দেবর/ভাসুর-ভাদ্রবৌ (ছোট গল্প সিরিজ) বড় বৌদি (সমাপ্ত) 26/03/2025 - অধ্যায় ৭

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-62878-post-5621588.html#pid5621588

🕰️ Posted on June 6, 2024 by ✍️ মাগিখোর (Profile)

🏷️ Tags:
📖 397 words / 2 min read

Parent
সমুদ্র থেকে ঘুরে এসে হোটেলে ঢুকলাম। রিসেপশনে যে কাকুটা বসে আছে, তার কাছ থেকে চাবি নিয়ে ঘরে চলে গেলাম। ঘরে ঢুকেই কাকা আগে এসি মেশিনের স্যুইচ দিয়ে দিলো। কেমন একটা গোঁ গোঁ আওয়াজের সঙ্গে ঠাণ্ডা হাওয়া ঢুকতে শুরু করলো ঘরে।  মা বললো,  - রাস্তার জামা-কাপড়গুলো ছাড়ি, সারারাত ধরে চটকেছ! সব ছেড়ে মুখে চোখে জল দিয়ে আসি। গা ধুলে ভালো হতো। গায়ে বালি কিচকিচ করছে।  - আমি একটু বারান্দায় যাই। – মিন মিন করে বললাম, জবাবে মা বললো,  - রোদ থাকলে বেশিক্ষণ দাঁড়াবি না।  - এখন বারান্দায় রোদ নেই। সমুদ্রের হাওয়া আছে, অসুবিধা হবে না। বাচ্চা ছেলে সমুদ্র দেখতে ইচ্ছে হচ্ছে, যাক। একটু দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখুক। এসি চলছে, যাওয়ার সময় দরজাটা বন্ধ করে দিস। – কাকা বলে উঠলো,  আমি এক দৌড়ে বারান্দায়, দরজাটা নিজের থেকেই আমার পিছনে বন্ধ হয়ে গেল। ঘরের মধ্যে একটা হুটোপাটির আওয়াজ পেলাম। যা পারে করুক, আমি তো সমুদ্র দেখি। মিনিট দুয়েক পরেই, মা দরজাটা একটু ফাঁক করে মুখ বাড়ালো; আমি কি করছি দেখার জন্য। মুখটা সিঁদুরের মতো টকটকে লাল। কপালের সিঁদুর, সারা কপাল জুড়ে ছড়িয়ে আছে।  ঘরের মধ্যে দুজনে কি করছিল কে জানে? আমি ছোট মানুষ, আমার এসব জানার দরকার নেই।  একটু পরেই মা আমাকে বারান্দা থেকে ডাকলো, সমুদ্র চান করতে যাবার জন্য। ঘরে ঢুকে দেখি, কাকা একটা ব্যাগিস প্যান্ট আর গেঞ্জি পরে সমুদ্রে যাওয়ার জন্য রেডি। মা-ও একটা ম্যাক্সি পরে নিয়েছে। আমি একটা হাফ প্যান্ট আর গেঞ্জি পরে, তিনজনে মিলে সমুদ্রে চান করতে চললাম।  কত্তো জল! কি রকম ঢেউ দিচ্ছে। আমি জলের মধ্যে অনেকটা হুটোপুটি করে ক্লান্ত হয়ে, জলের ধারে বসে বালি দিয়ে পাহাড় বানাতে শুরু করলাম। কাকা তখন মাকে টেনে নিয়ে চলল অনেকটা গভীর জলের দিকে।  মা যাবো না, যাবো না, করে ছটপটাচ্ছে; আর কাকা টানতে টানতে নিয়ে যাচ্ছে। বেশ খানিকটা দূরে নিয়ে গিয়ে, মা আর কাকা জলের মধ্যে খেলা করতে লাগলো। আমি দূর থেকে বুঝতে পারছি, কাকা মাকে জড়িয়ে জড়িয়ে ধরছে, আর মা খুব হাসছে। ওগুলো সব বড়দের চান করা। আমি এখানে জলের ধারে বসে বসে বালি দিয়ে ঢিপি তৈরি করি।  মা এসে বাড়ি যাওয়ার কথা বলতে, বুঝতে পারলাম অনেকটা বেলা হয়ে গেছে। খিদেও পেয়ে গেছে। তাড়াতাড়ি, কাকার হাত ধরে হোটেলের দিকে হাঁটা দিলাম।  মা ও পেছনে পেছনে আসছে। ম্যাক্সিটা জলে ভিজে গেছে বলে জোরে হাঁটতে পারছে না।  কাকার ব্যাগিসের সামনেটা ফুলে উঁচু হয়ে আছে। কাকার মনে হয় হিসু পেয়েছে। আমার যেমন হিসু পেলে নুনুটা শক্ত হয়ে যায়, কাকার নুনুটাও শক্ত হয়ে আছে। ছেলেরা বড় হলে মনে হয়, নুনুটাও বড় হয়ে যায়।  কাকার নুনুটা আমার চেয়ে অনেক বড়। ✪✪✪✪✪✪ 06/06/2024/\07:07 2,226
Parent