হারামির হাত বাক্স - অধ্যায় ১১

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-61206-post-5622632.html#pid5622632

🕰️ Posted on June 7, 2024 by ✍️ মাগিখোর (Profile)

🏷️ Tags:
📖 279 words / 1 min read

Parent
(From previous) - কি বলছিস কি? মা আর ছুটকি কি করেছে কলকাতায়।  - দিব্যি রোজ রাতে হারুকে গিয়ে শিল পেতে বাটনা বাটাচ্ছে। এক একদিন তো হারু দুটো শিল একসঙ্গে পেতে, দুটো শিলেই বাটনা বাটে।  মা উত্তেজনায় উঠে বসতে গেল। আমি পা টেপা থামিয়ে চেপে শুইয়ে দিলাম। মা-য়ের কোমরের ওপর একটা পা তুলে, কাঁধ দুটো টিপতে টিপতে বললাম,  - আমি জানি তোমার বিশ্বাস হবে না। ওই জন্য ভিডিও করে এনেছি। লম্ফঝম্ফ করতে হবে না, শুয়ে শুয়ে ধীরে সুস্থে, ভিডিওটা দেখো।  (ওহো! বলতে ভুলে গেছি, টাপুর-টুপুরের কল্যাণে; দিম্মার ঘরে দুটো ক্যামেরা ফিট করে ফেলেছি। ওদের মোবাইলেও ফিড দিয়ে দিয়েছি। ইচ্ছে হলে ওরাও রিয়েল টাইম দেখতে পারবে।)  ভিডিও দেখতে দেখতে মা উত্তেজিত হয়ে উঠে বসলো। - এটা সেই হারু বলে ছেলেটা না!  - হ্যাঁ, হারুই। দিম্মার চোখের মণি। ছোট মাসিরও। হবে না কেন? শাল কাঠের খুঁটি দিয়ে মশলা বাটলে সকলেরই আরাম হয়। ও সব ছাড়ো। তোমার কি খবর। আশপাশে কেউ কি আছে, যে তোমার শিলে বাটনা বাটবে। অবশ্য, কলকাতা থাকা হারুকে পাঠাতে পারি কিন্তু, দিম্মা আর মাসির কি হবে।  - ধুর! এই বয়েসে আর ঐ সব করে কি হবে?  - এটাই তো তোমাদের মতো মেয়েদের সমস্যা। তোমার মা যদি এই বয়েসে কচি নোড়া দিয়ে মশলা বাটিয়ে নিতে পারে, তুমি তো সেই মায়েরই মেয়ে। কেউ থাকলে বলো। বাবারটা যখন করে দিয়েছি, তোমারটাও করে দিয়ে যাই।  - নাঃ! এই বয়েসে আর …… কে, কখন, কোথায় দেখে নেবে।  - ও এটাই তোমার সমস্যা। কেউ যদি জানতে পারে। কেউ জানবে না। আমি সব ব্যবস্থা করে দেবো। তোমার পছন্দের কেউ যদি থাকে বলো। তুমি চাইলে আমিও তোমার সেবা করতে পারি। আমার এক কেলটি প্রফেসর আছে। মাঝেমধ্যে তার সেবা করতে হয়। অবশ্য সঙ্গে ফাউ হিসেবে একটা করে ছেঁচকি মাগী জুটে যায়। — একটু খানি থেমে আবার বলি,  (Continued)
Parent