাঁট নেহার অনেক গভীরে জরায়ুর মুখটিতে পৌছে গেছে তার লিঙ্গের মাথা।তার কাঁচাপাকা লোম নেহার কোমোল লোমে ভরা ফোলা নরম বেদিতে ভেজা ভগাঙ্কুরের সাথে কর্কশ পুরুষালী তলপেট নেহার মাখন জমা ভেলভেটের মত কোমোল তলপেটে নরম তেলতেলা উরুর সাথা লোমোশ উরুর ঘর্ষনে নারী শরীরের মদির গন্ধে ক্ষনিকের জন্য এইটা উন্মাদনার ঘোর সৃষ্টি করেছিলো তার মনে। নেহার উদলা স্তনে বুক চাপিয়ে মুখের পাশে নেহার চুলের মধ্যে মুখ ডুবিয়ে দ্রুত কোমোর খেলাতে শুরু করেছিলেন তিনি পরক্ষনেই নেহার সাথে তার সম্পর্ক কর্তব্যের তিব্র কশাঘাতে নিজেকে সামলে নিতে চেষ্টা করেছিলেন অনিল থেমে যেয়ে দমন করতে চেষ্টা করেছিলেন প্রবল উত্তেজনা।বির্যপাত হয় নি পুত্রবধূর যোনীতে প্রবিষ্ট লিঙ্গ পাথরের মত শক্ত এত বড় আর দৃড় সদ্য যৌবনেও ওটাকে পান নি তিনি,কি করবেন ভেবে পাচ্ছিলেন না অনিল,ঠিক এসময়ে সক্রিয় হয়েছিলো নেহা ভারী নরম উরু অনিলের নগ্ন কোমোরে চেপে ধরে নিতম্ব উপরে ঠেলে দিতেই পৌরুষ জেগে উঠেছিলো অনিলের শরীরের নিচে উলঙ্গ যুবতী সম্পর্কের দেয়াল ভেঙে সমাজ সংস্কার জলাঞ্জলি দিয়ে তাকে ঘনিষ্ঠ মিলনে পেতে চাইছে অনুভব করে উত্তেজনার তিব্র বিদ্যুৎ প্রবাহ শিঁড়দাঁড়া বেয়ে প্রবাহিত হয়েছিলো তার প্রচীন পুরুষাঙ্গে।সক্রিয় হয়েছিলেন অনিল দ্রুত থেকে দ্রুততর হয়েছিলো তার কোমোর সঞ্চাচলের বেগ।দুহাতে তার পিঠ জড়িয়ে প্রচলিত আসনে হাঁটু ভাঁজ করে নিজেকে মেলে দিয়েছিলো নেহা।নিজের নৈতিকতার দেয়াল তখন ভেতরে ভেতরে ভেঙ্গে পড়তে শুরু করেছে ।ওর দরকার বাচ্চা,'মনে মনে নিজেকে প্রবোধ দিয়েছিলেন অনীল,' আমার দরকার দেহসুখ।স্ত্রীর মৃত্যুর পর যে সুখকে আপাত বিসর্জন দিয়েছিলেন তিনি অথচ যৌনাকাঙ্ক্ষা তখনো কত তিব্র তার। আর তাছাড়া এত লোক থাকতে তাকেই কেন বেছে নিলো নেহা।হাজার হলেও শ্বশুর তিনি, পিতৃসম,শুধু কি রাহুলের আদল আর একই রক্তধারা সন্তান নেয়াই উদ্দেশ্য,নাকি তার প্রতি শ্বশুরের নিষিদ্ধ আকর্ষণ টের পেয়েছিলো বুদ্ধিমতি মেয়েটা।এত দিন যেটা মনের ভেতর চাপা দিয়ে রেখেছিলেন যে চিন্তা পাপ হিসাবে গোপন করেছিলেন মনের গভীরে নেহাকে মৈথুন করতে করতে নিজেকে সেই পাপের পঙ্কিলতায় স্বেচ্ছায় নিমজ্জিত করেন তিনি।
Parent