একটা গল্প - অধ্যায় ১০

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-15137-post-906913.html#pid906913

🕰️ Posted on September 24, 2019 by ✍️ Bhaiya Ji95 (Profile)

🏷️ Tags:
📖 893 words / 4 min read

Parent
১০) সেই দিনের ঘটনার পর মা আকরমের কাছে যাওয়া ছেড়ে দিল. বাড়িতেই থাকে. মাঝে মধ্যে মার্কেট যায়. মর্নিং বা ইভনিং ওয়াক করতে বেরোয়. বাড়িতেও আজকাল বেশ ঢেকে ঢুকেই রাখে নিজেকে. তাই পল্টুরও তেমন কোনো সুবিধে হয় উঠছে না মায়ের যৌবন দেখার জন্য. সে প্রায় ছটপট করে মায়ের দেহের একটু অংশ দেখার জন্য. কিন্তু হয় না. তাই, মনে মনে সকাল বিকেল আকরম কে গাল দেয় আর তাকে যে হটাত করে ফোন করেছিল. নাহলে কি দৃশ্যই না দেখতে পেত সে সেদিন. গরমের রাত. লাইট নেই. ব্যাটারীও চালানো যাবে না কেন না যদি দের রাত লাইট না আসে তখন ব্যাটারী/ ইনভারটর দিয়ে ফ্যান চালিয়ে ঘুমাতে সুবিধে হবে. থাকতে না পেরে মা বাথরুমে ঢুকলো স্নান করতে. বেশ নিজের মনে স্নান করছে.. তক্ষুনি এমন মনে হলো যেন কেও বাথরুমের দরজার কোনো এক ফুটো দিয়ে তাঁকে দেখছে. মা ভয় শিউরে উঠলো. বাড়ি তে কেও নেই. লাইট নেই. শুধু এক ইমার্জেন্সি লাইট যেটা নিয়ে মা বাথরুমে ঢুকেছে. তা, এমন সময় কে ঐখান থেকে দেখছে?? মা ‘কে কে’ করে ডাক দিল. কিন্তু কোনো সারা শব্দ নেই. মা এবার কল বন্দ করে গায় এক পেটিকোট দিয়ে, যেটা দিয়ে ওনার দুধ দুটো আরো বড় মনে হচ্ছিল, দরজা খুলল. খুলতেই মনে হলো যে যেন কেও সামনের দিকে পালালো. হাতে পুরনো সময়ের এক টর্চ ছিল, সেটা ছুড়ে মারলো সামনের দিকে. এক করুন ‘আহহ’ শোনা গেল. মা ইমার্জেন্সি লাইট টা নিয়ে দৌড়ে গেল সেই দিকে. গিয়ে যা দেখলো... তাতে একেবারে অবাক... দেখে, আরে, এত পল্টু...!! মাথা থেকে রক্ত বেরোচ্ছে. ভালোই লেগেছে. নিজের বর্তমান পরিস্থিতির খেয়াল না করে পল্টু কে ধরে কোনো ভাবে ওঠাল. নিজের রুমে নিয়ে গিয়ে মাথায় ব্যাণ্ডেজ করে দিল. ভেবে দেখল, আজ রাতে বাবাই আর তার কাকিমা ফিরবে না. নেমন্তন্ন তে গিয়েছে. তাই, ভারী দুশ্চিন্তার মধ্যে কাপড় ছাড়ার ভাবনা টা বাদ দিল আর একটু কিছু খেয়ে নিয়ে পল্টুর মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে ওই একই বিছানায় ঘুমিয়ে পড়ল. সকালে পল্টুর ঘুম ভাঙল. ভীষণ বেথা মাথায়.. ঘুরছে.. নরম বালিশের ওপর থেকে মাথা উঠালো. আর উঠিয়েই থো একেবারে. একই! ও তো মালকিনের বাঁ দুদুর ওপরে মাথা রেখে আছে!! আর মালকিনের চোখ বন্দ... ঘুমাছেন! হকচকিয়ে উঠে বসলো. মা এখনও গভীর ঘুমে. পল্টু লক্ষ্য করে দেখলো. মায়ের গায় শুধু একটা সায়া... সেই বড় দুদু দুটোর ওপর জড়িয়ে রাখা. হলুদ রঙের সায়া. রং বেশ উড়ে গেছে মনে হচ্ছে. আর.. আর, মায়ের বাঁ দুধের বঁটার জায়গা টা সায়ার ওপর থেকে ভিজে আছে! ‘ওঃ, নিশ্চয় আমার লালা এটা.. গড়িয়ে পরেছে.’ মনে মনে ভাবলো পল্টু.. কোনো কেস না খেয়ে যায়ে তাই বিছানা থেকে আসতে করে নামল আর দৌড় দিল নিজের ঘরের দিকে. ঢুকেই এক হাঁপ ছাড়ল পল্টু. দরজা লাগলো. লাগিয়ে সোজা নিজের বিছানার ওপর বসলো. রাতে লুকিয়ে লুকিয়ে মালকিনের স্নান করার সময় দুদু গুলো দেখার সিন টা চোখের সামনে ভেসে গেল, আর সাথেই ভেসে উঠলো একটু আগে মালকিনের সায়া পড়া শরীরের ওঠা-নামা আর ভেজা বঁটা টা. ‘আরে! এ কি ?? আমার বাড়া টা দাঁড়িয়ে যে?!’ মায়ের শরীরের জাদু টাই এমন যে চাইলেও পল্টু নিজেকে থামাতে পারল না আর বাথরুমে ঢুকে খেঁচা শুরু করলো. ৫ মিনিটের ভেতরেই মাল ছাড়ল পল্টু. আর ঠিক তক্ষুনি ওর ঘরের দরজায় এক টোকা পড়ল. চমকে উঠল পল্টু... ‘মালকিন নাকি?’ তারাতারি নিজের মালের ওপর জল দিয়ে সেন্ড গেঞ্জি আর হাফ প্যান্ট ঠিক করে গিয়ে দরজা খুললো. দেখে সামনে মা. এক পাতলা ম্যাক্সি পরে দাঁড়িয়ে আছেন. ‘মম.. গিন্নি.. আপনি?!’ একটু কষ্টে আওয়াজ বেরোলো. ‘কি রে.. না বলেই চলে এলি যে?’ মা একটু চিন্তিত মনে হলো. ‘হাঁ.. গিন্নি.. ওই.. ম... আ...আপনি ঘুমোচ্ছিলেন বলে ডিসটার্ব করলাম ...না.’ ‘মাথা কেমন আছে এখন?’ মা পল্টুর মাথায় হাত দিয়ে বলল. মুখে এখনও বেশ চিন্তার ভাব. ‘আহ.. অ.. ঠি...ঠিক অ... আছি ... গো..’ সত্তি বেশ বেথা হচ্ছিল পল্টুর.. তাই ঠিক করে কথাও বলতে পারছিলো না. ‘দারা.. আজ কাজ করতে হবে না তোকে... আরাম কর, আর কিছু খেয়ে নে.. একটু বেলা হোক.. ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাব.’ ‘ন..না.. ঠিক.. আছে...আ...’ পল্টু কিছু বলতে চাইল কিন্তু থেমে যেত হলো ওকে. কারণ, মা মধ্যেই বকে দিল ওকে, ‘এই চুপ.. একদম বারাবারি না..’ বলে ঘুরে যেতে গিয়ে থেমে গেল, ভুঁরু কুচকে পল্টুর প্যান্টের দিকে তাকাল. ‘বাথরুমে চিলিস নাকি?’ এই প্রশ্ন তে চমকে উঠলো পল্টু. এমন প্রশ্নের জন্যে তৈরী ছিল না সে. ‘অ..’ নিচে প্যান্টের দিকে তাকাল সে. ‘যা সালা... এ কি....’ পল্টুর তো যেন আকাশ থেকে পরলো. ওর প্যান্টে সামান্য একটু মাল লেগেছিল!! ঠিক সেই ভাবে বোঝা যাচ্ছিল না কারণ সাদা টা নয়, শুধু জল জিনিস টা ছিল সেখানে. একটু ল্যেটল্যেট করছিল. লাইটে একটু চমকাছিলও. পল্টু কি বলবে বলে বুঝে উঠতে পারল না. টেনশানে মাথা উঠিয়ে দেখলো মায়ের দিকে. মা কিছু বলল না.. মুখের ভাব এমন যেন কিছুই বুঝতে পারছে না. পল্টুর দিকে তাকিয়ে বলল, ‘শোন, আজ আর কিছু করতে হবে না তোকে. যা.. দরজা টা ভালো করে লাগিয়ে আরাম কর. দরকার হলে আমি নিজেই ডেকে নেব.’ বলে ঘুরে চলে গেল. কিন্তু পল্টুর যেন কিছু একটা সন্দেহ হলো. মা যখন টাকে দরজা লাগিয়ে আরাম করতে বলল আর বলল যে আজ আর কিছু করতে হবে না, তখন মায়ের চোখে কেমন যেন এক দুষ্টুমির ভাব ছিল.. আর শুধু তাই নয়, ঘুরে যাওয়ার সময় ঠোঁটের এক কনে এক হাসি ভাব বোঝা গেল! দুষ্টুমির হাসি.!! . . . এর পর, এই ঘটনার পর, অনেক এমন ছোটো-ছোটো ঘটনা হতেই থাকলো দুজনের মধ্যে.. (যে গুলো পরিণত হলো একদিন পল্টুর, মায়ের ঘরে ঢুকে দরজা ভিজিয়ে মায়ের পাছা আর পীঠ নিয়ে খেলা করাতে আর এই দৃশ্য় টা দেখেছিল ছেলে, মানে বাবাই.. মায়ের ঘরের ভেতরে লুকিয়ে...আপডেট ২ তে পড়েই নিয়েছেন আপনারা. কিন্তু সে আরেক গল্প.. পরে আসব তাতে.) পল্টু কিছু একটা করে বসত আর মায়ের এমন ভাব হত যেন সে কিছুই বোঝে না.. কিন্তু ততক্ষনাত এমন ছোট্ট কিছু করত যেটা দিয়ে স্পষ্টও হয় যেত যে মা অত টা বোকা নয়! ----------------
Parent