হবু স্ত্রী কে এক জানোয়ারের লালসার স্বীকার হতে দেখার নির্মম কাহিনি - অধ্যায় ৬

🔗 Original Chapter Link: https://xossipy.com/thread-32827-post-4631154.html#pid4631154

🕰️ Posted on January 15, 2022 by ✍️ studhussain (Profile)

🏷️ Tags:
📖 544 words / 2 min read

Parent
অঙ্কন ইন্দ্রাণী দি দরজার কাছে পৌঁছলে মা পিছন থেকে ওর হাথ ধরে টান দিল আর বলল এটা বলল এটা তুমি কি করছ ইন্দ্রাণী? নিজেকে কোনোদিন ক্ষমা করতে পারবে আজকের এই দিন টার জন্য? ইন্দ্রাণী দি বলল মানে বউদি? বলতে টা কি চাইছো? মা বলল, এত বড় বড় কথা শোনার পর যদি তুমি এখান থেকে এভাবে পলাশ কে নিয়ে যাও সেটা পলাশের অপমান হয়। ওর কাপুরুষতা প্রমান হবে ও যদি এভাবে পালায়। ইন্দ্রাণী দি চিৎকার করে উঠল, বউদি কি বলছ কি? মা বলল সেই জন্যই তো বলছি পলাশ কে একটা সুযোগ দাও ও ঐ জানোয়ার টা কে ওর উচিৎ শিখ্যা দিক। ও পলাশ কে অপমান করে নিজের মৃত্যু ডেকে এনেছে। আসলে মা মনে প্রানে চাইছিল যে হোসেন পরাজিত হোক এই এত দিন ধরে ওর ইচ্ছে মত নারী ভোগ দেখতে দেখতে আমার মায়ের মত ফেমিনিস্ত মহিলাও সাবমিসিভ হয়ে গেলেও কি হবে মায়ের ভিতরের প্রতিবাদি নারী টা মাঝে মাঝে বেরিয়ে আসতে চায়। কিন্তু এই কিছু মাসে কোন পুরুষই হোসেন কে হারায় নি আর তাই মায়ের এখন সেরা বাজি ছিল পলাশ দা। মা চেঁচিয়ে বলল, হোসেন শোনো এই তুমি যাকে গাধা বলছ, সে সুযোগ পেলে তোমায় মেরে ছাতু করে দেবে। হোসেন চেঁচিয়ে হেঁসে উঠল আর বলল, বাল ছিঁড়বে, ও আমার সামনে দাঁড়াতেই পারবে না। পলাশ দা ঘুশি পাকিয়ে দৌরে এল আর হোসেনের চোয়াল তাক করে এক জোর ঘুশি ঝারতে গেল, হোসেন একটু বসে পলাশ দার হাথ টা ধরে নিল আর একটু ধাক্কা দিয়ে দূরে সরিয়ে দিল। বলল আরে এরকম আচমকা কেন সময় নাও আর সময় দাও তুমি বিশাল খেলোয়াড়, এত ভয় পাচ্ছ কেন? পলাশ বলল ভয় কি পাব রে মেরে তোর মাথা ফাটিয়ে দব জানোয়ারের বাচ্ছা। হোসেন বলল ইসস তাই নাকি? কিন্তু বাল তুই যদি না পারিস আমার মাথা ফাটাতে তাহলে আমার কিন্তু অন্য কিছু ফাটানোর ইচ্ছা হচ্ছে বলে ইন্দ্রাণীর দিকে তাকাল আর ইন্দ্রাণী দির পা থেকে মাথা অব্দি মাপতে লাগল। পলাশ দা রাগে লাল হয়ে এবার আরও ক্ষেপে গিয়ে হোসেন কে মারতে উদ্ধত হল। এবার হোসেন পোষা মাগি দের কিছু স্বামী আর হোসেনের ঐ বেজন্মা ভাই গুলো পলাশ দা কে ধরল আর বলল দাদা এভাবে হবে না। আপনি একটা ভাল মত ব্যাবস্তা ক্রুন এই অপমানের। একটা বক্সিং ম্যাচ হোক আপনার আর হোসেনের। আমার মা এগিয়ে এল আর বলল হ্যাঁ আর এই ম্যাচে যদি হোসেন হেরে যায় তাহলে ওকে পলাশ চাইলে মেরে মেরেও ফেলতে পারে বা হোসেন যদি ওর আর ইন্দ্রাণীর পা ধরে ক্ষমা চায় তাহলে পলাশ ভেবে দেখতে পারে যে ও কি করবে ও চাইলে ক্ষমা নাও করতে পারে। আর একজন বলল সে তো ঠিক আছে কিন্তু শুধু এটুকু তে কি এত বড় ম্যাচ হয়? একটা বড় কিছু দরকার। হোসেন বলল ঠিক আছে আমি আমার সব সম্পত্তি বাজি রাখছি এই ম্যাচের জন্য। সবাই শুনে অবাক হয়ে গেল। কিছু মহিলা নিজেদের মধ্যে কানাগুশো করতে লাগল যে বাবা এই মাগি টার জন্য এত.......ভাবা যায়! এবার একজন বলে উঠল সে তো হল কিন্তু পলাশ দা আপনি কি বাজি লাগাবেন হোসেনের সম্পত্তির পরিমান তো এতটাই বেশি যে হিসাবে আসে না আপনি টার সামনে কি লাগাবেন? শুনে হোসেন বলল কি বলছ ওর কাছে আমার সম্পত্তির থেকেও দামি জিনিষ আছে ওর ঐ প্রেমিকা। ওকে আমার চাই……। আমি জিতলে ওকে এক রাতের জন্য আমি বিছানায় চাই ব্যাস। হোসেন আবার ক্ষেপে প্রায় মারতে গেল……। সবাই আবার ওকে ধরল আর বলল আ হা এত তারা কিসের পলাশ দা সুযোগ তো পাবেন ওকে যত খুশি মারার। আসুন খেলা টার দিন ক্ষণ আর জায়গা টা ঠিক করে নি।
Parent